শিলিগুড়ি,17 অগাস্ট: আছে দু' দু'খানা পাম্প হাউজ় ৷ বিভিন্ন এলাকায় পাতা আছে জলের লাইন। রয়েছে জলের কল। নেই শুধু বিশুদ্ধ পানীয় জল। গত এক বছরে জলের দাবিতে বহুবার আন্দোলন হয়েছে। কিন্তু টানাপোড়েন কাটিয়ে পানীয় জল মেলেনি ফাঁসিদেওয়াতে । অগত্যা আয়রন মিশ্রিত কুয়োর জলই ভরসা ব্লকের প্রায় হাজার চল্লিশ মানুষের।
শিলিগুড়ি মহকুমার ফাঁসিদেওয়া ব্লক। বাংলাদেশ সীমান্ত ঘেঁষা এই ফাঁসিদেওয়াতে পানীয় জল পরিষেবা দিতে 1996 সালে বাম সরকারের আমলে তৈরি হয়েছিল দু'খানা পাম্প হাউজ়। পাতা হয়েছিল জলের লাইন। বিভিন্ন এলাকায় বিশুদ্ধ পানীয় জল সরবরাহ শুরু হয়। খুশিই ছিলেন ব্লকের প্রায় 40 হাজার মানুষ। কিন্তু বারবারেই নানা কারণে খারাপ হয়েছে পাম্প হাউজ়। থমকে গিয়েছে পরিষেবা। এভাবে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়েই, তাও চলছিল পানীয় জল সরবরাহ ব্যবস্থাটা। কিন্তু গত এক বছর আগে পাম্প মেশিন খারাপ হওয়ার পর তা মেরামত করে ফের জল সরবরাহ করার কাজ শুরু হয়নি। ফলে প্রকল্প থাকলেও পানীয় জল পায় না বাসিন্দারা। কুয়োর জল এখন ভরষা বাসিন্দাদের।
খোঁজ নিয়ে জানা গিয়েছে, গত দু'দশক নানা কারণে পানীয় জল প্রকল্প থমকে ছিল। ফের তা মেরামত করে দেওয়া হত। এভাবে চলার পর বছর চারেক আগে প্রকল্পটি স্থানীয় ফাঁসিদেওয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের কাছে হস্তান্তর করে দেয় জনস্বাস্থ্য কারিগরি দপ্তর। এরপর পাম্প খারাপ হয় এক বছর আগে। তারপর তা সারাই হয়নি। কিন্তু কেন? পঞ্চায়েতের কর্তাদের দাবি, আমাদের না আছে ইঞ্জিনিয়র, না আছে পানীয় জল সরবরাহ ব্যবস্থায় অভিজ্ঞতাসম্পন্ন কর্মী বা পাম্প হাউজ় সারাইয়ের অর্থ। ফলে মেশিন খারাপ হলে আমরা তা সারাই করব কীভাবে।
আছে পাম্পঘর, কল ; নেই শুধু পানীয় জল - নেই শুধু পানীয় জল
শিলিগুড়ি মহকুমার ফাঁসিদেওয়া ব্লক। বাম আমলে তৈরি হয়েছিল দুখানা পাম্প হাউজ় ৷ জলের লাইনও পাতা হয়েছিল ৷ কিন্তু অধরা থেকেছে বিশুদ্ধ পানীয় জল ৷ আয়রণযুক্ত জলই ভরষা এই ব্লকের 40 হাজার মানুষের ৷
শিলিগুড়ি,17 অগাস্ট: আছে দু' দু'খানা পাম্প হাউজ় ৷ বিভিন্ন এলাকায় পাতা আছে জলের লাইন। রয়েছে জলের কল। নেই শুধু বিশুদ্ধ পানীয় জল। গত এক বছরে জলের দাবিতে বহুবার আন্দোলন হয়েছে। কিন্তু টানাপোড়েন কাটিয়ে পানীয় জল মেলেনি ফাঁসিদেওয়াতে । অগত্যা আয়রন মিশ্রিত কুয়োর জলই ভরসা ব্লকের প্রায় হাজার চল্লিশ মানুষের।
শিলিগুড়ি মহকুমার ফাঁসিদেওয়া ব্লক। বাংলাদেশ সীমান্ত ঘেঁষা এই ফাঁসিদেওয়াতে পানীয় জল পরিষেবা দিতে 1996 সালে বাম সরকারের আমলে তৈরি হয়েছিল দু'খানা পাম্প হাউজ়। পাতা হয়েছিল জলের লাইন। বিভিন্ন এলাকায় বিশুদ্ধ পানীয় জল সরবরাহ শুরু হয়। খুশিই ছিলেন ব্লকের প্রায় 40 হাজার মানুষ। কিন্তু বারবারেই নানা কারণে খারাপ হয়েছে পাম্প হাউজ়। থমকে গিয়েছে পরিষেবা। এভাবে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়েই, তাও চলছিল পানীয় জল সরবরাহ ব্যবস্থাটা। কিন্তু গত এক বছর আগে পাম্প মেশিন খারাপ হওয়ার পর তা মেরামত করে ফের জল সরবরাহ করার কাজ শুরু হয়নি। ফলে প্রকল্প থাকলেও পানীয় জল পায় না বাসিন্দারা। কুয়োর জল এখন ভরষা বাসিন্দাদের।
খোঁজ নিয়ে জানা গিয়েছে, গত দু'দশক নানা কারণে পানীয় জল প্রকল্প থমকে ছিল। ফের তা মেরামত করে দেওয়া হত। এভাবে চলার পর বছর চারেক আগে প্রকল্পটি স্থানীয় ফাঁসিদেওয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের কাছে হস্তান্তর করে দেয় জনস্বাস্থ্য কারিগরি দপ্তর। এরপর পাম্প খারাপ হয় এক বছর আগে। তারপর তা সারাই হয়নি। কিন্তু কেন? পঞ্চায়েতের কর্তাদের দাবি, আমাদের না আছে ইঞ্জিনিয়র, না আছে পানীয় জল সরবরাহ ব্যবস্থায় অভিজ্ঞতাসম্পন্ন কর্মী বা পাম্প হাউজ় সারাইয়ের অর্থ। ফলে মেশিন খারাপ হলে আমরা তা সারাই করব কীভাবে।