ETV Bharat / city

"পৌরসভায় গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব নেই", জেলায় ফিরেই বললেন নীহাররঞ্জন - Niharranjan Ghosh

"পৌরসভায় গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব নেই", জেলায় ফিরেই বললেন নীহাররঞ্জন ঘোষ । ETV ভারতের কাছে দাবি করেছেন, রাজ্যের বাইরে থাকায় ক্ষোভ নিয়ে এমন কিছু তিনি শোনেননি । জানেনও না । তাঁর বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ থাকলে কাউন্সিলরদের সরাসরি তাঁর সঙ্গে কথা বলার আবেদনও জানিয়েছেন ।

নীহাররঞ্জন ঘোষ
author img

By

Published : Aug 24, 2019, 8:08 PM IST

Updated : Aug 24, 2019, 8:38 PM IST

মালদা, 24 অগাস্ট : তিনি মচকাবেন না । তাঁর বিরুদ্ধে দলেরই একাধিক কাউন্সিলর প্রকাশ্যে কিংবা গোপনে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন । শুধু তাই নয়, ETV ভারতকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে পরোক্ষে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে ভোটের ময়দানে থেকে সরে যাওয়ার ইচ্ছে প্রকাশ করেছেন ইংরেজবাজার পৌরসভার ভাইস চেয়ারম্যান । কিন্তু এসব তাঁকে নাড়া দিতে পারেনি । তিনি নীহাররঞ্জন ঘোষ, ইংরেজবাজার পৌরসভার চেয়ারম্যান । নীহারবাবু আজ ETV ভারতের কাছে দাবি করেছেন, রাজ্যের বাইরে থাকায় ক্ষোভ নিয়ে এমন কিছু তিনি শোনেননি । জানেনও না । তাঁর বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ থাকলে কাউন্সিলরদের সরাসরি তাঁর সঙ্গে কথা বলার আবেদনও জানিয়েছেন ।

জেলার রাজনীতিতে নীহারবাবু এক বর্ণময় চরিত্র । 2000 সালের পৌর নির্বাচন থেকে তিনি ভোটের ময়দান দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন । তবে তিনি কখনও কোনও নির্দিষ্ট দলের প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে লড়াই করেননি । প্রতিবারই তিনি নির্দল প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে লড়েছেন । দু'বারের পৌর নির্বাচনে তিনি ছিলেন বাম সমর্থিত নির্দল প্রার্থী । আর গত বিধানসভা নির্বাচনে তিনি ইংরেজবাজার কেন্দ্রে বাম ও কংগ্রেস সমর্থিত নির্দল প্রার্থী হিসেবে জয়লাভ করেন । পরে তিনি তৃণমূলে নাম লেখান । 2017 সালের জানুয়ারিতে তিনি পৌরপ্রধানের দায়িত্ব নেন । কিন্তু বছর 64-র এই রাজনীতিকের এখন সবচেয়ে বড়ো সমস্যা দলে নিজের অবস্থান সবার কাছে স্পষ্ট না করা । তিনি বিলক্ষণ জানেন, দলের গোষ্ঠী রাজনীতির নিশানায় এখন শুধু তিনিই । একসময় যারা তাঁর পাশে ছিলেন, তাঁদের অনেকেই এখন দূরে সরে যাচ্ছেন ।

গত কয়েকদিন ধরে নীহারবাবুকে নিয়ে আলোড়ন জেলার রাজনৈতিক মহলে । যদিও রাজ্যের বাইরে থাকায় কয়েকদিন এনিয়ে তাঁর কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি । জেলায় ফিরেই আজ ETV ভারতের মুখোমুখি হন তিনি ।

এনিয়ে তাঁকে প্রশ্ন করা হলে বলেন, "আমি কয়েকদিন বাইরে ছিলাম । এমন খবর আপনাদের মুখ থেকেই শুনলাম । আপনারা জানেন, একাধিক অনুষ্ঠানে ভাইস চেয়ারম্যান বলেছেন, গত দেড়-দু বছরে পৌরসভায় যে কাজ হয়েছে তা তিনি তাঁর রাজনৈতিক জীবনে দেখেননি । আমি রাজ্যের বাইরে থাকলেও আমার সঙ্গে ভাইস চেয়ারম্যানের প্রতিদিনই কথা হয়েছে । আমি জেনেছি, ভাইস চেয়ারম্যানের মন্তব্য কোনও কোনও সংবাদপত্রে বিকৃত করা হয়েছে । আমি জোর দিয়ে বলছি, পৌরসভায় যা করা হচ্ছে তা সব আইন মেনে এবং সবার সঙ্গে আলোচনা করেই করা হচ্ছে । তবে কয়েকজন কাউন্সিলরের গলায় এখন ভিন্ন সুর কেন শোনা যাচ্ছে, তা আমার জানা নেই । কোনও কাউন্সিলর আমার কাছে কোনও কাজ নিয়ে এলে ক্ষমতার মধ্যে থেকে আমি সেই কাজ করে দেওয়ার চেষ্টা করি । আমি দলের গোষ্ঠী রাজনীতির শিকার কি না তা বলতে পারব না । আমি দিদির দল করতে এসেছি । দিদি আমাকে সম্মান দিয়েছেন । আমি চেষ্টা করছি যাতে দিদির সম্মান রক্ষা করা যায় । আমি দলের সৈনিক হিসাবে আছি । দলের যাতে কোনও ক্ষতি না হয় তার চেষ্টা করে যাব ।"

নীহারবাবুকে প্রশ্ন করা হয়, আগামী বছর পৌরসভা নির্বাচন । গত লোকসভা নির্বাচনের ফলাফলের নিরিখে এই পৌরসভার প্রতিটি ওয়ার্ডে BJP-র থেকে পিছিয়ে ছিল তৃণমূল । ঠিক এই সময় তাঁর বিরুদ্ধে তৈরি হওয়া কাউন্সিলরদের একাংশের ক্ষোভ কি তাঁকে সমস্যায় ফেলতেই? পৌরপ্রধানের জবাব, "লোকসভা, বিধানসভা আর পৌরসভার নির্বাচন একটু অন্যরকম । তাই লোকসভা ভোটের ফলাফল পৌরনির্বাচনে পড়বে না । তবে একটা কথা বলতে পারি, আমাদের মধ্যে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব নেই । কেউ আমার বিরুদ্ধে কিছু বললে তা কেন বলেছে তা আমি জানি না । আমার কাছে কেউ কিছু জানতে চাইলে তা আমি তাকে জানিয়ে দেব ।"

মালদা, 24 অগাস্ট : তিনি মচকাবেন না । তাঁর বিরুদ্ধে দলেরই একাধিক কাউন্সিলর প্রকাশ্যে কিংবা গোপনে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন । শুধু তাই নয়, ETV ভারতকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে পরোক্ষে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে ভোটের ময়দানে থেকে সরে যাওয়ার ইচ্ছে প্রকাশ করেছেন ইংরেজবাজার পৌরসভার ভাইস চেয়ারম্যান । কিন্তু এসব তাঁকে নাড়া দিতে পারেনি । তিনি নীহাররঞ্জন ঘোষ, ইংরেজবাজার পৌরসভার চেয়ারম্যান । নীহারবাবু আজ ETV ভারতের কাছে দাবি করেছেন, রাজ্যের বাইরে থাকায় ক্ষোভ নিয়ে এমন কিছু তিনি শোনেননি । জানেনও না । তাঁর বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ থাকলে কাউন্সিলরদের সরাসরি তাঁর সঙ্গে কথা বলার আবেদনও জানিয়েছেন ।

জেলার রাজনীতিতে নীহারবাবু এক বর্ণময় চরিত্র । 2000 সালের পৌর নির্বাচন থেকে তিনি ভোটের ময়দান দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন । তবে তিনি কখনও কোনও নির্দিষ্ট দলের প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে লড়াই করেননি । প্রতিবারই তিনি নির্দল প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে লড়েছেন । দু'বারের পৌর নির্বাচনে তিনি ছিলেন বাম সমর্থিত নির্দল প্রার্থী । আর গত বিধানসভা নির্বাচনে তিনি ইংরেজবাজার কেন্দ্রে বাম ও কংগ্রেস সমর্থিত নির্দল প্রার্থী হিসেবে জয়লাভ করেন । পরে তিনি তৃণমূলে নাম লেখান । 2017 সালের জানুয়ারিতে তিনি পৌরপ্রধানের দায়িত্ব নেন । কিন্তু বছর 64-র এই রাজনীতিকের এখন সবচেয়ে বড়ো সমস্যা দলে নিজের অবস্থান সবার কাছে স্পষ্ট না করা । তিনি বিলক্ষণ জানেন, দলের গোষ্ঠী রাজনীতির নিশানায় এখন শুধু তিনিই । একসময় যারা তাঁর পাশে ছিলেন, তাঁদের অনেকেই এখন দূরে সরে যাচ্ছেন ।

গত কয়েকদিন ধরে নীহারবাবুকে নিয়ে আলোড়ন জেলার রাজনৈতিক মহলে । যদিও রাজ্যের বাইরে থাকায় কয়েকদিন এনিয়ে তাঁর কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি । জেলায় ফিরেই আজ ETV ভারতের মুখোমুখি হন তিনি ।

এনিয়ে তাঁকে প্রশ্ন করা হলে বলেন, "আমি কয়েকদিন বাইরে ছিলাম । এমন খবর আপনাদের মুখ থেকেই শুনলাম । আপনারা জানেন, একাধিক অনুষ্ঠানে ভাইস চেয়ারম্যান বলেছেন, গত দেড়-দু বছরে পৌরসভায় যে কাজ হয়েছে তা তিনি তাঁর রাজনৈতিক জীবনে দেখেননি । আমি রাজ্যের বাইরে থাকলেও আমার সঙ্গে ভাইস চেয়ারম্যানের প্রতিদিনই কথা হয়েছে । আমি জেনেছি, ভাইস চেয়ারম্যানের মন্তব্য কোনও কোনও সংবাদপত্রে বিকৃত করা হয়েছে । আমি জোর দিয়ে বলছি, পৌরসভায় যা করা হচ্ছে তা সব আইন মেনে এবং সবার সঙ্গে আলোচনা করেই করা হচ্ছে । তবে কয়েকজন কাউন্সিলরের গলায় এখন ভিন্ন সুর কেন শোনা যাচ্ছে, তা আমার জানা নেই । কোনও কাউন্সিলর আমার কাছে কোনও কাজ নিয়ে এলে ক্ষমতার মধ্যে থেকে আমি সেই কাজ করে দেওয়ার চেষ্টা করি । আমি দলের গোষ্ঠী রাজনীতির শিকার কি না তা বলতে পারব না । আমি দিদির দল করতে এসেছি । দিদি আমাকে সম্মান দিয়েছেন । আমি চেষ্টা করছি যাতে দিদির সম্মান রক্ষা করা যায় । আমি দলের সৈনিক হিসাবে আছি । দলের যাতে কোনও ক্ষতি না হয় তার চেষ্টা করে যাব ।"

নীহারবাবুকে প্রশ্ন করা হয়, আগামী বছর পৌরসভা নির্বাচন । গত লোকসভা নির্বাচনের ফলাফলের নিরিখে এই পৌরসভার প্রতিটি ওয়ার্ডে BJP-র থেকে পিছিয়ে ছিল তৃণমূল । ঠিক এই সময় তাঁর বিরুদ্ধে তৈরি হওয়া কাউন্সিলরদের একাংশের ক্ষোভ কি তাঁকে সমস্যায় ফেলতেই? পৌরপ্রধানের জবাব, "লোকসভা, বিধানসভা আর পৌরসভার নির্বাচন একটু অন্যরকম । তাই লোকসভা ভোটের ফলাফল পৌরনির্বাচনে পড়বে না । তবে একটা কথা বলতে পারি, আমাদের মধ্যে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব নেই । কেউ আমার বিরুদ্ধে কিছু বললে তা কেন বলেছে তা আমি জানি না । আমার কাছে কেউ কিছু জানতে চাইলে তা আমি তাকে জানিয়ে দেব ।"

Intro:মালদা, 24 অগাস্ট : তিনি মচকাবেন না। তাঁর বিরুদ্ধে দলেরই একাধিক কাউন্সিলর প্রকাশ্যে কিংবা গোপনে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। শুধু তাই নয়, ইটিভি ভারতকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে পরোক্ষে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে ভোটের ময়দানে থেকে সরে যাওয়ার ইচ্ছেপ্রকাশ করেছেন ইংরেজবাজার পৌরসভার ভাইস চেয়ারম্যান। কিন্তু এসব এখনও তাঁকে নাড়া দিতে পারেনি। তিনি নীহাররঞ্জন ঘোষ। ইংরেজবাজার পৌরসভার চেয়ারম্যান। নীহারবাবু আজ ইটিভি ভারতের ক্যামেরায় দাবি করেছেন, তিনি রাজ্যের বাইরে ছিলেন। এমন কিছু তিনি শোনেননি। জানেনও না। তাঁর বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ থাকলে কাউন্সিলরদের সরাসরি তাঁর সঙ্গে কথা বলার আবেদনও জানিয়েছেন তিনি।


Body:জেলার রাজনীতিতে নীহারবাবু এক বর্ণমযাবচরিত্র। 2000 সালের পৌর নির্বাচন থেকে তিনি ভোট ময়দান দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন। তবে তিনি কখনোই কোনও নির্দিষ্ট দলের প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে লড়াই করেননি। প্রতিবারই তিনি নির্দল প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে লড়েছেন। দু'বারের পৌর নির্বাচনে তিনি ছিলেন বাম সমর্থিত নির্দল প্রার্থী। আর গত বিধানসভা নির্বাচনে তিনি ইংরেজবাজার কেন্দ্রে বাম ও কংগ্রেস সমর্থিত নির্দল প্রার্থী হিসেবে জয়লাভ করেন। পরে তিনি তৃণমূলে নাম লেখান। 2017 সালের জানুয়ারিতে তিনি পৌরপ্রধানের দায়িত্ব নেন। কিন্তু 64 বছর বয়সী এই রাজনীতিকের এখন সবচেয়ে বড়ো সমস্যা, দলে নিজের অবস্থান সবার কাছে স্পষ্ট করা। তিনি বিলক্ষণ জানেন, দলের গোষ্ঠী রাজনীতির নিশানায় এখন শুধু তিনিই। একসময় যারা তাঁর পাশে ছিলেন, তাদের অনেকেই এখন তাঁর থেকে দূরে সরে যাচ্ছেন।

গত কয়েকদিন ধরে নীহারবাবুকে নিয়ে আলোড়ন রাজনৈতিক মহলে। যদিও রাজ্যের বাইরে থাকায় এনিয়ে তাঁর কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। জেলায় ফিরেই আজ ইটিভি ভারতের মুখোমুখি হন তিনি। এনিয়ে তাঁকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, "আমি কয়েকদিন বাইরে ছিলাম। এমন খবর আপনাদের মুখ থেকেই শুনলাম। আপনারা জানেন, একাধিক অনুষ্ঠানে ভাইস চেয়ারম্যান বলেছেন, গত দেড়-দুই বছরে পৌরসভায় যে কাজ হয়েছে, তা তিনি তাঁর রাজনৈতিক জীবনে দেখেননি। আমি রাজ্যের বাইরে থাকলেও আমার সঙ্গে ভাইস চেয়ারম্যানের প্রতিদিনই কথা হয়েছে। আমি জেনেছি, ভাইস চেয়ারম্যানের মন্তব্য কোনও কোনও সংবাদপত্রে বিকৃত করা হয়েছে। আমি জোর দিয়ে বলছি, পৌরসভায় যা করা হচ্ছে তা সব আইন মেনে এবং সবার সঙ্গে আলোচনা করেই করা হচ্ছে। তবে কিছু কাউন্সিলরের গলায় এখন ভিন্ন সুর কেন শোনা যাচ্ছে, তা আমার জানা নেই। কোনও কাউন্সিলর আমার কাছে কোনও কাজ নিয়ে আসলে ক্ষমতার মধ্যে থেকে আমি সেই কাজ করে দেওয়ার চেষ্টা করি। আমি দলের গোষ্ঠী রাজনীতির শিকার কিনা তা বলতে পারব না। আমি দিদির দল করতে এসেছি। দিদি আমাকে সম্মান দিয়েছেন। আমি চেষ্টা করছি যাতে দিদির সম্মান রক্ষা করা যায়। আমি দলের সৈনিক হিসাবে আছি। দলের যাতে কোনও ক্ষতি না হয় তার চেষ্টা করে যাব।"


Conclusion:নীহারবাবুকে প্রশ্ন করা হয়, আগামী বছর পৌরসভা নির্বাচন। গত লোকসভা নির্বাচনের ফলাফলের নিরিখে এই পৌরসভার প্রতিটি ওয়ার্ডে বিজেপির থেকে পিছিয়ে ছিল তৃণমূল। ঠিক এই সময় তাঁর বিরুদ্ধে তৈরি হওয়া কাউন্সিলরদের একাংশের ক্ষোভ কি তাঁকে সমস্যায় ফেলতেই? পৌরপ্রধানের জবাব, "লোকসভা, বিধানসভা আর পৌরসভার নির্বাচন একটু অন্যরকম। তাই লোকসভা ভোটের ফলাফল পৌর নির্বাচনে পড়বে না। তবে একটা কথা বলতে পারি, আমাদের মধ্যে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের কোনও ব্যাপার নেই। কেউ আমার বিরুদ্ধে কিছু বললে তা কেন বলেছে তা আমি জানি না। আমার কাছে কেউ কিছু জানতে চাইলে তা আমি তাকে জানিয়ে দেব।"
Last Updated : Aug 24, 2019, 8:38 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.