ETV Bharat / city

Malda News : বিহার পুলিশের হামলায় রাজ্যের গৃহহীনদের পুনর্বাসন জেলা প্রশাসনের

বিহার পুলিশের হামলায় গৃহহীনদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করছে মালদা জেলা প্রশাসন (Administration Started Process of Rehabilitating Homeless People After Being Attacked by Bihar police in Malda) ৷ এই ঘটনায় বিহার পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছে বিরোধী বাম ও কংগ্রেস নেতৃত্ব ৷

Administration Started Process of Rehabilitating Homeless People After Being Attacked by Bihar police in Malda
Administration Started Process of Rehabilitating Homeless People After Being Attacked by Bihar police in Malda
author img

By

Published : May 23, 2022, 7:19 PM IST

মালদা, 23 মে : বিহার পুলিশের হানায় ভিটেহীন মানুষগুলির পুনর্বাসনের প্রক্রিয়া শুরু করেছে জেলা প্রশাসন (Administration Started Process of Rehabilitating Homeless People After Being Attacked by Bihar police in Malda) ৷ এ নিয়ে সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরায় কোনও মন্তব্য না করলেও, এমনটাই জানিয়েছেন জেলাশাসক রাজর্ষি মিত্র ৷ গোটা বিষয়টি নিয়ে তিনি বিহারের কাটিহার জেলা প্রশাসনের সঙ্গেও দফায় দফায় কথা বলছেন ৷ এই ঘটনা বিহার পুলিশের ভূমিকা যে মালদা জেলা প্রশাসন ভাল চোখে দেখছে না, সেটাও স্পষ্ট করে দিয়েছেন তিনি ৷ এ দিকে ঘটনাস্থলে গিয়ে গৃহহীন মানুষগুলির পাশে দাঁড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন এলাকার তৃণমূল বিধায়ক ৷ একই আশ্বাস দিয়েছেন রেড ভলান্টিয়ারের সদস্যরাও ৷ ঘটনায় বিজেপি ও তৃণমূলের ভূমিকাকে কটাক্ষ করেছেন এলাকার প্রাক্তন বিধায়ক তথা জেলা কংগ্রেস নেতা মোস্তাক আলম ৷

উল্লেখ্য, শুক্রবার সন্ধেয় হঠাৎ করেই বিহার পুলিশ হানা দেয় হরিশ্চন্দ্রপুর 2 নম্বর ব্লকের সাদলিচক গ্রামপঞ্চায়েতের সহরা বহরা এলাকায় ৷ সেখানে বাংলা-বিহার সীমানায় একটি রাস্তার ধারে, পশ্চিমবঙ্গের জমিতে বসবাসকারী 20টি পরিবারের ঝুপড়ি ভেঙে দেয় প্রতিবেশী রাজ্যের পুলিশ ৷ বিহার পুলিশ দাবি করে, ওই জমিটি বিহার সরকারের ৷ এ নিয়ে সেখানকার আদালতে একটি মামলা হয়েছিল ৷ সেই মামলার রায়ে বিচারক এইসব অবৈধ নির্মাণ খালি করার নির্দেশ দিয়েছেন ৷ আদালতের রায় মেনেই পুলিশ ওই নির্মাণগুলি ভেঙে দিয়েছে ৷ সংবাদমাধ্যমে এই খবর প্রকাশিত হলে নড়েচড়ে বসে জেলা প্রশাসন ৷ ওই জমিটি আদতে কোন রাজ্যের ? তা খতিয়ে দেখার জন্য হরিশ্চন্দ্রপুর 2 নম্বর ব্লক ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতরকে নির্দেশ দেয় জেলা প্রশাসন ৷ জানা গিয়েছে, মাপজোকে জমিটি এ রাজ্যের বলে নিশ্চিত হওয়ার পরেই জেলাশাসক বিষয়টি নিয়ে বিহার প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা শুরু করে ৷

এ দিকে, ঘটনার তিনদিন পেরিয়ে গেলেও এখনও খোলা আকাশের নীচে দিন কাটছে উচ্ছেদ হওয়া ওই 20টি পরিবার ৷ গোটা ঘটনায় তাঁরা এলাকারই এক তৃণমূল নেতা গণেশ প্রামাণিকের হাত রয়েছে বলে অভিযোগ ৷ কারণ, ওই বাড়িগুলির পিছনে গণেশ প্রামাণিকের জমি ৷ সেই জমির সামনে ভাল করতে তিনি বিহার পুলিশকে কাজে লাগিয়ে এই কাজ করেছেন বলে অভিযোগ ৷ আরও অভিযোগ, তাঁকে এই কাজে সাহায্য করেছেন সাদলিচক গ্রামপঞ্চায়েতের তৃণমূলের প্রধান ইন্দ্রজিৎ সরকার ৷ বিহার পুলিশের এহেন অনৈতিক কাজের পরেও, বিহার পুলিশ ও গণেশ প্রামাণিক নাকি এই পরিবারগুলিকে হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন ৷ তেমনটাই অভিযোগ এক গৃহহীন চন্দনা দাসের ৷

তিনি বলেন, “গতকালও বিহারের পুলিশ এসে আমাদের হুমকি দিয়ে গিয়েছে ৷ তাঁরা দাবি করেছে, এটা বিহারের জমি ৷ এখানে ত্রিপল টাঙানো যাবে না ৷ গণেশ প্রামাণিক, কার্তিক প্রামাণিকরা বলছেন, তাঁদের জমির পজিশন খালি করে দিতে হবে ৷ নইলে বাড়িঘর পুড়িয়ে দেওয়ার পাশাপাশি আমাদের মেরে ফেলবে ৷ সেদিনের পর থেকেই আমরা খুব কষ্টে আছি ৷ ঠিকমত খেতেও পাচ্ছি না ৷ এখন ধান কাটার সময় ৷ ঘরবাড়িই ঠিক নেই তো ধান কাটতে যাব কীভাবে ?”

আরও পড়ুন : Bihar Police Broke Houses in Malda : রাজ্যের হরিশচন্দ্রপুরে 20টি ঝুপড়ি ভাঙার অভিযোগ বিহার পুলিশের বিরুদ্ধে

এলাকার তৃণমূল বিধায়ক তজমুল হোসেনের বক্তব্য, যে জায়গায় এই পরিবারগুলি দীর্ঘ বছর ধরে বসবাস করছে, সেই জমি হরিশ্চন্দ্রপুর 2 নম্বর ব্লকের খতিয়ানে রয়েছে ৷ তিনি বলেন, “এই জমিটি এক নম্বর খতিয়ানের ৷ এটা এই রাজ্যের জমি ৷ বিহার পুলিশ কীভাবে এই রাজ্যের সঙ্গে আলোচনা না করে এখানকার মানুষজনকে উচ্ছেদ করল ? দুই রাজ্যের প্রশাসনিক স্তরে আলোচনার পর এদের উচ্ছেদ করার প্রয়োজন থাকলে সেটা আগে জানানো যেত ৷ তাহলে আমরা এই মানুষগুলির জন্য আগেই পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করতাম ৷ আমরা এই মানুষগুলির পাশে আছি ৷ ঘটনাটি রাজ্য নেতৃত্বকেও জানিয়েছি ৷ এদের পুনর্বাসনের জন্য জেলাশাসকের সঙ্গে কথা হয়েছে ৷’’

দুর্গত মানুষদের পাশে দাঁড়িয়েছে রেড ভলান্টিয়াররাও ৷ ঘটনাস্থলে গিয়ে সংগঠনের সদস্য মাসরেকুল আলম বলেন, “জমি নিয়ে কোনও সমস্যা হলে বাংলার পুলিশই তো বিষয়টি দেখবে ! কারণ, এই জমি তো বাংলার ৷ এখানে বিহার পুলিশ কেন আসবে ? ঘটনাটি শুনে আমরা এখানে এসেছি । এসে যা শুনলাম, এই বাড়িগুলির পিছনের জমি এলাকার তৃণমূল নেতার ৷ ওই জমির পজিশন ঠিক করার জন্যই, সেই নেতা বিহার পুলিশের মাধ্যমে এই উচ্ছেদ চালিয়েছেন ৷ এরা 50 বছরের বেশি সময় ধরে এখানে বসবাস করছেন ৷ এতদিন জমি নিয়ে কোনও প্রশ্ন উঠল না কেন ?’’

আরও পড়ুন : Quarrel Over Pig Rearing Project : বাগবিতণ্ডায় জড়ালেন পুরাতন মালদার বিডিও এবং পঞ্চায়েত সমিতির সভানেত্রী

এই ঘটনায় বিজেপি ও তৃণমূলের ভূমিকাকে নাটক বলে কটাক্ষ করেছেন এলাকার প্রাক্তন বিধায়ক, কংগ্রেস নেতা মোস্তাক আলম ৷ তিনি বলেন, “বিহার পুলিশ কীভাবে বাংলার জমি থেকে কাউকে উচ্ছেদ করতে পারে ? আমার প্রশ্ন, এ নিয়ে হরিশ্চন্দ্রপুর 2 নম্বর ব্লকের বিডিও, বিধায়ক কিংবা সাংসদ কোনও সদর্থক ভূমিকা নিয়েছেন ? এখন সব নাম কিনতে এলাকায় যাচ্ছে ৷ ঘটনার দায়িত্ব তাঁদেরই নিতে হবে ৷ তাঁরা নিজেদের দায়িত্ব এড়িয়ে যেতে পারেন না ৷ শুধু নাটক করলে হবে না ৷ পুলিশ আইনের ঊর্ধ্বে নয় ৷ এই বেআইনি কাজ করার জন্য বিহার পুলিশের বিরুদ্ধেও আইনি পদক্ষেপ নিতে হবে ৷’’

মালদা, 23 মে : বিহার পুলিশের হানায় ভিটেহীন মানুষগুলির পুনর্বাসনের প্রক্রিয়া শুরু করেছে জেলা প্রশাসন (Administration Started Process of Rehabilitating Homeless People After Being Attacked by Bihar police in Malda) ৷ এ নিয়ে সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরায় কোনও মন্তব্য না করলেও, এমনটাই জানিয়েছেন জেলাশাসক রাজর্ষি মিত্র ৷ গোটা বিষয়টি নিয়ে তিনি বিহারের কাটিহার জেলা প্রশাসনের সঙ্গেও দফায় দফায় কথা বলছেন ৷ এই ঘটনা বিহার পুলিশের ভূমিকা যে মালদা জেলা প্রশাসন ভাল চোখে দেখছে না, সেটাও স্পষ্ট করে দিয়েছেন তিনি ৷ এ দিকে ঘটনাস্থলে গিয়ে গৃহহীন মানুষগুলির পাশে দাঁড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন এলাকার তৃণমূল বিধায়ক ৷ একই আশ্বাস দিয়েছেন রেড ভলান্টিয়ারের সদস্যরাও ৷ ঘটনায় বিজেপি ও তৃণমূলের ভূমিকাকে কটাক্ষ করেছেন এলাকার প্রাক্তন বিধায়ক তথা জেলা কংগ্রেস নেতা মোস্তাক আলম ৷

উল্লেখ্য, শুক্রবার সন্ধেয় হঠাৎ করেই বিহার পুলিশ হানা দেয় হরিশ্চন্দ্রপুর 2 নম্বর ব্লকের সাদলিচক গ্রামপঞ্চায়েতের সহরা বহরা এলাকায় ৷ সেখানে বাংলা-বিহার সীমানায় একটি রাস্তার ধারে, পশ্চিমবঙ্গের জমিতে বসবাসকারী 20টি পরিবারের ঝুপড়ি ভেঙে দেয় প্রতিবেশী রাজ্যের পুলিশ ৷ বিহার পুলিশ দাবি করে, ওই জমিটি বিহার সরকারের ৷ এ নিয়ে সেখানকার আদালতে একটি মামলা হয়েছিল ৷ সেই মামলার রায়ে বিচারক এইসব অবৈধ নির্মাণ খালি করার নির্দেশ দিয়েছেন ৷ আদালতের রায় মেনেই পুলিশ ওই নির্মাণগুলি ভেঙে দিয়েছে ৷ সংবাদমাধ্যমে এই খবর প্রকাশিত হলে নড়েচড়ে বসে জেলা প্রশাসন ৷ ওই জমিটি আদতে কোন রাজ্যের ? তা খতিয়ে দেখার জন্য হরিশ্চন্দ্রপুর 2 নম্বর ব্লক ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতরকে নির্দেশ দেয় জেলা প্রশাসন ৷ জানা গিয়েছে, মাপজোকে জমিটি এ রাজ্যের বলে নিশ্চিত হওয়ার পরেই জেলাশাসক বিষয়টি নিয়ে বিহার প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা শুরু করে ৷

এ দিকে, ঘটনার তিনদিন পেরিয়ে গেলেও এখনও খোলা আকাশের নীচে দিন কাটছে উচ্ছেদ হওয়া ওই 20টি পরিবার ৷ গোটা ঘটনায় তাঁরা এলাকারই এক তৃণমূল নেতা গণেশ প্রামাণিকের হাত রয়েছে বলে অভিযোগ ৷ কারণ, ওই বাড়িগুলির পিছনে গণেশ প্রামাণিকের জমি ৷ সেই জমির সামনে ভাল করতে তিনি বিহার পুলিশকে কাজে লাগিয়ে এই কাজ করেছেন বলে অভিযোগ ৷ আরও অভিযোগ, তাঁকে এই কাজে সাহায্য করেছেন সাদলিচক গ্রামপঞ্চায়েতের তৃণমূলের প্রধান ইন্দ্রজিৎ সরকার ৷ বিহার পুলিশের এহেন অনৈতিক কাজের পরেও, বিহার পুলিশ ও গণেশ প্রামাণিক নাকি এই পরিবারগুলিকে হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন ৷ তেমনটাই অভিযোগ এক গৃহহীন চন্দনা দাসের ৷

তিনি বলেন, “গতকালও বিহারের পুলিশ এসে আমাদের হুমকি দিয়ে গিয়েছে ৷ তাঁরা দাবি করেছে, এটা বিহারের জমি ৷ এখানে ত্রিপল টাঙানো যাবে না ৷ গণেশ প্রামাণিক, কার্তিক প্রামাণিকরা বলছেন, তাঁদের জমির পজিশন খালি করে দিতে হবে ৷ নইলে বাড়িঘর পুড়িয়ে দেওয়ার পাশাপাশি আমাদের মেরে ফেলবে ৷ সেদিনের পর থেকেই আমরা খুব কষ্টে আছি ৷ ঠিকমত খেতেও পাচ্ছি না ৷ এখন ধান কাটার সময় ৷ ঘরবাড়িই ঠিক নেই তো ধান কাটতে যাব কীভাবে ?”

আরও পড়ুন : Bihar Police Broke Houses in Malda : রাজ্যের হরিশচন্দ্রপুরে 20টি ঝুপড়ি ভাঙার অভিযোগ বিহার পুলিশের বিরুদ্ধে

এলাকার তৃণমূল বিধায়ক তজমুল হোসেনের বক্তব্য, যে জায়গায় এই পরিবারগুলি দীর্ঘ বছর ধরে বসবাস করছে, সেই জমি হরিশ্চন্দ্রপুর 2 নম্বর ব্লকের খতিয়ানে রয়েছে ৷ তিনি বলেন, “এই জমিটি এক নম্বর খতিয়ানের ৷ এটা এই রাজ্যের জমি ৷ বিহার পুলিশ কীভাবে এই রাজ্যের সঙ্গে আলোচনা না করে এখানকার মানুষজনকে উচ্ছেদ করল ? দুই রাজ্যের প্রশাসনিক স্তরে আলোচনার পর এদের উচ্ছেদ করার প্রয়োজন থাকলে সেটা আগে জানানো যেত ৷ তাহলে আমরা এই মানুষগুলির জন্য আগেই পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করতাম ৷ আমরা এই মানুষগুলির পাশে আছি ৷ ঘটনাটি রাজ্য নেতৃত্বকেও জানিয়েছি ৷ এদের পুনর্বাসনের জন্য জেলাশাসকের সঙ্গে কথা হয়েছে ৷’’

দুর্গত মানুষদের পাশে দাঁড়িয়েছে রেড ভলান্টিয়াররাও ৷ ঘটনাস্থলে গিয়ে সংগঠনের সদস্য মাসরেকুল আলম বলেন, “জমি নিয়ে কোনও সমস্যা হলে বাংলার পুলিশই তো বিষয়টি দেখবে ! কারণ, এই জমি তো বাংলার ৷ এখানে বিহার পুলিশ কেন আসবে ? ঘটনাটি শুনে আমরা এখানে এসেছি । এসে যা শুনলাম, এই বাড়িগুলির পিছনের জমি এলাকার তৃণমূল নেতার ৷ ওই জমির পজিশন ঠিক করার জন্যই, সেই নেতা বিহার পুলিশের মাধ্যমে এই উচ্ছেদ চালিয়েছেন ৷ এরা 50 বছরের বেশি সময় ধরে এখানে বসবাস করছেন ৷ এতদিন জমি নিয়ে কোনও প্রশ্ন উঠল না কেন ?’’

আরও পড়ুন : Quarrel Over Pig Rearing Project : বাগবিতণ্ডায় জড়ালেন পুরাতন মালদার বিডিও এবং পঞ্চায়েত সমিতির সভানেত্রী

এই ঘটনায় বিজেপি ও তৃণমূলের ভূমিকাকে নাটক বলে কটাক্ষ করেছেন এলাকার প্রাক্তন বিধায়ক, কংগ্রেস নেতা মোস্তাক আলম ৷ তিনি বলেন, “বিহার পুলিশ কীভাবে বাংলার জমি থেকে কাউকে উচ্ছেদ করতে পারে ? আমার প্রশ্ন, এ নিয়ে হরিশ্চন্দ্রপুর 2 নম্বর ব্লকের বিডিও, বিধায়ক কিংবা সাংসদ কোনও সদর্থক ভূমিকা নিয়েছেন ? এখন সব নাম কিনতে এলাকায় যাচ্ছে ৷ ঘটনার দায়িত্ব তাঁদেরই নিতে হবে ৷ তাঁরা নিজেদের দায়িত্ব এড়িয়ে যেতে পারেন না ৷ শুধু নাটক করলে হবে না ৷ পুলিশ আইনের ঊর্ধ্বে নয় ৷ এই বেআইনি কাজ করার জন্য বিহার পুলিশের বিরুদ্ধেও আইনি পদক্ষেপ নিতে হবে ৷’’

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.