ETV Bharat / city

Old Malda Municipality : পুরাতন মালদায় বরখাস্ত 18 ভূতুড়ে কর্মী, ইংরেজবাজারেও একই দাবি বিরোধীদের

পুরাতন মালদা পৌরসভায় বরখাস্ত করা হল 18 জন ভূতুড়ে কর্মীকে ৷ পৌর প্রশাসক বৈশিষ্ঠ্য ত্রিবেদীর এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন বিরোধীরা ৷ তাঁরা ইংরেজবাজার পৌরসভার ক্ষেত্রেও একই পদক্ষেপের দাবি জানিয়েছেন ৷

পুরাতন মালদায় বরখাস্ত 18 ভূতুড়ে কর্মী
পুরাতন মালদায় বরখাস্ত 18 ভূতুড়ে কর্মী
author img

By

Published : Sep 11, 2021, 2:57 PM IST

মালদা, 11 সেপ্টেম্বর : সাপের গর্তে হাত দিয়েছেন । পৌরসভার ভূতুড়ে কর্মীদের চিহ্নিত করে বরখাস্ত করা শুরু করেছেন । তিনি জানেন, এর জন্য তাঁকে প্রচুর বাধার মুখোমুখি হতে হবে । পৌর প্রশাসকের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়ার চক্রান্ত শুরু হবে । কিন্তু পরিণতি নিয়ে খুব একটা চিন্তিত নন পুরাতন মালদা পৌরসভার প্রশাসক বৈশিষ্ঠ্য ত্রিবেদী । তাঁর এহেন সিদ্ধান্তকে সমর্থন জানাচ্ছে বিরোধীরাও । ইতিমধ্যে দাবি উঠতে শুরু করেছে, শুধু পুরাতন মালদা নয়, ইংরেজবাজার পৌরসভাতেও প্রচুর ভূতুড়ে কর্মী রয়েছে । যাঁরা কোনও কাজ না করেই বেতন গুনছেন । সেই পৌরসভার প্রশাসককেও এসব ভূতুড়ে কর্মীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে । যদিও ইংরেজবাজার পৌরসভার প্রশাসক সুমালা আগরওয়ালা সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, তেমন কোনও কর্মী এই পৌরসভায় নেই ৷ তিনি বিরোধীদের সেই সমস্ত কর্মীর নাম ও ঠিকানা জমা দেওয়ার আবেদন জানিয়েছেন ।

পুরাতন মালদা পৌরসভার প্রশাসক 18 জন অস্থায়ী কর্মীকে বরখাস্ত করেছেন । এই 18 জনের মধ্যে দু'জন ৪ নম্বর ওয়ার্ডের, ছ'জন 2 নম্বর ওয়ার্ডের, দু'জন 11 নম্বর ওয়ার্ডের, একজন 14 নম্বর ওয়ার্ডের, চারজন 16 নম্বর ওয়ার্ডের ও তিনজন 17 নম্বর ওয়ার্ডের । জানা যাচ্ছে, এই কর্মীরা পৌর এলাকায় মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধ করার দায়িত্বে ছিলেন । গতকালই এই কর্মীদের বরখাস্তের নোটিশ পৌরসভার বিভিন্ন দফতরে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে । এনিয়ে তোলপাড় পড়ে গিয়েছে শাসকদলের অন্দরে ।

ইটিভি ভারতকে পুরাতন মালদা পৌরসভার প্রশাসক বৈশিষ্ঠ্য ত্রিবেদী বলেন, "কাউন্সিলর থাকাকালীনই আমি বারবার পৌর কর্তৃপক্ষকে বলেছি, এসব বন্ধ করা হোক । কিন্তু তখন আমার সঙ্গে বিরোধীদের মতো আচরণ করা হত । এখন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আমাকে এই পৌরসভার দায়িত্ব দিয়েছেন । তিনি চান, গোটা রাজ্যে স্বচ্ছভাবে প্রশাসন পরিচালনা করা হোক । তিনি নিজেও স্বচ্ছভাবে সমস্ত কাজ করে চলেছেন । বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের ক্ষেত্রে তিনি কোনও দল বা রং দেখেন না । আমিও তাঁর দেখানো পথেই চলার চেষ্টা করছি । এই পৌরসভায় অনেক ভূতুড়ে কর্মী রয়েছেন । যাঁরা নেতাদের বাজার করে, গাড়ি ধুয়ে দেন । পৌরসভায় তাঁদের দেখা যায় না । তাঁদের নামও পৌরসভার অনেকেই জানেন না । আমি এই কর্মীদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেছি । গতকাল এমন 18 জনকে ধরতে পেরেছি । তাঁদের বহিষ্কার করা হয়েছে । আরও অনেক এমন কর্মী রয়েছেন । বিদ্যুৎ ও পানীয় জল বিভাগে এমন বেশ কিছু কর্মী রয়েছে । কেউ না চিনলেও তাঁদের অ্যাকাউন্টে প্রতি মাসে টাকা ঢুকে যাচ্ছে । এঁদের বেতন দিতে প্রতি মাসে পৌরসভার নিজস্ব তহবিলের 36 লক্ষ টাকা খরচ হয় । জানতে পেরেছি, এমন প্রায় 150 কর্মী এখানে রয়েছেন । আরও বড় বিষয়, এই পৌরসভায় কর আদায়ের ক্ষেত্রেও প্রায় 20 লক্ষ টাকার দুর্নীতি রয়েছে । অনেকে পৌরসভার কর বিভিন্ন উপায়ে নিজের পকেটে ঢুকিয়েছে । এমন 3-4 জন কর্মীর সন্ধান পেয়েছি । এনিয়েও তদন্ত শুরু করেছি । তার জন্য তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে । জানি, এই কাজ করার জন্য আমার বিরুদ্ধে অনেক কিছু করা হবে । আমার গদি চলে যেতে পারে । কিন্তু গদির জন্য আমি নিজের সিদ্ধান্ত পাল্টাব না । তাতে যা হয় হবে । আমি তৈরি হয়েই বসে রয়েছি ।"

পৌর প্রশাসকের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন বিজেপির জেলা সভাপতি গোবিন্দচন্দ্র মণ্ডল । তিনি বলেন, "ভূতুড়ে কর্মীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়ে পুরাতন মালদা পৌরসভার প্রশাসক কার্যত দলের বিরুদ্ধেই কথা বলেছেন । এই সাহসী সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য তাঁকে ধন্যবাদ । এই সিদ্ধান্ত নিয়ে তিনি কার্যত ওই পৌরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধেই তদন্ত শুরু করেছেন । তিনি এমন সাহসী পদক্ষেপ নিলে নিশ্চয়ই জনগণের আশীর্বাদ পাবেন । গত 10 বছর ধরে ইংরেজবাজার পৌরসভায় কোটি কোটি টাকা নয়ছয় হয়েছে । কাজ না করেই কোটি কোটি টাকা পকেটে ভরা হয়েছে । পৌরসভার অচলাবস্থার মধ্যে সদর মহকুমাশাসককে এই পৌরসভার দায়িত্ব দেওয়া হয় । সামান্য সময়ে তিনি যে কাজ করেছেন, তার জন্য মানুষ এখনও তাঁকে চাইছেন । আমরাও তাঁকে পৌর প্রশাসক হিসাবে চাইছি । তিনি যখন সবে এই পৌরসভার ভূতুড়ে কর্মীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছিলেন, তখনই তাঁকে সরিয়ে দেওয়া হয় । দায়িত্ব দেওয়া হয় সুমালা আগরওয়ালাকে । এই পৌরসভাতেও হাজারের বেশি ভূতুড়ে কর্মী রয়েছে । আমরা শুনেছি, সুমালাদেবী ভাল বোঝেন । তাঁকেও বৈশিষ্ঠ ত্রিবেদীর মতো সাহসী হতে হবে । কিন্তু তিনি যদি দুর্নীতির সঙ্গে আপোস করে চলেন, তবে আমরা পথে নামব ।"

এদিকে ইংরেজবাজার পৌরসভার প্রশাসক সুমালা আগরওয়ালার বক্তব্য, "মাত্র 15-16দিন আগে আমি এই পৌরসভায় প্রশাসকের দায়িত্ব নিয়েছি । কোনও ভূতুড়ে কর্মী কিংবা বসে বেতন নিচ্ছেন এমন কেউ আমার নজরে আসেনি । বিরোধীদের কাছে আমার আবেদন, ভূতুড়ে কর্মী নিয়ে তাঁরা যখন দাবি তুলছেন, তখন এই কর্মীদের নাম কিংবা ঠিকানা নিশ্চয়ই তাঁদের কাছে রয়েছে । তাঁরা যদি সেই নাম ও ঠিকানাগুলি আমার কাছে পাঠান, আমি নিশ্চয়ই তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেব । এই মুহূর্তে এই পৌরসভায় প্রায় এক হাজার ক্যাজুয়াল কর্মী রয়েছেন । পৌরসভার নিজস্ব তহবিল থেকেই তাঁদের বেতন দেওয়া হয় । দায়িত্ব নেওয়ার পরই আমি প্রতিটি বিভাগ থেকে ক্যাজুয়াল কর্মীদের সমস্ত নথি সংগ্রহ করতে শুরু করেছি । তবে এখনই সেই কাজ শেষ করতে পারিনি । সেই কাজ চলছে ।"

আরও পড়ুন : Covid-19 Vaccination : নিয়মের জাঁতাকল মিলছে না ভ্যাকসিন, কাজে ফিরতে পারছেন না পরিযায়ী শ্রমিকরা

মালদা, 11 সেপ্টেম্বর : সাপের গর্তে হাত দিয়েছেন । পৌরসভার ভূতুড়ে কর্মীদের চিহ্নিত করে বরখাস্ত করা শুরু করেছেন । তিনি জানেন, এর জন্য তাঁকে প্রচুর বাধার মুখোমুখি হতে হবে । পৌর প্রশাসকের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়ার চক্রান্ত শুরু হবে । কিন্তু পরিণতি নিয়ে খুব একটা চিন্তিত নন পুরাতন মালদা পৌরসভার প্রশাসক বৈশিষ্ঠ্য ত্রিবেদী । তাঁর এহেন সিদ্ধান্তকে সমর্থন জানাচ্ছে বিরোধীরাও । ইতিমধ্যে দাবি উঠতে শুরু করেছে, শুধু পুরাতন মালদা নয়, ইংরেজবাজার পৌরসভাতেও প্রচুর ভূতুড়ে কর্মী রয়েছে । যাঁরা কোনও কাজ না করেই বেতন গুনছেন । সেই পৌরসভার প্রশাসককেও এসব ভূতুড়ে কর্মীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে । যদিও ইংরেজবাজার পৌরসভার প্রশাসক সুমালা আগরওয়ালা সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, তেমন কোনও কর্মী এই পৌরসভায় নেই ৷ তিনি বিরোধীদের সেই সমস্ত কর্মীর নাম ও ঠিকানা জমা দেওয়ার আবেদন জানিয়েছেন ।

পুরাতন মালদা পৌরসভার প্রশাসক 18 জন অস্থায়ী কর্মীকে বরখাস্ত করেছেন । এই 18 জনের মধ্যে দু'জন ৪ নম্বর ওয়ার্ডের, ছ'জন 2 নম্বর ওয়ার্ডের, দু'জন 11 নম্বর ওয়ার্ডের, একজন 14 নম্বর ওয়ার্ডের, চারজন 16 নম্বর ওয়ার্ডের ও তিনজন 17 নম্বর ওয়ার্ডের । জানা যাচ্ছে, এই কর্মীরা পৌর এলাকায় মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধ করার দায়িত্বে ছিলেন । গতকালই এই কর্মীদের বরখাস্তের নোটিশ পৌরসভার বিভিন্ন দফতরে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে । এনিয়ে তোলপাড় পড়ে গিয়েছে শাসকদলের অন্দরে ।

ইটিভি ভারতকে পুরাতন মালদা পৌরসভার প্রশাসক বৈশিষ্ঠ্য ত্রিবেদী বলেন, "কাউন্সিলর থাকাকালীনই আমি বারবার পৌর কর্তৃপক্ষকে বলেছি, এসব বন্ধ করা হোক । কিন্তু তখন আমার সঙ্গে বিরোধীদের মতো আচরণ করা হত । এখন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আমাকে এই পৌরসভার দায়িত্ব দিয়েছেন । তিনি চান, গোটা রাজ্যে স্বচ্ছভাবে প্রশাসন পরিচালনা করা হোক । তিনি নিজেও স্বচ্ছভাবে সমস্ত কাজ করে চলেছেন । বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের ক্ষেত্রে তিনি কোনও দল বা রং দেখেন না । আমিও তাঁর দেখানো পথেই চলার চেষ্টা করছি । এই পৌরসভায় অনেক ভূতুড়ে কর্মী রয়েছেন । যাঁরা নেতাদের বাজার করে, গাড়ি ধুয়ে দেন । পৌরসভায় তাঁদের দেখা যায় না । তাঁদের নামও পৌরসভার অনেকেই জানেন না । আমি এই কর্মীদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেছি । গতকাল এমন 18 জনকে ধরতে পেরেছি । তাঁদের বহিষ্কার করা হয়েছে । আরও অনেক এমন কর্মী রয়েছেন । বিদ্যুৎ ও পানীয় জল বিভাগে এমন বেশ কিছু কর্মী রয়েছে । কেউ না চিনলেও তাঁদের অ্যাকাউন্টে প্রতি মাসে টাকা ঢুকে যাচ্ছে । এঁদের বেতন দিতে প্রতি মাসে পৌরসভার নিজস্ব তহবিলের 36 লক্ষ টাকা খরচ হয় । জানতে পেরেছি, এমন প্রায় 150 কর্মী এখানে রয়েছেন । আরও বড় বিষয়, এই পৌরসভায় কর আদায়ের ক্ষেত্রেও প্রায় 20 লক্ষ টাকার দুর্নীতি রয়েছে । অনেকে পৌরসভার কর বিভিন্ন উপায়ে নিজের পকেটে ঢুকিয়েছে । এমন 3-4 জন কর্মীর সন্ধান পেয়েছি । এনিয়েও তদন্ত শুরু করেছি । তার জন্য তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে । জানি, এই কাজ করার জন্য আমার বিরুদ্ধে অনেক কিছু করা হবে । আমার গদি চলে যেতে পারে । কিন্তু গদির জন্য আমি নিজের সিদ্ধান্ত পাল্টাব না । তাতে যা হয় হবে । আমি তৈরি হয়েই বসে রয়েছি ।"

পৌর প্রশাসকের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন বিজেপির জেলা সভাপতি গোবিন্দচন্দ্র মণ্ডল । তিনি বলেন, "ভূতুড়ে কর্মীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়ে পুরাতন মালদা পৌরসভার প্রশাসক কার্যত দলের বিরুদ্ধেই কথা বলেছেন । এই সাহসী সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য তাঁকে ধন্যবাদ । এই সিদ্ধান্ত নিয়ে তিনি কার্যত ওই পৌরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধেই তদন্ত শুরু করেছেন । তিনি এমন সাহসী পদক্ষেপ নিলে নিশ্চয়ই জনগণের আশীর্বাদ পাবেন । গত 10 বছর ধরে ইংরেজবাজার পৌরসভায় কোটি কোটি টাকা নয়ছয় হয়েছে । কাজ না করেই কোটি কোটি টাকা পকেটে ভরা হয়েছে । পৌরসভার অচলাবস্থার মধ্যে সদর মহকুমাশাসককে এই পৌরসভার দায়িত্ব দেওয়া হয় । সামান্য সময়ে তিনি যে কাজ করেছেন, তার জন্য মানুষ এখনও তাঁকে চাইছেন । আমরাও তাঁকে পৌর প্রশাসক হিসাবে চাইছি । তিনি যখন সবে এই পৌরসভার ভূতুড়ে কর্মীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছিলেন, তখনই তাঁকে সরিয়ে দেওয়া হয় । দায়িত্ব দেওয়া হয় সুমালা আগরওয়ালাকে । এই পৌরসভাতেও হাজারের বেশি ভূতুড়ে কর্মী রয়েছে । আমরা শুনেছি, সুমালাদেবী ভাল বোঝেন । তাঁকেও বৈশিষ্ঠ ত্রিবেদীর মতো সাহসী হতে হবে । কিন্তু তিনি যদি দুর্নীতির সঙ্গে আপোস করে চলেন, তবে আমরা পথে নামব ।"

এদিকে ইংরেজবাজার পৌরসভার প্রশাসক সুমালা আগরওয়ালার বক্তব্য, "মাত্র 15-16দিন আগে আমি এই পৌরসভায় প্রশাসকের দায়িত্ব নিয়েছি । কোনও ভূতুড়ে কর্মী কিংবা বসে বেতন নিচ্ছেন এমন কেউ আমার নজরে আসেনি । বিরোধীদের কাছে আমার আবেদন, ভূতুড়ে কর্মী নিয়ে তাঁরা যখন দাবি তুলছেন, তখন এই কর্মীদের নাম কিংবা ঠিকানা নিশ্চয়ই তাঁদের কাছে রয়েছে । তাঁরা যদি সেই নাম ও ঠিকানাগুলি আমার কাছে পাঠান, আমি নিশ্চয়ই তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেব । এই মুহূর্তে এই পৌরসভায় প্রায় এক হাজার ক্যাজুয়াল কর্মী রয়েছেন । পৌরসভার নিজস্ব তহবিল থেকেই তাঁদের বেতন দেওয়া হয় । দায়িত্ব নেওয়ার পরই আমি প্রতিটি বিভাগ থেকে ক্যাজুয়াল কর্মীদের সমস্ত নথি সংগ্রহ করতে শুরু করেছি । তবে এখনই সেই কাজ শেষ করতে পারিনি । সেই কাজ চলছে ।"

আরও পড়ুন : Covid-19 Vaccination : নিয়মের জাঁতাকল মিলছে না ভ্যাকসিন, কাজে ফিরতে পারছেন না পরিযায়ী শ্রমিকরা

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.