কলকাতা, 9 নভেম্বর: ফিক্সড ডিপোজ়িটে চড়া সুদের লোভ দেখিয়ে প্রতারণা । আর 35 কোটি টাকা প্রতারণার অভিযোগে তিন ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করল কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ। তাদের মধ্যে একজন বউবাজারের একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের প্রাক্তন ম্যানেজার। ঘটনায় ব্যাঙ্কের আরও কয়েকজন কর্মী জড়িত রয়েছে বলে সন্দেহ গোয়েন্দাদের। সেই বিষয়ে তদন্ত চলছে ।
48 বছরের অরুণ পান্ডে থাকেন সুতি থানা এলাকার কালীচরণ ঘোষ রোড। এই প্রতারণাচক্রের মূল পাণ্ডা সে । তিনি বউবাজারের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের প্রাক্তন ম্যানেজার সম্রাট পালের সঙ্গে যোগসাজশ করেন। সম্রাটের বাড়ি হাবরা থানা এলাকার শরৎপল্লিতে। অরুণ ইনস্টিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ার্স(ইন্ডিয়া) নামে একটি সংস্থাকে চড়া সুদে ফিক্সড ডিপোজ়িট করার লোভ দেখায়। রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কে ফিক্সড ডিপোজ়িট করলে ঝুঁকি নেই এই হিসেবে তারা প্রায় 35 কোটি টাকা বিনিয়োগ করে বেশ কয়েকটি ব্রাঞ্চে। সম্রাটের সাহায্যে অরুণ জাল ফিক্সড ডিপোজ়িট সার্টিফিকেট তৈরি করে। আর এখানেই কৃষ্ণেন্দু মল্লিক নামে 48 বছরের যুবকের জড়িত থাকার প্রমাণ পেয়েছে পুলিশ। মুচিপাড়া থানা এলাকার মুরারীমোহন মল্লিক লেনের বাসিন্দা কৃষ্ণেন্দুই মূলত ওই সংস্থার কর্মকর্তাদের ভুল বুঝিয়ে ছিল। পরে প্রতারিত হয়েছে বুঝতে পেরে ওই সংস্থার পক্ষ থেকে অভিযোগ দায়ের করা হয় মুচিপাড়া থানা এলাকায়।
সেই ঘটনার তদন্তভার নিয়ে আসরে নামে কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ। এরপরই ঘটনাটি গোয়েন্দাদের কাছে পরিষ্কার হয়ে যায় । তারপরই অরুণকে গ্রেপ্তার করা হয় মন্দারমণি থেকে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে কৃষ্ণেন্দু এবং সম্রাটের যুক্ত থাকার প্রমাণ পায় পুলিশ। তারপর এই দু'জনকে তাদের হাবরা এবং মুচিপাড়ার বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে। ধৃতদের কাছ থেকে 1 কোটি 94 লাখ টাকা নগদ, একটি BMW গাড়ি এবং 200 গ্রাম সোনা উদ্ধার করেছেন তদন্তকারীরা।
35 কোটি টাকার প্রতারণা, প্রাক্তন ব্যাঙ্ক ম্যানেজার সহ গ্রেপ্তার 3
ঘটনায় ব্যাঙ্কের আরও কয়েকজন কর্মী জড়িত রয়েছে বলে সন্দেহ গোয়েন্দাদের। সেই বিষয়ে তদন্ত চলছে ।
কলকাতা, 9 নভেম্বর: ফিক্সড ডিপোজ়িটে চড়া সুদের লোভ দেখিয়ে প্রতারণা । আর 35 কোটি টাকা প্রতারণার অভিযোগে তিন ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করল কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ। তাদের মধ্যে একজন বউবাজারের একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের প্রাক্তন ম্যানেজার। ঘটনায় ব্যাঙ্কের আরও কয়েকজন কর্মী জড়িত রয়েছে বলে সন্দেহ গোয়েন্দাদের। সেই বিষয়ে তদন্ত চলছে ।
48 বছরের অরুণ পান্ডে থাকেন সুতি থানা এলাকার কালীচরণ ঘোষ রোড। এই প্রতারণাচক্রের মূল পাণ্ডা সে । তিনি বউবাজারের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের প্রাক্তন ম্যানেজার সম্রাট পালের সঙ্গে যোগসাজশ করেন। সম্রাটের বাড়ি হাবরা থানা এলাকার শরৎপল্লিতে। অরুণ ইনস্টিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ার্স(ইন্ডিয়া) নামে একটি সংস্থাকে চড়া সুদে ফিক্সড ডিপোজ়িট করার লোভ দেখায়। রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কে ফিক্সড ডিপোজ়িট করলে ঝুঁকি নেই এই হিসেবে তারা প্রায় 35 কোটি টাকা বিনিয়োগ করে বেশ কয়েকটি ব্রাঞ্চে। সম্রাটের সাহায্যে অরুণ জাল ফিক্সড ডিপোজ়িট সার্টিফিকেট তৈরি করে। আর এখানেই কৃষ্ণেন্দু মল্লিক নামে 48 বছরের যুবকের জড়িত থাকার প্রমাণ পেয়েছে পুলিশ। মুচিপাড়া থানা এলাকার মুরারীমোহন মল্লিক লেনের বাসিন্দা কৃষ্ণেন্দুই মূলত ওই সংস্থার কর্মকর্তাদের ভুল বুঝিয়ে ছিল। পরে প্রতারিত হয়েছে বুঝতে পেরে ওই সংস্থার পক্ষ থেকে অভিযোগ দায়ের করা হয় মুচিপাড়া থানা এলাকায়।
সেই ঘটনার তদন্তভার নিয়ে আসরে নামে কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ। এরপরই ঘটনাটি গোয়েন্দাদের কাছে পরিষ্কার হয়ে যায় । তারপরই অরুণকে গ্রেপ্তার করা হয় মন্দারমণি থেকে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে কৃষ্ণেন্দু এবং সম্রাটের যুক্ত থাকার প্রমাণ পায় পুলিশ। তারপর এই দু'জনকে তাদের হাবরা এবং মুচিপাড়ার বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে। ধৃতদের কাছ থেকে 1 কোটি 94 লাখ টাকা নগদ, একটি BMW গাড়ি এবং 200 গ্রাম সোনা উদ্ধার করেছেন তদন্তকারীরা।