কলকাতা, 15 জুন : এবার শহরের যত্রতত্র ফেলা যাবেনা মাস্ক ,হ্যান্ড গ্লাভস ও সার্জিকাল ক্যাপ । ব্যবহার করা মাস্ক, গ্লাভস ও সার্জিকাল ক্যাপ ফেলতে হবে নির্দিষ্ট স্থানে । শহর জুড়ে হলুদ রঙের 2 হাজার ডাস্টবিন রাখা হচ্ছে । এবার থেকে সেই হলুদ রঙয়ের ডাস্টবিনেই ফেলতে হবে ব্যবহার করা এইসব জিনিসগুলি । আজ কলকাতা পৌরনিগমের সদরদপ্তরে বোর্ড অফ অ্যাডমিনিস্ট্রেটরসের চেয়ারম্যান ফিরহাদ হাকিম স্বাস্থ্য বিভাগের সঙ্গে বৈঠক করে এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন।
ব্যবহার করা সার্জিকাল মাস্ক, গ্লাভস ক্যাপগুলিকে মেডিকেল ওয়েস্ট হিসেবে গণ্য করা হবে। তাই যেভাবে মেডিকেল ওয়েস্টকে অপসারিত করা হয় ঠিক একইভাবে এগুলোকেও অপসারিত করা হবে বলে জানিয়েছেন ফিরহাদ হাকিম । আজ বৈঠকের পর তিনি জানান, কোরোনাতে কে আক্রান্ত এবং কে আক্রান্ত নয় তা বোঝা যায় না। তাই যত্রতত্র এইভাবে ব্যবহৃত মাস্ক, গ্লাভস ফেলে রাখা যাবে না। এর থেকে যেমন সাধারণ মানুষ সংক্রমিত হতে পারে তেমনই যেসব পৌর সাফাই কর্মীরা এগুলো সংগ্রহ করছেন তাদেরও সংক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। তাই কোরোনা সংক্রমণ এড়াতে এই পদক্ষেপ নিতে চলেছে কলকাতা পৌরনিগম। সেই সঙ্গে যারা হোম কোয়ারানটিনে রয়েছেন তারাও ব্যবহৃত মেডিকেল ওয়েস্ট হলুদ রঙয়ের ডাস্টবিনেই ফেলবে। এই মেডিকেল ওয়েস্ট সংগ্রহ করার জন্য বেশ কয়েকটি গাড়ি কিনছে কলকাতা পৌরনিগম।
বর্ষার শুরুতেই পৌরনিগম ডেঙ্গি প্রতিরোধ করতে একটি সমন্বয় কমিটি গঠন করেছে। নিকাশি বিভাগ, স্বাস্থ্য বিভাগ ও বিল্ডিং বিভাগ নিয়ে এই সমন্বয় কমিটি গঠন করা হয়েছে। কলকাতার যেসব খালি জায়গা আবর্জনার স্তূপে পরিণত হয়েছে সেগুলোতে কলকাতা পৌরনিগম নিজের দায়িত্বে ডেঙ্গি ওষুধ স্প্রে করবে। কলকাতায় যে পুকুর গুলির চারপাশে আবর্জনা জমে রয়েছে সেগুলোও কলকাতা পৌরনিগম সাফ করে ডেঙ্গির লার্ভা দমনের ওষুধ স্প্রে করবে। এদিন ফিরহাদ হাকিম জানিয়েছেন, গত বছর ডেঙ্গি দমনে পৌরনিগম যে ভাবে কাজ করেছিল সেইভাবে এবছরও কাজ করা হবে। তবে এই বিভাগগুলোকে নিয়ে যে সমন্বয় কমিটি গঠন করা হলো তারা নিজেদের মধ্যে আলাপ-আলোচনা করে আগামী দিন থেকে ডেঙ্গি দমনে কাজ করবে। এর পাশাপাশি ফিরহাদ হাকিম জানিয়েছেন লকডাউনের জন্য নির্মীয়মাণ বাড়িগুলি কাজ বন্ধ হয়ে পড়েছিল। বর্ষার জল জমে নির্মীয়মাণ বাড়ি থেকে ডেঙ্গি মশার বংশবিস্তার করতে পারে। তাই সেই সব সংস্থাদের নোটিস পাঠানো হবে নিয়মিত সাফাই করার জন্য।
শহরে যত্রতত্র ফেলা যাবে না সার্জিকাল গ্লাভস-ক্যাপ - কলকাতা পৌরনিগম
এবার থেকে শহরে যত্রতত্র মাস্ক, গ্লাভস ও সার্জিকাল ক্যাপ ফেলা যাবে না । হলুদ রঙের দুই হাজার ডাস্টবিন রাখা হচ্ছে শহরে । ব্যবহৃত জিনিসগুলি ফেলতে হবে এই ডাস্টবিনে । আজ এই কথা জানান কলকাতা পৌরনিগমের বোর্ড অফ অ্যাডমিনিস্ট্রেটরসের চেয়ারম্যান ফিরহাদ হাকিম ।
কলকাতা, 15 জুন : এবার শহরের যত্রতত্র ফেলা যাবেনা মাস্ক ,হ্যান্ড গ্লাভস ও সার্জিকাল ক্যাপ । ব্যবহার করা মাস্ক, গ্লাভস ও সার্জিকাল ক্যাপ ফেলতে হবে নির্দিষ্ট স্থানে । শহর জুড়ে হলুদ রঙের 2 হাজার ডাস্টবিন রাখা হচ্ছে । এবার থেকে সেই হলুদ রঙয়ের ডাস্টবিনেই ফেলতে হবে ব্যবহার করা এইসব জিনিসগুলি । আজ কলকাতা পৌরনিগমের সদরদপ্তরে বোর্ড অফ অ্যাডমিনিস্ট্রেটরসের চেয়ারম্যান ফিরহাদ হাকিম স্বাস্থ্য বিভাগের সঙ্গে বৈঠক করে এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন।
ব্যবহার করা সার্জিকাল মাস্ক, গ্লাভস ক্যাপগুলিকে মেডিকেল ওয়েস্ট হিসেবে গণ্য করা হবে। তাই যেভাবে মেডিকেল ওয়েস্টকে অপসারিত করা হয় ঠিক একইভাবে এগুলোকেও অপসারিত করা হবে বলে জানিয়েছেন ফিরহাদ হাকিম । আজ বৈঠকের পর তিনি জানান, কোরোনাতে কে আক্রান্ত এবং কে আক্রান্ত নয় তা বোঝা যায় না। তাই যত্রতত্র এইভাবে ব্যবহৃত মাস্ক, গ্লাভস ফেলে রাখা যাবে না। এর থেকে যেমন সাধারণ মানুষ সংক্রমিত হতে পারে তেমনই যেসব পৌর সাফাই কর্মীরা এগুলো সংগ্রহ করছেন তাদেরও সংক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। তাই কোরোনা সংক্রমণ এড়াতে এই পদক্ষেপ নিতে চলেছে কলকাতা পৌরনিগম। সেই সঙ্গে যারা হোম কোয়ারানটিনে রয়েছেন তারাও ব্যবহৃত মেডিকেল ওয়েস্ট হলুদ রঙয়ের ডাস্টবিনেই ফেলবে। এই মেডিকেল ওয়েস্ট সংগ্রহ করার জন্য বেশ কয়েকটি গাড়ি কিনছে কলকাতা পৌরনিগম।
বর্ষার শুরুতেই পৌরনিগম ডেঙ্গি প্রতিরোধ করতে একটি সমন্বয় কমিটি গঠন করেছে। নিকাশি বিভাগ, স্বাস্থ্য বিভাগ ও বিল্ডিং বিভাগ নিয়ে এই সমন্বয় কমিটি গঠন করা হয়েছে। কলকাতার যেসব খালি জায়গা আবর্জনার স্তূপে পরিণত হয়েছে সেগুলোতে কলকাতা পৌরনিগম নিজের দায়িত্বে ডেঙ্গি ওষুধ স্প্রে করবে। কলকাতায় যে পুকুর গুলির চারপাশে আবর্জনা জমে রয়েছে সেগুলোও কলকাতা পৌরনিগম সাফ করে ডেঙ্গির লার্ভা দমনের ওষুধ স্প্রে করবে। এদিন ফিরহাদ হাকিম জানিয়েছেন, গত বছর ডেঙ্গি দমনে পৌরনিগম যে ভাবে কাজ করেছিল সেইভাবে এবছরও কাজ করা হবে। তবে এই বিভাগগুলোকে নিয়ে যে সমন্বয় কমিটি গঠন করা হলো তারা নিজেদের মধ্যে আলাপ-আলোচনা করে আগামী দিন থেকে ডেঙ্গি দমনে কাজ করবে। এর পাশাপাশি ফিরহাদ হাকিম জানিয়েছেন লকডাউনের জন্য নির্মীয়মাণ বাড়িগুলি কাজ বন্ধ হয়ে পড়েছিল। বর্ষার জল জমে নির্মীয়মাণ বাড়ি থেকে ডেঙ্গি মশার বংশবিস্তার করতে পারে। তাই সেই সব সংস্থাদের নোটিস পাঠানো হবে নিয়মিত সাফাই করার জন্য।