ETV Bharat / city

Sukanta Majumdar: 'উড়তা পঞ্জাবের মতো কি উড়তা বাংলা বানাতে চাইছে', মাদক কারবারে তৃণমূল যোগ টেনে প্রশ্ন সুকান্তর - শরিফুল ইসলাম মোল্লা

দক্ষিণ 24 পরগনার এক তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে মাদক কারবারে জড়িত থাকার অভিযোগ এনেছেন সুকান্ত মজুদার (Sukanta Majumdar) ৷ এবিষয়ে তৃণমূলের জবাবও দাবি করেছেন তিনি (BJP raised question of TMC connection on drugs racket) ৷

Sukanta Majumdar
ETV Bharat
author img

By

Published : Sep 15, 2022, 5:01 PM IST

কলকাতা, 15 সেপ্টেম্বর: 'উড়তা পঞ্জাব'-এর মতো পশ্চিমবঙ্গকে 'উড়তা বাংলা' বানাতে চাইছে রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল ৷ বৃহস্পতিবার এই অভিযোগ করেছেন বিজেপি'র রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ৷ এদিন দক্ষিণ 24 পরগনার এক তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে মাদক কারবারে যুক্ত থাকার মতো মারাত্মক অভিযোগ করেছেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar) ৷

কলকাতা বন্দর থেকে কয়েকদিন আগে প্রায় 200 কোটি টাকার হেরোইন উদ্ধারের ঘটনায় নাম উঠে এসেছে শরিফুল ইসলাম মোল্লা নামে এক ব্যক্তির ৷ এই শরিফুলের সঙ্গে তৃণমূল যোগের অভিযোগ তুলেছে বিজেপি (Sukanta Majumdar raised question of TMC connection on drugs racket) ৷ এদিন রাজ্য বিজেপি সভাপতি বলেন, "200 কোটি টাকা মূল্যের হিরোইন পাচারকাণ্ডে যুক্ত শরিফুলকে তৃণমূল কংগ্রেস কি সামনে আনতে পারবে ? তাদের ব্লক সভাপতি কি বলতে পারবেন তিনি এখন কোথায় আছেন ?'

আরও পড়ুন: শাসকদলের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ এনে প্রমাণ তুলে ধরলেন শুভেন্দু

এদিন সুকান্ত মজুমদার হাওড়ায় এক সাংবাদিক বৈঠকে জানান, মোটর গাড়ির যন্ত্রাংশর মধ্যে হিরোইন লুকিয়ে পাচার করা হচ্ছে । শরিফুল মোল্লার সঙ্গে সন্দেশখালির দু'জন তৃণমূল ব্লক সভাপতির কথোপকথন ও ব্যবসায়িক তথ্য প্রমান সব বিজেপি'র কাছে রয়েছে । কিন্তু যেহেতু তদন্ত চলছে তাই তাঁরা এখনই কিছু প্রকাশ্যে আনছেন না । সুকান্ত মজুমদারের দাবি, ওই এলাকারই রাজু নামের এক ব্যক্তি শরিফুলকে বর্ডার পার করিয়ে দিতে সাহায্য করেছেন ।

মাদক কারবারে তৃণমূল যোগ টানলেন সুকান্ত

শাসকদলের সঙ্গে শরিফুলের সম্পর্কের অভিযোগ তুলে তাঁর প্রশ্ন,"200 কোটি টাকার হিরোইন নিয়ে আসতে সব খরচ ধরে দাঁড়ায় প্রায় 100 কোটি । শরিফুলের মতো এক মাঝারি ব্যবসায়ী এত কোটি টাকা কোথায় পেলেন ?" কন্টেনার ভর্তি ওই বিপুল পরিমাণ মাদক কলকাতা বন্দরে যে দিন ধরা পরে তার পরেই শরিফুল ঘনিষ্ঠ সন্দেশখালির তৃণমূল ব্লক সভাপতি শাহাজান মোল্লা কলকাতায় একজন প্রভাবশালী মন্ত্রীর সঙ্গে একাধিকবার দেখা করে আলোচনাতে বসেছিলেন বলেই সুকান্তর দাবি (drugs recovered from Kolkata Port) ।

এই অভিযোগ প্রসঙ্গে, সুকান্ত মজুমদার বলেন, "এতদিন কয়লা, বালি, গরু, পাথর চুরির পরে শেখ শাজাহান, শরিফুল মোল্লা, শিবু হাজরা-সহ দুই মন্ত্রীর সাহায্যে তাহলে কি তৃণমূল কংগ্রেস তালিবানদের সাহায্যে মাদক ব্যবসাতেও নাম লিখিয়েছে ? তিন মাস কোনও কন্টেনার দাবিহীন অবস্থায় পরে থাকলে তিন মাস বাদে তাঁর নিলাম হয় । এক্ষেত্রেও তাই হতো । তবে তাঁর আগেই গুজরাত এটিস-এর মাধ্যমে এই কাণ্ডের পর্দাফাঁস হয় । তাহলে কি 'উড়তা পঞ্জাব'-এর মতো পশ্চিমবঙ্গকে 'উড়তা বাংলা' বানাতে চাইছে রাজ্যের শাসকদল !"

কলকাতা, 15 সেপ্টেম্বর: 'উড়তা পঞ্জাব'-এর মতো পশ্চিমবঙ্গকে 'উড়তা বাংলা' বানাতে চাইছে রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল ৷ বৃহস্পতিবার এই অভিযোগ করেছেন বিজেপি'র রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ৷ এদিন দক্ষিণ 24 পরগনার এক তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে মাদক কারবারে যুক্ত থাকার মতো মারাত্মক অভিযোগ করেছেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar) ৷

কলকাতা বন্দর থেকে কয়েকদিন আগে প্রায় 200 কোটি টাকার হেরোইন উদ্ধারের ঘটনায় নাম উঠে এসেছে শরিফুল ইসলাম মোল্লা নামে এক ব্যক্তির ৷ এই শরিফুলের সঙ্গে তৃণমূল যোগের অভিযোগ তুলেছে বিজেপি (Sukanta Majumdar raised question of TMC connection on drugs racket) ৷ এদিন রাজ্য বিজেপি সভাপতি বলেন, "200 কোটি টাকা মূল্যের হিরোইন পাচারকাণ্ডে যুক্ত শরিফুলকে তৃণমূল কংগ্রেস কি সামনে আনতে পারবে ? তাদের ব্লক সভাপতি কি বলতে পারবেন তিনি এখন কোথায় আছেন ?'

আরও পড়ুন: শাসকদলের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ এনে প্রমাণ তুলে ধরলেন শুভেন্দু

এদিন সুকান্ত মজুমদার হাওড়ায় এক সাংবাদিক বৈঠকে জানান, মোটর গাড়ির যন্ত্রাংশর মধ্যে হিরোইন লুকিয়ে পাচার করা হচ্ছে । শরিফুল মোল্লার সঙ্গে সন্দেশখালির দু'জন তৃণমূল ব্লক সভাপতির কথোপকথন ও ব্যবসায়িক তথ্য প্রমান সব বিজেপি'র কাছে রয়েছে । কিন্তু যেহেতু তদন্ত চলছে তাই তাঁরা এখনই কিছু প্রকাশ্যে আনছেন না । সুকান্ত মজুমদারের দাবি, ওই এলাকারই রাজু নামের এক ব্যক্তি শরিফুলকে বর্ডার পার করিয়ে দিতে সাহায্য করেছেন ।

মাদক কারবারে তৃণমূল যোগ টানলেন সুকান্ত

শাসকদলের সঙ্গে শরিফুলের সম্পর্কের অভিযোগ তুলে তাঁর প্রশ্ন,"200 কোটি টাকার হিরোইন নিয়ে আসতে সব খরচ ধরে দাঁড়ায় প্রায় 100 কোটি । শরিফুলের মতো এক মাঝারি ব্যবসায়ী এত কোটি টাকা কোথায় পেলেন ?" কন্টেনার ভর্তি ওই বিপুল পরিমাণ মাদক কলকাতা বন্দরে যে দিন ধরা পরে তার পরেই শরিফুল ঘনিষ্ঠ সন্দেশখালির তৃণমূল ব্লক সভাপতি শাহাজান মোল্লা কলকাতায় একজন প্রভাবশালী মন্ত্রীর সঙ্গে একাধিকবার দেখা করে আলোচনাতে বসেছিলেন বলেই সুকান্তর দাবি (drugs recovered from Kolkata Port) ।

এই অভিযোগ প্রসঙ্গে, সুকান্ত মজুমদার বলেন, "এতদিন কয়লা, বালি, গরু, পাথর চুরির পরে শেখ শাজাহান, শরিফুল মোল্লা, শিবু হাজরা-সহ দুই মন্ত্রীর সাহায্যে তাহলে কি তৃণমূল কংগ্রেস তালিবানদের সাহায্যে মাদক ব্যবসাতেও নাম লিখিয়েছে ? তিন মাস কোনও কন্টেনার দাবিহীন অবস্থায় পরে থাকলে তিন মাস বাদে তাঁর নিলাম হয় । এক্ষেত্রেও তাই হতো । তবে তাঁর আগেই গুজরাত এটিস-এর মাধ্যমে এই কাণ্ডের পর্দাফাঁস হয় । তাহলে কি 'উড়তা পঞ্জাব'-এর মতো পশ্চিমবঙ্গকে 'উড়তা বাংলা' বানাতে চাইছে রাজ্যের শাসকদল !"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.