ETV Bharat / city

নেই ফণীর আতঙ্ক, খুলছে দোকানপাট - Bussiness

ফণীর আতঙ্ক কেটে যাওয়ার পর আজ সকাল থেকেই ছন্দে ফিরল ধর্মতলা চত্বর । ফণীর প্রভাব কেটে যাওয়ার পরই সকাল থেকে পসরা সাজিয়ে বসেন ব্যবসায়ীরা ।

ধর্মতলা চত্বর
author img

By

Published : May 4, 2019, 11:35 PM IST

কলকাতা, 4 মে : আজ ফণী বিপর্যয়ের আশঙ্কা কেটে যাওয়ার পর ফের স্বাভাবিক ছন্দে ফিরছে কলকাতা । আজ সকালে আকাশ পরিষ্কার হতেই ধর্মতলার ব্যবসায়ীরা সাজিয়ে বসেন নিজেদের পসরা । গতকাল ধর্মতলা চত্বরে বেশিরভাগ দোকানই ছিল বন্ধ। সন্ধের পর থেকেই ফণীর আতঙ্কে জনশূন্য হয়ে পড়েছিল কর্মব্যস্ত ধর্মতলা চত্বর। ফণীর প্রভাব কেটে যাওয়ার পরই আজ সকাল থেকে পসরা সাজিয়ে বসেন ব্যবসায়ীরা । স্বাভাবিকভাবেই দোকানে ভিড় জমান ক্রেতারাও ।

ধর্মতলা চত্বরের ব্যবসায়ীরা জানান, ঝড়-বৃষ্টিতে তাদের মালপত্র ভিজে নষ্ট হতে পারে সেই আশঙ্কাতেই গতকাল দোকান বন্ধ রেখেছিলেন। আজ সকালে আকাশ পরিষ্কার দেখে দোকান খুলেছেন। তবে বিপদের ঝুঁকি নিয়ে গুটিকয় ব্যবসায়ী গতকাল দোকান খুলেছিলেন শুধুমাত্র পেটের দায়ে । গতকাল ফণীর তাণ্ডবের আশঙ্কায় বেশিরভাগ অফিসই তাড়াতাড়ি ছুটি হয়ে যায় । ফলে অন্য দিনের তুলনায় গতকাল রাস্তাঘাটও ফাঁকা হয়ে যায় দ্রুত ।

ব্যবসায়ীদের বক্তব্য ।

যদিও আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় ফণী দুর্বল হয়ে নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। সেটা ক্রমশ বাংলাদেশের দিকে এগোচ্ছে । আগামী কয়েক ঘন্টায় ফণী আরও দুর্বল হয়ে সাধারণ একটা নিম্নচাপে পরিণত হবে। তবে ফণীর তাণ্ডবের ভয় এখনও মানুষের মনে রয়েছে।

কলকাতা, 4 মে : আজ ফণী বিপর্যয়ের আশঙ্কা কেটে যাওয়ার পর ফের স্বাভাবিক ছন্দে ফিরছে কলকাতা । আজ সকালে আকাশ পরিষ্কার হতেই ধর্মতলার ব্যবসায়ীরা সাজিয়ে বসেন নিজেদের পসরা । গতকাল ধর্মতলা চত্বরে বেশিরভাগ দোকানই ছিল বন্ধ। সন্ধের পর থেকেই ফণীর আতঙ্কে জনশূন্য হয়ে পড়েছিল কর্মব্যস্ত ধর্মতলা চত্বর। ফণীর প্রভাব কেটে যাওয়ার পরই আজ সকাল থেকে পসরা সাজিয়ে বসেন ব্যবসায়ীরা । স্বাভাবিকভাবেই দোকানে ভিড় জমান ক্রেতারাও ।

ধর্মতলা চত্বরের ব্যবসায়ীরা জানান, ঝড়-বৃষ্টিতে তাদের মালপত্র ভিজে নষ্ট হতে পারে সেই আশঙ্কাতেই গতকাল দোকান বন্ধ রেখেছিলেন। আজ সকালে আকাশ পরিষ্কার দেখে দোকান খুলেছেন। তবে বিপদের ঝুঁকি নিয়ে গুটিকয় ব্যবসায়ী গতকাল দোকান খুলেছিলেন শুধুমাত্র পেটের দায়ে । গতকাল ফণীর তাণ্ডবের আশঙ্কায় বেশিরভাগ অফিসই তাড়াতাড়ি ছুটি হয়ে যায় । ফলে অন্য দিনের তুলনায় গতকাল রাস্তাঘাটও ফাঁকা হয়ে যায় দ্রুত ।

ব্যবসায়ীদের বক্তব্য ।

যদিও আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় ফণী দুর্বল হয়ে নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। সেটা ক্রমশ বাংলাদেশের দিকে এগোচ্ছে । আগামী কয়েক ঘন্টায় ফণী আরও দুর্বল হয়ে সাধারণ একটা নিম্নচাপে পরিণত হবে। তবে ফণীর তাণ্ডবের ভয় এখনও মানুষের মনে রয়েছে।

Intro:ঘূর্ণিঝড় ফনি এই মুহূর্তে কলকাতা থেকে 380 কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্ব দিকে অবস্থান করছে। ঘূর্ণিঝড় ফনি কটক এর কাছাকাছি ঢাক্কানাল এ রয়েছ। দীঘা থেকে 200 কিলোমিটার দূরে হয়েছে ফনি। আজ সকাল সাড়ে আটটা থেকে দশটার মধ্যে পুরীর মধ্যে দিয়ে গোপালপুর ও চাঁদ বালির মধ্যে দিয়ে অতিক্রম করেছে ফনি। ফনি প্রায় 200 কিলোমিটার আছড়ে পড়ে উড়িষ্যা উপকূলের। এর ফলে সামান্য শক্তি হারিয়েছে। অতি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ফনি উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে পশ্চিমবঙ্গে প্রবেশ করবে। আজ সন্ধ্যার পর থেকেই ফনির প্রভাব চলবে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের উপকূলীয় জেলাগুলোতে। সন্ধ্যার পরে কলকাতা সহ জেলাগুলোতে ফোনে তান্ডব শুরু হয়ে যাবে। আজ অভি রাতেই ফোনে কলকাতার উপর দিয়ে অগ্রসর হবে বাংলাদেশের থেকে।


Body:আলিপুর আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে ফনি যখন প্রবেশ করবে তার গতি থাকবে 90 থেকে 100 কিলোমিটার। প্রায় 115 কিলো মিটার গতিতে পশ্চিমবঙ্গের উপর আছড়ে পড়তে পারে অতি সক্রিয় ঘূর্ণিঝড় ফনি। কলকাতার উপর দিয়ে যখন ফনি যাবে তখন গতিবেগ থাকবে প্রায় 80 কিলোমিটার প্রতি ঘন্টায়। ফনি কেন্দ্রবিন্দু অতিক্রম করার সময় স্থায়ী 3 মিনিটের বেশি। আগামী 9 ঘন্টায় ফোনে আরো দুর্বল হয়ে বাংলাদেশের দিকে অগ্রসর হবে। শনির প্রভাবে দক্ষিণবঙ্গের প্রায় সব জেলাতেই হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি চলবে। ইতিমধ্যে আলিপুর আবহাওয়া অফিস ঘূর্ণিঝড় ফনির সর্তকতা জারি করা হয়েছে উত্তর ও দক্ষিণ 24 পরগনা হাওড়া হুগলি কলকাতা দুই মেদিনীপুর নদীয়া বর্ধমান মুর্শিদাবাদ পুরুলিয়া বাঁকুড়া বীরভূমে।


Conclusion:মৎস্যজীবীদের জন্য আগাম সর্তকতা আগেই জারি করা। পর্যটকদের জন্য ইতিমধ্যেই সর্তকতা জারি করা হয়েছে। বিভিন্ন সমুদ্র সৈকতগুলিতে পর্যটকদের দিতে নিষেধ করা হয়েছে। বকখালি মন্দারমনি শংকরপুর দীঘা তাজপুরের মত পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে নজরদারি চালানো হচ্ছে। আলিপুর আবহাওয়া অফিস অধিকর্তা সরোজ বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন 5 তারিখ দুর্যোগ কেটে যাবে। 4 তারিখ সন্ধ্যার পর থেকে শনি শক্তি হারিয়ে আরো দুর্বল হয়ে প্রবেশ করবে বাংলাদেশে।

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.