কলকাতা, 3 নভেম্বর: সোমবার থেকে সকালের পাশাপাশি বিকেলেও খুলে গেল রবীন্দ্র সরোবর। নিয়মিত ভ্রমণকারীরা এই সিদ্ধান্তে খুশি। অনেকে মনে করছেন, আসন্ন ছটপুজোকে মাথায় রেখেই রাজ্য সরকারের এই সিদ্ধান্ত।
লকডাউনের সময় দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল সরোবর। এরপর 1 জুলাই শুধু সকালবেলায় রবীন্দ্র সরোবর খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবে সোমবার থেকে সকালের পাশাপাশি বিকেলেও খুলে দেওয়া হয় লেক। বিকেল 3 থেকে সন্ধে 6টা পর্যন্ত খোলা থাকবে লেক।
লেক লাভার্স ফোরামের নেত্রী সুমিতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "ছটপুজোর কথা মাথায় রেখেই পরিকল্পনামাফিফ আজ থেকে লেক বিকেলে খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হল। ভ্রমণের জন্য নয় ছটপুজোই আসল কারণ এই লেকটি আবার খুলে দেওয়ার পিছনে। পরিবেশ আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করেই এখানে চলেছিল ছটপুজো। তখন পুলিশের কোনও ভূমিকাই ছিল না। এবারেও তেমনটাই হবে।"
পরিবেশবিদ সৌমেন্দ্রমোহন ঘোষ বলেন, "এটি একটি জাতীয় সরোবর। তাই এই লেকটির দিকে বিশেষ নজর দেওয়া উচিত। সকালে খুলে যাওয়ার পর থেকেই পার্কের বিভিন্ন দিকে খাবারের টুকরো ও খাবারের প্যাকেট পড়ে থাকতে দেখা যাচ্ছে। এখানে বহু সুন্দর পরিযায়ী পাখি আসে, এবারেও এসেছে । তাই যদি জল ও বায়ু দূষিত হয় তাহলে পাখিগুলোও উড়ে যাবে এবং জলের প্রাণীরও মৃত্যু ঘটবে।"
সোমবার থেকে বিকেলেও খুলে গেল রবীন্দ্রসরোবর
বিকেলেও খুলে গেল রবীন্দ্র সরোবর।1 জুলাই শুধু সকালবেলায় রবীন্দ্র সরোবর খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবে সোমবার থেকে সকালের পাশাপাশি বিকেলেও রবীন্দ্র সরোবর খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হল।
কলকাতা, 3 নভেম্বর: সোমবার থেকে সকালের পাশাপাশি বিকেলেও খুলে গেল রবীন্দ্র সরোবর। নিয়মিত ভ্রমণকারীরা এই সিদ্ধান্তে খুশি। অনেকে মনে করছেন, আসন্ন ছটপুজোকে মাথায় রেখেই রাজ্য সরকারের এই সিদ্ধান্ত।
লকডাউনের সময় দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল সরোবর। এরপর 1 জুলাই শুধু সকালবেলায় রবীন্দ্র সরোবর খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবে সোমবার থেকে সকালের পাশাপাশি বিকেলেও খুলে দেওয়া হয় লেক। বিকেল 3 থেকে সন্ধে 6টা পর্যন্ত খোলা থাকবে লেক।
লেক লাভার্স ফোরামের নেত্রী সুমিতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "ছটপুজোর কথা মাথায় রেখেই পরিকল্পনামাফিফ আজ থেকে লেক বিকেলে খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হল। ভ্রমণের জন্য নয় ছটপুজোই আসল কারণ এই লেকটি আবার খুলে দেওয়ার পিছনে। পরিবেশ আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করেই এখানে চলেছিল ছটপুজো। তখন পুলিশের কোনও ভূমিকাই ছিল না। এবারেও তেমনটাই হবে।"
পরিবেশবিদ সৌমেন্দ্রমোহন ঘোষ বলেন, "এটি একটি জাতীয় সরোবর। তাই এই লেকটির দিকে বিশেষ নজর দেওয়া উচিত। সকালে খুলে যাওয়ার পর থেকেই পার্কের বিভিন্ন দিকে খাবারের টুকরো ও খাবারের প্যাকেট পড়ে থাকতে দেখা যাচ্ছে। এখানে বহু সুন্দর পরিযায়ী পাখি আসে, এবারেও এসেছে । তাই যদি জল ও বায়ু দূষিত হয় তাহলে পাখিগুলোও উড়ে যাবে এবং জলের প্রাণীরও মৃত্যু ঘটবে।"