ETV Bharat / city

লকডাউনেও কমলো না শহরের দূষণ - pollution of kolkata

সমগ্র কলকাতায় এখন দূষণের পরিমাণ ৬০ শতাংশের বেশি। লকডাউনের পরও বাতাসে ভাসমান ধূলিকণার পরিমান এবং সূক্ষ্ম ভাসমান ধূলিকণা বাতাসে ২.৫ মাইক্রোমিটার সাইজের (পার্টিকুলেট ম্যাটার)। যে ধূলিকণা এখন বাতাসে আছে স্বাভাবিকের চেয়ে প্রায় ৬০ শতাংশের বেশি। জানাচ্ছেন পরিবেশবিজ্ঞানী সোমেন্দ্রমোহন ঘোষ।

pollution
সোমেন্দ্র মোহন ঘোষ
author img

By

Published : Mar 29, 2020, 9:20 PM IST

কলকাতা,২৯ মার্চ : চলছে লকডাউন । তবুও শহরে কমলো না দূষণ। গড়িয়াহাটে এখনও দূষণের মাত্রা বিপজ্জনক ভাবে বেশি। হাঁপানি এবং COPD রোগীর পক্ষে ভয়ঙ্কর এই পরিবেশ। যেকোনও ভাবে কোরোনা ভাইরাসের শিকার হতে পারেন তাঁরা। লকডাউনের পঞ্চম দিনেও শহরের দূষণ না কমায় চিন্তিত পরিবেশবিদরা । পেট্রোল এবং ডিজেল চালিত গাড়ি শহরে না চললেও দূষণের পরিমাণ কিন্তু বিপজ্জনক মাত্রায় রইল শহরের বিভিন্ন জায়গায়।

কলকাতায় এখন দূষণের পরিমাণ

সমগ্র কলকাতায় এখন দূষণের পরিমাণ ৬০ শতাংশের বেশি। লকডাউনের পরও বাতাসে ভাসমান ধূলিকণার পরিমান এবং সূক্ষ্ম ভাসমান ধূলিকণা বাতাসে ২.৫ মাইক্রোমিটার সাইজের (পার্টিকুলেট ম্যাটার)। যে ধূলিকণা এখন বাতাসে আছে স্বাভাবিকের চেয়ে প্রায় ৬০ শতাংশের বেশি। জানাচ্ছেন পরিবেশবিজ্ঞানী সোমেন্দ্রমোহন ঘোষ।
তার কথায়, প্রতি ঘনমিটারে সাত মাইক্রোগ্রাম ধূলিকণা রয়েছে। ১০০ র ওপর মাইক্রোগ্রাম রয়েছে ময়দান এলাকায়। কলকাতার ফুসফুস বলা হয় যে চত্বরকে। ভিক্টোরিয়ায় সারফেস ওজন যা থাকা উচিত ১০০ মাইক্রোগ্রাম তা প্রায় ১৬১ মাইক্রোগ্রামে এসে দাঁড়িয়েছে।


হাঁপানি এবং COPD রোগীদের সতর্কতা প্রয়োজন

হাঁপানি এবং COPD রোগীদের জন্য ভয়ঙ্কর বর্তমান পরিস্থিতি। রাস্তায় বেরলে যেকোনও মুহূর্তে কোরোনা ভাইরাসের দ্বারা আক্রান্ত হতে পারেন এই সমস্ত রোগীরা।পরিবেশ বিজ্ঞানী সোমেন্দ্রমোহন ঘোষের পরামর্শ, বাতাসের পার্টিকুলেট ম্যাটার ২.৫ মাইক্রোমিটার, অপরটি সারফেস দূষণ এই দুটি নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে, সমস্যা কিছুটা হলেও কমবে। এর জন্য প্রয়োজন অতিরিক্ত পরিমাণে জল ছেঁটানো। রাস্তাঘাট যেখানে খোঁড়াখুঁড়ি হয়েছে এবং নির্মাণ কার্যের বালি, সিমেন্ট এবং পাথর যেখানে রয়েছে সেই সমস্ত এলাকায় জল ছিটিয়ে ধুলো ওড়া বন্ধ করার নিদান দিয়েছেন তিনি।


শহরে এখন গাড়ি, বাস বা পেট্রোল এবং ডিজেল চালিত যানবাহন কিছু চলছে না। প্রতিদিন শহরে ২০ লাখেরও বেশি গাড়ি চলাচল করে। লকডাউন উঠে গেলে শহরে ফের গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক ভাবেই হবে। এখনই যদি নিয়ন্ত্রণ করা না যায়, তখন দূষণের চেহারা ভয়াবহ হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে ।

কলকাতা,২৯ মার্চ : চলছে লকডাউন । তবুও শহরে কমলো না দূষণ। গড়িয়াহাটে এখনও দূষণের মাত্রা বিপজ্জনক ভাবে বেশি। হাঁপানি এবং COPD রোগীর পক্ষে ভয়ঙ্কর এই পরিবেশ। যেকোনও ভাবে কোরোনা ভাইরাসের শিকার হতে পারেন তাঁরা। লকডাউনের পঞ্চম দিনেও শহরের দূষণ না কমায় চিন্তিত পরিবেশবিদরা । পেট্রোল এবং ডিজেল চালিত গাড়ি শহরে না চললেও দূষণের পরিমাণ কিন্তু বিপজ্জনক মাত্রায় রইল শহরের বিভিন্ন জায়গায়।

কলকাতায় এখন দূষণের পরিমাণ

সমগ্র কলকাতায় এখন দূষণের পরিমাণ ৬০ শতাংশের বেশি। লকডাউনের পরও বাতাসে ভাসমান ধূলিকণার পরিমান এবং সূক্ষ্ম ভাসমান ধূলিকণা বাতাসে ২.৫ মাইক্রোমিটার সাইজের (পার্টিকুলেট ম্যাটার)। যে ধূলিকণা এখন বাতাসে আছে স্বাভাবিকের চেয়ে প্রায় ৬০ শতাংশের বেশি। জানাচ্ছেন পরিবেশবিজ্ঞানী সোমেন্দ্রমোহন ঘোষ।
তার কথায়, প্রতি ঘনমিটারে সাত মাইক্রোগ্রাম ধূলিকণা রয়েছে। ১০০ র ওপর মাইক্রোগ্রাম রয়েছে ময়দান এলাকায়। কলকাতার ফুসফুস বলা হয় যে চত্বরকে। ভিক্টোরিয়ায় সারফেস ওজন যা থাকা উচিত ১০০ মাইক্রোগ্রাম তা প্রায় ১৬১ মাইক্রোগ্রামে এসে দাঁড়িয়েছে।


হাঁপানি এবং COPD রোগীদের সতর্কতা প্রয়োজন

হাঁপানি এবং COPD রোগীদের জন্য ভয়ঙ্কর বর্তমান পরিস্থিতি। রাস্তায় বেরলে যেকোনও মুহূর্তে কোরোনা ভাইরাসের দ্বারা আক্রান্ত হতে পারেন এই সমস্ত রোগীরা।পরিবেশ বিজ্ঞানী সোমেন্দ্রমোহন ঘোষের পরামর্শ, বাতাসের পার্টিকুলেট ম্যাটার ২.৫ মাইক্রোমিটার, অপরটি সারফেস দূষণ এই দুটি নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে, সমস্যা কিছুটা হলেও কমবে। এর জন্য প্রয়োজন অতিরিক্ত পরিমাণে জল ছেঁটানো। রাস্তাঘাট যেখানে খোঁড়াখুঁড়ি হয়েছে এবং নির্মাণ কার্যের বালি, সিমেন্ট এবং পাথর যেখানে রয়েছে সেই সমস্ত এলাকায় জল ছিটিয়ে ধুলো ওড়া বন্ধ করার নিদান দিয়েছেন তিনি।


শহরে এখন গাড়ি, বাস বা পেট্রোল এবং ডিজেল চালিত যানবাহন কিছু চলছে না। প্রতিদিন শহরে ২০ লাখেরও বেশি গাড়ি চলাচল করে। লকডাউন উঠে গেলে শহরে ফের গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক ভাবেই হবে। এখনই যদি নিয়ন্ত্রণ করা না যায়, তখন দূষণের চেহারা ভয়াবহ হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.