ETV Bharat / city

Police to keep firearms at night: রাতের শহরে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে ডিউটি করবেন পুলিশকর্মীরা, কিন্তু কেন ?

রাতের শহরে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে ডিউটি করবেন পুলিশকর্মীরা (Police to keep firearms at night)৷ এমনই নির্দেশিকা জারি করলেন নগরপাল বিনীত গোয়েল (CP Vineet Goyal)।

on duty cops to keep firearms with them at night in Kolkata
রাতের শহরে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে ডিউটি করবেন পুলিশকর্মীরা, কিন্তু কেন ?
author img

By

Published : May 12, 2022, 8:56 AM IST

কলকাতা, 12 মে: শহরবাসীর মনে পুলিশের প্রতি আস্থা ফিরিয়ে আনতে তৎপর নগরপাল বিনীত গোয়েল (CP Vineet Goyal)। অতীতে শহরের রাজপথে রাতের অন্ধকারে সিন্ডিকেট দৌরাত্ম্যকে কেন্দ্র করে দুই দুষ্কৃতী দলের গুলিবিনিময়-সহ একাধিক অপ্রীতিকর ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়ে এ বার বড় সিদ্ধান্ত নিল লালবাজার । নগরপাল এ বার শহরের 25টি ট্রাফিক গার্ড-সহ প্রত্যেকটি থানার অফিসার ইনচার্জদের নির্দেশ দিলেন, রাতের শহরে যে সব পুলিশকর্মী কর্তব্যরত অবস্থায় থাকবেন, তাঁরা যেন অতি অবশ্যই আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে ডিউটি করেন (Police to keep firearms at night)।

নির্দেশে স্পষ্ট ভাবে বলা হয়েছে, রাতের শহরে যে পুলিশকর্মীরা থানায় এবং শহরের পঁচিশটি ট্রাফিক গার্ডের দায়িত্বে থাকবেন, তাঁরা যেন প্রত্যেকে স্থানীয় থানা থেকে আগ্নেয়াস্ত্র এবং কার্তুজ নিয়ে নিজেদের সঙ্গে রাখেন ।

ইতিমধ্যেই এই নির্দেশ জারি হওয়ার পর একাধিক প্রশ্ন উঠেছে । প্রশ্ন উঠেছে, কেন এমন নির্দেশ জারি করলেন নগরপাল বিনীত গোয়েল ? যদিও লালবাজার সূত্রের দাবি, এই নির্দেশ শুধুমাত্র একটি সরকারি অর্ডার । তবে আইপিএস মহলের একাংশের দাবি, সম্প্রতি লেক থানার আওতাধীন যোধপুর পার্কে একটি ক্যাফেটেরিয়ায় দুষ্কৃতী তাণ্ডব থেকে শুরু করে বেহালা চরকতলা লেনে দুই দুষ্কৃতী দলের দৌরাত্ম্য এবং একে-অপরকে লক্ষ্য করে পুলিশের সামনেই গুলিবিনিময়ের মতো ঘটনা, সিন্ডিকেটকে কেন্দ্র করে দুষ্কৃতী দৌরাত্ম্য - এমন প্রতিটি ঘটনার ফলে যথেষ্ট সমালোচিত হতে হয়েছে কলকাতা পুলিশকে । এই প্রত্যেকটি ঘটনার সূত্রপাত গভীর রাতে ।

আরও পড়ুন: Miscreants monitoring Magistrate's house: ম্যাজিস্ট্রেটের পরিবারের উপর নজরদারি ! তদন্তে লালবাজার

প্রত্যেকটি ঘটনায় পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ আসে যে, পুলিশের নাকের ডগায় কিভাবে দুষ্কৃতী দৌরাত্ম্য চলতে পারে ? প্রশ্ন ওঠে, তাহলে কি পুলিশের প্রতি আস্থা হারাচ্ছে সাধারণ মানুষ ? পাশাপাশি সবথেকে বড় প্রশ্ন ওঠে যে, যখন দুষ্কৃতী দৌরাত্ম্য চলছে সেই সময়ে কেন নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করতে ব্যস্ত কলকাতা পুলিশ ?

পুলিশ মহলের একাংশের দাবি, সাধারণ মানুষের মনে পুলিশের প্রতি আস্থা অর্জন করতে এটি একটি বিশেষ কৌশল নগরপাল বিনীত গোয়েলের । যদিও নিজের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কলকাতা পুলিশের আইন-শৃঙ্খলার দায়িত্বে থাকা এক উচ্চপদস্থ আধিকারিক জানান, রাতে মহানগরে কর্তব্যরত পুলিশ কর্মীর সঙ্গে আগ্নেয়াস্ত্র রাখার এই নিয়ম অনেক আগেই ছিল । তবে মাঝখানে আর সেই ভাবে নিয়ম পালন হচ্ছিল না । তাই এই নির্দেশ (on duty cops to keep firearms with them at night in Kolkata)৷

কলকাতা, 12 মে: শহরবাসীর মনে পুলিশের প্রতি আস্থা ফিরিয়ে আনতে তৎপর নগরপাল বিনীত গোয়েল (CP Vineet Goyal)। অতীতে শহরের রাজপথে রাতের অন্ধকারে সিন্ডিকেট দৌরাত্ম্যকে কেন্দ্র করে দুই দুষ্কৃতী দলের গুলিবিনিময়-সহ একাধিক অপ্রীতিকর ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়ে এ বার বড় সিদ্ধান্ত নিল লালবাজার । নগরপাল এ বার শহরের 25টি ট্রাফিক গার্ড-সহ প্রত্যেকটি থানার অফিসার ইনচার্জদের নির্দেশ দিলেন, রাতের শহরে যে সব পুলিশকর্মী কর্তব্যরত অবস্থায় থাকবেন, তাঁরা যেন অতি অবশ্যই আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে ডিউটি করেন (Police to keep firearms at night)।

নির্দেশে স্পষ্ট ভাবে বলা হয়েছে, রাতের শহরে যে পুলিশকর্মীরা থানায় এবং শহরের পঁচিশটি ট্রাফিক গার্ডের দায়িত্বে থাকবেন, তাঁরা যেন প্রত্যেকে স্থানীয় থানা থেকে আগ্নেয়াস্ত্র এবং কার্তুজ নিয়ে নিজেদের সঙ্গে রাখেন ।

ইতিমধ্যেই এই নির্দেশ জারি হওয়ার পর একাধিক প্রশ্ন উঠেছে । প্রশ্ন উঠেছে, কেন এমন নির্দেশ জারি করলেন নগরপাল বিনীত গোয়েল ? যদিও লালবাজার সূত্রের দাবি, এই নির্দেশ শুধুমাত্র একটি সরকারি অর্ডার । তবে আইপিএস মহলের একাংশের দাবি, সম্প্রতি লেক থানার আওতাধীন যোধপুর পার্কে একটি ক্যাফেটেরিয়ায় দুষ্কৃতী তাণ্ডব থেকে শুরু করে বেহালা চরকতলা লেনে দুই দুষ্কৃতী দলের দৌরাত্ম্য এবং একে-অপরকে লক্ষ্য করে পুলিশের সামনেই গুলিবিনিময়ের মতো ঘটনা, সিন্ডিকেটকে কেন্দ্র করে দুষ্কৃতী দৌরাত্ম্য - এমন প্রতিটি ঘটনার ফলে যথেষ্ট সমালোচিত হতে হয়েছে কলকাতা পুলিশকে । এই প্রত্যেকটি ঘটনার সূত্রপাত গভীর রাতে ।

আরও পড়ুন: Miscreants monitoring Magistrate's house: ম্যাজিস্ট্রেটের পরিবারের উপর নজরদারি ! তদন্তে লালবাজার

প্রত্যেকটি ঘটনায় পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ আসে যে, পুলিশের নাকের ডগায় কিভাবে দুষ্কৃতী দৌরাত্ম্য চলতে পারে ? প্রশ্ন ওঠে, তাহলে কি পুলিশের প্রতি আস্থা হারাচ্ছে সাধারণ মানুষ ? পাশাপাশি সবথেকে বড় প্রশ্ন ওঠে যে, যখন দুষ্কৃতী দৌরাত্ম্য চলছে সেই সময়ে কেন নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করতে ব্যস্ত কলকাতা পুলিশ ?

পুলিশ মহলের একাংশের দাবি, সাধারণ মানুষের মনে পুলিশের প্রতি আস্থা অর্জন করতে এটি একটি বিশেষ কৌশল নগরপাল বিনীত গোয়েলের । যদিও নিজের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কলকাতা পুলিশের আইন-শৃঙ্খলার দায়িত্বে থাকা এক উচ্চপদস্থ আধিকারিক জানান, রাতে মহানগরে কর্তব্যরত পুলিশ কর্মীর সঙ্গে আগ্নেয়াস্ত্র রাখার এই নিয়ম অনেক আগেই ছিল । তবে মাঝখানে আর সেই ভাবে নিয়ম পালন হচ্ছিল না । তাই এই নির্দেশ (on duty cops to keep firearms with them at night in Kolkata)৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.