কলকাতা, 15 মে : শরীরে জ্বর ছিল । বৃদ্ধকে নিয়ে ছেলে দৌড়ে বেড়িয়েছেন মেডিকেল কলেজের এদিক থেকে ওদিক । অভিযোগ ওই বৃদ্ধ ভরতি হতে পারেননি । ফলে মেডিকেল কলেজ চত্বরে মৃত্যু হয় তাঁর । এমনকী মৃত্যুর পর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল চত্বরে রাস্তার উপর দু'ঘণ্টা পরে থাকল দেহ । কেউ কাছেও ঘেঁষেননি । অবশেষে তাঁর দেহ কোনওরকমে নিয়ে যান ছেলে । প্রশ্ন উঠেছে জ্বর সত্ত্বেও যেভাবে তাঁর ছেলে দেহ নিয়ে চলে গেল তাতে WHO গাইডলাইন মানা হল তো ?
কলকাতা পুলিশের মেডিকেল কলেজ আউট পোস্ট সূত্রে খবর, তারা বিষয়টি জানতে পারেন অনেক পরে। জানা গেছে, শরীরে জ্বর থাকা অবস্থায় ওই বৃদ্ধকে আনা হয়েছিল মেডিকেল কলেজে । তাঁকে বেলেঘাটা ID হাসপাতাল থেকে স্থানান্তর করা হয় । মেডিকেল কলেজে তাঁকে ভরতির পরামর্শ দেওয়া হয় । বলা হয় ইমারজেন্সি দেখে টিকিট করতে । শেষে ওই বৃদ্ধের ছেলে রোগীকে কোলে নিয়ে ইমরজেন্সির দিকে হাঁটা শুরু করেন । এরই মাঝেই মৃত্যু হয় ওই বৃদ্ধের ।
ওই বৃদ্ধের শরীরে কোরোনা সংক্রমণ ছিল কি না তা এখনও পর্যন্ত পরীক্ষা করা হয়নি। কিন্তু তার আগেই ছেলে দেহ নিয়ে চলে যান। ফলে প্রশ্ন উঠে গেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গাইডলাইন না মেনে ওই দেহ কি আদৌ ছেলের হাতে দেওয়া উচিত ছিল? কেন প্রায় দু'ঘণ্টা ধরে পড়ে থাকল মৃতদেহ ?
কলকাতা মেডিকেলে বৃদ্ধের মৃত্যু বিনা চিকিৎসায়, দেহ নিয়ে সংশয় - kolkata medical college and hospital
কলকাতা পুলিশের মেডিকেল কলেজ আউট পোস্ট সূত্রে খবর, তারা বিষয়টি জানতে পারেন অনেক পরে। জানা গেছে, শরীরে জ্বর থাকা অবস্থায় ওই বৃদ্ধকে আনা হয়েছিল মেডিকেল কলেজে । তাঁকে বেলেঘাটা ID হাসপাতাল থেকে ট্রান্সফার করা হয় । মেডিকেল কলেজে তাঁকে ভরতির পরামর্শ দেওয়া হয় । বলা হয় ইমারজেন্সি দেখে টিকিট করতে । শেষে ওই বৃদ্ধের ছেলে রোগীকে কোলে নিয়ে ইমারজেন্সির দিকে হাঁটা শুরু করেন । এরই মাঝেই মৃত্যু হয় ওই বৃদ্ধের ।
কলকাতা, 15 মে : শরীরে জ্বর ছিল । বৃদ্ধকে নিয়ে ছেলে দৌড়ে বেড়িয়েছেন মেডিকেল কলেজের এদিক থেকে ওদিক । অভিযোগ ওই বৃদ্ধ ভরতি হতে পারেননি । ফলে মেডিকেল কলেজ চত্বরে মৃত্যু হয় তাঁর । এমনকী মৃত্যুর পর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল চত্বরে রাস্তার উপর দু'ঘণ্টা পরে থাকল দেহ । কেউ কাছেও ঘেঁষেননি । অবশেষে তাঁর দেহ কোনওরকমে নিয়ে যান ছেলে । প্রশ্ন উঠেছে জ্বর সত্ত্বেও যেভাবে তাঁর ছেলে দেহ নিয়ে চলে গেল তাতে WHO গাইডলাইন মানা হল তো ?
কলকাতা পুলিশের মেডিকেল কলেজ আউট পোস্ট সূত্রে খবর, তারা বিষয়টি জানতে পারেন অনেক পরে। জানা গেছে, শরীরে জ্বর থাকা অবস্থায় ওই বৃদ্ধকে আনা হয়েছিল মেডিকেল কলেজে । তাঁকে বেলেঘাটা ID হাসপাতাল থেকে স্থানান্তর করা হয় । মেডিকেল কলেজে তাঁকে ভরতির পরামর্শ দেওয়া হয় । বলা হয় ইমারজেন্সি দেখে টিকিট করতে । শেষে ওই বৃদ্ধের ছেলে রোগীকে কোলে নিয়ে ইমরজেন্সির দিকে হাঁটা শুরু করেন । এরই মাঝেই মৃত্যু হয় ওই বৃদ্ধের ।
ওই বৃদ্ধের শরীরে কোরোনা সংক্রমণ ছিল কি না তা এখনও পর্যন্ত পরীক্ষা করা হয়নি। কিন্তু তার আগেই ছেলে দেহ নিয়ে চলে যান। ফলে প্রশ্ন উঠে গেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গাইডলাইন না মেনে ওই দেহ কি আদৌ ছেলের হাতে দেওয়া উচিত ছিল? কেন প্রায় দু'ঘণ্টা ধরে পড়ে থাকল মৃতদেহ ?