ETV Bharat / city

বিধিনিষেধ, সুস্থ হয়ে ওঠা কোরোনামুক্ত ছেলের সঙ্গে মায়ের বাড়ি ফিরতে বাধা

author img

By

Published : Sep 6, 2020, 3:21 AM IST

বছর 13-র এক কিশোর কোরোনা আক্রান্ত হয়ে ভরতি হয় কলকাতা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে। চিকিৎসায় সুস্থ হয়ে শনিবার বাড়ি ফেরার সময় একই অ্যাম্বুলেন্সে মা-কে নিয়ে বাড়ি ফিরতে পারলেন না ৷ তার মা-কে অন্য গাড়ি করে ফিরতে হয় বাড়ি ৷ কোরোনা আক্রান্ত হয়ে সুস্থ হলেও স্বাস্থ্য দপ্তরের 102 নম্বরের আম্বুলেন্সে অন্য কারও সঙ্গে ফেরার নিয়ম নেই ৷

COVID-19
কোরোনামুক্ত ছেলের সঙ্গে মায়ের বাড়ি ফিরতে বাধা

কলকাতা, 6 সেপ্টেম্বর: COVID-19-এ আক্রান্ত হয়েছিল বছর 13-র এক কিশোর ৷ হাসপাতালে ভরতি হয়ে চিকিৎসায় সুস্থ হয়ে উঠলেও ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে হাসপাতাল থেকে বাড়িতে ফিরতে সমস্যায় পড়লেন মা। কারণ, ছেলের সঙ্গে একই অ্যাম্বুলেন্সে উঠতে পারবেন না মা । অবশেষে, দীর্ঘ সময় পরে হাসপাতাল থেকে অন্য গাড়িতে বাড়িতে ফিরতে হলো তাঁকে ।


কোনও COVID-19 রোগীকে হাসপাতালে ভরতি করানোর জন্য স্বাস্থ্য দপ্তরের 102 নম্বরের আম্বুলেন্স বিনামূল্যে পরিষেবা দিচ্ছে। সুস্থ হয়ে ওঠার পরেও কোনও COVID-19 রোগীকে হাসপাতাল থেকে বাড়িতে পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রেও বিনামূল্যে পরিষেবা দিচ্ছে স্বাস্থ্য দপ্তরের এই অ্যাম্বুলেন্স। তবে, রোগীর সঙ্গে এই অ্যাম্বুলেন্সে অন্য আর কাউকে নেওয়া হয় না। সংক্রমণ প্রতিরোধের জন্য এমনই বিধিনিষেধ রয়েছে। তবে, যদি কোনও মায়ের সঙ্গে তাঁর শিশু-সন্তান থাকে, সে ক্ষেত্রে অবশ্য একই আম্বুলেন্সে ওই মা ও শিশুকে এক সঙ্গেই নিয়ে যাওয়া হবে। এ দিকে, 13 বছর বয়সি COVID-19-এ আক্রান্ত এক কিশোরের চিকিৎসা চলছিল কলকাতা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে। এই কিশোর সুস্থ হয়ে উঠেছে। শনিবার তাকে এই হাসপাতাল থেকে ছুটি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু, বিধিনিষেধ, নিয়মের গেরোয় হাসপাতাল থেকে ছেলের সঙ্গে বাড়ি ফিরতে সমস্যায় পড়লেন মা। কারণ, জানা গিয়েছে, এই কিশোর অশোকনগরের বাসিন্দা। সুস্থ হয়ে ওঠা এই কিশোরকে হাসপাতাল থেকে বাড়িতে পৌঁছে দেওয়ার জন্য 102 নম্বরে একটি অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়। কিন্তু, ওই একই অ্যাম্বুলেন্সে কীভাবে একইসঙ্গে মা ও ছেলে বাড়িতে ফিরবেন ? অ্যাম্বুলেন্সের চালক-ও বলেন সে কথা‌, অন্য কাউকে নেওয়ার নিয়ম নেই।

কিন্তু, মায়ের দাবি, বাড়িতে অন্য আর কেউ নেই। হাসপাতাল থেকে অ্যাম্বুলেন্সে করে ছেলে যতটা তাড়াতাড়ি বাড়িতে পৌঁছে যাবে, ততক্ষণে তিনি কীভাবে অতটা দূরে পৌঁছবেন। মা এবং ছেলে একসঙ্গেই হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরতে চান। এর জন্য হাসপাতালের বিভিন্ন স্থানে বলতে থাকেন মা। অবশেষে অন্য একটি গাড়ির ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়। সেই গাড়িতে চেপেই মা ও ছেলে একই সঙ্গে শনিবার হাসপাতাল থেকে বাড়িতে ফেরেন। তবে, এই অন্য গাড়ির ব্যবস্থা করে দেওয়ার জন্য আড়াই ঘণ্টা সময় লেগে যায়।

কলকাতা, 6 সেপ্টেম্বর: COVID-19-এ আক্রান্ত হয়েছিল বছর 13-র এক কিশোর ৷ হাসপাতালে ভরতি হয়ে চিকিৎসায় সুস্থ হয়ে উঠলেও ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে হাসপাতাল থেকে বাড়িতে ফিরতে সমস্যায় পড়লেন মা। কারণ, ছেলের সঙ্গে একই অ্যাম্বুলেন্সে উঠতে পারবেন না মা । অবশেষে, দীর্ঘ সময় পরে হাসপাতাল থেকে অন্য গাড়িতে বাড়িতে ফিরতে হলো তাঁকে ।


কোনও COVID-19 রোগীকে হাসপাতালে ভরতি করানোর জন্য স্বাস্থ্য দপ্তরের 102 নম্বরের আম্বুলেন্স বিনামূল্যে পরিষেবা দিচ্ছে। সুস্থ হয়ে ওঠার পরেও কোনও COVID-19 রোগীকে হাসপাতাল থেকে বাড়িতে পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রেও বিনামূল্যে পরিষেবা দিচ্ছে স্বাস্থ্য দপ্তরের এই অ্যাম্বুলেন্স। তবে, রোগীর সঙ্গে এই অ্যাম্বুলেন্সে অন্য আর কাউকে নেওয়া হয় না। সংক্রমণ প্রতিরোধের জন্য এমনই বিধিনিষেধ রয়েছে। তবে, যদি কোনও মায়ের সঙ্গে তাঁর শিশু-সন্তান থাকে, সে ক্ষেত্রে অবশ্য একই আম্বুলেন্সে ওই মা ও শিশুকে এক সঙ্গেই নিয়ে যাওয়া হবে। এ দিকে, 13 বছর বয়সি COVID-19-এ আক্রান্ত এক কিশোরের চিকিৎসা চলছিল কলকাতা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে। এই কিশোর সুস্থ হয়ে উঠেছে। শনিবার তাকে এই হাসপাতাল থেকে ছুটি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু, বিধিনিষেধ, নিয়মের গেরোয় হাসপাতাল থেকে ছেলের সঙ্গে বাড়ি ফিরতে সমস্যায় পড়লেন মা। কারণ, জানা গিয়েছে, এই কিশোর অশোকনগরের বাসিন্দা। সুস্থ হয়ে ওঠা এই কিশোরকে হাসপাতাল থেকে বাড়িতে পৌঁছে দেওয়ার জন্য 102 নম্বরে একটি অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়। কিন্তু, ওই একই অ্যাম্বুলেন্সে কীভাবে একইসঙ্গে মা ও ছেলে বাড়িতে ফিরবেন ? অ্যাম্বুলেন্সের চালক-ও বলেন সে কথা‌, অন্য কাউকে নেওয়ার নিয়ম নেই।

কিন্তু, মায়ের দাবি, বাড়িতে অন্য আর কেউ নেই। হাসপাতাল থেকে অ্যাম্বুলেন্সে করে ছেলে যতটা তাড়াতাড়ি বাড়িতে পৌঁছে যাবে, ততক্ষণে তিনি কীভাবে অতটা দূরে পৌঁছবেন। মা এবং ছেলে একসঙ্গেই হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরতে চান। এর জন্য হাসপাতালের বিভিন্ন স্থানে বলতে থাকেন মা। অবশেষে অন্য একটি গাড়ির ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়। সেই গাড়িতে চেপেই মা ও ছেলে একই সঙ্গে শনিবার হাসপাতাল থেকে বাড়িতে ফেরেন। তবে, এই অন্য গাড়ির ব্যবস্থা করে দেওয়ার জন্য আড়াই ঘণ্টা সময় লেগে যায়।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.