ETV Bharat / city

Mimi Slams Srikanta: দলের কেউ না হলে শ্রীকান্তর বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করতেন মিমি - মিমি চক্রবর্তী

দলের কেউ না হলে মন্ত্রী শ্রীকান্ত মাহাতোর (Srikanta Mahata) বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করতেন (Mimi Slams Srikanta)৷ সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমে এমনই দাবি করলেন মিমি চক্রবর্তী (Mimi Chakraborty)৷

mimi-chakraborty-would-have-filed-defamation-case-against-srikanta-mahata-if-he-was-not-from-tmc
দলের কেউ না হলে শ্রীকান্তর বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করতেন মিমি
author img

By

Published : Sep 9, 2022, 12:38 PM IST

কলকাতা, 9 সেপ্টেম্বর: কয়েকদিন আগেই মন্ত্রী শ্রীকান্ত মাহাতোর (Srikanta Mahata) একটা বক্তব্য খুব ভাইরাল হয়েছিল । সেই বক্তব্যে জুন-মিমি-সহ বিভিন্ন চলচ্চিত্র অভিনেতাদের লক্ষ্য করে কটাক্ষ ছুড়ে দিয়েছিলেন ক্রেতা সুরক্ষা দফতরের প্রতিমন্ত্রী । যদিও এই ঘটনা ঘটার পরবর্তীতেই তাতে হস্তক্ষেপ করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং এই বিষয়ে কড়া পদক্ষেপ করেন তিনি । গতকাল সর্বভারতীয় এক সংবাদমাধ্যমে একটি টক শোতে যোগ দিয়ে মন্ত্রী শ্রীকান্ত মাহাতোর এই বক্তব্য নিয়েই প্রতিক্রিয়া দিলেন যাদবপুরের সাংসদ মিমি চক্রবর্তী (Mimi Chakraborty)। আর এই প্রতিক্রিয়ায় তিনি স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিলেন, শ্রীকান্ত মাহাতো দলের কেউ না হলে তাঁর বিরুদ্ধে মানহানির মামলা (defamation case) করতেন তিনি । এরপর বাকি জীবনটা আদালতের দরজায় ঘোরাঘুরি করতে করতেই কেটে যেত তাঁর ।

যদিও এই ঘটনায় মুখ্যমন্ত্রীর পদক্ষেপের প্রশংসা করেছেন তৃণমূল সাংসদ । যেভাবে তিনি এই ঘটনায় হস্তক্ষেপ করে শুরুতেই এই বিতর্কের অবসান ঘটিয়েছেন সেই প্রসঙ্গে মিমি বলেন, "যেহেতু শ্রীকান্ত মাহাতো দলেরই একজন সদস্য, তাই তাঁকে সেই সম্মানটা আমি দিয়েছি এবং মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ইতিমধ্যেই এই বিষয়টিতে যথেষ্ট স্টেপ নিয়েছেন । অতএব এই নিয়ে আর কথা না বাড়ানোই ভালো ।"

আরও পড়ুন: ভাইরাল ভিডিয়ো কাণ্ডে শ্রীকান্তকে ধমক মুখ্যমন্ত্রীর, বিধায়কের কাছে ক্ষমা চাওয়ার নির্দেশ

মিমি এই নিয়ে আরও বলেছেন, "এখনও পর্যন্ত আমার জীবনটা আমি সৎ ভাবে কাটিয়েছি । আমার যা মনে হয়, আমি সবসময় তা মুখের উপর বলেছি । কখনওই কারওর পেছনে কোনও কথা বলিনি । সেই কারণে অনেকেই আমাকে বলেন আমি রাজনীতির জন্য হয়তো তৈরি হয়নি‌ ।" তিনি স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, "সততাই সবসময় আমার লক্ষ্য থেকেছে । এক্ষেত্রে কেউ যদি তাই নিয়ে প্রশ্ন তোলেন, তাহলে অবশ্যই যিনি প্রশ্ন তুলবেন তাঁকে তার প্রমাণ দিতে হবে ।"

ওই সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের তরফ থেকে তৃণমূল সাংসদের কাছে জানতে চাওয়া হয়, চলচ্চিত্র অভিনেতা অভিনেত্রীরা যখন রাজনীতিতে আসেন, তাঁদের গ্ল্যামার বা এই জনপ্রিয়তা দেখে কি রাজনীতিকরা হিংসা করেন ? জবাবে মিমি চক্রবর্তী বলেন, "কোনও সন্দেহ নেই ৷ এ ক্ষেত্রে একটা গ্রহণযোগ্যতার প্রশ্ন তো থাকেই । তবে অবশ্যই নিজের জায়গাটা নিজেকেই তৈরি করে নিতে হয় । আমি যখন রাজনীতিতে এসেছিলাম, হয়তো অনেক কিছুই জানতাম না । কিন্তু আমি অন্যদের থেকে শিখেছি । আর সে কারণেই আজকের এই গ্রহণযোগ্যতা তৈরি হয়েছে ।"

কলকাতা, 9 সেপ্টেম্বর: কয়েকদিন আগেই মন্ত্রী শ্রীকান্ত মাহাতোর (Srikanta Mahata) একটা বক্তব্য খুব ভাইরাল হয়েছিল । সেই বক্তব্যে জুন-মিমি-সহ বিভিন্ন চলচ্চিত্র অভিনেতাদের লক্ষ্য করে কটাক্ষ ছুড়ে দিয়েছিলেন ক্রেতা সুরক্ষা দফতরের প্রতিমন্ত্রী । যদিও এই ঘটনা ঘটার পরবর্তীতেই তাতে হস্তক্ষেপ করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং এই বিষয়ে কড়া পদক্ষেপ করেন তিনি । গতকাল সর্বভারতীয় এক সংবাদমাধ্যমে একটি টক শোতে যোগ দিয়ে মন্ত্রী শ্রীকান্ত মাহাতোর এই বক্তব্য নিয়েই প্রতিক্রিয়া দিলেন যাদবপুরের সাংসদ মিমি চক্রবর্তী (Mimi Chakraborty)। আর এই প্রতিক্রিয়ায় তিনি স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিলেন, শ্রীকান্ত মাহাতো দলের কেউ না হলে তাঁর বিরুদ্ধে মানহানির মামলা (defamation case) করতেন তিনি । এরপর বাকি জীবনটা আদালতের দরজায় ঘোরাঘুরি করতে করতেই কেটে যেত তাঁর ।

যদিও এই ঘটনায় মুখ্যমন্ত্রীর পদক্ষেপের প্রশংসা করেছেন তৃণমূল সাংসদ । যেভাবে তিনি এই ঘটনায় হস্তক্ষেপ করে শুরুতেই এই বিতর্কের অবসান ঘটিয়েছেন সেই প্রসঙ্গে মিমি বলেন, "যেহেতু শ্রীকান্ত মাহাতো দলেরই একজন সদস্য, তাই তাঁকে সেই সম্মানটা আমি দিয়েছি এবং মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ইতিমধ্যেই এই বিষয়টিতে যথেষ্ট স্টেপ নিয়েছেন । অতএব এই নিয়ে আর কথা না বাড়ানোই ভালো ।"

আরও পড়ুন: ভাইরাল ভিডিয়ো কাণ্ডে শ্রীকান্তকে ধমক মুখ্যমন্ত্রীর, বিধায়কের কাছে ক্ষমা চাওয়ার নির্দেশ

মিমি এই নিয়ে আরও বলেছেন, "এখনও পর্যন্ত আমার জীবনটা আমি সৎ ভাবে কাটিয়েছি । আমার যা মনে হয়, আমি সবসময় তা মুখের উপর বলেছি । কখনওই কারওর পেছনে কোনও কথা বলিনি । সেই কারণে অনেকেই আমাকে বলেন আমি রাজনীতির জন্য হয়তো তৈরি হয়নি‌ ।" তিনি স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, "সততাই সবসময় আমার লক্ষ্য থেকেছে । এক্ষেত্রে কেউ যদি তাই নিয়ে প্রশ্ন তোলেন, তাহলে অবশ্যই যিনি প্রশ্ন তুলবেন তাঁকে তার প্রমাণ দিতে হবে ।"

ওই সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের তরফ থেকে তৃণমূল সাংসদের কাছে জানতে চাওয়া হয়, চলচ্চিত্র অভিনেতা অভিনেত্রীরা যখন রাজনীতিতে আসেন, তাঁদের গ্ল্যামার বা এই জনপ্রিয়তা দেখে কি রাজনীতিকরা হিংসা করেন ? জবাবে মিমি চক্রবর্তী বলেন, "কোনও সন্দেহ নেই ৷ এ ক্ষেত্রে একটা গ্রহণযোগ্যতার প্রশ্ন তো থাকেই । তবে অবশ্যই নিজের জায়গাটা নিজেকেই তৈরি করে নিতে হয় । আমি যখন রাজনীতিতে এসেছিলাম, হয়তো অনেক কিছুই জানতাম না । কিন্তু আমি অন্যদের থেকে শিখেছি । আর সে কারণেই আজকের এই গ্রহণযোগ্যতা তৈরি হয়েছে ।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.