কলকাতা, ১ এপ্রিল: সময়টা এখন মজার নয়। কোরোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের। এই সময় মজা ডেকে আনতে পারে বিপদ। আর তাই এপ্রিল ফুলের নামে মজা করার যে প্রচলন রয়েছে গোটা পৃথিবী জুড়ে, তাতে এবার সাবধান। কারণ, এ বিষয়ে নজর রাখছে লালবাজার। নজর রাখছে CID । এপ্রিল ফুলের মজা করতে গিয়ে যদি কোরোনা ভাইরাসের সংক্রমণ টেনে আনা হয় তবে তা রেয়াত করবে না পুলিশ। এক্ষেত্রে প্রয়োজনে গ্রেপ্তার পর্যন্ত করা হতে পারে৷
সোশাল মিডিয়ায় ফেক মেসেজ আর গুজবের জেরে এমনিতেই ছড়াচ্ছে আতঙ্ক। এর মাঝে ফেসবুক টুইটার কিংবা হোয়াটসঅ্যাপে ছড়াচ্ছে গুজব। ঘটনার জেরে ইতিমধ্যেই কলকাতায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে দু'জনকে। বিধাননগর পুলিশ এবং ব্যারাকপুর পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে দুজনকে। আজ পুরুলিয়াতেও ঘটেছে গ্রেপ্তারের ঘটনায। সেখানে তিন জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে পুরুলিয়া জেলা পুলিশ সূত্রে খবর। বিভিন্ন হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে মেসেজ ছড়ানোর জন্য বেশ কয়েকদিন আগেই লালবাজার ডেকে পাঠায় কয়েকজন এডমিনকে। জানিয়ে দেওয়া হয়, গুজব কোনভাবেই কোনও গ্রুপে ছড়ানো যাবে না। কোরোনা আতঙ্কের মাঝে গুজব ছড়ালে নেওয়া হবে কড়া ব্যবস্থা। লকডাউন নিয়ম যদি কোন ফেক মেসেজ কোনও ভাবে ছড়ানো হয় তাহলেও নেওয়া হবে কড়া ব্যবস্থা। গুজব এবং ফেক মেসেজ নিয়ে গত কয়েকদিনে একশোরও বেশি মানুষকে ডেকে পাঠায় লালবাজার সাইবার ক্রাইম থানা। তাদেরকে বুঝিয়ে বলা হয় কোনভাবেই কোন মেসেজ ক্রসচেক না করে পোস্ট না করার জন্য। আজ এপ্রিল ফুল নিয়ে নিয়েও সমান সক্রিয় রয়েছে কলকাতা পুলিশ, CID, জেলা পুলিশ এবং সবকটি পুলিশ কমিশনারেট।
লালবাগের সূত্রে খবর, এপ্রিল ফুল সংক্রান্ত এখনো পর্যন্ত কোনও গুজব চোখে পড়েনি পুলিশের। আজ এখনো পর্যন্ত লালবাজারে ডাকা হয়নি কাউকে। তবে সর্বত্র কড়া নজরদারি চলছে। তেমন কোনও মেসেজের হদিস পাওয়া গেলে প্রেরক কে আগে দেখা হবে। এ প্রসঙ্গে গোয়েন্দাপ্রধান মুরলিধর শর্মা বলেন, “ এপ্রিল ফুলের নামে যদি তেমন কোনও মেসেজ করা হয় যা আতঙ্ক ছড়াতে পারে তাহলে সেটা অন্যায়। এমন পরিস্থিতিতে আমরা যথাযথ আইনি পদক্ষেপ করব।"
কোরোনা নিয়ে এপ্রিল ফুল? নজর রাখছে লালবাজার - CID
সোশাল মিডিয়ায় ফেক মেসেজ আর গুজবের জেরে এমনিতেই ছড়াচ্ছে আতঙ্ক। এর মাঝে ফেসবুক টুইটার কিংবা হোয়াটসঅ্যাপে ছড়াচ্ছে গুজব। ঘটনার জেরে ইতিমধ্যেই কলকাতায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে দু'জনকে। বিধাননগর পুলিশ এবং ব্যারাকপুর পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে দুজনকে। আজ পুরুলিয়াতেও ঘটেছে গ্রেপ্তারের ঘটনায। সেখানে তিন জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে পুরুলিয়া জেলা পুলিশ সূত্রে খবর। বিভিন্ন হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে মেসেজ ছড়ানোর জন্য বেশ কয়েকদিন আগেই লালবাজার ডেকে পাঠায় কয়েকজন এডমিনকে। জানিয়ে দেওয়া হয়, গুজব কোনভাবেই কোনও গ্রুপে ছড়ানো যাবে না।
কলকাতা, ১ এপ্রিল: সময়টা এখন মজার নয়। কোরোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের। এই সময় মজা ডেকে আনতে পারে বিপদ। আর তাই এপ্রিল ফুলের নামে মজা করার যে প্রচলন রয়েছে গোটা পৃথিবী জুড়ে, তাতে এবার সাবধান। কারণ, এ বিষয়ে নজর রাখছে লালবাজার। নজর রাখছে CID । এপ্রিল ফুলের মজা করতে গিয়ে যদি কোরোনা ভাইরাসের সংক্রমণ টেনে আনা হয় তবে তা রেয়াত করবে না পুলিশ। এক্ষেত্রে প্রয়োজনে গ্রেপ্তার পর্যন্ত করা হতে পারে৷
সোশাল মিডিয়ায় ফেক মেসেজ আর গুজবের জেরে এমনিতেই ছড়াচ্ছে আতঙ্ক। এর মাঝে ফেসবুক টুইটার কিংবা হোয়াটসঅ্যাপে ছড়াচ্ছে গুজব। ঘটনার জেরে ইতিমধ্যেই কলকাতায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে দু'জনকে। বিধাননগর পুলিশ এবং ব্যারাকপুর পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে দুজনকে। আজ পুরুলিয়াতেও ঘটেছে গ্রেপ্তারের ঘটনায। সেখানে তিন জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে পুরুলিয়া জেলা পুলিশ সূত্রে খবর। বিভিন্ন হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে মেসেজ ছড়ানোর জন্য বেশ কয়েকদিন আগেই লালবাজার ডেকে পাঠায় কয়েকজন এডমিনকে। জানিয়ে দেওয়া হয়, গুজব কোনভাবেই কোনও গ্রুপে ছড়ানো যাবে না। কোরোনা আতঙ্কের মাঝে গুজব ছড়ালে নেওয়া হবে কড়া ব্যবস্থা। লকডাউন নিয়ম যদি কোন ফেক মেসেজ কোনও ভাবে ছড়ানো হয় তাহলেও নেওয়া হবে কড়া ব্যবস্থা। গুজব এবং ফেক মেসেজ নিয়ে গত কয়েকদিনে একশোরও বেশি মানুষকে ডেকে পাঠায় লালবাজার সাইবার ক্রাইম থানা। তাদেরকে বুঝিয়ে বলা হয় কোনভাবেই কোন মেসেজ ক্রসচেক না করে পোস্ট না করার জন্য। আজ এপ্রিল ফুল নিয়ে নিয়েও সমান সক্রিয় রয়েছে কলকাতা পুলিশ, CID, জেলা পুলিশ এবং সবকটি পুলিশ কমিশনারেট।
লালবাগের সূত্রে খবর, এপ্রিল ফুল সংক্রান্ত এখনো পর্যন্ত কোনও গুজব চোখে পড়েনি পুলিশের। আজ এখনো পর্যন্ত লালবাজারে ডাকা হয়নি কাউকে। তবে সর্বত্র কড়া নজরদারি চলছে। তেমন কোনও মেসেজের হদিস পাওয়া গেলে প্রেরক কে আগে দেখা হবে। এ প্রসঙ্গে গোয়েন্দাপ্রধান মুরলিধর শর্মা বলেন, “ এপ্রিল ফুলের নামে যদি তেমন কোনও মেসেজ করা হয় যা আতঙ্ক ছড়াতে পারে তাহলে সেটা অন্যায়। এমন পরিস্থিতিতে আমরা যথাযথ আইনি পদক্ষেপ করব।"