কলকাতা, 22 মার্চ: প্রবণতা দেখা যাচ্ছে দেশের সর্বত্র। সেসব থেকে শিক্ষা নিয়ে আগেভাগেই সতর্ক পশ্চিমবঙ্গ প্রশাসন। কোরোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে এতটুকু ফাঁক রাখতে চায় না রাজ্য সরকার । আর তাই রাজারহাটের কোয়ারান্টাইনে শুরু হলো কলকাতা পুলিশের নজরদারি। যাতে কেউ সেখান থেকে পালাতে না পারে, তা নিশ্চিত করতেই এই ব্যবস্থা বলে লালবাজার সূত্রের খবর।
দিন কয়েক আগে কেরলের একটি কোয়ারান্টাইন থেকে পালিয়ে যায় এক মার্কিন দম্পতি। মাথায় হাত পড়ে যায় কেরল প্রশাসনের। বহু চেষ্টার পরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে কেরল পুলিশ। একই ঘটনা ঘটে মহারাষ্ট্রে। কোয়ারান্টাইন থেকে পালিয়ে যায় 11 জন। তাঁরা দুবাই থেকে ফিরেছিলেন। মুম্বাইয়ের সেই ঘটনায় শোরগোল পড়ে যায় মহারাষ্ট্রে। তারও আগে মহারাষ্ট্রে দুই যুবক পালানোর চেষ্টা করে। সেই প্রবণতা এরাজ্যেও এসেছে। সিউড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের আইসোলেশন পর থেকে পালায় দুই যুবক। তারা বাড়ি ফেরে। গুজরাট থেকে ফিরছিলেন ওই দুই যুবক। সর্দি,কাশি,গলাব্যথা জ্বরের উপসর্গ নিয়ে গত বৃহস্পতিবার সিউড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে আসেন ওই দুই যুবক। তাঁদের আইসোলেশন ওয়ার্ডে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়। শুক্রবার হাসপাতালে নার্সরা তাদের ইনজেকশন দিতে গিয়ে দেখতে পান পালিয়ে গেছেন তাঁরা। পরে বাড়ি থেকে আটক করে তাঁদের আইসোলেশনেই ফেরত আনা হয়। বর্ধমানেও হোম কোয়ারেন্টাইন থেকে পালানোর চেষ্টা হয়েছিল। সেই চেষ্টা রুখে দেয় প্রশাসন।
এইসব ঘটনার থেকে শিক্ষা নিয়ে রাজারহাটের কোয়ারান্টাইন নিয়ে সক্রিয় হয়েছে পুলিশ। আসলে সেখানে রয়েছে বিদেশ থেকে ফেরা বিভিন্ন মানুষ। রাজারহাটে অত্যাধুনিক মানের কোয়ারান্টাইন তৈরি করা হয়েছে। তথ্য বলছে কলকাতায় যে চারজনের শরীরে এখনো পর্যন্ত কোরোনা ভাইরাস মিলেছে তার মধ্যে তিনজনই বিদেশ থেকে আসা। এই তিনজনই ঘুরে বেড়িয়েছেন নিজের পরিচিত বৃত্তে। আজ দমদমের যে বাসিন্দার শরীরে এই সংক্রমণ মিলেছে তার অবশ্য সম্প্রতি বিদেশ যাওয়ার ইতিহাস নেই। মনে করা হচ্ছে তিনি বিদেশ থেকে ফেরা কারও সংস্পর্শে এসেছিলেন। রাজ্য প্রশাসন জানিয়েছে বিদেশ থেকে ফেরা প্রত্যেককে কোয়ারান্টিনে থাকতে হবে। কিন্তু প্রবণতা অনুসারে যাতে কেউ সেখান থেকে না পালাতে পারে, সেই কারণে রাজারহাটে বসল পুলিশ পাহারা। কলকাতা পুলিশের এক মহিলা কর্মী সহ চারজনকে সেখানে পাহারায় নিযুক্ত করা হয়েছে।
কোয়ারান্টাইন থেকে পালানোর চেষ্টা রুখতে রাজারহাটে কলকাতা পুলিশের নজরদারি
রাজারহাটের কোয়ারান্টাইন নিয়ে সক্রিয় হয়েছে কলকাতা পুলিশ। রাজারহাটে অত্যাধুনিক মানের কোয়ারান্টাইন তৈরি করা হয়েছে। সেখাম থেকে চিকিৎসার সময় কেউ যেন পালাতে না পারে সেজন্য কলকাতা পুলিশের এক মহিলা কর্মী সহ চারজনকে সেখানে পাহারায় নিযুক্ত করা হয়েছে।
কলকাতা, 22 মার্চ: প্রবণতা দেখা যাচ্ছে দেশের সর্বত্র। সেসব থেকে শিক্ষা নিয়ে আগেভাগেই সতর্ক পশ্চিমবঙ্গ প্রশাসন। কোরোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে এতটুকু ফাঁক রাখতে চায় না রাজ্য সরকার । আর তাই রাজারহাটের কোয়ারান্টাইনে শুরু হলো কলকাতা পুলিশের নজরদারি। যাতে কেউ সেখান থেকে পালাতে না পারে, তা নিশ্চিত করতেই এই ব্যবস্থা বলে লালবাজার সূত্রের খবর।
দিন কয়েক আগে কেরলের একটি কোয়ারান্টাইন থেকে পালিয়ে যায় এক মার্কিন দম্পতি। মাথায় হাত পড়ে যায় কেরল প্রশাসনের। বহু চেষ্টার পরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে কেরল পুলিশ। একই ঘটনা ঘটে মহারাষ্ট্রে। কোয়ারান্টাইন থেকে পালিয়ে যায় 11 জন। তাঁরা দুবাই থেকে ফিরেছিলেন। মুম্বাইয়ের সেই ঘটনায় শোরগোল পড়ে যায় মহারাষ্ট্রে। তারও আগে মহারাষ্ট্রে দুই যুবক পালানোর চেষ্টা করে। সেই প্রবণতা এরাজ্যেও এসেছে। সিউড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের আইসোলেশন পর থেকে পালায় দুই যুবক। তারা বাড়ি ফেরে। গুজরাট থেকে ফিরছিলেন ওই দুই যুবক। সর্দি,কাশি,গলাব্যথা জ্বরের উপসর্গ নিয়ে গত বৃহস্পতিবার সিউড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে আসেন ওই দুই যুবক। তাঁদের আইসোলেশন ওয়ার্ডে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়। শুক্রবার হাসপাতালে নার্সরা তাদের ইনজেকশন দিতে গিয়ে দেখতে পান পালিয়ে গেছেন তাঁরা। পরে বাড়ি থেকে আটক করে তাঁদের আইসোলেশনেই ফেরত আনা হয়। বর্ধমানেও হোম কোয়ারেন্টাইন থেকে পালানোর চেষ্টা হয়েছিল। সেই চেষ্টা রুখে দেয় প্রশাসন।
এইসব ঘটনার থেকে শিক্ষা নিয়ে রাজারহাটের কোয়ারান্টাইন নিয়ে সক্রিয় হয়েছে পুলিশ। আসলে সেখানে রয়েছে বিদেশ থেকে ফেরা বিভিন্ন মানুষ। রাজারহাটে অত্যাধুনিক মানের কোয়ারান্টাইন তৈরি করা হয়েছে। তথ্য বলছে কলকাতায় যে চারজনের শরীরে এখনো পর্যন্ত কোরোনা ভাইরাস মিলেছে তার মধ্যে তিনজনই বিদেশ থেকে আসা। এই তিনজনই ঘুরে বেড়িয়েছেন নিজের পরিচিত বৃত্তে। আজ দমদমের যে বাসিন্দার শরীরে এই সংক্রমণ মিলেছে তার অবশ্য সম্প্রতি বিদেশ যাওয়ার ইতিহাস নেই। মনে করা হচ্ছে তিনি বিদেশ থেকে ফেরা কারও সংস্পর্শে এসেছিলেন। রাজ্য প্রশাসন জানিয়েছে বিদেশ থেকে ফেরা প্রত্যেককে কোয়ারান্টিনে থাকতে হবে। কিন্তু প্রবণতা অনুসারে যাতে কেউ সেখান থেকে না পালাতে পারে, সেই কারণে রাজারহাটে বসল পুলিশ পাহারা। কলকাতা পুলিশের এক মহিলা কর্মী সহ চারজনকে সেখানে পাহারায় নিযুক্ত করা হয়েছে।