ETV Bharat / city

পুকুর ভরাটে কড়া কলকাতা পৌরনিগম

পুকুর ভরাটের ঘটনা রুখতে এবার অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইন মাফিক ব্য়বস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল কলকাতা পৌরনিগম৷ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মামলা ও এফআইআর করার নির্দেশ দিয়েছেন পৌর প্রশাসক ফিরহাদ হাকিম৷

author img

By

Published : Feb 6, 2021, 8:14 PM IST

wb_kol_01_kmc_talk_to_kmc_water_boddy_7203415_vis
পুকুর ভরাটে কড়া কলকাতা পৌরনিগম

কলকাতা, 6 ফেব্রুয়ারি: পুকুর ভরাটের অভিযোগ পেয়েই তড়িঘড়ি পদক্ষেপ কলকাতা পৌরনগমের প্রশাসক ববি হাকিমের৷ সূত্রের খবর, শনিবার পুকুর ভরাটের অভিযোগ জানিয়ে কলকাতা পৌরনিগমের ‘টক টু কেএমসি’-তে ফোন করেন বহু মানুষ৷ 125 নম্বর ওয়ার্ডের এক বাসিন্দার কাছ থেকে পুকুর ভরাটের অভিযোগ পেয়েই দ্রুত ব্য়বস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন পৌর প্রশাসক ফিরহাদ হাকিম৷ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে থানায় এফআইআর করারও নির্দেশ দেন তিনি। জলাভূমি সংরক্ষণ আইনে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

এদিন কলকাতা পৌরনিগমের মুখ্য প্রশাসক ফিরহাদ হাকিম জানান, মূলত শহরের প্রান্তেই এই ধরনের সমস্যা রয়েছে। নতুন করে যে এলাকাগুলি কলকাতা পৌরনিগমের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে, সেইসব এলাকায় কতগুলি পুকুর রয়েছে, তার নির্দিষ্ট হিসাব ছিল না কর্তৃপক্ষের কাছে৷

কোনও নথি না থাকায় 2010 সাল পর্যন্ত বহু পুকুর অবৈধভাবে ভরাট করা হয়। পরবর্তী সময়ে কলকাতা শহরে যতগুলি পুকুর-জলাশয় রয়েছে, তার একটি তালিকা তৈরি করা হয়। এরপরও অসাধু কিছু মানুষ অল্প অল্প করে জলাশয়গুলিকে ভরাট করছে রাতের অন্ধকারে। এবার তাঁদের বিরুদ্ধে আইন মাফিক পদক্ষেপ করবে কলকাতা পৌরনিগম৷

প্রসঙ্গত, শহরের পুকুর ও জলাভূমিগুলি সংরক্ষণ করতে মাঝেমধ্যেই সেগুলিকে পরিষ্কার করে পৌর প্রশাসন৷ কিন্তু স্থানীয় মানুষদের অবহেলায় পুনরায় আবর্জনা জমতে শুরু করে বলে অভিযোগ৷ সেই সুযোগেই অসাধু ব্যক্তিরা আবর্জনা ফেলে পুকুর ভরাটের চেষ্টা করে।

আরও পড়ুন: দূষণমুক্ত পদ্ধতিতে রাস্তা মেরামতি, চালু হল ব্যাচ মিক্স প্লান্ট

ফিরহাদ জানান, কলকাতা পৌরনিগমের রেকর্ডে কোনও জায়গা জলাভূমি হিসাবে চিহ্নিত থাকলে তা বুজিয়ে বাড়ি তোলা যাবে না৷ মিলবে বাড়ির নকশার অনুমোদনও৷ কিন্তু এই ধরনের ঘটনায় অপরাধীকে শাস্তি দেওয়ার ক্ষমতা কলকাতা পৌরনিগমের নেই। তাই আইন মাফিকই পদক্ষেপ করতে হবে৷

কলকাতা, 6 ফেব্রুয়ারি: পুকুর ভরাটের অভিযোগ পেয়েই তড়িঘড়ি পদক্ষেপ কলকাতা পৌরনগমের প্রশাসক ববি হাকিমের৷ সূত্রের খবর, শনিবার পুকুর ভরাটের অভিযোগ জানিয়ে কলকাতা পৌরনিগমের ‘টক টু কেএমসি’-তে ফোন করেন বহু মানুষ৷ 125 নম্বর ওয়ার্ডের এক বাসিন্দার কাছ থেকে পুকুর ভরাটের অভিযোগ পেয়েই দ্রুত ব্য়বস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন পৌর প্রশাসক ফিরহাদ হাকিম৷ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে থানায় এফআইআর করারও নির্দেশ দেন তিনি। জলাভূমি সংরক্ষণ আইনে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

এদিন কলকাতা পৌরনিগমের মুখ্য প্রশাসক ফিরহাদ হাকিম জানান, মূলত শহরের প্রান্তেই এই ধরনের সমস্যা রয়েছে। নতুন করে যে এলাকাগুলি কলকাতা পৌরনিগমের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে, সেইসব এলাকায় কতগুলি পুকুর রয়েছে, তার নির্দিষ্ট হিসাব ছিল না কর্তৃপক্ষের কাছে৷

কোনও নথি না থাকায় 2010 সাল পর্যন্ত বহু পুকুর অবৈধভাবে ভরাট করা হয়। পরবর্তী সময়ে কলকাতা শহরে যতগুলি পুকুর-জলাশয় রয়েছে, তার একটি তালিকা তৈরি করা হয়। এরপরও অসাধু কিছু মানুষ অল্প অল্প করে জলাশয়গুলিকে ভরাট করছে রাতের অন্ধকারে। এবার তাঁদের বিরুদ্ধে আইন মাফিক পদক্ষেপ করবে কলকাতা পৌরনিগম৷

প্রসঙ্গত, শহরের পুকুর ও জলাভূমিগুলি সংরক্ষণ করতে মাঝেমধ্যেই সেগুলিকে পরিষ্কার করে পৌর প্রশাসন৷ কিন্তু স্থানীয় মানুষদের অবহেলায় পুনরায় আবর্জনা জমতে শুরু করে বলে অভিযোগ৷ সেই সুযোগেই অসাধু ব্যক্তিরা আবর্জনা ফেলে পুকুর ভরাটের চেষ্টা করে।

আরও পড়ুন: দূষণমুক্ত পদ্ধতিতে রাস্তা মেরামতি, চালু হল ব্যাচ মিক্স প্লান্ট

ফিরহাদ জানান, কলকাতা পৌরনিগমের রেকর্ডে কোনও জায়গা জলাভূমি হিসাবে চিহ্নিত থাকলে তা বুজিয়ে বাড়ি তোলা যাবে না৷ মিলবে বাড়ির নকশার অনুমোদনও৷ কিন্তু এই ধরনের ঘটনায় অপরাধীকে শাস্তি দেওয়ার ক্ষমতা কলকাতা পৌরনিগমের নেই। তাই আইন মাফিকই পদক্ষেপ করতে হবে৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.