ETV Bharat / city

ঘনবসতি ও বস্তি এলাকার জন্য কলকাতায় সংক্রমণ বেশি: ফিরহাদ হাকিম - ঘনবসতি ও বস্তি এলাকার জন্য কলকাতায় সংক্রমণ

কলকাতায় দ্রুত সংক্রমণ ছড়াচ্ছে, কার্যত স্বীকার করে নিলেন মেয়র। এদিন PPE ডিসপোজ করা নিয়েও মতামত দেন ফিরহাদ হাকিম।

Infection is more in Kolkata, Firhad Hakim
ফিরহাদ হাকিম
author img

By

Published : Apr 25, 2020, 7:13 PM IST

কলকাতা, 25 এপ্রিল: শহর কলকাতায় কোরোনা সংক্রমণ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। প্রত্যেকদিনই মহানগরে আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। শনিবার কার্যত এই পরিস্থিতির কথা স্বীকার করে নিলেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম। তাঁর কথায়, কলকাতায় আক্রান্তের সংখ্যা বেশি। কারণ সব জায়গাতেই গ্রামের তুলনায় শহরগুলিতে বেশি লোক আক্রান্ত হচ্ছেন। মুম্বাই, চেন্নাইয়ের মতো শহরেও একই অবস্থা। এদিন PPE ডিসপোজ করা নিয়েও মতামত দেন মেয়র।

কলকাতায় আক্রান্তের সংখ্যা কেন বেশি, এই প্রসঙ্গে শহরের মেয়র তথা মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের যুক্তি, শহরে ঘনবসতি ও বস্তি এলাকা থাকায় দ্রুততার সঙ্গে সংক্রমণ ছড়াচ্ছে এখানে। তবে তাঁর দাবি, দেশের অন্যান্য রাজ্যের থেকে কলকাতায় সংক্রমণ অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তিনি বলেন, "মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় প্রতিনিয়ত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন কোরোনা সংক্রমণকে যাতে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় সেই বিষয়ে।"

Infection is more in Kolkata, Firhad Hakim
শহরে PPE পরে কাজ করছেন পৌরকর্মীরা।

এদিকে PPE নিয়ে একগুচ্ছ প্রশ্ন উঠেছে। তা থেকেও সংক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। কলকাতা পৌরনিগম এই বিশেষ পোশাক (PPE) দিয়েছে স্বাস্থ্যকর্মী ও সাফাইকর্মীদের। যে পোশাক পরে সাফাই কর্মীরা এলাকায় এলাকায় স্যানিটাইজেশনের কাজ করছেন। প্রশ্ন উঠেছে PPE ডিসপোজ (dispose) করা নিয়ে। শনিবার এই বিষয়ে ফিরহাদ হাকিম বলেন, "দুটো বিষয় মাথায় রাখতে হবে। একটি হল যাঁরা আক্রান্ত রোগীদের কাছাকাছি যাচ্ছেন তাঁদের PPE মেডিক্যাল ওয়েস্ট যেভাবে নষ্ট করা হয়, সেভাবেই পুড়িয়ে ফেলতে হবে। কিন্তু জীবাণুনাশক স্প্রে করার জন্য সাফাই কর্মীদের যে PPE দেওয়া হয়েছে সেগুলিকে পরিষ্কার করে আরও কিছুদিন ব্যবহার করা যেতে পারে।

তবে মহানাগরিক আজ একথাও বলেন যে, "কোরোনা সংক্রমিত রোগী রয়েছে এমন এলাকায় সাফাইকর্মীরা কাজ করলে সেই PPE আর ব্যবহার করা যাবে না। তা নষ্ট করে দিতে হবে । না হলে সংক্রমণের সম্ভাবনা তৈরি হতেই পারে।"

কলকাতা, 25 এপ্রিল: শহর কলকাতায় কোরোনা সংক্রমণ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। প্রত্যেকদিনই মহানগরে আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। শনিবার কার্যত এই পরিস্থিতির কথা স্বীকার করে নিলেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম। তাঁর কথায়, কলকাতায় আক্রান্তের সংখ্যা বেশি। কারণ সব জায়গাতেই গ্রামের তুলনায় শহরগুলিতে বেশি লোক আক্রান্ত হচ্ছেন। মুম্বাই, চেন্নাইয়ের মতো শহরেও একই অবস্থা। এদিন PPE ডিসপোজ করা নিয়েও মতামত দেন মেয়র।

কলকাতায় আক্রান্তের সংখ্যা কেন বেশি, এই প্রসঙ্গে শহরের মেয়র তথা মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের যুক্তি, শহরে ঘনবসতি ও বস্তি এলাকা থাকায় দ্রুততার সঙ্গে সংক্রমণ ছড়াচ্ছে এখানে। তবে তাঁর দাবি, দেশের অন্যান্য রাজ্যের থেকে কলকাতায় সংক্রমণ অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তিনি বলেন, "মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় প্রতিনিয়ত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন কোরোনা সংক্রমণকে যাতে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় সেই বিষয়ে।"

Infection is more in Kolkata, Firhad Hakim
শহরে PPE পরে কাজ করছেন পৌরকর্মীরা।

এদিকে PPE নিয়ে একগুচ্ছ প্রশ্ন উঠেছে। তা থেকেও সংক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। কলকাতা পৌরনিগম এই বিশেষ পোশাক (PPE) দিয়েছে স্বাস্থ্যকর্মী ও সাফাইকর্মীদের। যে পোশাক পরে সাফাই কর্মীরা এলাকায় এলাকায় স্যানিটাইজেশনের কাজ করছেন। প্রশ্ন উঠেছে PPE ডিসপোজ (dispose) করা নিয়ে। শনিবার এই বিষয়ে ফিরহাদ হাকিম বলেন, "দুটো বিষয় মাথায় রাখতে হবে। একটি হল যাঁরা আক্রান্ত রোগীদের কাছাকাছি যাচ্ছেন তাঁদের PPE মেডিক্যাল ওয়েস্ট যেভাবে নষ্ট করা হয়, সেভাবেই পুড়িয়ে ফেলতে হবে। কিন্তু জীবাণুনাশক স্প্রে করার জন্য সাফাই কর্মীদের যে PPE দেওয়া হয়েছে সেগুলিকে পরিষ্কার করে আরও কিছুদিন ব্যবহার করা যেতে পারে।

তবে মহানাগরিক আজ একথাও বলেন যে, "কোরোনা সংক্রমিত রোগী রয়েছে এমন এলাকায় সাফাইকর্মীরা কাজ করলে সেই PPE আর ব্যবহার করা যাবে না। তা নষ্ট করে দিতে হবে । না হলে সংক্রমণের সম্ভাবনা তৈরি হতেই পারে।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.