কলকাতা,8 এপ্রিল : কোরোনা মোকাবিলায় চলছে লকডাউন। সেই থেকে বন্ধ গণপরিবহন।এর ফলে চূড়ান্ত আর্থিক সমস্যার মুখে পড়েছে পরিবহন শিল্প। এমনকি সরকারের পক্ষ থেকে 2019 লোকসভার নির্বাচনের কাজে যে বেসরকারি বাসগুলি নেওয়া হয়েছিল সেই টাকাও এখনও পাননি বাস মালিকরা। বর্তমানে সেই টাকা ফেরতের আর্জি জানাল বেসরকারি বাস মালিকরা।
নির্বাচনের সময় ভোটের কাজের জন্য পুলিশের তরফে বেসরকারি বাস নেওয়া হয়। 2019-এর লোকসভা নির্বাচনের কাজের জন্য পুলিশের তরফে বেসরকারি বাস নেওয়া হয়েছিল। তবে সেই টাকা এখনও পায়নি বাস মালিকরা। এদিকে লকডাউন চলছে । গণপরিবহন বন্ধ। তাই অবিলম্বে সেই টাকা মালিকদের অ্যাকাউন্টে পাঠাবার আর্জি জানাল জয়েন্ট কাউন্সিল অফ বাস সিন্ডিকেট।
জয়েন্ট কাউন্সিল অফ বাস সিন্ডিকেটের সাধারণ সম্পাদক তপন বন্দোপাধ্যায় বলেন যে, "গত লোকসভা নির্বাচনে প্রতিটি বাসের মালিককে প্রতিদিন 1960 টাকা করে দেওয়া হবে বলে ঠিক হয়। সেই টাকার 75 শতাংশ আগাম দেওয়ার কথা হয়। তবে কয়েকটি গাড়ির ক্ষেত্রে সেই আগাম টাকা দেওয়া হলেও বেশিরভাগ বাসের ক্ষেত্রে ওই টাকা দেওয়া হয়নি। গতবার 5 দফায় নির্বাচন হয়েছিলা। তাই একটা লম্বা সময় ধরে গাড়িগুলি নির্বাচনের কাজের জন্যই আটকে ছিল। গতবছর 19 মে নির্বাচন হয় আর 2020-র মে মাস প্রায় আসতে চললো। আমরা এখনও সেই টাকা পাইনি। বর্তমান পরিস্থিতিতে বাস মালিকরা খুব আর্থিক অসুবিধার মধ্যে রয়েছে। প্রশাসনের কাছে আমাদের আর্জি যেন আমাদের বকেয়া টাকা অবিলম্বে মেটাবার ব্যবস্থা করা হয়।"
মেলেনি নির্বাচনে ভাড়া খাটার অর্থ, চরম সংকটে বাস মালিকরা
2019-এর লোকসভা নির্বাচনের কাজের জন্য পুলিশের তরফে বেসরকারি বাস নেওয়া হয়েছিল। তবে সেই টাকা এখনও পাননি বাস মালিকরা। এদিকে লকডাউন চলছে । গণপরিবহন বন্ধ। তাই অবিলম্বে সেই টাকা মালিকদের অ্যাকাউন্টে পাঠাবার আর্জি জানাল জয়েন্ট কাউন্সিল অফ বাস সিন্ডিকেট।
কলকাতা,8 এপ্রিল : কোরোনা মোকাবিলায় চলছে লকডাউন। সেই থেকে বন্ধ গণপরিবহন।এর ফলে চূড়ান্ত আর্থিক সমস্যার মুখে পড়েছে পরিবহন শিল্প। এমনকি সরকারের পক্ষ থেকে 2019 লোকসভার নির্বাচনের কাজে যে বেসরকারি বাসগুলি নেওয়া হয়েছিল সেই টাকাও এখনও পাননি বাস মালিকরা। বর্তমানে সেই টাকা ফেরতের আর্জি জানাল বেসরকারি বাস মালিকরা।
নির্বাচনের সময় ভোটের কাজের জন্য পুলিশের তরফে বেসরকারি বাস নেওয়া হয়। 2019-এর লোকসভা নির্বাচনের কাজের জন্য পুলিশের তরফে বেসরকারি বাস নেওয়া হয়েছিল। তবে সেই টাকা এখনও পায়নি বাস মালিকরা। এদিকে লকডাউন চলছে । গণপরিবহন বন্ধ। তাই অবিলম্বে সেই টাকা মালিকদের অ্যাকাউন্টে পাঠাবার আর্জি জানাল জয়েন্ট কাউন্সিল অফ বাস সিন্ডিকেট।
জয়েন্ট কাউন্সিল অফ বাস সিন্ডিকেটের সাধারণ সম্পাদক তপন বন্দোপাধ্যায় বলেন যে, "গত লোকসভা নির্বাচনে প্রতিটি বাসের মালিককে প্রতিদিন 1960 টাকা করে দেওয়া হবে বলে ঠিক হয়। সেই টাকার 75 শতাংশ আগাম দেওয়ার কথা হয়। তবে কয়েকটি গাড়ির ক্ষেত্রে সেই আগাম টাকা দেওয়া হলেও বেশিরভাগ বাসের ক্ষেত্রে ওই টাকা দেওয়া হয়নি। গতবার 5 দফায় নির্বাচন হয়েছিলা। তাই একটা লম্বা সময় ধরে গাড়িগুলি নির্বাচনের কাজের জন্যই আটকে ছিল। গতবছর 19 মে নির্বাচন হয় আর 2020-র মে মাস প্রায় আসতে চললো। আমরা এখনও সেই টাকা পাইনি। বর্তমান পরিস্থিতিতে বাস মালিকরা খুব আর্থিক অসুবিধার মধ্যে রয়েছে। প্রশাসনের কাছে আমাদের আর্জি যেন আমাদের বকেয়া টাকা অবিলম্বে মেটাবার ব্যবস্থা করা হয়।"