ETV Bharat / city

HC to Private Schools : ফি-সংক্রান্ত ইস্যুতে আটকে রাখা যাবে না ভর্তি প্রক্রিয়া, বেসরকারি স্কুলগুলিকে নির্দেশ হাইকোর্টের

ফি-সংক্রান্ত অজুহাতে ছাত্রছাত্রীদের নতুন ক্লাসে ভর্তি নিতে অস্বীকার করতে পারবে না বেসরকারি স্কুলগুলো ৷ আটকে রাখা যাবে না রিপোর্ট কার্ডও ৷ শহরের বেসরকারী স্কুলগুলোকে স্পষ্ট নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের (HC directs Private Schools that admission process cannot be stuck due to fees related issue) ৷

HC to Private Schools
ফি-সংক্রান্ত ইস্যুতে আটকে রাখা যাবে না ভর্তি প্রক্রিয়া, বেসরকারি স্কুলগুলিকে নির্দেশ হাইকোর্টের
author img

By

Published : Apr 6, 2022, 5:52 PM IST

কলকাতা, 6 এপ্রিল : ফি-সংক্রান্ত অজুহাতে ছাত্রছাত্রীদের নতুন ক্লাসে ভর্তি নিতে অস্বীকার করতে পারবে না বেসরকারি স্কুলগুলো ৷ আটকে রাখা যাবে না রিপোর্ট কার্ডও ৷ শহরের বেসরকারী স্কুলগুলোকে স্পষ্ট নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের (HC directs Private Schools that admission process cannot be stuck due to fees related issue) ৷ তবে কোভিডকালের বকেয়া-ফি আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে অভিভাবকদেরকে মিটিয়ে দেওয়ার নির্দেশও দিয়েছেন বিচারপতি ইন্দ্র প্রসন্ন মুখোপাধ্যায় এবং মৌসুমী ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ ৷

পাশাপাশি অতিমারী পরিস্থিতিতে যে সকল ছাত্রছাত্রীর অভিভাবকেরা কোনও ফি দেয়নি তাদের নাম নথিভুক্ত করতে আদালত দুই সদস্যকে নিযুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছে । তবে এই পরিস্থিতিতে কোন স্কুল ছাত্রছাত্রীদের প্রমোশন আটকাতে পারবে না, পাশাপাশি কোনও ছাত্র কিংবা ছাত্রীকে যেন স্কুল থেকে বিতাড়িত না করা হয়, তার স্পষ্ট নির্দেশও দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট ৷

ফি-সংক্রান্ত এই মামলা কলকাতা হাইকোর্ট নিষ্পত্তি করে দিয়েছিল বেশ কয়েক সপ্তাহ আগেই । নির্দেশে বিচারপতি ইন্দ্র প্রসন্ন মুখোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ পরিষ্কার জানিয়েছিল করোনা পরিস্থিতি এখন আর নেই । তবে ফি-সংক্রান্ত যে সমস্ত সমস্যা উঠে আসছে সেগুলো সমাধানের জন্য দুই সদস্যকে নিয়োগ করেছিল হাইকোর্ট ৷

কিন্তু এরপরই রাজ্যের বিভিন্ন বেসরকারি স্কুলের অভিভাবকদের তরফে অভিযোগ জমা পড়তে শুরু করে ৷ অভিযোগে বলা হয় ফি-এর কারণে অনেক ছেলেমেয়েকে নতুন ক্লাসে ভর্তি নেওয়া হচ্ছে না । দেওয়া হচ্ছে না ফাইনাল রিপোর্ট কার্ডও ৷ কারণ, হাইকোর্টের নির্দেশে অভিভাবকরা 80% ফি দিলেও স্কুলগুলো আরও কুড়ি শতাংশ দাবি করছে ৷

আরও পড়ুন : এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এফআইআর দায়ের করে তদন্ত শুরু করল সিবিআই

এই পরিস্থিতিতে বুধবার কলকাতা হাইকোর্টের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন অভিভাবকরা ৷ 80% ফি দেওয়ার পরও কলকাতার জি ডি বিড়লা স্কুল প্রায় 45 জন ছাত্রছাত্রীকে ভর্তি নিতে অস্বীকার করছে বলে জমা পড়ে অভিযোগ ৷ যদিও স্কুলের তরফে আইনজীবী বিষয়টি অস্বীকার করেন এবং হাইকোর্টের কাছে আর্জি জানান প্রত্যেক ছাত্রছাত্রী নির্দেশমতো করোনাকালে 80 শতাংশ ফি পূরণ করেছে কি না, তা খতিয়ে দেখার ৷

কলকাতা, 6 এপ্রিল : ফি-সংক্রান্ত অজুহাতে ছাত্রছাত্রীদের নতুন ক্লাসে ভর্তি নিতে অস্বীকার করতে পারবে না বেসরকারি স্কুলগুলো ৷ আটকে রাখা যাবে না রিপোর্ট কার্ডও ৷ শহরের বেসরকারী স্কুলগুলোকে স্পষ্ট নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের (HC directs Private Schools that admission process cannot be stuck due to fees related issue) ৷ তবে কোভিডকালের বকেয়া-ফি আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে অভিভাবকদেরকে মিটিয়ে দেওয়ার নির্দেশও দিয়েছেন বিচারপতি ইন্দ্র প্রসন্ন মুখোপাধ্যায় এবং মৌসুমী ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ ৷

পাশাপাশি অতিমারী পরিস্থিতিতে যে সকল ছাত্রছাত্রীর অভিভাবকেরা কোনও ফি দেয়নি তাদের নাম নথিভুক্ত করতে আদালত দুই সদস্যকে নিযুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছে । তবে এই পরিস্থিতিতে কোন স্কুল ছাত্রছাত্রীদের প্রমোশন আটকাতে পারবে না, পাশাপাশি কোনও ছাত্র কিংবা ছাত্রীকে যেন স্কুল থেকে বিতাড়িত না করা হয়, তার স্পষ্ট নির্দেশও দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট ৷

ফি-সংক্রান্ত এই মামলা কলকাতা হাইকোর্ট নিষ্পত্তি করে দিয়েছিল বেশ কয়েক সপ্তাহ আগেই । নির্দেশে বিচারপতি ইন্দ্র প্রসন্ন মুখোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ পরিষ্কার জানিয়েছিল করোনা পরিস্থিতি এখন আর নেই । তবে ফি-সংক্রান্ত যে সমস্ত সমস্যা উঠে আসছে সেগুলো সমাধানের জন্য দুই সদস্যকে নিয়োগ করেছিল হাইকোর্ট ৷

কিন্তু এরপরই রাজ্যের বিভিন্ন বেসরকারি স্কুলের অভিভাবকদের তরফে অভিযোগ জমা পড়তে শুরু করে ৷ অভিযোগে বলা হয় ফি-এর কারণে অনেক ছেলেমেয়েকে নতুন ক্লাসে ভর্তি নেওয়া হচ্ছে না । দেওয়া হচ্ছে না ফাইনাল রিপোর্ট কার্ডও ৷ কারণ, হাইকোর্টের নির্দেশে অভিভাবকরা 80% ফি দিলেও স্কুলগুলো আরও কুড়ি শতাংশ দাবি করছে ৷

আরও পড়ুন : এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এফআইআর দায়ের করে তদন্ত শুরু করল সিবিআই

এই পরিস্থিতিতে বুধবার কলকাতা হাইকোর্টের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন অভিভাবকরা ৷ 80% ফি দেওয়ার পরও কলকাতার জি ডি বিড়লা স্কুল প্রায় 45 জন ছাত্রছাত্রীকে ভর্তি নিতে অস্বীকার করছে বলে জমা পড়ে অভিযোগ ৷ যদিও স্কুলের তরফে আইনজীবী বিষয়টি অস্বীকার করেন এবং হাইকোর্টের কাছে আর্জি জানান প্রত্যেক ছাত্রছাত্রী নির্দেশমতো করোনাকালে 80 শতাংশ ফি পূরণ করেছে কি না, তা খতিয়ে দেখার ৷

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.