কলকাতা,7 সেপ্টেম্বর: NRS মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের কোরোনা রোগীদের ওয়ার্ডের শৌচাগার থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার হল এক COVID-19 আক্রান্ত রোগীর দেহ। এই রোগী ক্যান্সারেও আক্রান্ত ছিলেন। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, এটা আত্মহত্যার ঘটনা।
NRS মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, এই হাসপাতালে কাকদ্বীপের বাসিন্দা 38 বছর বয়সি এক যুবকের চিকিৎসা চলছিল। গত 2 সেপ্টেম্বর তাকে এই হাসপাতালে ভরতি করানো হয়েছিল। জানা গিয়েছে, এই রোগী রক্তের ক্যান্সারে আক্রান্ত ছিল। এই জন্য এই রোগীকে প্রথমে এই হাসপাতালের হেমাটোলজি বিভাগে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। ভরতির পরে এই রোগীর COVID-19 টেস্ট করানো হয়। এই টেস্টের রিপোর্টে পজে়টিভ ধরা পড়ে। এই রোগীকে এর পরে এই হাসপাতালের COVID-19 রোগীদের ওয়ার্ডে স্থানান্তর করা হয়। রবিবার এই ওয়ার্ডের শৌচাগারেই এই রোগীকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান হাসপাতালের কর্মীরা। খবর পাঠানো হয় পুলিশের কাছে ।
পুলিশ এসে এই রোগীর মৃতদেহ উদ্ধার করে। এই রোগীর মৃতদেহ হাসপাতালে পোস্টমর্টেমের জন্য পাঠানো হয়। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, আত্মহত্যা করেছেন এই রোগী। যদিও এই ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। খবর দেওয়া হয় রোগীর পরিজনদের। কীভাবে সকলের নজর এড়িয়ে ওয়ার্ডে শৌচাগারেই আত্মহত্যা করল এই রোগী, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
কোরোনা ওয়ার্ডের শৌচাগারে উদ্ধার রোগীর ঝুলন্ত দেহ
NRS মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের শৌচাগারে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার হল এক কোরোনা আক্রান্ত রোগীর দেহ ৷ পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, তিনি আত্মহত্যা করেছেন ৷
কলকাতা,7 সেপ্টেম্বর: NRS মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের কোরোনা রোগীদের ওয়ার্ডের শৌচাগার থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার হল এক COVID-19 আক্রান্ত রোগীর দেহ। এই রোগী ক্যান্সারেও আক্রান্ত ছিলেন। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, এটা আত্মহত্যার ঘটনা।
NRS মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, এই হাসপাতালে কাকদ্বীপের বাসিন্দা 38 বছর বয়সি এক যুবকের চিকিৎসা চলছিল। গত 2 সেপ্টেম্বর তাকে এই হাসপাতালে ভরতি করানো হয়েছিল। জানা গিয়েছে, এই রোগী রক্তের ক্যান্সারে আক্রান্ত ছিল। এই জন্য এই রোগীকে প্রথমে এই হাসপাতালের হেমাটোলজি বিভাগে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। ভরতির পরে এই রোগীর COVID-19 টেস্ট করানো হয়। এই টেস্টের রিপোর্টে পজে়টিভ ধরা পড়ে। এই রোগীকে এর পরে এই হাসপাতালের COVID-19 রোগীদের ওয়ার্ডে স্থানান্তর করা হয়। রবিবার এই ওয়ার্ডের শৌচাগারেই এই রোগীকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান হাসপাতালের কর্মীরা। খবর পাঠানো হয় পুলিশের কাছে ।
পুলিশ এসে এই রোগীর মৃতদেহ উদ্ধার করে। এই রোগীর মৃতদেহ হাসপাতালে পোস্টমর্টেমের জন্য পাঠানো হয়। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, আত্মহত্যা করেছেন এই রোগী। যদিও এই ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। খবর দেওয়া হয় রোগীর পরিজনদের। কীভাবে সকলের নজর এড়িয়ে ওয়ার্ডে শৌচাগারেই আত্মহত্যা করল এই রোগী, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।