ETV Bharat / city

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকদের সঙ্গে বৈঠকের ইচ্ছাপ্রকাশ রাজ্যপালের - আচার্য

JUTA-র সাধারণ সম্পাদক পার্থপ্রতিম রায়কে ফোন করেন রাজ্যপাল তথা যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য জগদীপ ধনকড় । প্রায় 30 মিনিট ধরে ফোনে কথা হয় তাঁদের মধ্যে । রাজ্যপাল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সংগঠনের সঙ্গে আলোচনায় বসার ইচ্ছাপ্রকাশ করেছেন বলে জানান পার্থপ্রতিম রায় ।

রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়
author img

By

Published : Oct 28, 2019, 5:44 AM IST

কলকাতা, 28 অক্টোবর : আগামী 19 এবং 20 নভেম্বর কর্মবিরতির ডাক দিয়েছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সংগঠন JUTA-সহ অধ্যাপকদের একাধিক সংগঠন । তাদের দাবি, অবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের নতুন বেতন কাঠামো লাগু করতে হবে । এই কর্মবিরতির ঘোষণার কথা জানতে পেরে গতকাল JUTA-র সাধারণ সম্পাদক পার্থপ্রতিম রায়কে ফোন করেন রাজ্যপাল তথা যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য জগদীপ ধনকড় । প্রায় 30 মিনিট ধরে ফোনে কথা হয় তাঁদের মধ্যে । রাজ্যপাল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সংগঠনের সঙ্গে আলোচনায় বসার ইচ্ছাপ্রকাশ করেছেন বলে জানান পার্থপ্রতিম রায় ।

JUTA-র সাধারণ সম্পাদক পার্থপ্রতিম রায় বলেন, "আচার্যের অফিস থেকে ফোন এসেছিল । বলা হয়, আচার্য কথা বলতে চান । তারপর রাজ্যপাল ফোনে বলেন, আমি বিভিন্ন জায়গা থেকে আপনাদের পে-স্কেলের দাবিটা জানতে পেরেছি । আপনাদের দাবিটা ন্যায্য । এ ব্যাপারে আমার যদি কিছু করণীয় থাকে আমি করতে পারি । আমি আপনাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চাই ।" এরপর রাজ্যপালকে পার্থপ্রতিম রায় বলেন, তিনি একা কিছু বলতে পারবেন না । বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন ছুটি চলছে । বৃহস্পতিবার খুলবে । তারপর সংগঠনের তরফে তাঁরা মিটিং করে জানাবেন । যা শুনে রাজ্যপাল তাঁকে বলেন, "ঠিক আছে আমাকে জানান ।" JUTA-র সাধারণ সম্পাদক বলেন, "আমি ব্যক্তিগতভাবে ইনস্টিটিউট অফ এমিনেন্সের কথা জানিয়েছি । যা শুনে রাজ্যপাল বলেন, আপনারা আপনাদের মতামত আমাকে জানান । নভেম্বরের শেষে রাজ্যপালদের বৈঠক আছে, আমি সেখানে এগুলো তুলে ধরব ।"

25 অক্টোবর শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠক করেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সংগঠন JUTA ও অল বেঙ্গল ইউনিভার্সিটি অ্যান্ড কলেজ টিচার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ABUTA) যাদবপুর শাখা । সেই বৈঠকের পরই একটি বিবৃতি দেয় JUTA । বিবৃতি অনুযায়ী, আগামী 19 ও 20 নভেম্বর কর্মবিরতিতে সামিল হবে JUTA, WBCUTA ও ABUTA-র যাদবপুর শাখা । তাদের দাবি, অবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের নতুন পে-কমিশন অর্থাৎ সপ্তম পে কমিশন লাগু করতে হবে রাজ্যে । এই দাবিতে মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি দেওয়া হবে বলেও জানিয়েছে তারা । তাদের সেই কর্মবিরতির খবর পেয়ে গতকাল ফোন করেন রাজ্যপাল তথা আচার্য জগদীপ ধনকড় ।

কলকাতা, 28 অক্টোবর : আগামী 19 এবং 20 নভেম্বর কর্মবিরতির ডাক দিয়েছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সংগঠন JUTA-সহ অধ্যাপকদের একাধিক সংগঠন । তাদের দাবি, অবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের নতুন বেতন কাঠামো লাগু করতে হবে । এই কর্মবিরতির ঘোষণার কথা জানতে পেরে গতকাল JUTA-র সাধারণ সম্পাদক পার্থপ্রতিম রায়কে ফোন করেন রাজ্যপাল তথা যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য জগদীপ ধনকড় । প্রায় 30 মিনিট ধরে ফোনে কথা হয় তাঁদের মধ্যে । রাজ্যপাল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সংগঠনের সঙ্গে আলোচনায় বসার ইচ্ছাপ্রকাশ করেছেন বলে জানান পার্থপ্রতিম রায় ।

JUTA-র সাধারণ সম্পাদক পার্থপ্রতিম রায় বলেন, "আচার্যের অফিস থেকে ফোন এসেছিল । বলা হয়, আচার্য কথা বলতে চান । তারপর রাজ্যপাল ফোনে বলেন, আমি বিভিন্ন জায়গা থেকে আপনাদের পে-স্কেলের দাবিটা জানতে পেরেছি । আপনাদের দাবিটা ন্যায্য । এ ব্যাপারে আমার যদি কিছু করণীয় থাকে আমি করতে পারি । আমি আপনাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চাই ।" এরপর রাজ্যপালকে পার্থপ্রতিম রায় বলেন, তিনি একা কিছু বলতে পারবেন না । বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন ছুটি চলছে । বৃহস্পতিবার খুলবে । তারপর সংগঠনের তরফে তাঁরা মিটিং করে জানাবেন । যা শুনে রাজ্যপাল তাঁকে বলেন, "ঠিক আছে আমাকে জানান ।" JUTA-র সাধারণ সম্পাদক বলেন, "আমি ব্যক্তিগতভাবে ইনস্টিটিউট অফ এমিনেন্সের কথা জানিয়েছি । যা শুনে রাজ্যপাল বলেন, আপনারা আপনাদের মতামত আমাকে জানান । নভেম্বরের শেষে রাজ্যপালদের বৈঠক আছে, আমি সেখানে এগুলো তুলে ধরব ।"

25 অক্টোবর শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠক করেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সংগঠন JUTA ও অল বেঙ্গল ইউনিভার্সিটি অ্যান্ড কলেজ টিচার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ABUTA) যাদবপুর শাখা । সেই বৈঠকের পরই একটি বিবৃতি দেয় JUTA । বিবৃতি অনুযায়ী, আগামী 19 ও 20 নভেম্বর কর্মবিরতিতে সামিল হবে JUTA, WBCUTA ও ABUTA-র যাদবপুর শাখা । তাদের দাবি, অবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের নতুন পে-কমিশন অর্থাৎ সপ্তম পে কমিশন লাগু করতে হবে রাজ্যে । এই দাবিতে মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি দেওয়া হবে বলেও জানিয়েছে তারা । তাদের সেই কর্মবিরতির খবর পেয়ে গতকাল ফোন করেন রাজ্যপাল তথা আচার্য জগদীপ ধনকড় ।

Intro:কলকাতা, ২৭ অক্টোবর: আগামী ১৯ এবং ২০ নভেম্বর কর্মবিরতির ডাক দিয়েছিল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সংগঠন JUTA সহ অধ্যাপকদের একাধিক সংগঠন। তাঁদের দাবি, অবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের নতুন বেতন কাঠামো লাঘু করতে হবে। জানা গেছে, এই কর্মবিরতির ঘোষণার কথা জানতে পেরে আজ JUTA-র সাধারণ সম্পাদক পার্থপ্রতিম রায়কে ফোন করেন রাজ্যপাল তথা যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য জগদীপ ধনকড়। প্রায় ৩০ মিনিট ধরে ফোনে কথা হয় তাঁদের মধ্যে। রাজ্যপাল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সংগঠনের সঙ্গে আলোচনায় বসার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন বলে জানাচ্ছেন পার্থপ্রতিম রায়।
Body:JUTA-র সাধারণ সম্পাদক পার্থপ্রতিম রায় বলেন, "আজ আচার্যের অফিস থেকে ফোন এসেছিল। প্রথমে বললেন আচার্য কথা বলতে চান। তারপরে রাজ্যপাল ফোনে বলেন, আমি বিভিন্ন জায়গা থেকে আপনাদের পে-স্কেলের দাবিটা জানতে পেরেছি। আপনাদের দাবিটা ন্যায্য। এ ব্যাপারে আমার যদি কিছু করণীয় থাকে আমি করতে পারি। আমি আপনাদের সঙ্গে মিট করতে চাই। আমি বললাম ঠিক আছে। কিন্তু, আমি একা কিছু বলতে পারি না। বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন ছুটি চলছে। বৃহস্পতিবার খুলবে। তারপরে আমরা জুটার সঙ্গে মিটিং করে আপনাকে জানাব। উনি বললেন, ঠিক আছে আমাকে জানান। মূলত, এই বিষয়েই কথা হয়েছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে ইনস্টিটিউট অফ এমিনেন্সের কথা জানিয়েছি। উনি বলেন আপনারা আপনাদের মতামত আমাকে জানান। নভেম্বর মাসের শেষে গভর্নরদের বৈঠক আছে, আমি সেখানে এগুলো তুলে ধরব।"

গত ২৫ অক্টোবর শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সংগঠন JUTA ও অল বেঙ্গল ইউনিভার্সিটি অ্যান্ড কলেজ টিচার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ABUTA) যাদবপুর শাখা। সেই বৈঠকের পরই একটি বিবৃতি দেয় JUTA। বিবৃতি অনুযায়ী, আগামী ১৯ ও ২০ নভেম্বর কর্মবিরতিতে সামিল হবেন JUTA, WBCUTA ও ABUTA-র যাদবপুর শাখা। তাদের দাবি অবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের নতুন পে-কমিশন অর্থাৎ সপ্তম পে কমিশন লাঘু করতে হবে রাজ্যে। এই দাবিতে মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি দেয়া হবে বলেও জানিয়েছিলেন তাঁরা। তাদের সেই কর্মবিরতির খবর পেয়ে আজ তাঁদের ফোন করেন রাজ্যপাল তথা আচার্য জগদীপ ধনকড়।
Conclusion:
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.