কলকাতা, 26 অগাস্ট : অব্যাহত রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাতের বাতাবরণ । কিছুদিন আগেই বাংলায় কোরোনা মোকাবিলায় জিনিসপত্র কেনার ক্ষেত্রে আর্থিক দুর্নীতি হচ্ছে বলে রাজ্য প্রশাসনের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছিলেন রাজ্যপাল ৷ সেই সংক্রান্ত শ্বেতপত্র প্রকাশের দাবি জানিয়েছিলেন তিনি ৷ এবার ফের একবার রাজ্যের থেকে শ্বেতপত্র চেয়ে পাঠালেন তিনি । এবারের ইশু বিশ্ব বাংলা বাণিজ্য সম্মেলনের আর্থিক লগ্নি । রাজ্য সরকারের থেকে বিগত পাঁচবারের বিশ্ব বাংলা বাণিজ্য সম্মেলনে যে পরিমাণ টাকা লগ্নি হয়েছে তার শ্বেতপত্র চেয়ে পাঠালেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় ।
টুইটে রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় লিখেছেন, "বিশ্ব বাংলা বাণিজ্য সম্মেলনে এখনও পর্যন্ত প্রস্তাবিত লগ্নির পরিমাণ 12.3 লাখ কোটি টাকারও বেশি । এবার শ্বেতপত্র প্রকাশ করে তার বিস্তারিত জানান । কোন কোন সংস্থা বা উদ্যোগপতিরা লগ্নি করেছেন বা করছেন, তাঁদের নাম জানান ।"
-
Government @MamataOfficial must come out with a WHITE PAPER on impact of FIVE EDITIONS of BENGAL GLOBAL BUSINESS SUMMIT (BGBS)
— Governor West Bengal Jagdeep Dhankhar (@jdhankhar1) August 26, 2020 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data="
Details of projected investment of over RUPEES 12.3 LAKH CRORES be made known.
Also the names of organizations/people who were engaged for organizing.
">Government @MamataOfficial must come out with a WHITE PAPER on impact of FIVE EDITIONS of BENGAL GLOBAL BUSINESS SUMMIT (BGBS)
— Governor West Bengal Jagdeep Dhankhar (@jdhankhar1) August 26, 2020
Details of projected investment of over RUPEES 12.3 LAKH CRORES be made known.
Also the names of organizations/people who were engaged for organizing.Government @MamataOfficial must come out with a WHITE PAPER on impact of FIVE EDITIONS of BENGAL GLOBAL BUSINESS SUMMIT (BGBS)
— Governor West Bengal Jagdeep Dhankhar (@jdhankhar1) August 26, 2020
Details of projected investment of over RUPEES 12.3 LAKH CRORES be made known.
Also the names of organizations/people who were engaged for organizing.
আরও পড়ুন : কোরোনার জিনিসপত্র কেনায় কোটি টাকার দুর্নীতি, অভিযোগ রাজ্যপালের
একইসঙ্গে রাজ্য সরকার সংবিধানের তোয়াক্কা করে না বলেও অভিযোগ তোলেন তিনি । অন্য একটি টুইটে তিনি লেখেন, "রাজ্যের প্রশাসনিক কাজে কোনও স্বচ্ছতা নেই । সরকারি কর্মচারীরা যাতে রাজনৈতিক দলদাসে পরিণত না হন, তা নিশ্চিত করতে হবে ।"