কলকাতা, 20 জুন : বলা মাত্রই কেন বাইকের চাকায় হাওয়া ভরা হয়নি ! সেই রাগে কসবার গ্যারেজ মালিককে রড দিয়ে এলোপাথাড়ি মারধর করা হয় । ছ'দিন আশঙ্কাজনক অবস্থায় থাকার পর অবশেষে মৃত্যু হল গ্যারেজ মালিকের । ঘটনায় একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ । বাকিদের খোঁজ চলছে।
কসবা থানা এলাকার BB চ্যাটার্জি রোডে 12 জুন দুপুর তিনটে নাগাদ গ্যারেজে বসে খাবার খাচ্ছিলেন রমাপ্রসাদ হালদার । তাঁর সঙ্গে ছিলেন ছেলে আশিস হালদার । এরপর ওই গ্যারাজে বাইকে হাওয়া ভরতে আসে মলয় পাত্র নামে এক ব্যক্তি । দুপুরের খাবার খাওয়ার জন্য রমাপ্রসাদবাবু কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে বলেন মলয়কে । কিন্তু অপেক্ষা না করেই সে তখনই ঘটনাস্থান থেকে চলে যায় । কিছুক্ষণ পরেই ফিরে আসে দলবল নিয়ে । কেন বলামাত্রই বাইকের চাকায় হাওয়া দেওয়া হয়নি, এই প্রশ্ন করে রমাপ্রসাদ এবং আশিস উভয়কেই পেটাতে থাকে তারা । গুরুতর আহত অবস্থায় প্রথমে রুবি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় রমাপ্রসাদ ও আশিসকে । পরে স্থানান্তরিত করা হয় SSKM-এ । সেখানে চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হয় তাঁদের । ঘটনায় কসবা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে ।
এরপর রমাপ্রসাদবাবুর মাথায় অস্ত্রোপচার করা হয় SSKM হাসপাতালে । তা সফলও হয় । তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয় 16 জুন। কিন্তু 18 জুন ফের শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়। তাঁকে ফের নিয়ে যাওয়া হয় SSKM হাসপাতালে। সেখানেই মৃত্যু হয় তাঁর। এই ঘটনায় পুলিশের বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফেটে পড়ে রমাপ্রসাদের পরিবার । কেন অভিযোগ দায়েরের পরও অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করা হল না, তা নিয়েই ক্ষোভ দেখায় তারা । সেই ঘটনার CCTV ফুটেজ পাওয়া গেছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর। সেই সূত্র ধরে গতকাল মলয় পাত্রকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ । জানা গেছে তার বাড়ি ঢাকুরিয়ার পঞ্চাননতলা এলাকায় । অন্য তিন অভিযুক্তের খোঁজ চলছে।
বাইকে হাওয়া দিতে দেরি, কসবায় পিটিয়ে খুন গ্যারেজ মালিককে - কসবায় গ্যারেজ মালিককে খুন
বাইকে হাওয়া দিতে দেরি হওয়ায় কসবায় পিটিয়ে খুন গ্যারেজ মালিককে । ঘটনায় একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ । বাকিদের খোঁজ চলছে।
কলকাতা, 20 জুন : বলা মাত্রই কেন বাইকের চাকায় হাওয়া ভরা হয়নি ! সেই রাগে কসবার গ্যারেজ মালিককে রড দিয়ে এলোপাথাড়ি মারধর করা হয় । ছ'দিন আশঙ্কাজনক অবস্থায় থাকার পর অবশেষে মৃত্যু হল গ্যারেজ মালিকের । ঘটনায় একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ । বাকিদের খোঁজ চলছে।
কসবা থানা এলাকার BB চ্যাটার্জি রোডে 12 জুন দুপুর তিনটে নাগাদ গ্যারেজে বসে খাবার খাচ্ছিলেন রমাপ্রসাদ হালদার । তাঁর সঙ্গে ছিলেন ছেলে আশিস হালদার । এরপর ওই গ্যারাজে বাইকে হাওয়া ভরতে আসে মলয় পাত্র নামে এক ব্যক্তি । দুপুরের খাবার খাওয়ার জন্য রমাপ্রসাদবাবু কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে বলেন মলয়কে । কিন্তু অপেক্ষা না করেই সে তখনই ঘটনাস্থান থেকে চলে যায় । কিছুক্ষণ পরেই ফিরে আসে দলবল নিয়ে । কেন বলামাত্রই বাইকের চাকায় হাওয়া দেওয়া হয়নি, এই প্রশ্ন করে রমাপ্রসাদ এবং আশিস উভয়কেই পেটাতে থাকে তারা । গুরুতর আহত অবস্থায় প্রথমে রুবি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় রমাপ্রসাদ ও আশিসকে । পরে স্থানান্তরিত করা হয় SSKM-এ । সেখানে চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হয় তাঁদের । ঘটনায় কসবা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে ।
এরপর রমাপ্রসাদবাবুর মাথায় অস্ত্রোপচার করা হয় SSKM হাসপাতালে । তা সফলও হয় । তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয় 16 জুন। কিন্তু 18 জুন ফের শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়। তাঁকে ফের নিয়ে যাওয়া হয় SSKM হাসপাতালে। সেখানেই মৃত্যু হয় তাঁর। এই ঘটনায় পুলিশের বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফেটে পড়ে রমাপ্রসাদের পরিবার । কেন অভিযোগ দায়েরের পরও অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করা হল না, তা নিয়েই ক্ষোভ দেখায় তারা । সেই ঘটনার CCTV ফুটেজ পাওয়া গেছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর। সেই সূত্র ধরে গতকাল মলয় পাত্রকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ । জানা গেছে তার বাড়ি ঢাকুরিয়ার পঞ্চাননতলা এলাকায় । অন্য তিন অভিযুক্তের খোঁজ চলছে।