কলকাতা, 1 জুলাই : লকডাউনের শুরুর দিকে রীতিমতো তিক্ত হয়ে উঠেছিল সম্পর্ক। কোরোনার বাড়-বাড়ন্ত নিয়ে সংবাদমাধ্যমে রীতিমতো রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তরের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছিলেন NICED-র মহিলা কর্তা। এখন তিনি নিজেই কোরোনায় আক্রান্ত। সব তিক্ততা শেষে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁকে গতকাল হাসপাতালে ফুল পাঠান। সঙ্গে ছোট্ট একটি মেসেজ, “ গেট ওয়েল সুন।"
বেশ কয়েকদিন ধরেই NICED-র ওই শীর্ষকর্তার শরীরে কোরোনার উপসর্গ ছিল। শনিবার তাঁর সোয়াবের নমুনা রিপোর্ট পাঠানো হয়। সেই রিপোর্ট পজ়িটিভ এসেছে। তারপরই নড়েচড়ে বসে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য দপ্তরের অধীনস্থ NICED দপ্তর। 30 জনের নমুনা পাঠানো হয়েছে পরীক্ষার জন্য। এদিকে, অধিকর্তার সংক্রমণের খবর পেয়েই স্বাস্থ্য দপ্তরের তরফে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। বার্তা দেওয়া হয় বেলেঘাটা ID হাসপাতাল তাঁর চিকিৎসার জন্য প্রস্তুত। গতকাল, বিকেলে তিনি বেলেঘাটা ID হাসপাতালে যান। সেখানে পালমোনোলজিস্ট ও মেডিসিনের দুই চিকিৎসক তাঁর পরীক্ষা করেন। আপাতত তিনি বাড়িতেই ওই দুই ডাক্তারের পরামর্শ মেনে চিকিৎসা চালাবেন । জরুরি দরকার হলে সঙ্গে সঙ্গে তাঁদের পরামর্শ নেবেন।
লকডাউন পর্বের শুরুর দিকে রাজ্য সরকার অত্যন্ত কম টেস্ট নমুনা পাঠাচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছিলেন ওই কর্তা। সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমে তাঁর দেওয়া সাক্ষাৎকারের পরিপ্রেক্ষিতে বিরোধীরা শোরগোল তুলেছিল। বলা হয়েছিল রাজ্য সরকারের কোরোনা মোকাবিলায় সদিচ্ছার অভাব রয়েছে। সেই সূত্র ধরে অত্যন্ত বিপাকে পড়তে হয় রাজ্য সরকারকে। তার জেরে NICED-র কর্তার সঙ্গে রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তরের সম্পর্কে তিক্ততা। গতকাল সেসব ভুলে দ্রুত আরোগ্যের বার্তাসহ ফুল পাঠালেন মমতা।
"গেট ওয়েল সুন", NICED কর্তাকে হাসপাতালে ফুল পাঠালেন মুখ্যমন্ত্রী
লকডাউনের শুরুর দিকে রীতিমতো তিক্ত হয়ে উঠেছিল NICED-র মহিলা কর্তা ও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মধ্যে সম্পর্ক। গতকাল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁকে হাসপাতালে ফুল পাঠালেন। সঙ্গে ছোট্ট একটি মেসেজ, “ গেট ওয়েল সুন।"
কলকাতা, 1 জুলাই : লকডাউনের শুরুর দিকে রীতিমতো তিক্ত হয়ে উঠেছিল সম্পর্ক। কোরোনার বাড়-বাড়ন্ত নিয়ে সংবাদমাধ্যমে রীতিমতো রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তরের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছিলেন NICED-র মহিলা কর্তা। এখন তিনি নিজেই কোরোনায় আক্রান্ত। সব তিক্ততা শেষে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁকে গতকাল হাসপাতালে ফুল পাঠান। সঙ্গে ছোট্ট একটি মেসেজ, “ গেট ওয়েল সুন।"
বেশ কয়েকদিন ধরেই NICED-র ওই শীর্ষকর্তার শরীরে কোরোনার উপসর্গ ছিল। শনিবার তাঁর সোয়াবের নমুনা রিপোর্ট পাঠানো হয়। সেই রিপোর্ট পজ়িটিভ এসেছে। তারপরই নড়েচড়ে বসে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য দপ্তরের অধীনস্থ NICED দপ্তর। 30 জনের নমুনা পাঠানো হয়েছে পরীক্ষার জন্য। এদিকে, অধিকর্তার সংক্রমণের খবর পেয়েই স্বাস্থ্য দপ্তরের তরফে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। বার্তা দেওয়া হয় বেলেঘাটা ID হাসপাতাল তাঁর চিকিৎসার জন্য প্রস্তুত। গতকাল, বিকেলে তিনি বেলেঘাটা ID হাসপাতালে যান। সেখানে পালমোনোলজিস্ট ও মেডিসিনের দুই চিকিৎসক তাঁর পরীক্ষা করেন। আপাতত তিনি বাড়িতেই ওই দুই ডাক্তারের পরামর্শ মেনে চিকিৎসা চালাবেন । জরুরি দরকার হলে সঙ্গে সঙ্গে তাঁদের পরামর্শ নেবেন।
লকডাউন পর্বের শুরুর দিকে রাজ্য সরকার অত্যন্ত কম টেস্ট নমুনা পাঠাচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছিলেন ওই কর্তা। সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমে তাঁর দেওয়া সাক্ষাৎকারের পরিপ্রেক্ষিতে বিরোধীরা শোরগোল তুলেছিল। বলা হয়েছিল রাজ্য সরকারের কোরোনা মোকাবিলায় সদিচ্ছার অভাব রয়েছে। সেই সূত্র ধরে অত্যন্ত বিপাকে পড়তে হয় রাজ্য সরকারকে। তার জেরে NICED-র কর্তার সঙ্গে রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তরের সম্পর্কে তিক্ততা। গতকাল সেসব ভুলে দ্রুত আরোগ্যের বার্তাসহ ফুল পাঠালেন মমতা।