ETV Bharat / city

শহরে বেআইনি কল সেন্টারের খোঁজ, গ্রেপ্তার 3 - বেআইনি কলসেন্টার

কড়েয়া থানায় এলাকার ছোটি মসজিদের কাছে 11/1এ ব্রট স্ট্রিটে গতরাতে চালানো হয় অভিযান।সম্প্রতি সোর্স মারফত এই বেআইনি কলসেন্টারের বিষয় জানতে পারেন গোয়েন্দারা। পাকড়াও হয় তিন যুবক। অন্যদের খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে।

Kolkata
Kolkata
author img

By

Published : Jul 14, 2020, 5:07 PM IST

Updated : Jul 14, 2020, 6:21 PM IST

কলকাতা, 14 জুলাই: শহরে ফের খোঁজ পাওয়া গেল বেআইনি কলসেন্টারের । কড়েয়া থানায় এলাকার ব্রডস্ট্রিটে চালানো হচ্ছিল ওই বেআইনি কল সেন্টারটি। পুলিশের ধারণা অনুমতিবিহীন এই কল সেন্টার থেকে চলছিল প্রতারণামূলক কাজ। গতরাতে লালবাজার গোয়েন্দা বিভাগ অভিযান চালিয়ে তিনজনকে পাকড়াও করে। বেআইনি এই কল সেন্টারে আরও কয়েকজনের জড়িত থাকার প্রমাণ মিলেছে। তাদের খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে।

লালবাজার গোয়েন্দা বিভাগ সূত্রে খবর, সম্প্রতি সোর্স মারফত এই বেআইনি কলসেন্টারের বিষয় জানতে পারেন গোয়েন্দারা। তারপর গতরাতে চালানো হয় অভিযান। কড়েয়া থানায় এলাকার ছোটি মসজিদের কাছে 11/1এ ব্রট স্ট্রিটে একটি ঘরে কম্পিউটার, ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন, হেডফোন দিয়ে তখন রমরমিয়ে চলছে কল সেন্টার। পুলিশের অতর্কিত হানাদারিতে হতচকিত হয়ে যায় এই কলসেন্টারের সঙ্গে যুক্ত মান্তু সাউ, খুরশিদ জামাল, মহাম্মদ আমানরা। 26 বছরের মান্তু যাদবপুরের হরিপদ দত্ত লেনের বাসিন্দা। সে বেআইনি এই কল সেন্টারের ফ্লোর ম্যানেজার। খুরশিদের বাড়ি কড়েয়া থানা এলাকার চামরু খানসামা লেনে। বয়স 25 বছর। আর আমান কুড়ি বছরের যুবক। থাকেন বেনিয়াপুকুর থানা এলাকার লিটন স্ট্রিটে। এই তিনজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ফেস করা হয়েছে ল্যাপটপ, কম্পিউটার, মোবাইল ফোন-সহ বেশ কিছু ইলেকট্রনিক্স গেজেট। ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে এই বেআইনি কল সেন্টারের মোডাস অপারেন্ডি সম্পর্কে নিশ্চিত হতে চাইছে পুলিশ।

সাধারণভাবে দেখা গেছে, এই ধরনের বেআইনি কল সেন্টার থেকে দেশ এবং বিদেশে নানাভাবে প্রতারণা চালানো হয়। এর আগে কলকাতাতে বসেই মাইক্রোসফ্টের নামে ইউরোপ-আমেরিকায় ম্যালওয়ার ছড়িয়ে প্রতারণার ঘটনা ঘটানো হয়েছিল। কয়েক কোটি টাকার সেই প্রতারণায় গ্রেপ্তার করা হয়েছিল বেশ কয়েকজনকে। এই চক্রটি সেই ধরনের কোনও ঘটনা ঘটাচ্ছিল কিনা তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। পাশাপাশি এই কল সেন্টারের মূল চক্রী এখনও পর্যন্ত পলাতক বলে জানতে পেরেছে পুলিশ। পলাতক রয়েছে আরও কয়েকজন। তাদের খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে।

কলকাতা, 14 জুলাই: শহরে ফের খোঁজ পাওয়া গেল বেআইনি কলসেন্টারের । কড়েয়া থানায় এলাকার ব্রডস্ট্রিটে চালানো হচ্ছিল ওই বেআইনি কল সেন্টারটি। পুলিশের ধারণা অনুমতিবিহীন এই কল সেন্টার থেকে চলছিল প্রতারণামূলক কাজ। গতরাতে লালবাজার গোয়েন্দা বিভাগ অভিযান চালিয়ে তিনজনকে পাকড়াও করে। বেআইনি এই কল সেন্টারে আরও কয়েকজনের জড়িত থাকার প্রমাণ মিলেছে। তাদের খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে।

লালবাজার গোয়েন্দা বিভাগ সূত্রে খবর, সম্প্রতি সোর্স মারফত এই বেআইনি কলসেন্টারের বিষয় জানতে পারেন গোয়েন্দারা। তারপর গতরাতে চালানো হয় অভিযান। কড়েয়া থানায় এলাকার ছোটি মসজিদের কাছে 11/1এ ব্রট স্ট্রিটে একটি ঘরে কম্পিউটার, ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন, হেডফোন দিয়ে তখন রমরমিয়ে চলছে কল সেন্টার। পুলিশের অতর্কিত হানাদারিতে হতচকিত হয়ে যায় এই কলসেন্টারের সঙ্গে যুক্ত মান্তু সাউ, খুরশিদ জামাল, মহাম্মদ আমানরা। 26 বছরের মান্তু যাদবপুরের হরিপদ দত্ত লেনের বাসিন্দা। সে বেআইনি এই কল সেন্টারের ফ্লোর ম্যানেজার। খুরশিদের বাড়ি কড়েয়া থানা এলাকার চামরু খানসামা লেনে। বয়স 25 বছর। আর আমান কুড়ি বছরের যুবক। থাকেন বেনিয়াপুকুর থানা এলাকার লিটন স্ট্রিটে। এই তিনজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ফেস করা হয়েছে ল্যাপটপ, কম্পিউটার, মোবাইল ফোন-সহ বেশ কিছু ইলেকট্রনিক্স গেজেট। ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে এই বেআইনি কল সেন্টারের মোডাস অপারেন্ডি সম্পর্কে নিশ্চিত হতে চাইছে পুলিশ।

সাধারণভাবে দেখা গেছে, এই ধরনের বেআইনি কল সেন্টার থেকে দেশ এবং বিদেশে নানাভাবে প্রতারণা চালানো হয়। এর আগে কলকাতাতে বসেই মাইক্রোসফ্টের নামে ইউরোপ-আমেরিকায় ম্যালওয়ার ছড়িয়ে প্রতারণার ঘটনা ঘটানো হয়েছিল। কয়েক কোটি টাকার সেই প্রতারণায় গ্রেপ্তার করা হয়েছিল বেশ কয়েকজনকে। এই চক্রটি সেই ধরনের কোনও ঘটনা ঘটাচ্ছিল কিনা তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। পাশাপাশি এই কল সেন্টারের মূল চক্রী এখনও পর্যন্ত পলাতক বলে জানতে পেরেছে পুলিশ। পলাতক রয়েছে আরও কয়েকজন। তাদের খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে।

Last Updated : Jul 14, 2020, 6:21 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.