ETV Bharat / city

Arpita Mukherjee: 3 ভুয়ো সংস্থার ডিরেক্টর, দুর্নীতির টাকা পাচারের মাথা অর্পিতা !

অর্পিতা মুখোপাধ্যায় (Arpita Mukherjee) 3টি ভুয়ো সংস্থার ডিরেক্টর ৷ তিনিই দুর্নীতির টাকা পাচারের (Money Laundering) মাথা ছিলেন ৷ তদন্তে নেমে এমনই তথ্য হাতে এসেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের গোয়েন্দাদের (SSC Recruitment Case)।

ED finds Arpita Mukherjee link with money laundering as director of 3 fake farms
3 ভুয়ো সংস্থার ডিরেক্টর, দুর্নীতির টাকা পাচারের মাথা অর্পিতা !
author img

By

Published : Jul 25, 2022, 1:49 PM IST

কলকাতা, 25 জুলাই: শিক্ষা দফতরে দুর্নীতির তদন্তে কোমর বেঁধে ময়দানে নেমেছেন এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের গোয়েন্দারা । অভিযোগ, শিক্ষা দফতরের দুর্নীতির টাকা পাচার (Money Laundering) হয়ে গিয়েছে বিভিন্ন জায়গায় । পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ মডেল অর্পিতা মুখোপাধ্যায় (Arpita Mukherjee) এই টাকা পাচার করার মূল দায়িত্বে ছিলেন বলে মনে করছেন গোয়েন্দারা ।

এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের গোয়েন্দারা তদন্ত করে জানতে পেরেছেন, ধৃত অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের নামে রেজিস্ট্রেশন রয়েছে তিনটি সংস্থার । কিন্তু সংশ্লিষ্ট তিনটি সংস্থা পুরোপুরি ভুয়ো বলে অভিযোগ ইডির । এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট সূত্রের খবর, মূলত ইঞ্জিনিয়ারিং, ট্রেডিং এবং এন্টারটেইনমেন্ট বিষয়ক ছিল ওই তিনটি সংস্থা । সেগুলির প্রত্যেকটিই ভুয়ো বলে দাবি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের ।

একটি সংস্থা রেজিস্টার্ড রয়েছে অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের দক্ষিণ কলকাতার ডায়মন্ড সিটি বাড়ির ঠিকানায় ৷ আর অন্য দুটিতে দেওয়া রয়েছে উত্তর 24 পরগনার বেলগাছিয়া ও দক্ষিণ কলকাতার কসবার রাজডাঙার ঠিকানা । এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের গোয়েন্দাদের অনুমান, এই তিনটি সংস্থাকে কাজে লাগিয়েই বেআইনি টাকা সরানো হয়েছে ।

আরও পড়ুন: কড়া নিরাপত্তার বলয়ে আজ ফের ব্যাঙ্কশাল কোর্টে তোলা হবে অর্পিতাকে

ইতিমধ্যেই তদন্ত নেমে (SSC Recruitment Case) এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের গোয়েন্দারা টেট ও এসএসসি দুর্নীতি কাণ্ডের সঙ্গে বাংলাদেশের একটি যোগাযোগ পেয়েছেন । অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের ফ্ল্যাট থেকে প্রায় 21 কোটি টাকা, লক্ষ লক্ষ টাকার সোনার গয়না ও অন্যান্য সামগ্রী উদ্ধারের পর গোয়েন্দা সূত্রে খবর, বিপুল পরিমাণে টাকা আগেই সরানো হয়েছে বাংলাদেশে । এর জন্য বেশ কয়েকটি বেসরকারি সংস্থা হাওয়ালার মাধ্যমে সেই টাকা বাংলাদেশে পাঠিয়েছিল বলে দাবি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের ।

কলকাতা, 25 জুলাই: শিক্ষা দফতরে দুর্নীতির তদন্তে কোমর বেঁধে ময়দানে নেমেছেন এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের গোয়েন্দারা । অভিযোগ, শিক্ষা দফতরের দুর্নীতির টাকা পাচার (Money Laundering) হয়ে গিয়েছে বিভিন্ন জায়গায় । পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ মডেল অর্পিতা মুখোপাধ্যায় (Arpita Mukherjee) এই টাকা পাচার করার মূল দায়িত্বে ছিলেন বলে মনে করছেন গোয়েন্দারা ।

এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের গোয়েন্দারা তদন্ত করে জানতে পেরেছেন, ধৃত অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের নামে রেজিস্ট্রেশন রয়েছে তিনটি সংস্থার । কিন্তু সংশ্লিষ্ট তিনটি সংস্থা পুরোপুরি ভুয়ো বলে অভিযোগ ইডির । এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট সূত্রের খবর, মূলত ইঞ্জিনিয়ারিং, ট্রেডিং এবং এন্টারটেইনমেন্ট বিষয়ক ছিল ওই তিনটি সংস্থা । সেগুলির প্রত্যেকটিই ভুয়ো বলে দাবি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের ।

একটি সংস্থা রেজিস্টার্ড রয়েছে অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের দক্ষিণ কলকাতার ডায়মন্ড সিটি বাড়ির ঠিকানায় ৷ আর অন্য দুটিতে দেওয়া রয়েছে উত্তর 24 পরগনার বেলগাছিয়া ও দক্ষিণ কলকাতার কসবার রাজডাঙার ঠিকানা । এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের গোয়েন্দাদের অনুমান, এই তিনটি সংস্থাকে কাজে লাগিয়েই বেআইনি টাকা সরানো হয়েছে ।

আরও পড়ুন: কড়া নিরাপত্তার বলয়ে আজ ফের ব্যাঙ্কশাল কোর্টে তোলা হবে অর্পিতাকে

ইতিমধ্যেই তদন্ত নেমে (SSC Recruitment Case) এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের গোয়েন্দারা টেট ও এসএসসি দুর্নীতি কাণ্ডের সঙ্গে বাংলাদেশের একটি যোগাযোগ পেয়েছেন । অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের ফ্ল্যাট থেকে প্রায় 21 কোটি টাকা, লক্ষ লক্ষ টাকার সোনার গয়না ও অন্যান্য সামগ্রী উদ্ধারের পর গোয়েন্দা সূত্রে খবর, বিপুল পরিমাণে টাকা আগেই সরানো হয়েছে বাংলাদেশে । এর জন্য বেশ কয়েকটি বেসরকারি সংস্থা হাওয়ালার মাধ্যমে সেই টাকা বাংলাদেশে পাঠিয়েছিল বলে দাবি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.