ETV Bharat / city

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে ডেপুটেশন বামপন্থী ছাত্রছাত্রীদের - CAA

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে পাঠানোর জন্য নিজ়াম প্যালেসে কেন্দ্রীয় শ্রম দপ্তরে ডেপুটেশন জমা করেন বিভিন্ন উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বামপন্থী ছাত্র-ছাত্রীরা ৷

Deputation by left students at Nizam Palace
নিজ়াম প্যালেসে ডেপুটেশন বামপন্থী ছাত্রছাত্রীদের
author img

By

Published : Jan 7, 2020, 11:43 PM IST

কলকাতা, 7 জানুয়ারি : JNU, জামিয়া মিলিয়া, আলিগড়সহ দেশের একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়াদের উপর আক্রমণের প্রতিবাদে আজ পথে নামেন বিভিন্ন উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বামপন্থী ছাত্র-ছাত্রীরা ৷ হাজরা থেকে নিজ়াম প্যালেস পর্যন্ত মিছিল করেন ৷ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে পাঠানোর জন্য নিজ়াম প্যালেসে শ্রম দপ্তরে ডেপুটেশন জমা করেন তাঁরা ৷

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের AFSU-র সাধারণ সম্পাদক দেবরাজ দেবনাথ বলেন, " গত প্রায় এক মাস ধরে একের পর এক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কখনও ABVP-র গুন্ডারা, কখনও পুলিশ আক্রমণ করছে । এই আক্রমণের উদ্দেশ্য কী তা খুব স্পষ্ট ৷ পুলিশ দিয়ে, ABVP-র গুন্ডা দিয়ে NRC, CAA বিরোধী আন্দোলনকে দমানো যায়নি ৷ যাবেও না । রাস্তা থেকে আমরা নড়ছি না যতক্ষণ না পর্যন্ত এই কালা কানুনকে আমরা সরাতে পারছি । এটা নরেন্দ্র মোদি জেনে রাখুন, যতও রকমের প্ররোচনা, চাপ বা ভয় দেখানোর চেষ্টা করুক ওঁদের গদি থেকে সরিয়ে, কালা কানুনকে সরিয়ে আমরা রাস্তা থেকে সরবো । "

হাজরা থেকে রবীন্দ্রসদন হয়ে নিজ়াম প্যালেসের থেকে দশ পা দূরে থাকাকালীনই মিছিলটি প্রথমে আটকে দেয় পুলিশ । উপস্থিত ছিলেন পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা । পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী, পড়ুয়াদের মধ্যে থেকে একটি প্রতিনিধি দল যায় নিজাম প্যালেসে ৷

দেখুন ভিডিয়ো...

নিজ়াম প্যালেসে শ্রম দপ্তরে ডেপুটেশন দিয়ে ফিরে আসার পর জেনেরাল বডির বৈঠক করেন পড়ুয়ারা । তারপরে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্যাকাল্টি অফ ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি স্টুডেন্ট ইউনিয়নের (FETSU) সাধারণ সম্পাদক অভীক দাস বলেন, "জেনেরাল বডির বৈঠকে তিনটে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়‌ । প্রথমত, আগামী 8 তারিখে ছাত্র-ছাত্রীরা, সাধারণ মানুষ নিজেদের মত করে রাস্তায় নামুন । আপনার দাবি নিয়ে আপনি রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ করুন । দ্বিতীয়ত, গোটা দেশজুড়ে যে অবস্থা হয়ে রয়েছে, পড়ুয়াদের উপর যে অত্যাচার চলছে এবং উত্তরপ্রদেশকে যে দ্বিতীয় গুজরাত মডেল বানানোর চেষ্টা চলছে সেটা আমরা মানব না । আমরা এই দাবি রেখেছি যে, অবিলম্বে যদি অমিত শাহ কোনও উত্তর দেন তো ভালো । আর যদি না উত্তর দেন তাহলে গোটা দেশজুড়ে, গোটা বাংলাজুড়ে পড়ুয়াদের আন্দোলন আরও তীব্রতর হবে ।"

এ ছাড়া, আজ জেনেরাল বডির বৈঠকে প্রধান মন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কলকাতায় এলে তাঁকে আটকানোর সিদ্ধান্তও নিয়েছেন পড়ুয়ারা । অভীক দাস বলেন, " মোদি বলেছিলেন উনি 10 বা 11 তারিখে এখানে আসতে পারেন । কিন্তু, ওঁর যা চরিত্র তাতে মনে হচ্ছে না এত সাহস আছে বলার যে উনি ঠিক কবে এখানে আসতে চলেছেন । কিন্তু, যবেই আসুন এটা আমরা বলতে চাই যে, আমরা সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীরা সেদিন গোটা কলকাতা স্তব্ধ করে দেব ৷ সাধারণ মানুষের কোনও অসুবিধা করার ইচ্ছা আমাদের নেই । সাধারণ মানুষও আমাদের সঙ্গেই থাকবেন । মোদি যেখান দিয়ে পেরোবেন সেখানে বাংলার ছাত্র-ছাত্রীদের বুকের উপর দিয়ে তাঁকে পেরোতে হবে । আর যদি না যায় তাহলে এখান থেকেই ওঁকে ফিরে যেতে হবে ।" নিজেদের সিদ্ধান্ত ও কর্মসূচির ঘোষণা করার পর আজকের মত কর্মসূচি শেষ করে ফিরে যান পড়ুয়ারা ।

কলকাতা, 7 জানুয়ারি : JNU, জামিয়া মিলিয়া, আলিগড়সহ দেশের একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়াদের উপর আক্রমণের প্রতিবাদে আজ পথে নামেন বিভিন্ন উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বামপন্থী ছাত্র-ছাত্রীরা ৷ হাজরা থেকে নিজ়াম প্যালেস পর্যন্ত মিছিল করেন ৷ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে পাঠানোর জন্য নিজ়াম প্যালেসে শ্রম দপ্তরে ডেপুটেশন জমা করেন তাঁরা ৷

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের AFSU-র সাধারণ সম্পাদক দেবরাজ দেবনাথ বলেন, " গত প্রায় এক মাস ধরে একের পর এক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কখনও ABVP-র গুন্ডারা, কখনও পুলিশ আক্রমণ করছে । এই আক্রমণের উদ্দেশ্য কী তা খুব স্পষ্ট ৷ পুলিশ দিয়ে, ABVP-র গুন্ডা দিয়ে NRC, CAA বিরোধী আন্দোলনকে দমানো যায়নি ৷ যাবেও না । রাস্তা থেকে আমরা নড়ছি না যতক্ষণ না পর্যন্ত এই কালা কানুনকে আমরা সরাতে পারছি । এটা নরেন্দ্র মোদি জেনে রাখুন, যতও রকমের প্ররোচনা, চাপ বা ভয় দেখানোর চেষ্টা করুক ওঁদের গদি থেকে সরিয়ে, কালা কানুনকে সরিয়ে আমরা রাস্তা থেকে সরবো । "

হাজরা থেকে রবীন্দ্রসদন হয়ে নিজ়াম প্যালেসের থেকে দশ পা দূরে থাকাকালীনই মিছিলটি প্রথমে আটকে দেয় পুলিশ । উপস্থিত ছিলেন পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা । পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী, পড়ুয়াদের মধ্যে থেকে একটি প্রতিনিধি দল যায় নিজাম প্যালেসে ৷

দেখুন ভিডিয়ো...

নিজ়াম প্যালেসে শ্রম দপ্তরে ডেপুটেশন দিয়ে ফিরে আসার পর জেনেরাল বডির বৈঠক করেন পড়ুয়ারা । তারপরে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্যাকাল্টি অফ ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি স্টুডেন্ট ইউনিয়নের (FETSU) সাধারণ সম্পাদক অভীক দাস বলেন, "জেনেরাল বডির বৈঠকে তিনটে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়‌ । প্রথমত, আগামী 8 তারিখে ছাত্র-ছাত্রীরা, সাধারণ মানুষ নিজেদের মত করে রাস্তায় নামুন । আপনার দাবি নিয়ে আপনি রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ করুন । দ্বিতীয়ত, গোটা দেশজুড়ে যে অবস্থা হয়ে রয়েছে, পড়ুয়াদের উপর যে অত্যাচার চলছে এবং উত্তরপ্রদেশকে যে দ্বিতীয় গুজরাত মডেল বানানোর চেষ্টা চলছে সেটা আমরা মানব না । আমরা এই দাবি রেখেছি যে, অবিলম্বে যদি অমিত শাহ কোনও উত্তর দেন তো ভালো । আর যদি না উত্তর দেন তাহলে গোটা দেশজুড়ে, গোটা বাংলাজুড়ে পড়ুয়াদের আন্দোলন আরও তীব্রতর হবে ।"

এ ছাড়া, আজ জেনেরাল বডির বৈঠকে প্রধান মন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কলকাতায় এলে তাঁকে আটকানোর সিদ্ধান্তও নিয়েছেন পড়ুয়ারা । অভীক দাস বলেন, " মোদি বলেছিলেন উনি 10 বা 11 তারিখে এখানে আসতে পারেন । কিন্তু, ওঁর যা চরিত্র তাতে মনে হচ্ছে না এত সাহস আছে বলার যে উনি ঠিক কবে এখানে আসতে চলেছেন । কিন্তু, যবেই আসুন এটা আমরা বলতে চাই যে, আমরা সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীরা সেদিন গোটা কলকাতা স্তব্ধ করে দেব ৷ সাধারণ মানুষের কোনও অসুবিধা করার ইচ্ছা আমাদের নেই । সাধারণ মানুষও আমাদের সঙ্গেই থাকবেন । মোদি যেখান দিয়ে পেরোবেন সেখানে বাংলার ছাত্র-ছাত্রীদের বুকের উপর দিয়ে তাঁকে পেরোতে হবে । আর যদি না যায় তাহলে এখান থেকেই ওঁকে ফিরে যেতে হবে ।" নিজেদের সিদ্ধান্ত ও কর্মসূচির ঘোষণা করার পর আজকের মত কর্মসূচি শেষ করে ফিরে যান পড়ুয়ারা ।

Intro:কলকাতা, 7 জানুয়ারি: JNU ক‍্যাম্পাসে হামলার পর থেকেই গর্জে উঠেছে গোটা দেশ। শহর কলকাতাতেও ওইদিন রাত থেকেই চলছে প্রতিবাদ-বিক্ষোভ। গতকাল যাদবপুর পড়ুয়াদের প্রতিবাদ কর্মসূচি পরিণত হয়েছিল রণক্ষেত্রে। আজ JNU, জামিয়া, আলিগড় সহ একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়াদের উপর আক্রমণের প্রতিবাদে আবার পথে নামলেন বিভিন্ন উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বামপন্থী ছাত্র-ছাত্রীরা। এদিন হাজরা থেকে নিজাম প‍্যালেস পর্যন্ত মিছিল করেন তাঁরা। সেখানে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকে পাঠানোর জন্য কেন্দ্রীয় শ্রম দপ্তরে ডেপুটেশন দেন তাঁরা।


Body:
আজ দুপুর তিনটে নাগাদ হাজরা মোড় থেকে মিছিল শুরু করেন পড়ুয়ারা‌। মিছিলে অংশগ্রহণ করেন যাদবপুর, প্রেসিডেন্সি, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় সহ আরও অনেক কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা। মিছিল থেকে তোলা দাবি নিয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের AFSU-র সাধারণ সম্পাদক দেবরাজ দেবনাথ বলেন, "গত প্রায় এক মাস ধরে একের পর এক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কখনো ABVP-র গুণ্ডারা, কখনো করে পুলিশ আক্রমণ করছে। এই আক্রমণের উদ্দেশ্য কী তা খুব স্পষ্ট আমাদের কাছে। পুলিশ দিয়ে, ABVP-র গুণ্ডা দিয়ে NRC, CAA-র বিরুদ্ধে আন্দোলনকে দমানো যায়নি, যাবে না। রাস্তা থেকে আমরা নড়ছি না যতক্ষণ না পর্যন্ত এই কালা কানুনকে আমরা সরাতে পারছি। এটা নরেন্দ্র মোদী জেনে রাখুন, যতো রকমের প্ররোচনা, চাপ বা ভয় দেখানোর চেষ্টা করুক ওদের গদি থেকে সরিয়ে, কালা কানুনকে সরিয়ে আমরা রাস্তা থেকে সরবো।"

হাজরা থেকে যদুবাবুর বাজার হয়ে রবীন্দ্র সদন হয়ে নিজাম প‍্যালেসের থেকে দশ পা দূরে থাকাকালীনই মিছিলটি প্রথমে আটকে দেয় বিশাল পুলিশ বাহিনী। উপস্থিত ছিলেন পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরাও। তাঁরা পড়ুয়াদের জানান, রাস্তায় জল পড়ে আছে, ধস নেমেছে। তাই নিজাম প‍্যালেসের সামনে না অবস্থান করে একটু এগিয়ে যেতে। কিন্তু, পড়ুয়ারা বলেন, তাঁরা নিজাম প‍্যালেসের গেটের সামনেই অবস্থান করবেন। বেশ কিছুক্ষণ আলোচনার পর পুলিশ তাঁদের সেখানেই অবস্থান করতে দেয়। তারপরে পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী, পড়ুয়াদের মধ্যে থেকে প্রতিনিধি দল যায় নিজাম প‍্যালেসের ভিতরে। প্রতিনিধি দল ভিতরে থাকাকালীন রাস্তাতেই বসে অবস্থান করেন মিছিলে অংশগ্রহণকারী পড়ুয়ারা।

প্রতিনিধি দল নিজাম প‍্যালেসে শ্রম দপ্তরে ডেপুটেশন দিয়ে ফিরে আসার পর জেনারেল বডির বৈঠক করেন পড়ুয়ারা। তারপরে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ‍্যাকাল্টি অফ ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি স্টুডেন্ট ইউনিয়নের (FETSU) সাধারণ সম্পাদক অভীক দাস বলেন, "জেনারেল বডির বৈঠকে তিনটে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়‌। প্রথমত, প্রতিষ্ঠিত বিভিন্ন শক্তির উপর সেটা সরকার, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল তাঁরা তাঁদের বিভিন্ন দাবি নিয়ে আন্দোলন করার ভাওতা দিয়েছে সাধারণ মানুষকে। আমরা সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের পক্ষ থেকে সমগ্ৰ মানুষদের কাছে বার্তা পাঠাতে চাই যে, এই সব শক্তির উপর ভরসা না করে আপনারা নিজেরা সংগঠিত হোন এবং আগামী 8 তারিখে ছাত্র-ছাত্রীরা, সাধারণ মানুষ নিজেদের মতো করে রাস্তায় নামুন। আপনার দাবি নিয়ে আপনি রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ করুন। দ্বিতীয়ত, গোটা দেশজুড়ে যে অবস্থা হয়ে রয়েছে, পড়ুয়াদের উপর যে অত্যাচার চলছে এবং উত্তরপ্রদেশকে যে দ্বিতীয় গুজরাত মডেল বানানোর চেষ্টা চলছে সেটা আমরা মানব না। আমরা ভিতরে এই দাবি রেখেছি যে, অবিলম্বে যদি অমিত শাহ এর কোনও উত্তর দেন তো ভালো। আর যদি না উত্তর দেন তাহলে গোটা দেশজুড়ে, গোটা বাংলাজুড়ে পড়ুয়াদের আন্দোলন আরও তীব্রতর হবে।"

এ ছাড়া, আজ জেনারেল বডির বৈঠকে প্রধান মন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কলকাতায় এলে তাঁকে আটকানোর সিদ্ধান্তও নিয়েছেন পড়ুয়ারা। অভীক দাস বলেন, " মোদি বলেছিলেন উনি 10 বা 11 তারিখে এখানে আসতে পারেন। কিন্তু, ওনার যা চরিত্র তাতে মনে হচ্ছে না এত সাহস আছে বলার যে উনি ঠিক কবে এখানে আসতে চলেছেন। কিন্তু, যবেই আসুন এটা আমরা বলতে চাই যে, আমরা সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীরা সেদিন গোটা কলকাতা স্তব্ধ করে দেব যদি মোদী আসেন তাহলে। সাধারণ মানুষের কোনো অসুবিধা করার ইচ্ছা আমাদের নেই। সাধারণ মানুষও আমাদের সঙ্গেই থাকবেন। মোদী যেখান দিয়ে পেরোবেন সেখানে বাংলার ছাত্র-ছাত্রীদের বুকের উপর দিয়ে তাঁকে পেরোতে হবে। আর যদি না যায় তাহলে এখান থেকেই ওনাকে ফিরে যেতে হবে।" নিজেদের সিদ্ধান্ত ও কর্মসূচির ঘোষণা করার পর আজকের মতো কর্মসূচি শেষ করে ফিরে যান পড়ুয়ারা।


Conclusion:
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.