ETV Bharat / city

ডিলিমিটেশনের জটিলতা কাটল সিউড়িতে, নবান্নের মুখ চেয়ে বোলপুর

আগামীকাল প্রকাশিত হতে চলেছে সিউড়ি পৌরসভার খসড়া সংরক্ষণ তালিকা ৷ তবে বোলপুর পৌরসভার ডিলিমিটেশনের জট এখনও কাটেনি ৷

Suri
সিউড়ি পৌরসভা
author img

By

Published : Jan 28, 2020, 5:10 AM IST

কলকাতা, 28 জানুয়ারি : অবশেষে জটিলতা কাটল সিউড়ি পৌরসভার । সেখানে ডিলিমিটেশনের কাজ শেষ । আগামীকাল (29 জানুয়ারি) প্রকাশিত হতে চলেছে সিউড়ি পৌরসভার আসন সংরক্ষণের খসড়া তালিকা । 17 ফেব্রুয়ারি এই পৌরসভার আসন সংরক্ষণের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে বলে নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর । অন্যদিকে বোলপুরের জটিলতা এখনও পর্যন্ত কাটেনি । রাজ্য নির্বাচন কমিশন জেলা নির্বাচনী আধিকারিককে 7 ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ডিলিমিটেশন শেষ করার জন্য সময় দিয়েছে । সূত্র জানাচ্ছে, জেলা প্রশাসন নবান্নের মুখ চেয়ে বসে রয়েছে । নবান্নের সবুজ সংকেত পেলেই ঠিক হয়ে যাবে বিশ্বভারতী নিয়ে তৈরি হওয়া জটিলতার বিষয়টি ।


রাজ্য নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, যেকোনও পৌরসভা ও পৌরনিগমের বোর্ডের মেয়াদ শেষ হওয়ার 6 মাস আগে থেকেই শুরু হয়ে যায় তৎপরতা । নিয়মমতো নির্বাচন কমিশনের তরফে রাজ্য সরকারের কাছে জানতে চাওয়া হয় সংশ্লিষ্ট পৌরসভার কিংবা পৌরনিগমের আসন কিংবা ওয়ার্ডের সীমানা পুনর্বিন্যাস করা হবে কি না । রাজ্য প্রশাসন সেই বিষয়ে সবুজ সংকেত দিলে সংশ্লিষ্ট জেলার রিটার্নিং অফিসার অর্থাৎ জেলাশাসককে সেই কাজ করার নির্দেশ দেয় কমিশন । আগামী অক্টোবরের মধ্যে রাজ্যের 111টি পৌরনিগম এবং পৌরসভার মেয়াদ শেষ হয়েছে কিংবা হবে । আর দার্জিলিঙের পৌরবোর্ড ভেঙে দেওয়া হয়েছিল ৷ সেই সূত্রে সংখ্যাটা দাঁড়াচ্ছে 112 । রাজ্যের যে কটি পৌরসভা এবং পৌরনিগমের ডিলিমিটেশন বিষয়ে সবুজ সংকেত দিয়েছিল প্রশাসন, তার প্রায় সবকটি শেষ করে ফেলা হয় যথাসময়ে । শুধুমাত্র বাকি ছিল সিউড়ি এবং বোলপুরের ডিলিমিটেশনের কাজ । যদিও বীরভূম প্রশাসন সূত্রে খবর, ইতিমধ্যেই সিউড়ি ডিলিমিটেশনের খসড়া পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের দপ্তরে । নির্বাচন কমিশনের তরফে সেই কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে । সিডিউল ও টার্ম অনুযায়ী আসন সংরক্ষণের খসড়া তৈরির কাজ ও প্রায় সম্পূর্ণ । 29 জানুয়ারি প্রকাশিত হতে চলেছে খসড়া সংরক্ষণ তালিকা ।

তবে সূত্রের খবর, বোলপুর নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়েছে বিস্তর । প্রাথমিকভাবে যে ডিলিমিটেশন করা হয়েছিল বোলপুরের ক্ষেত্রে তাতে বিশ্বভারতী দুটি ভাগে ভাগ হয়ে গেছিল । এক ভাগ পড়ছিল বোলপুর পৌরসভায় । অন্যটি পঞ্চায়েত এলাকায় । বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের এ বিষয়ে আপত্তি রয়েছে । কারণ তাতে প্রশাসনিক জটিলতা তৈরি হবে । বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের তরফে এ বিষয়ে অনুরোধ জানানো হয়েছে রিটার্নিং অফিসারের দপ্তরে । অন্যদিকে বোলপুর পৌরসভার সীমানা বাড়ানোর সুপারিশ করেছে জেলা প্রশাসন । সেটি আপাতত নবান্নের বিবেচনাধীন । জানা গেছে, বোলপুর লাগোয়া একটি গ্রাম পঞ্চায়েতের থেকে বড় অংশ বোলপুর পৌরসভার অন্তর্ভুক্ত করার প্রক্রিয়া চলছে । এবিষয়ে নবান্নের সবুজ সংকেত পেলে তারপর নতুন করে সীমানা নির্ধারণ হবে ওই পৌরসভার । সূত্রের খবর, রাজ্য নির্বাচন কমিশনের তরফে 7 ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে । এরপর করতে হবে সংরক্ষণের তালিকা প্রস্তুতের জটিল অঙ্ক । সেই কাজ শেষ হতে মাঝ ফেব্রুয়ারি গড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা । জেলা প্রশাসনের তরফে সেই কাজ শেষ হওয়ার পর তা পাঠানো হবে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের দপ্তরে । তারপর প্রকাশ করা হবে সংরক্ষণের খসড়া । এই পুরো প্রক্রিয়া গোটা ফেব্রুয়ারিতে শেষ হওয়া খুবই কঠিন বলে মেনে নিচ্ছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন ।


রাজ্যের পৌর আইন বলছে, সংরক্ষণের খসড়া তালিকা প্রকাশের ন্যূনতম 70 দিন পরে ভোট করতে হয় । সেক্ষেত্রে যদি ফেব্রুয়ারির শেষেও সংরক্ষণের খসড়া প্রকাশ করা হয়, তবে এপ্রিলের মধ্যে ভোট হওয়া সম্ভব নয় । আবার এপ্রিলের 24 কিম্বা 25 তারিখ থেকে শুরু হচ্ছে রমজান মাস । ওই মাসে ভোট করার পক্ষপাতী নন মুখ্যমন্ত্রী । এর আগে তিনি বিষয়টি নিয়ে আপত্তি জানিয়েছেন । সেক্ষেত্রে রমজানের পরে ওই পৌরসভার ভোট হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

কলকাতা, 28 জানুয়ারি : অবশেষে জটিলতা কাটল সিউড়ি পৌরসভার । সেখানে ডিলিমিটেশনের কাজ শেষ । আগামীকাল (29 জানুয়ারি) প্রকাশিত হতে চলেছে সিউড়ি পৌরসভার আসন সংরক্ষণের খসড়া তালিকা । 17 ফেব্রুয়ারি এই পৌরসভার আসন সংরক্ষণের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে বলে নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর । অন্যদিকে বোলপুরের জটিলতা এখনও পর্যন্ত কাটেনি । রাজ্য নির্বাচন কমিশন জেলা নির্বাচনী আধিকারিককে 7 ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ডিলিমিটেশন শেষ করার জন্য সময় দিয়েছে । সূত্র জানাচ্ছে, জেলা প্রশাসন নবান্নের মুখ চেয়ে বসে রয়েছে । নবান্নের সবুজ সংকেত পেলেই ঠিক হয়ে যাবে বিশ্বভারতী নিয়ে তৈরি হওয়া জটিলতার বিষয়টি ।


রাজ্য নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, যেকোনও পৌরসভা ও পৌরনিগমের বোর্ডের মেয়াদ শেষ হওয়ার 6 মাস আগে থেকেই শুরু হয়ে যায় তৎপরতা । নিয়মমতো নির্বাচন কমিশনের তরফে রাজ্য সরকারের কাছে জানতে চাওয়া হয় সংশ্লিষ্ট পৌরসভার কিংবা পৌরনিগমের আসন কিংবা ওয়ার্ডের সীমানা পুনর্বিন্যাস করা হবে কি না । রাজ্য প্রশাসন সেই বিষয়ে সবুজ সংকেত দিলে সংশ্লিষ্ট জেলার রিটার্নিং অফিসার অর্থাৎ জেলাশাসককে সেই কাজ করার নির্দেশ দেয় কমিশন । আগামী অক্টোবরের মধ্যে রাজ্যের 111টি পৌরনিগম এবং পৌরসভার মেয়াদ শেষ হয়েছে কিংবা হবে । আর দার্জিলিঙের পৌরবোর্ড ভেঙে দেওয়া হয়েছিল ৷ সেই সূত্রে সংখ্যাটা দাঁড়াচ্ছে 112 । রাজ্যের যে কটি পৌরসভা এবং পৌরনিগমের ডিলিমিটেশন বিষয়ে সবুজ সংকেত দিয়েছিল প্রশাসন, তার প্রায় সবকটি শেষ করে ফেলা হয় যথাসময়ে । শুধুমাত্র বাকি ছিল সিউড়ি এবং বোলপুরের ডিলিমিটেশনের কাজ । যদিও বীরভূম প্রশাসন সূত্রে খবর, ইতিমধ্যেই সিউড়ি ডিলিমিটেশনের খসড়া পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের দপ্তরে । নির্বাচন কমিশনের তরফে সেই কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে । সিডিউল ও টার্ম অনুযায়ী আসন সংরক্ষণের খসড়া তৈরির কাজ ও প্রায় সম্পূর্ণ । 29 জানুয়ারি প্রকাশিত হতে চলেছে খসড়া সংরক্ষণ তালিকা ।

তবে সূত্রের খবর, বোলপুর নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়েছে বিস্তর । প্রাথমিকভাবে যে ডিলিমিটেশন করা হয়েছিল বোলপুরের ক্ষেত্রে তাতে বিশ্বভারতী দুটি ভাগে ভাগ হয়ে গেছিল । এক ভাগ পড়ছিল বোলপুর পৌরসভায় । অন্যটি পঞ্চায়েত এলাকায় । বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের এ বিষয়ে আপত্তি রয়েছে । কারণ তাতে প্রশাসনিক জটিলতা তৈরি হবে । বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের তরফে এ বিষয়ে অনুরোধ জানানো হয়েছে রিটার্নিং অফিসারের দপ্তরে । অন্যদিকে বোলপুর পৌরসভার সীমানা বাড়ানোর সুপারিশ করেছে জেলা প্রশাসন । সেটি আপাতত নবান্নের বিবেচনাধীন । জানা গেছে, বোলপুর লাগোয়া একটি গ্রাম পঞ্চায়েতের থেকে বড় অংশ বোলপুর পৌরসভার অন্তর্ভুক্ত করার প্রক্রিয়া চলছে । এবিষয়ে নবান্নের সবুজ সংকেত পেলে তারপর নতুন করে সীমানা নির্ধারণ হবে ওই পৌরসভার । সূত্রের খবর, রাজ্য নির্বাচন কমিশনের তরফে 7 ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে । এরপর করতে হবে সংরক্ষণের তালিকা প্রস্তুতের জটিল অঙ্ক । সেই কাজ শেষ হতে মাঝ ফেব্রুয়ারি গড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা । জেলা প্রশাসনের তরফে সেই কাজ শেষ হওয়ার পর তা পাঠানো হবে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের দপ্তরে । তারপর প্রকাশ করা হবে সংরক্ষণের খসড়া । এই পুরো প্রক্রিয়া গোটা ফেব্রুয়ারিতে শেষ হওয়া খুবই কঠিন বলে মেনে নিচ্ছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন ।


রাজ্যের পৌর আইন বলছে, সংরক্ষণের খসড়া তালিকা প্রকাশের ন্যূনতম 70 দিন পরে ভোট করতে হয় । সেক্ষেত্রে যদি ফেব্রুয়ারির শেষেও সংরক্ষণের খসড়া প্রকাশ করা হয়, তবে এপ্রিলের মধ্যে ভোট হওয়া সম্ভব নয় । আবার এপ্রিলের 24 কিম্বা 25 তারিখ থেকে শুরু হচ্ছে রমজান মাস । ওই মাসে ভোট করার পক্ষপাতী নন মুখ্যমন্ত্রী । এর আগে তিনি বিষয়টি নিয়ে আপত্তি জানিয়েছেন । সেক্ষেত্রে রমজানের পরে ওই পৌরসভার ভোট হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

Intro:Exclusive

কলকাতা, 28 জানুয়ারি: অবশেষে জটিলতা কাটলো সিউড়ি পৌরসভার। সেখানে ডিলিমিটেশনের কাজ শেষ। আগামীকাল 29 জানুয়ারি প্রকাশিত হতে চলেছে সিউড়ি পৌরসভার আসন সংরক্ষণের খসড়া তালিকা। 17 ফেব্রুয়ারি এই পৌরসভার আসন সংরক্ষণের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে বলে নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর। অন্যদিকে বোলপুরের জটিলতা এখনো পর্যন্ত কাটেনি। রাজ্য নির্বাচন কমিশন জেলা নির্বাচনী আধিকারিককে 7 ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ডিলিমিটেশন শেষ করার জন্য সময় দিয়েছে। সূত্র জানাচ্ছে, জেলা প্রশাসন নবান্নের মুখ চেয়ে বসে রয়েছে। নবান্নের সবুজ সংকেত পেলেই ঠিক হয়ে যাবে বিশ্বভারতী নিয়ে তৈরি হওয়া জটিলতার বিষয়টি।


Body:রাজ্য নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, যেকোনো পৌরসভা ও পৌরনিগমের বোর্ডের মেয়াদ শেষ হওয়ার 6 মাস আগে থেকেই শুরু হয়ে যায় তৎপরতা। নিয়মমতো নির্বাচন কমিশনের তরফে রাজ্য সরকারের কাছে জানতে চাওয়া হয় সংশ্লিষ্ট পৌরসভার কিংবা পৌরনিগমের আসন কিংবা ওয়ার্ডের সীমানা পুনর্বিন্যাস করা হবে কিনা। রাজ্য প্রশাসন সেই বিষয়ে সবুজসংকেত দিলে সংশ্লিষ্ট জেলার রিটার্নিং অফিসার অর্থাৎ জেলা শাসককে সেই কাজ করার নির্দেশ দেয় কমিশন। আগামী অক্টোবরের মধ্যে রাজ্যের 111 টি পৌর নিগম এবং পৌরসভার মেয়াদ শেষ হয়েছে কিংবা হবে। আর দার্জিলিংয়ের পৌরবোর্ড ভেঙে দেওয়া হয়েছিল সেই সূত্রে সংখ্যাটা দাঁড়াচ্ছে 112। রাজ্যের যে কটি পৌরসভা এবং পৌরনিগমের দেলিমিটেশন বিষয়ে সবুজ সংকেত দিয়েছিল প্রশাসন, তার প্রায় সবকটি শেষ করে ফেলা হয় যথাসময়ে। শুধুমাত্র বাকি ছিল সিউড়ি এবং বোলপুরের ডিলিমিটেশনের কাজ। যদিও বীরভূম প্রশাসন সূত্রে খবর, ইতিমধ্যেই সিউড়ি ডিলিমিটেশনের খসড়া পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের দপ্তরে। নির্বাচন কমিশনের তরফে সেই কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে । সিডিউল ও টার্ম অনুযায়ী আসন সংরক্ষণের খসড়া তৈরির কাজ ও প্রায় সম্পূর্ণ। 29 জানুয়ারি প্রকাশিত হতে চলেছে খসড়া সংরক্ষণ তালিকা ।কিন্তু বিশ্বস্ত সূত্র জানাচ্ছে, বোলপুর নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়েছে বিস্তর।

সূত্র জানাচ্ছে, প্রাথমিকভাবে যে ডিলিমিটেশন করা হয়েছিল বোলপুরের ক্ষেত্রে তাতে বিশ্বভারতী দুটি ভাগছ ভাগ হয়ে গিয়েছিল। এক ভাগ পড়ছিল বোলপুর পৌরসভায়। অন্যটি পঞ্চায়েত এলাকায়। বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের এ বিষয়ে আপত্তি রয়েছে। কারণ তাতে প্রশাসনিক জটিলতা তৈরি হবে। বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের তরফে এ বিষয়ে অনুরোধ জানানো হয়েছে রিটার্নিং অফিসারের দপ্তরে। অন্যদিকে আবার, বোলপুর পৌরসভার সীমানা বাড়ানোর সুপারিশ করেছে জেলা প্রশাসন। সেটি আপাতত নবান্নের বিবেচনাধীন। জানা গেছে বোলপুর লাগোয়া একটি গ্রাম পঞ্চায়েতের থেকে বড় অংশ বোলপুর পৌরসভার অন্তর্ভুক্ত করার প্রক্রিয়া চলছে। এবিষয়ে নবান্নের সবুজ সংকেত পেলে তারপর নতুন করে সীমানা নির্ধারণ হবে ওই পৌরসভার। সূত্র জানাচ্ছে, রাজ্য নির্বাচন কমিশনের তরফে 7 ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে । এরপর করতে হবে সংরক্ষণের তালিকা প্রস্তুতের জটিল অংক। সেই কাজ শেষ হতে মাঝ ফেব্রুয়ারি গড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা। জেলা প্রশাসনের তরফে সেই কাজ শেষ হওয়ার পর তা পাঠানো হবে রাজ‍্য নির্বাচন কমিশনের দপ্তরে। তারপর প্রকাশ করা হবে সংরক্ষণের খসড়া। এই পুরো প্রক্রিয়া গোটা ফেব্রুয়ারি মাসে শেষ হওয়া খুবই কঠিন বলে মেনে নিচ্ছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন।



Conclusion:রাজ্যের পৌর আইন বলছে, সংরক্ষণের খসড়া তালিকা প্রকাশের ন্যূনতম 70 দিন পরে ভোট করতে হয়। সেক্ষেত্রে যদি ফেব্রুয়ারির শেষেও সংরক্ষণের খসড়া প্রকাশ করা হয়, তবে এপ্রিলের মধ্যে ভোট হওয়া সম্ভব নয়। আবার এপ্রিলের 24 কিম্বা 25 তারিখ থেকে শুরু হচ্ছে রমজান মাস। ওই মাসে ভোট করার পক্ষপাতি নন মুখ্যমন্ত্রী। এর আগে তিনি বিষয়টি নিয়ে আপত্তি জানিয়েছেন। সেক্ষেত্রে রমজানের পরে ওই দুই পৌরসভার ভোট হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.