ETV Bharat / city

1000-এর বেশি পিতলের মূর্তি, যোধপুরের প্রাসাদ কলেজ স্কয়্যারে - Durga Puja 2019

পুজো উদ্যোক্তাদের বক্তব্য, কখনও পঞ্জাব, কখনও গুজরাতের কোনও রাজপ্রাসাদের আদলে মণ্ডপ তৈরি করা হয় ৷ এ বছর সেই ধারা বজায় রেখেই রাজস্থানের উমেদ ভবন প্যালেসের আদলে তৈরি হয়েছে মণ্ডপ ৷ এর মাধ্যমে তাঁরা মূলত মৈত্রীর বার্তা দিতে চেয়েছেন ৷

কলেজ স্কয়্যার
author img

By

Published : Oct 4, 2019, 5:53 PM IST

Updated : Oct 6, 2019, 9:03 PM IST

কলকাতা : কলেজ স্কয়্যার ৷ উত্তর কলকাতার অন্যতম সেরা পুজোগুলির মধ্যে একটা ৷ চতুর্থী থেকেই ভিড় ঠেলে মণ্ডপে দর্শনার্থীরা ৷ ব্যতিক্রম নয় ষষ্ঠীও৷ আজও মণ্ডপে ভিড় দর্শনার্থীদের ৷ এখানে মণ্ডপ তৈরি হয়েছে রাজস্থানের যোধপুরের উমেদ ভবন প্যালেসের আদলে ৷ থিম পুজোয় বিশ্বাসী নন উদ্যোক্তারা ৷ মণ্ডপের ক্ষেত্রে থিম হলেও মা দুর্গা এখানে সাবেকি ধাঁচের ৷

পুজো উদ্যোক্তাদের বক্তব্য, কখনও পঞ্জাব, কখনও গুজরাতের কোনও রাজপ্রাসাদের আদলে মণ্ডপ তৈরি করা হয় ৷ এ বছর সেই ধারা বজায় রেখেই রাজস্থানের উমেদ ভবন প্যালেসের আদলে তৈরি হয়েছে মণ্ডপ ৷ তাঁরা মূলত একতার বার্তা দিতে চেয়েছেন ৷ মণ্ডপের ভিতরে হাজারেরও বেশি পিতলের মূর্তি দিয়ে সাজানো হয়েছে ৷ প্রতিমা তৈরি করেছেন সনাতন রুদ্র পাল ৷ এছাড়াও আলোকসজ্জাও কলেজ স্কয়্যারের অন্যতম আকর্ষণ ৷

দেখুন ভিডিয়ো...

পুজো কমিটির এক উদ্যোক্তা সুমন রায়চৌধুরি বলেন, "এবার আমাদের 72তম বর্ষ ৷ আমরা কোনও থিম পুজোয় বিশ্বাস করি না ৷ বিভিন্ন আদলে মণ্ডপ আমরা বানাই ৷ কিন্তু মাতৃপ্রতিমা আমাদের বরাবরই সাবেকি হয় ৷ কোনও থিমের মাতৃপ্রতিমা হয় না ৷ বিভিন্ন ধর্মের মানুষ আসেন আমাদের এই প্রতিমা দর্শন করতে ৷ পঞ্চমীর দিন আমরা আমাদের পরিচয়পত্র সঙ্গে রাখতাম না ৷ কিন্তু গত কয়েক বছর ধরে পঞ্চমীর দিনও পরিচয়পত্রের ব্যাজ পড়ে ঘুরতে হচ্ছে ৷ কারণ যাঁরা নিরাপত্তার দায়িত্বে আছেন, তাঁরা আমাদের চিনতে পারছেন না ৷ তাই আমাদেরও ব্যাজ পড়ে মণ্ডপে ঢুকতে হচ্ছে ৷ "

কলকাতা : কলেজ স্কয়্যার ৷ উত্তর কলকাতার অন্যতম সেরা পুজোগুলির মধ্যে একটা ৷ চতুর্থী থেকেই ভিড় ঠেলে মণ্ডপে দর্শনার্থীরা ৷ ব্যতিক্রম নয় ষষ্ঠীও৷ আজও মণ্ডপে ভিড় দর্শনার্থীদের ৷ এখানে মণ্ডপ তৈরি হয়েছে রাজস্থানের যোধপুরের উমেদ ভবন প্যালেসের আদলে ৷ থিম পুজোয় বিশ্বাসী নন উদ্যোক্তারা ৷ মণ্ডপের ক্ষেত্রে থিম হলেও মা দুর্গা এখানে সাবেকি ধাঁচের ৷

পুজো উদ্যোক্তাদের বক্তব্য, কখনও পঞ্জাব, কখনও গুজরাতের কোনও রাজপ্রাসাদের আদলে মণ্ডপ তৈরি করা হয় ৷ এ বছর সেই ধারা বজায় রেখেই রাজস্থানের উমেদ ভবন প্যালেসের আদলে তৈরি হয়েছে মণ্ডপ ৷ তাঁরা মূলত একতার বার্তা দিতে চেয়েছেন ৷ মণ্ডপের ভিতরে হাজারেরও বেশি পিতলের মূর্তি দিয়ে সাজানো হয়েছে ৷ প্রতিমা তৈরি করেছেন সনাতন রুদ্র পাল ৷ এছাড়াও আলোকসজ্জাও কলেজ স্কয়্যারের অন্যতম আকর্ষণ ৷

দেখুন ভিডিয়ো...

পুজো কমিটির এক উদ্যোক্তা সুমন রায়চৌধুরি বলেন, "এবার আমাদের 72তম বর্ষ ৷ আমরা কোনও থিম পুজোয় বিশ্বাস করি না ৷ বিভিন্ন আদলে মণ্ডপ আমরা বানাই ৷ কিন্তু মাতৃপ্রতিমা আমাদের বরাবরই সাবেকি হয় ৷ কোনও থিমের মাতৃপ্রতিমা হয় না ৷ বিভিন্ন ধর্মের মানুষ আসেন আমাদের এই প্রতিমা দর্শন করতে ৷ পঞ্চমীর দিন আমরা আমাদের পরিচয়পত্র সঙ্গে রাখতাম না ৷ কিন্তু গত কয়েক বছর ধরে পঞ্চমীর দিনও পরিচয়পত্রের ব্যাজ পড়ে ঘুরতে হচ্ছে ৷ কারণ যাঁরা নিরাপত্তার দায়িত্বে আছেন, তাঁরা আমাদের চিনতে পারছেন না ৷ তাই আমাদেরও ব্যাজ পড়ে মণ্ডপে ঢুকতে হচ্ছে ৷ "

Intro:কলকতা: কলেজ স্কোয়ার থিম পুজোয় বিশ্বাসী নয়। এই পুজো সবসময়ই সাবেকিয়ানার দিকে নজর দেয়। মা দুর্গা এক সাবেকিয়ানার মধ্যে বিরাজমান।

পুজো মণ্ডপ টি যোধপুরের উমেদ ভবন এর আদলে মণ্ডপ তৈরি হয়েছে। একটি রাজপ্রাসাদ এর রূপ পেয়েছে। গোটা পূজামণ্ডপে ফাইবারের উপরে পিতলের মূর্তি বসানো আছে। এক হাজারেরও বেশি পিতলের মূর্তি দিয়ে সেজে উঠেছে এই পূজা মন্ডপটি।

যোধপুর উমেদ ভবনে যে ভাবে গোটা মন্ডপ টি মূর্তি দিয়ে কারুকার্য করা হয়েছে সেটার আদলেই এটা রূপ পেয়েছে।

প্রতিমা টি তৈরি করেছেন সনাতন রুদ্র পাল। মা দুর্গা সাবেকি রূপে দাঁড়িয়ে আছেন।

পুজো উদ্যোক্তাদের দাবি, কখনো পাঞ্জাবের কখনো গুজরাটের রাজপ্রাসাদের আদলে পূজা মন্ডপ তৈরি করা হয়। কলেজ স্কোয়ার মানে একতার বার্তা। সব জাতি সব ধর্ম এর মিলনক্ষেত্র।

কলেজ স্কোয়ার পুজো কমিটির অভ্যর্থনা সমিতির সম্পাদক সুমন রায় চৌধুরী বলেন, কলেজ স্কোয়ার এর মা দুর্গা না দেখলে মনে হয় না দুর্গা ঠাকুর দেখা হয়েছে। এখানে লক্ষ্য লক্ষ্য মানুষ মা দুর্গা দেখতে আসেন। আপনারা দাঁড়ালে দেখতে পাবেন বিভিন্ন ধর্মের মানুষ এখানে আসেন প্রতিমা দর্শন করতে। কারণ কলেজ স্কয়ার একটা মিলনক্ষেত্র।



Body:কপি


Conclusion:কপি
Last Updated : Oct 6, 2019, 9:03 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.