ETV Bharat / city

Fake Passport Case : পোদ্দার কোর্টে জাল পাসপোর্ট তৈরির চক্র, সিআইডি’র জালে গ্রেফতার 7 - সিআইডি

ভবানী ভবনের গোয়েন্দাদের জালে জাল পাসপোর্ট তৈরির চক্র ৷ চক্রের 3 সদস্য সহ 7 জনকে গ্রেফতার করেছেন গোয়েন্দারা (CID Arrests Seven for Fake Passport Case) ৷ ধৃতদের মধ্যে 4 জন জাল পাসপোর্টের সাহায্য ভারতে প্রবেশ করেছে বলে অভিযোগ ৷

CID Arrests Seven for Fake Passport Case
CID Arrests Seven for Fake Passport Case
author img

By

Published : May 28, 2022, 6:30 PM IST

কলকাতা, 28 মে : পোদ্দার কোর্ট এলাকার একটি দোকানে অভিযান চালিয়ে একাধিক জাল পাসপোর্ট, আধার কার্ড ও প্যান কার্ড বাজেয়াপ্ত করেছিল ভবানী ভবনের গোয়েন্দারা ৷ সেই অভিযানের পর কলকাতা ও হুগলির বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে মোট 7 জনকে গ্রেফতার করল সিআইডি (CID Arrests Seven for Fake Passport Case) ৷ গোয়েন্দা সূত্রে খবর, ধৃতদের মধ্যে 2 জন বাংলাদেশি রয়েছে ৷ যার পরেই আন্তর্জাতিক মানব পাচারচক্র এবং জঙ্গি যোগের বিষয়টিও তদন্ত করে দেখছে সিআইডি ৷

ভবানী ভবন সূত্রে খবর, পোদ্দার কোর্টের ওই দোকানের মালিক মহম্মদ শামসুর এবং তাঁর ডান হাত বলে পরিচিত সুব্রত ভৌমিক জাল পাসপোর্ট-সহ অন্যান্য সরকারি নথির নকল তৈরি করতে সিদ্ধহস্ত ৷ তাঁদের দু’জনকেই গ্রেফতার করেছে সিআইডি ৷ তাঁদের জেরা করেই গত 26 মে হুগলির চুঁচুড়াতে অভিযান চালায় ভবানী ভবনের গোয়েন্দা বিভাগ ৷ সেই অভিযানে হুগলি থেকে আকাশ দাস নামে একজনকে গ্রেফতার করা হয় ৷ অভিযোগ এই আকাশ দাস শামসুরের থেকে জাল নথি বানিয়ে বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশে সাহায্য করত ৷

এই আকাশ দাসকে গ্রেফতারের পর নথি জাল করে এ দেশে ঢোকা 2 বাংলাদেশি সহ 4 জনের খোঁজ পায় গোয়েন্দা বিভাগ ৷ হুগলি থেকেই তাঁদের গ্রেফতার করা হয়েছে ৷ পুলিশ সকলের জাল পাসপোর্ট এবং অন্যান্য নথিগুলি বাজেয়াপ্ত করেছে ৷ তবে, দুই বাংলাদেশি-সহ বাকিদের নাম পরিচয় জানায়নি গোয়েন্দারা ৷ আকাশ, শামসুর এবং সুব্রতকে জেরা করে ভবানী ভবনের গোয়েন্দারা জানতে পেরেছে, তারা জাল পাসপোর্ট-সহ একাধিক নথি তৈরি করে বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন ব্যক্তিদের বেশ কয়েক বছর ধরে ভারতে এনেছে ৷ এই তথ্য জানার পরেই চোখ কপালে উঠেছে গোয়েন্দাদের ৷

আরও পড়ুন : STF to Deal With Maoists : মাও মোকাবিলার দায়িত্ব এবার রাজ্য পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্সকে

গোয়েন্দা বিভাগ সূত্রে খবর, রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় বাংলাদেশের নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন আনসারুল্লা এবং ডেএমবি’র বহু স্লিপার সেল রয়েছে ৷ যাদের কোনও তথ্য রাজ্য পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের কাছে নেই ৷ যার ফলে শামসুরের তৈরি জাল নথি দেখিয়ে বাংলাদেশ থেকে তেমন কোনও জঙ্গি এ রাজ্যে প্রবেশ করেছে কি না ? তা নিয়ে চিন্তিত গোয়েন্দারা ৷ এই পরিস্থিতিতে গত দু’-তিন বছরে শামসুরের তৈরি নথির সাহায্যে কারা সীমান্তে পেরিয়ে ভারতে প্রবেশ করেছে ? তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে ভবানী ভবন ৷ এ নিয়ে ডিআইজি সিআইডি (অপারেশন) মিরাজ খালেদ জানিয়েছেন, ঘটনার তদন্ত চলছে ৷ ধৃতদের জেরা করে কলকাতা ও রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় তল্লাশি অভিযান চলছে ৷

কলকাতা, 28 মে : পোদ্দার কোর্ট এলাকার একটি দোকানে অভিযান চালিয়ে একাধিক জাল পাসপোর্ট, আধার কার্ড ও প্যান কার্ড বাজেয়াপ্ত করেছিল ভবানী ভবনের গোয়েন্দারা ৷ সেই অভিযানের পর কলকাতা ও হুগলির বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে মোট 7 জনকে গ্রেফতার করল সিআইডি (CID Arrests Seven for Fake Passport Case) ৷ গোয়েন্দা সূত্রে খবর, ধৃতদের মধ্যে 2 জন বাংলাদেশি রয়েছে ৷ যার পরেই আন্তর্জাতিক মানব পাচারচক্র এবং জঙ্গি যোগের বিষয়টিও তদন্ত করে দেখছে সিআইডি ৷

ভবানী ভবন সূত্রে খবর, পোদ্দার কোর্টের ওই দোকানের মালিক মহম্মদ শামসুর এবং তাঁর ডান হাত বলে পরিচিত সুব্রত ভৌমিক জাল পাসপোর্ট-সহ অন্যান্য সরকারি নথির নকল তৈরি করতে সিদ্ধহস্ত ৷ তাঁদের দু’জনকেই গ্রেফতার করেছে সিআইডি ৷ তাঁদের জেরা করেই গত 26 মে হুগলির চুঁচুড়াতে অভিযান চালায় ভবানী ভবনের গোয়েন্দা বিভাগ ৷ সেই অভিযানে হুগলি থেকে আকাশ দাস নামে একজনকে গ্রেফতার করা হয় ৷ অভিযোগ এই আকাশ দাস শামসুরের থেকে জাল নথি বানিয়ে বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশে সাহায্য করত ৷

এই আকাশ দাসকে গ্রেফতারের পর নথি জাল করে এ দেশে ঢোকা 2 বাংলাদেশি সহ 4 জনের খোঁজ পায় গোয়েন্দা বিভাগ ৷ হুগলি থেকেই তাঁদের গ্রেফতার করা হয়েছে ৷ পুলিশ সকলের জাল পাসপোর্ট এবং অন্যান্য নথিগুলি বাজেয়াপ্ত করেছে ৷ তবে, দুই বাংলাদেশি-সহ বাকিদের নাম পরিচয় জানায়নি গোয়েন্দারা ৷ আকাশ, শামসুর এবং সুব্রতকে জেরা করে ভবানী ভবনের গোয়েন্দারা জানতে পেরেছে, তারা জাল পাসপোর্ট-সহ একাধিক নথি তৈরি করে বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন ব্যক্তিদের বেশ কয়েক বছর ধরে ভারতে এনেছে ৷ এই তথ্য জানার পরেই চোখ কপালে উঠেছে গোয়েন্দাদের ৷

আরও পড়ুন : STF to Deal With Maoists : মাও মোকাবিলার দায়িত্ব এবার রাজ্য পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্সকে

গোয়েন্দা বিভাগ সূত্রে খবর, রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় বাংলাদেশের নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন আনসারুল্লা এবং ডেএমবি’র বহু স্লিপার সেল রয়েছে ৷ যাদের কোনও তথ্য রাজ্য পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের কাছে নেই ৷ যার ফলে শামসুরের তৈরি জাল নথি দেখিয়ে বাংলাদেশ থেকে তেমন কোনও জঙ্গি এ রাজ্যে প্রবেশ করেছে কি না ? তা নিয়ে চিন্তিত গোয়েন্দারা ৷ এই পরিস্থিতিতে গত দু’-তিন বছরে শামসুরের তৈরি নথির সাহায্যে কারা সীমান্তে পেরিয়ে ভারতে প্রবেশ করেছে ? তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে ভবানী ভবন ৷ এ নিয়ে ডিআইজি সিআইডি (অপারেশন) মিরাজ খালেদ জানিয়েছেন, ঘটনার তদন্ত চলছে ৷ ধৃতদের জেরা করে কলকাতা ও রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় তল্লাশি অভিযান চলছে ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.