ETV Bharat / city

Group d Staff Recruitment Case : ইন্টারনেট বিপত্তিতে পিছল চতুর্থ শ্রেণির কর্মী নিয়োগ মামলা

ইন্টারনেট সমস্যার জেরে সোমবার চতুর্থ শ্রেণির কর্মী নিয়োগ মামলার (Group D Staff Recruitment Case) শুনানি পিছিয়ে দিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court) ৷ আগামী সোমবার মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ৷

calcutta high court adjourn group d staff recruitment case for internet problem
Calcutta High Court : ইন্টারনেট বিপত্তিতে পিছোল চতুর্থ শ্রেণির কর্মী নিয়োগ মামলা
author img

By

Published : Nov 29, 2021, 2:59 PM IST

কলকাতা, 29 নভেম্বর : কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) চতুর্থ শ্রেণির কর্মী নিয়োগ মামলার (Group D Staff Recruitment Case) শুনানি পিছল ৷ আগামী সোমবার সকাল সাড়ে দশটায় পরবর্তী শুনানির সময় ধার্য করা হয়েছে ৷ ইন্টারনেট সমস্যার জেরেই (internet problem in Calcutta High Court) এই সিদ্ধান্ত নিতে হয় ৷

আরও পড়ুন : Calcutta High Court : নিয়ম বহির্ভূত নিয়োগ আরও 500 ! সোমবার ফের হলফনামা দেওয়ার নির্দেশ এসএসসিকে

আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার সকাল থেকেই ইন্টারনেট সংযোগের সমস্যা হচ্ছিল ৷ পাশাপাশি, এদিন থেকেই সংসদে শীতকালীন অধিবেশন শুরু হয়েছে ৷ সেখানেই ব্যস্ত রয়েছেন মামলাকারীদের আইনজীবী তথা রাজ্যসভার সাংসদ বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য ৷ এই মামলার শুনানি চলছে বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডনের ডিভিশন বেঞ্চে ৷ মঙ্গলবার থেকে সপ্তাহের বাকি দিনগুলি তিনি অন্য কাজে ব্যস্ত থাকবেন ৷ সেই কারণেই চলতি সপ্তাহে আর এই মামলার শুনানি সম্ভব নয় ৷ তাই সংশ্লিষ্ট দুই পক্ষের সম্মতিতেই আগামী সপ্তাহের প্রথম দিনে মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে ৷

চতুর্থ শ্রেণির কর্মী নিয়োগ মামলায় গত 22 নভেম্বর বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সিঙ্গল বেঞ্চ সিবিআই অনুসন্ধানের নির্দেশ দিয়েছিল ৷ পাশাপাশি, বেআইনিভাবে নিযুক্ত চতুর্থ শ্রেণির কর্মীদের বেতন বন্ধ রাখারও নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি ৷ কিন্তু, এর পরদিনই রাজ্য ও স্কুল সার্ভিস কমিশনের আবেদনের প্রেক্ষিতে বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন ও বিচারপতি রবীন্দ্রনাথ সামন্তের ডিভিশন বেঞ্চ সংশ্লিষ্ট মামলায় তিন সপ্তাহের জন্য সিবিআই অনুসন্ধানের উপর স্থগিতাদেশ দেয় ৷ একইসঙ্গে আদালত জানিয়ে দেয়, 29 নভেম্বর মামলার পরবর্তী শুনানি করা হবে ৷ কিন্তু ইন্টারনেট সমস্যার জেরে তা ভেস্তে যায় ৷

আরও পড়ুন : Calcutta High Court : 25 কর্মীর বেতন আপাতত বন্ধ, অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতিকে দিয়ে তদন্ত চাইল রাজ্য

উল্লেখ্য, রাজ্য সরকার 2016 সালে পরীক্ষার ভিত্তিতে 16 হাজারেরও বেশি চতুর্থ শ্রেণির কর্মী নিয়োগ করে ৷ এই নিয়োগের মেয়াদ শেষ হয় 2019 সালের 4 মে ৷ অভিযোগ, নিয়োগের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পরও 500-রও বেশি ব্যক্তিকে চাকরিতে নিয়োগ করা হয় ! কীভাবে, কোথা থেকে এঁরা নিয়োগপত্র হাতে পেলেন, সেটা এখনও স্পষ্ট নয় ৷ সেই কারণেই বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সিঙ্গল বেঞ্চ এই বিষয়ে সিবিআই অনুসন্ধানের নির্দেশ দিয়েছিল ৷

কলকাতা, 29 নভেম্বর : কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) চতুর্থ শ্রেণির কর্মী নিয়োগ মামলার (Group D Staff Recruitment Case) শুনানি পিছল ৷ আগামী সোমবার সকাল সাড়ে দশটায় পরবর্তী শুনানির সময় ধার্য করা হয়েছে ৷ ইন্টারনেট সমস্যার জেরেই (internet problem in Calcutta High Court) এই সিদ্ধান্ত নিতে হয় ৷

আরও পড়ুন : Calcutta High Court : নিয়ম বহির্ভূত নিয়োগ আরও 500 ! সোমবার ফের হলফনামা দেওয়ার নির্দেশ এসএসসিকে

আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার সকাল থেকেই ইন্টারনেট সংযোগের সমস্যা হচ্ছিল ৷ পাশাপাশি, এদিন থেকেই সংসদে শীতকালীন অধিবেশন শুরু হয়েছে ৷ সেখানেই ব্যস্ত রয়েছেন মামলাকারীদের আইনজীবী তথা রাজ্যসভার সাংসদ বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য ৷ এই মামলার শুনানি চলছে বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডনের ডিভিশন বেঞ্চে ৷ মঙ্গলবার থেকে সপ্তাহের বাকি দিনগুলি তিনি অন্য কাজে ব্যস্ত থাকবেন ৷ সেই কারণেই চলতি সপ্তাহে আর এই মামলার শুনানি সম্ভব নয় ৷ তাই সংশ্লিষ্ট দুই পক্ষের সম্মতিতেই আগামী সপ্তাহের প্রথম দিনে মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে ৷

চতুর্থ শ্রেণির কর্মী নিয়োগ মামলায় গত 22 নভেম্বর বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সিঙ্গল বেঞ্চ সিবিআই অনুসন্ধানের নির্দেশ দিয়েছিল ৷ পাশাপাশি, বেআইনিভাবে নিযুক্ত চতুর্থ শ্রেণির কর্মীদের বেতন বন্ধ রাখারও নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি ৷ কিন্তু, এর পরদিনই রাজ্য ও স্কুল সার্ভিস কমিশনের আবেদনের প্রেক্ষিতে বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন ও বিচারপতি রবীন্দ্রনাথ সামন্তের ডিভিশন বেঞ্চ সংশ্লিষ্ট মামলায় তিন সপ্তাহের জন্য সিবিআই অনুসন্ধানের উপর স্থগিতাদেশ দেয় ৷ একইসঙ্গে আদালত জানিয়ে দেয়, 29 নভেম্বর মামলার পরবর্তী শুনানি করা হবে ৷ কিন্তু ইন্টারনেট সমস্যার জেরে তা ভেস্তে যায় ৷

আরও পড়ুন : Calcutta High Court : 25 কর্মীর বেতন আপাতত বন্ধ, অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতিকে দিয়ে তদন্ত চাইল রাজ্য

উল্লেখ্য, রাজ্য সরকার 2016 সালে পরীক্ষার ভিত্তিতে 16 হাজারেরও বেশি চতুর্থ শ্রেণির কর্মী নিয়োগ করে ৷ এই নিয়োগের মেয়াদ শেষ হয় 2019 সালের 4 মে ৷ অভিযোগ, নিয়োগের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পরও 500-রও বেশি ব্যক্তিকে চাকরিতে নিয়োগ করা হয় ! কীভাবে, কোথা থেকে এঁরা নিয়োগপত্র হাতে পেলেন, সেটা এখনও স্পষ্ট নয় ৷ সেই কারণেই বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সিঙ্গল বেঞ্চ এই বিষয়ে সিবিআই অনুসন্ধানের নির্দেশ দিয়েছিল ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.