কলকাতা, 3 মার্চ : পৌরভোটে BJP-র প্রার্থী হওয়ার জন্য দরবার। সংখ্যাটা এত বেশি যে দলের সদর কার্যালয়ে বসাতে হল- ড্রপবক্স। কলকাতা, হাওড়া, বিধাননগর সহ রাজ্যের বিভিন্ন পৌরভোট ও পৌরনিগমগুলিতে পৌরভোটে BJP-র প্রার্থী হওয়ার জন্য বায়োডেটা জমা পড়ছে শ'য়ে শ'য়ে। দিলীপ ঘোষ, মুকুল রায় ও সুব্রত চট্টোপাধ্যায়ের কাছে সবথেকে বেশি বায়োডেটা জমা পড়ছে। একটি ওয়ার্ডের জন্য 10-20টি করে বায়োডেটা জমা পড়ছে বলে সূত্রের খবর। রাজ্যনেতারা এতে বিরক্ত। তাই বাধ্য হয়ে দলের সদর কার্যালয়ে বড় ড্রপবক্স বসানো হয়েছে। কিন্তু, সেই ড্রপবক্সও উপচে পড়ছে বলে BJP সূত্রের খবর।
2019-এর লোকসভা নির্বাচনে BJP 18টি আসন দখল করেছে। রাজ্যে প্রধান বিরোধী দল হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে। এদিকে বেশিরভাগ পৌরসভা তৃণমূলের দখলে । এরমধ্যে অনেক জায়গায় পরিষেবা নিয়ে সাধারণ মানুষের বিস্তর অভিযোগ রয়েছে। আমজনতা তিতিবিরক্ত। স্থানীয় কাউন্সিলরদের বিরুদ্ধে কাটমানির অভিযোগও মাঝেমধ্যেই ওঠে। এই পরিস্থিতিতে BJP-র কার্যকর্তা ছাড়াও স্থানীয় বুদ্ধিজীবীরাও পৌরভোটে BJP-র প্রার্থী হওয়ার জন্য সদর কার্যালয় বায়োডেটা জমা দিচ্ছেন।
পৌরভোটে BJP-র প্রার্থী হওয়ার দরবার, সদর কার্যালয়ে বসল "ড্রপবক্স"
2019 এর লোকসভা নির্বাচনে BJP 18টি আসন দখল করেছে। রাজ্যে প্রধান বিরোধী দল হিসেবে BJP জায়গা করে নিয়েছে। BJP-র কার্যকর্তা ছাড়াও স্থানীয় বুদ্ধিজীবীরাও পৌরভোটে BJP-র প্রার্থী হওয়ার জন্য সদর কার্যালয় বায়োডেটা জমা দিচ্ছেন। সংখ্যাটা এত বেশি যে সদর কার্যালয় বসাতে হল বিশেষ ড্রপবক্স।
কলকাতা, 3 মার্চ : পৌরভোটে BJP-র প্রার্থী হওয়ার জন্য দরবার। সংখ্যাটা এত বেশি যে দলের সদর কার্যালয়ে বসাতে হল- ড্রপবক্স। কলকাতা, হাওড়া, বিধাননগর সহ রাজ্যের বিভিন্ন পৌরভোট ও পৌরনিগমগুলিতে পৌরভোটে BJP-র প্রার্থী হওয়ার জন্য বায়োডেটা জমা পড়ছে শ'য়ে শ'য়ে। দিলীপ ঘোষ, মুকুল রায় ও সুব্রত চট্টোপাধ্যায়ের কাছে সবথেকে বেশি বায়োডেটা জমা পড়ছে। একটি ওয়ার্ডের জন্য 10-20টি করে বায়োডেটা জমা পড়ছে বলে সূত্রের খবর। রাজ্যনেতারা এতে বিরক্ত। তাই বাধ্য হয়ে দলের সদর কার্যালয়ে বড় ড্রপবক্স বসানো হয়েছে। কিন্তু, সেই ড্রপবক্সও উপচে পড়ছে বলে BJP সূত্রের খবর।
2019-এর লোকসভা নির্বাচনে BJP 18টি আসন দখল করেছে। রাজ্যে প্রধান বিরোধী দল হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে। এদিকে বেশিরভাগ পৌরসভা তৃণমূলের দখলে । এরমধ্যে অনেক জায়গায় পরিষেবা নিয়ে সাধারণ মানুষের বিস্তর অভিযোগ রয়েছে। আমজনতা তিতিবিরক্ত। স্থানীয় কাউন্সিলরদের বিরুদ্ধে কাটমানির অভিযোগও মাঝেমধ্যেই ওঠে। এই পরিস্থিতিতে BJP-র কার্যকর্তা ছাড়াও স্থানীয় বুদ্ধিজীবীরাও পৌরভোটে BJP-র প্রার্থী হওয়ার জন্য সদর কার্যালয় বায়োডেটা জমা দিচ্ছেন।