কলকাতা, 31 জুলাই : তালিকাটা ক্রমশ বড় হচ্ছে। কলকাতা পুলিশের ইন্সপেক্টর অভিজ্ঞান মুখার্জির পর এবার মৃত্যু হল আরও এক অফিসারের। তিনি কলকাতা পুলিশের অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব-ইন্সপেক্টর ছিলেন। এই পুলিশের অফিসারও কোরোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। বেশ কিছুদিন লড়াই করে আজ রাতে তাঁর মৃত্যু হয়। কোরোনা যোদ্ধার এই মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন নগরপাল অনুজ শর্মা । আশ্বাস দিয়েছেন তাঁর পরিবারের পাশে থাকার।
জানা গেছে, চিৎপুর থানার অ্য়াসিস্ট্যান্ট সাব-ইন্সপেক্টর তপনচন্দ্র কুমার গত 24 জুলাই অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভরতি হন। তার দু তিন দিন আগে থেকে অসুস্থ বোধ করেন। জ্বর সহ অন্যান্য উপসর্গগুলো দেখা দেয়। তারপরই তিনি চিকিৎসকের পরামর্শে সোয়াবের নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠান। তা পজ়িটিভ আসে । তারপর তাঁকে ভরতি করা হয় মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে। সেখানেই চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। লকডাউন নিশ্চিত করতে নাকা চেকিংয়ে ডিউটি থেকে শুরু করে, কনটেনমেন্ট জ়োন় সামলানো, সবই করেছেন তপন । সহকর্মীরা জানাচ্ছেন, সদাহাস্য মানুষটার ডিউটিতে না ছিল না। তবে শারীরিক বেশ কয়েকটি সমস্যা ছিল। তাঁর মৃত্যুতে রীতিমতো শোকের আবহ চিৎপুর থানায়।
এখনও পর্যন্ত কোরোনার কারণে কলকাতা পুলিশের মোট সাতজনের মৃত্যু হল। এর আগে সাউথ ট্রাফিক গার্ডের কনস্টেবল সেবাস্তিয়ান সাকসার মৃত্যু হয়। সেবাস্তিয়ানের স্মরণসভার দিন অর্থাৎ 13 জুন শিয়ালদা ট্রাফিক গার্ডে কর্মরত কনস্টেবল দিলীপ সর্দারের মৃত্যু হয়। কলকাতা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয় তাঁর। কোরোনার কারণে মৃত্যু তালিকায় তৃতীয় নাম সুব্রত দাস। তিনি সিভিক ভলেন্টিয়ার ছিলেন। সেই তালিকায় পরে যুক্ত হয় ইক্যুইপমেন্ট সেলের OC অভিজ্ঞান মুখোপাধ্যায় এবং কনস্টেবল কৃষ্ণকান্ত বর্মণের নাম। একই দিনে মৃত্যু হয় দুজনের। গত 27 জুলাই রাতে মৃত্যু হয় কনস্টেবল দেবেন্দ্রনাথ তিরকির। সেই তালিকায় শেষতম সংযোজন হল তপনবাবুর নাম।
কোরোনায় আক্রান্ত হয়ে চলে গেলেন কলকাতা পুলিশের আরও এক অফিসার - অ্য়াসিস্ট্যান্ট সাব-ইন্সপেক্টর তপন চন্দ্র কুমার
চিৎপুর থানার অ্য়াসিস্ট্যান্ট সাব-ইন্সপেক্টর তপনচন্দ্র কুমার কোরোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত্য়ু হল ৷ এই নিয়ে কলকাতা পুলিসের মোট 7 জনের কোরোনায় মৃত্য়ু হল ৷
কলকাতা, 31 জুলাই : তালিকাটা ক্রমশ বড় হচ্ছে। কলকাতা পুলিশের ইন্সপেক্টর অভিজ্ঞান মুখার্জির পর এবার মৃত্যু হল আরও এক অফিসারের। তিনি কলকাতা পুলিশের অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব-ইন্সপেক্টর ছিলেন। এই পুলিশের অফিসারও কোরোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। বেশ কিছুদিন লড়াই করে আজ রাতে তাঁর মৃত্যু হয়। কোরোনা যোদ্ধার এই মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন নগরপাল অনুজ শর্মা । আশ্বাস দিয়েছেন তাঁর পরিবারের পাশে থাকার।
জানা গেছে, চিৎপুর থানার অ্য়াসিস্ট্যান্ট সাব-ইন্সপেক্টর তপনচন্দ্র কুমার গত 24 জুলাই অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভরতি হন। তার দু তিন দিন আগে থেকে অসুস্থ বোধ করেন। জ্বর সহ অন্যান্য উপসর্গগুলো দেখা দেয়। তারপরই তিনি চিকিৎসকের পরামর্শে সোয়াবের নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠান। তা পজ়িটিভ আসে । তারপর তাঁকে ভরতি করা হয় মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে। সেখানেই চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। লকডাউন নিশ্চিত করতে নাকা চেকিংয়ে ডিউটি থেকে শুরু করে, কনটেনমেন্ট জ়োন় সামলানো, সবই করেছেন তপন । সহকর্মীরা জানাচ্ছেন, সদাহাস্য মানুষটার ডিউটিতে না ছিল না। তবে শারীরিক বেশ কয়েকটি সমস্যা ছিল। তাঁর মৃত্যুতে রীতিমতো শোকের আবহ চিৎপুর থানায়।
এখনও পর্যন্ত কোরোনার কারণে কলকাতা পুলিশের মোট সাতজনের মৃত্যু হল। এর আগে সাউথ ট্রাফিক গার্ডের কনস্টেবল সেবাস্তিয়ান সাকসার মৃত্যু হয়। সেবাস্তিয়ানের স্মরণসভার দিন অর্থাৎ 13 জুন শিয়ালদা ট্রাফিক গার্ডে কর্মরত কনস্টেবল দিলীপ সর্দারের মৃত্যু হয়। কলকাতা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয় তাঁর। কোরোনার কারণে মৃত্যু তালিকায় তৃতীয় নাম সুব্রত দাস। তিনি সিভিক ভলেন্টিয়ার ছিলেন। সেই তালিকায় পরে যুক্ত হয় ইক্যুইপমেন্ট সেলের OC অভিজ্ঞান মুখোপাধ্যায় এবং কনস্টেবল কৃষ্ণকান্ত বর্মণের নাম। একই দিনে মৃত্যু হয় দুজনের। গত 27 জুলাই রাতে মৃত্যু হয় কনস্টেবল দেবেন্দ্রনাথ তিরকির। সেই তালিকায় শেষতম সংযোজন হল তপনবাবুর নাম।
TAGGED:
corona