ETV Bharat / city

বনধে কোনও ছুটি নয়, নির্দেশিকা জারি নবান্নের

বনধের দিন কোনও ছুটি পাবেন না সরকারি কর্মীরা ৷ ওইদিন অনুপস্থিত থাকলে একদিনের বেতন কাটা যাবে ৷ শুধুমাত্র চারটি ক্ষেত্রে ওইদিন ছুটি নেওয়া যাবে ৷ সেগুলি হল- কোনও কর্মী হাসপাতালে ভরতি হলে ৷ পরিবারের কেউ মারা গেলে ৷ অসুস্থতার জন্য 7 জানুয়ারির আগে থেকে ছুটিতে থাকলে ৷ আর চার নম্বর হল- 7 জানুয়ারি আগে থেকে যেসব কর্মী চাইল্ড কেয়ার লিভ, মাতৃকালীন ছুটি, মেডিকেল লিভ এবং আর্নড লিভে রয়েছেন ৷

a
a
author img

By

Published : Jan 6, 2020, 8:14 PM IST

কলকাতা, 6 জানুয়ারি : বনধের দিনে সরকারি কর্মীদের ছুটি বাতিল করল নবান্ন । এই নিয়ে নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে অর্থ দপ্তরের তরফে । যেখানে বলা হয়েছে, 8 জানুয়ারি সমস্ত ধরনের ছুটি বাতিল করা হয়েছে । সেখানে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে, ওই দিন ধর্মঘট ডেকেছে বেশ কিছু কর্মী সংগঠন । সেই সূত্রেই রাজ্য সরকারের ঘোষিত নীতি মেনে এই নির্দেশিকা ।

আজ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, ধর্মঘটের ইশুকে সমর্থন করেন তিনি । কিন্তু তার জন্য ধর্মঘটের প্রয়োজন নেই । নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন এবং NRC নিয়ে তিনি নিজেও মিছিল-মিটিং করছেন । আন্দোলন চলছে । তিনি বলেন, “গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে যে কোনও আন্দোলন করা যেতে পারে । কিন্তু এ রাজ্যে বনধ কোনওভাবে করতে দেওয়া হবে না ‌।"

a
অর্থ দপ্তরের নির্দেশিকা

CITU, AITUC-সহ কয়েকটি শ্রমিক সংগঠন নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন, NRC-সহ কয়েকটি ইশুকে সামনে রেখে দেশজুড়ে ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে । 8 জানুয়ারি ধর্মঘট সফল করার জন্য আবেদনও জানানো হচ্ছে । ধর্মঘটকে সমর্থনের জন্য মুখ্যমন্ত্রীর কাছেও আবেদন করেছে সংগঠনগুলি ৷ কিন্তু সরকারে আসার পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেছিলেন, পশ্চিমবঙ্গে সাধারণ ধর্মঘট করা যাবে না । তারপর থেকে প্রতিটি ধর্মঘটে বিরোধিতা করেছে রাজ্য সরকার । এ বিষয়ে নবান্নের মনোভাব, বনধ-ধর্মঘটে নাগরিক পরিষেবা ব্যাহত হয় । স্তব্ধ হয়ে যায় জনজীবন । তা কোনওভাবেই কাম্য নয় । রাজ্যের সব নাগরিককে সরকারি পরিষেবা দানের দায়িত্ব কর্মীদের । তাই সরকারি কর্মীরা স্বাভাবিক জনজীবন বিপর্যস্ত করে বনধে ছুটি নিতে পারেন না । সেই সূত্রেই সমস্ত ছুটি বাতিল করে দিয়েছে নবান্ন । বিরোধীদের অভিযোগ, বিরোধী কণ্ঠস্বর রোধ করতেই সরকারি কর্মীদের ছুটি বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে শাসকদল ৷ তাদের বক্তব্য, বিরোধী নেত্রী থাকাকালীন বিভিন্ন ইশুতে বনধ ডেকেছেন মমতা ৷

কলকাতা, 6 জানুয়ারি : বনধের দিনে সরকারি কর্মীদের ছুটি বাতিল করল নবান্ন । এই নিয়ে নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে অর্থ দপ্তরের তরফে । যেখানে বলা হয়েছে, 8 জানুয়ারি সমস্ত ধরনের ছুটি বাতিল করা হয়েছে । সেখানে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে, ওই দিন ধর্মঘট ডেকেছে বেশ কিছু কর্মী সংগঠন । সেই সূত্রেই রাজ্য সরকারের ঘোষিত নীতি মেনে এই নির্দেশিকা ।

আজ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, ধর্মঘটের ইশুকে সমর্থন করেন তিনি । কিন্তু তার জন্য ধর্মঘটের প্রয়োজন নেই । নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন এবং NRC নিয়ে তিনি নিজেও মিছিল-মিটিং করছেন । আন্দোলন চলছে । তিনি বলেন, “গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে যে কোনও আন্দোলন করা যেতে পারে । কিন্তু এ রাজ্যে বনধ কোনওভাবে করতে দেওয়া হবে না ‌।"

a
অর্থ দপ্তরের নির্দেশিকা

CITU, AITUC-সহ কয়েকটি শ্রমিক সংগঠন নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন, NRC-সহ কয়েকটি ইশুকে সামনে রেখে দেশজুড়ে ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে । 8 জানুয়ারি ধর্মঘট সফল করার জন্য আবেদনও জানানো হচ্ছে । ধর্মঘটকে সমর্থনের জন্য মুখ্যমন্ত্রীর কাছেও আবেদন করেছে সংগঠনগুলি ৷ কিন্তু সরকারে আসার পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেছিলেন, পশ্চিমবঙ্গে সাধারণ ধর্মঘট করা যাবে না । তারপর থেকে প্রতিটি ধর্মঘটে বিরোধিতা করেছে রাজ্য সরকার । এ বিষয়ে নবান্নের মনোভাব, বনধ-ধর্মঘটে নাগরিক পরিষেবা ব্যাহত হয় । স্তব্ধ হয়ে যায় জনজীবন । তা কোনওভাবেই কাম্য নয় । রাজ্যের সব নাগরিককে সরকারি পরিষেবা দানের দায়িত্ব কর্মীদের । তাই সরকারি কর্মীরা স্বাভাবিক জনজীবন বিপর্যস্ত করে বনধে ছুটি নিতে পারেন না । সেই সূত্রেই সমস্ত ছুটি বাতিল করে দিয়েছে নবান্ন । বিরোধীদের অভিযোগ, বিরোধী কণ্ঠস্বর রোধ করতেই সরকারি কর্মীদের ছুটি বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে শাসকদল ৷ তাদের বক্তব্য, বিরোধী নেত্রী থাকাকালীন বিভিন্ন ইশুতে বনধ ডেকেছেন মমতা ৷

Intro:কলকাতা, 6 ডিসেম্বর: বনধের দিনে সরকারি কর্মীদের ছুটি বাতিল করল নবান্ন। ইতিমধ্যেই বিষয়টি নিয়ে নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে অর্থ দপ্তরের তরফে। যেখানে বলা হয়েছে আগামী 8 জানুয়ারি সাধারণ অর্থে সমস্ত ধরনের ছুটি বাতিল করা হয়েছে। সেখানে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে ওই দিন ধর্মঘট ডেকেছে বেশ কিছু কর্মী সংগঠন। সেই সূত্রেই রাজ্য সরকার ঘোষিত নীতির থেকে এই নির্দেশিকা।



Body:আজ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, ধর্মঘটের ইস্যুকে সমর্থন করেন তিনি। কিন্তু তার জন্য ধর্মঘটের প্রয়োজন নেই। নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল এবং এনআরসি নিয়ে তিনি নিজেও মিছিল-মিটিং করছেন। আন্দোলন চলছে। তিনি বলেন, “ গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে যে কোনও আন্দোলন করা যেতে পারে। কিন্তু এ রাজ্যে বনধ কোনোভাবে করতে দেওয়া হবে না‌।"



Conclusion:উল্লেখ্য সি আই টি ইউ, আইএনটিটিইউসি, এ আই টি ইউ সি সহ বেশ কিছু সংগঠন নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল, এনআরসি ও আরো কিছু ইস্যুকে সামনে রেখে দেশজুড়ে ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে। 8 জানুয়ারি ধর্মঘট সফল করার জন্য আবেদনও জানানো হচ্ছে। কিন্তু সরকারে আসার পর থেকেই মমতা বন্দোপাধ্যায় ঘোষণা করেছিলেন পশ্চিমবঙ্গে সাধারণ ধর্মঘট করা যাবে না। তারপর থেকে প্রতিটি ধর্মঘটে বিরোধিতা করেছে রাজ্য সরকার। এ বিষয়ে নবান্নে মনোভাব, বনধ-ধর্মঘটে নাগরিক পরিষেবা ব্যাহত হয়। স্তব্ধ হয়ে যায় জনজীবন। সেটি কোনোভাবেই কাম্য নয়। রাজ্যের সব নাগরিককে সরকারি পরিষেবা দানের দায়িত্ব কর্মীদের। তাই সরকারি কর্মীরা স্বাভাবিক জনজীবন বিপর্যস্ত করা বনধে শামিল হতে পারে না। সেই সূত্রেই সমস্ত ছুটি বাতিল করে দিয়েছে নবান্ন।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.