ETV Bharat / city

Howrah City Police : চুরির অভিযোগে পুলিশের জালে শিক্ষিকার এম এ পাস পুত্র

হাওড়ার সাঁকরাইল থানার হাতে ধরা পড়ল ইংরেজি সাহিত্যে এম এ পাস চোর ৷ সঙ্গে ধরা পড়েছে তার দুই সাগরেদও ৷ উদ্ধার হল 10 লক্ষ টাকার বেশি চুরি যাওয়া সোনার গয়নাও ৷ রবিবার ধৃতদের হাওড়া আদালতে তোলা হয়েছে ৷

পুলিশের জালে শিক্ষিকা মায়ের ইংরেজি সাহিত্যে স্নাতকোত্তর
পুলিশের জালে শিক্ষিকা মায়ের ইংরেজি সাহিত্যে স্নাতকোত্তর
author img

By

Published : Jun 20, 2021, 6:11 PM IST

হাওড়া, 20 জুন : যেন কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে বেরিয়ে এল কেউটে । চুরির অভিযোগ পেয়ে তদন্তে নামে পুলিশ ৷ ধরা পড়ল এম এ পাশ চোর ৷ তার সঙ্গেই হাতে এল 'মাস্টারমাইন্ড'-এর দুই সাগরেদ এবং চুরি যাওয়া গয়নাও ৷

ঘটনা হাওড়ার নাজিরগঞ্জের ৷ একটি চুরির কিনারা করতে গিয়ে সাঁকরাইল থানার হাতে এল শিক্ষিকা মায়ের ক্লেপটোম্যানিয়্য়াক (Kleptomania) ছেলে এবং তাঁর দুই সহকারী ৷ তার সঙ্গে উদ্ধার হয়েছে দশ লক্ষ টাকার বেশি মূল্যের সোনার গয়না । মূল পান্ডা সৌমাল্য চৌধুরী আসানসোলের বাসিন্দা ৷ তার বাকি দুই সাগরেদের বাড়ি পশ্চিম মেদিনীপুরে ৷

সৌমাল্য চৌধুরী ইংরেজিতে এমএ পাস । চুরি করাই তার নেশা । সেটাই পেশা হিসাবেও বেছে নেয় ৷ আসানসোল, হাওড়া, হুগলি জেলায় কমপক্ষে কুড়িটি চুরির ঘটনায় সে যুক্ত । তার বাবা সরকারি অফিসার ছিলেন । মা ছিলেন শিক্ষিকা । ছেলের কুকীর্তির কথা জানতে পেরে লজ্জায় আত্মঘাতী হন মা । এতেও শোধরায়নি গুণধর ছেলে ৷ এর আগেও একবার আসানসোল পুলিশের হাতে ধরা পড়ে কয়েক মাসের জন্য জেল খেটে ছাড়া পায় সে ।

পুলিশ জানায়, গত 9 জুন হাওড়ার সাঁকরাইল থানার অন্তর্গত দুইলা এলাকায় একটি ফ্ল্যাটে চুরির ঘটনা ঘটে ৷ প্রায় দশ ভরি সোনার গয়না চুরি যায় ৷ চোর চুরি করে স্কুটি করে পালাবার সময় ফ্ল্যাটের এক আবাসিক স্কুটির নম্বর লিখে নেন । এই নম্বরের সূত্র ধরেই পাঁশকুড়া থেকে গ্রেফতার করা হয় সৌমাল্য চৌধুরী ও তার এক সাগরেদ প্রকাশ শাঁসমলকে । এরপর পশ্চিম মেদিনীপুরের দাসপুর থেকে গ্রেফতার করা হয় অন্য সাগরেদ মাধব সামন্তকে ৷

সাঁকরাইল থানার পুলিশ সৌমাল্য এবং তার দুই সাগরেদকে গ্রেফতার করে দুই মেদিনীপুর থেকে ৷

হাওড়া সিটি পুলিশের (Howrah City Police) ডিসি সাউথ প্রতীক্ষা ঝাঁকরিয়া জানান, মাধবকে চুরির সামগ্রী বিক্রি করেছিল সৌমাল্য এবং প্রকাশ । হাওড়াতে বিভিন্ন এলাকায় ন'টি চুরি করেছে অভিযুক্তরা । তিনজনকেই রবিবার হাওড়া আদালতে পেশ করা হয়েছে ৷ অনুমান, বাকি চুরির ঘটনার কিনারা করা যাবে ।

আরও পড়ুন : মাকে মারধর করে বিষ খাওয়ায় বাবা, গৃহবধূর মৃত্যুতে অভিযোগ মেয়ের

হাওড়া, 20 জুন : যেন কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে বেরিয়ে এল কেউটে । চুরির অভিযোগ পেয়ে তদন্তে নামে পুলিশ ৷ ধরা পড়ল এম এ পাশ চোর ৷ তার সঙ্গেই হাতে এল 'মাস্টারমাইন্ড'-এর দুই সাগরেদ এবং চুরি যাওয়া গয়নাও ৷

ঘটনা হাওড়ার নাজিরগঞ্জের ৷ একটি চুরির কিনারা করতে গিয়ে সাঁকরাইল থানার হাতে এল শিক্ষিকা মায়ের ক্লেপটোম্যানিয়্য়াক (Kleptomania) ছেলে এবং তাঁর দুই সহকারী ৷ তার সঙ্গে উদ্ধার হয়েছে দশ লক্ষ টাকার বেশি মূল্যের সোনার গয়না । মূল পান্ডা সৌমাল্য চৌধুরী আসানসোলের বাসিন্দা ৷ তার বাকি দুই সাগরেদের বাড়ি পশ্চিম মেদিনীপুরে ৷

সৌমাল্য চৌধুরী ইংরেজিতে এমএ পাস । চুরি করাই তার নেশা । সেটাই পেশা হিসাবেও বেছে নেয় ৷ আসানসোল, হাওড়া, হুগলি জেলায় কমপক্ষে কুড়িটি চুরির ঘটনায় সে যুক্ত । তার বাবা সরকারি অফিসার ছিলেন । মা ছিলেন শিক্ষিকা । ছেলের কুকীর্তির কথা জানতে পেরে লজ্জায় আত্মঘাতী হন মা । এতেও শোধরায়নি গুণধর ছেলে ৷ এর আগেও একবার আসানসোল পুলিশের হাতে ধরা পড়ে কয়েক মাসের জন্য জেল খেটে ছাড়া পায় সে ।

পুলিশ জানায়, গত 9 জুন হাওড়ার সাঁকরাইল থানার অন্তর্গত দুইলা এলাকায় একটি ফ্ল্যাটে চুরির ঘটনা ঘটে ৷ প্রায় দশ ভরি সোনার গয়না চুরি যায় ৷ চোর চুরি করে স্কুটি করে পালাবার সময় ফ্ল্যাটের এক আবাসিক স্কুটির নম্বর লিখে নেন । এই নম্বরের সূত্র ধরেই পাঁশকুড়া থেকে গ্রেফতার করা হয় সৌমাল্য চৌধুরী ও তার এক সাগরেদ প্রকাশ শাঁসমলকে । এরপর পশ্চিম মেদিনীপুরের দাসপুর থেকে গ্রেফতার করা হয় অন্য সাগরেদ মাধব সামন্তকে ৷

সাঁকরাইল থানার পুলিশ সৌমাল্য এবং তার দুই সাগরেদকে গ্রেফতার করে দুই মেদিনীপুর থেকে ৷

হাওড়া সিটি পুলিশের (Howrah City Police) ডিসি সাউথ প্রতীক্ষা ঝাঁকরিয়া জানান, মাধবকে চুরির সামগ্রী বিক্রি করেছিল সৌমাল্য এবং প্রকাশ । হাওড়াতে বিভিন্ন এলাকায় ন'টি চুরি করেছে অভিযুক্তরা । তিনজনকেই রবিবার হাওড়া আদালতে পেশ করা হয়েছে ৷ অনুমান, বাকি চুরির ঘটনার কিনারা করা যাবে ।

আরও পড়ুন : মাকে মারধর করে বিষ খাওয়ায় বাবা, গৃহবধূর মৃত্যুতে অভিযোগ মেয়ের

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.