ETV Bharat / city

ভিজিলেন্স অফিসার সেজে দেড় লাখ টাকার প্রতারণা, গ্রেপ্তার BSF কর্মী - Habra Police Station

হাবড়ার কামারথুবা নবপল্লি এলাকার বাসিন্দা নারায়ণ সাহা হাবড়া অটো ইউনিয়নের কর্মী । দিন দশেক আগে বাপি ভিজিলেন্স অফিসার সেজে এসে নারায়ণকে বলেন, যে গাড়িগুলো চলছে তার কোনও কাগজপত্র নেই । তাই গাড়িগুলোকে বাজেয়াপ্ত করা হবে । তারপর গাড়িগুলোকে বাজেয়াপ্ত যাতে করা না হয় এই শর্তে নারায়ণের সঙ্গে দেড় লাখ টাকার রফা হয় ।

arrested-a-bsf
গ্রেপ্তার BSF কর্মী
author img

By

Published : Dec 30, 2019, 11:41 PM IST

হাবড়া, 30 ডিসেম্বর : ভিজিলেন্স অফিসার সেজে দেড় লাখ টাকা প্রতারণার অভিযোগে BSF-র এক কর্মীকে গ্রেপ্তার করল হাবড়া থানার পুলিশ । ধৃতের নাম বাপি দত্ত । বাড়ি গোবরডাঙার খাঁটুরা রঘুনাথপুর গ্রামে । BSF-র 12 নম্বর ব্যাটেলিয়নের কর্মী ।

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, হাবড়ার কামারথুবা নবপল্লি এলাকার বাসিন্দা নারায়ণ সাহা হাবড়া অটো ইউনিয়নের কর্মী । দিন দশেক আগে বাপি ভিজিলেন্স অফিসার সেজে এসে নারায়ণকে বলেন, যে গাড়িগুলো চলছে তার কোনও কাগজপত্র নেই । তাই গাড়িগুলোকে বাজেয়াপ্ত করা হবে । তারপর গাড়িগুলোকে বাজেয়াপ্ত যাতে করা না হয় এই শর্তে নারায়ণের সঙ্গে দেড় লাখ টাকার রফা হয় ।

এরপর গাড়ির কাগজপত্র ঠিক করে দেওয়ার জন্য বাপিকেই অনুরোধ করে নারায়ণ । 1 লাখ টাকার বিনিময়ে কাগজ ঠিক করে দেবে বাপি । তাতে সন্দেহ হয় নারায়ণের । তাই 28 ডিসেম্বর হাবড়া থানায় অভিযোগ দায়ের করেন । তারপর রবিবার টাকার টোপ ফেলে বাপিকে হাবড়ায় ডেকে আনেন তিনি । আগে থেকেই সাদা পোশাকের পুলিশ মজুত ছিল । তারাই বাপিকে হাতে নাতে ধরে ফেলে ।

বারাসাত আদালত ধৃতকে তিন দিনের হেপাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছে । এরপর হাবড়ার পুলিশ BSF কর্তৃপক্ষকে বাপির গ্রেপ্তারের বিষয়টি জানায় । সোমবার BSF-র 12 নম্বর ব্যাটেলিয়নের আধিকারিকরা তাকে নিজেদের হেপাজতে নেওয়ার আবেদন জানিয়েছেন ।

হাবড়া, 30 ডিসেম্বর : ভিজিলেন্স অফিসার সেজে দেড় লাখ টাকা প্রতারণার অভিযোগে BSF-র এক কর্মীকে গ্রেপ্তার করল হাবড়া থানার পুলিশ । ধৃতের নাম বাপি দত্ত । বাড়ি গোবরডাঙার খাঁটুরা রঘুনাথপুর গ্রামে । BSF-র 12 নম্বর ব্যাটেলিয়নের কর্মী ।

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, হাবড়ার কামারথুবা নবপল্লি এলাকার বাসিন্দা নারায়ণ সাহা হাবড়া অটো ইউনিয়নের কর্মী । দিন দশেক আগে বাপি ভিজিলেন্স অফিসার সেজে এসে নারায়ণকে বলেন, যে গাড়িগুলো চলছে তার কোনও কাগজপত্র নেই । তাই গাড়িগুলোকে বাজেয়াপ্ত করা হবে । তারপর গাড়িগুলোকে বাজেয়াপ্ত যাতে করা না হয় এই শর্তে নারায়ণের সঙ্গে দেড় লাখ টাকার রফা হয় ।

এরপর গাড়ির কাগজপত্র ঠিক করে দেওয়ার জন্য বাপিকেই অনুরোধ করে নারায়ণ । 1 লাখ টাকার বিনিময়ে কাগজ ঠিক করে দেবে বাপি । তাতে সন্দেহ হয় নারায়ণের । তাই 28 ডিসেম্বর হাবড়া থানায় অভিযোগ দায়ের করেন । তারপর রবিবার টাকার টোপ ফেলে বাপিকে হাবড়ায় ডেকে আনেন তিনি । আগে থেকেই সাদা পোশাকের পুলিশ মজুত ছিল । তারাই বাপিকে হাতে নাতে ধরে ফেলে ।

বারাসাত আদালত ধৃতকে তিন দিনের হেপাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছে । এরপর হাবড়ার পুলিশ BSF কর্তৃপক্ষকে বাপির গ্রেপ্তারের বিষয়টি জানায় । সোমবার BSF-র 12 নম্বর ব্যাটেলিয়নের আধিকারিকরা তাকে নিজেদের হেপাজতে নেওয়ার আবেদন জানিয়েছেন ।

Intro:ভিজিলেন্স অফিসার সেজে দেড় লক্ষ টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার বিএসএফ কর্মী


হাবড়াঃ ভিজিলেন্স অফিসার সেজে দেড় লক্ষ টাকা প্রতারণার অভিযোগে বিএসএফ এক কর্মীকে গ্রেপ্তার করল পুলিশ। ধৃতের নাম বাপি দত্ত। বাড়ি গোবরডাঙার খাঁটুরা রঘুনাথপুর গ্রামে। বিএসএফের 12 নম্বর ব্যাটালিয়নের কর্মী তিনি। হাবড়া থানার পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করেছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, হাবড়ার কামারথুবা নবপল্লি এলাকার বাসিন্দা নারায়ণ সাহা হাবড়া অটো ইউনিয়নের কর্মী। দিন দশেক আগে বাপি দত্ত ভিজিলেন্স অফিসার সেজে এসে নারায়ণকে বলে, যে গাড়িগুলো এখানে চলছে তার কোনও কাগজপত্র নেই। তাই গাড়িগুলোকে আমি সিজ করব। তারপর গাড়িগুলোকে সিজ করা হবে না এই শর্তে নারায়ণের সঙ্গে দেড় লক্ষ টাকা রফা করে অভিযুক্ত বাপি।
নারায়ণ গাড়ির কাগজপত্র ঠিক করে দেওয়ার জন্য বাপিকেই অনুরোধ করে। বাপি আরও এক লক্ষ টাকার বিনিময়ে কাগজ ঠিক করে দেবে বলে জানায়। কিন্তু নারায়ণের সন্দেহ হয়। তিনি ২৮ ডিসেম্বর হাবড়া থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। তারপর সেই এক লক্ষ টাকা দেওয়ার নাম করে নারায়ণ বাপিকে হাবড়ায় ডেকে আনেন। রবিবার তিনি কয়েকজন বন্ধুকে নিয়ে নির্দিষ্ট জায়গায় দাঁড়িয়ে ছিলেন। সাদা পোশাকের পুলিশও সেখানে ছিল। টাকা নিতে এলে সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ তাকে পাকড়াও করে।
পুলিশ ধৃত বারাসাত আদালত থেকে তিন দিনের হেপাজতে নিয়ে এসেছে। পুলিশ বিএসএফ কর্তৃপক্ষকে তাদের কর্মী গ্রেপ্তারের বিষয়টি জানায়। সোমবার বিএসএফের 12 নম্বর ব্যাটালিয়নের অাধিকারিকরা আবার তাকে নিজেদের হেপাজতে নেওয়ার আবেদন করেছেন। Body:ভিজিলেন্স অফিসার সেজে দেড় লক্ষ টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার বিএসএফ কর্মী


হাবড়াঃ ভিজিলেন্স অফিসার সেজে দেড় লক্ষ টাকা প্রতারণার অভিযোগে বিএসএফ এক কর্মীকে গ্রেপ্তার করল পুলিশ। ধৃতের নাম বাপি দত্ত। বাড়ি গোবরডাঙার খাঁটুরা রঘুনাথপুর গ্রামে। বিএসএফের 12 নম্বর ব্যাটালিয়নের কর্মী তিনি। হাবড়া থানার পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করেছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, হাবড়ার কামারথুবা নবপল্লি এলাকার বাসিন্দা নারায়ণ সাহা হাবড়া অটো ইউনিয়নের কর্মী। দিন দশেক আগে বাপি দত্ত ভিজিলেন্স অফিসার সেজে এসে নারায়ণকে বলে, যে গাড়িগুলো এখানে চলছে তার কোনও কাগজপত্র নেই। তাই গাড়িগুলোকে আমি সিজ করব। তারপর গাড়িগুলোকে সিজ করা হবে না এই শর্তে নারায়ণের সঙ্গে দেড় লক্ষ টাকা রফা করে অভিযুক্ত বাপি।
নারায়ণ গাড়ির কাগজপত্র ঠিক করে দেওয়ার জন্য বাপিকেই অনুরোধ করে। বাপি আরও এক লক্ষ টাকার বিনিময়ে কাগজ ঠিক করে দেবে বলে জানায়। কিন্তু নারায়ণের সন্দেহ হয়। তিনি ২৮ ডিসেম্বর হাবড়া থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। তারপর সেই এক লক্ষ টাকা দেওয়ার নাম করে নারায়ণ বাপিকে হাবড়ায় ডেকে আনেন। রবিবার তিনি কয়েকজন বন্ধুকে নিয়ে নির্দিষ্ট জায়গায় দাঁড়িয়ে ছিলেন। সাদা পোশাকের পুলিশও সেখানে ছিল। টাকা নিতে এলে সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ তাকে পাকড়াও করে।
পুলিশ ধৃত বারাসাত আদালত থেকে তিন দিনের হেপাজতে নিয়ে এসেছে। পুলিশ বিএসএফ কর্তৃপক্ষকে তাদের কর্মী গ্রেপ্তারের বিষয়টি জানায়। সোমবার বিএসএফের 12 নম্বর ব্যাটালিয়নের অাধিকারিকরা আবার তাকে নিজেদের হেপাজতে নেওয়ার আবেদন করেছেন। Conclusion:ভিজিলেন্স অফিসার সেজে দেড় লক্ষ টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার বিএসএফ কর্মী


হাবড়াঃ ভিজিলেন্স অফিসার সেজে দেড় লক্ষ টাকা প্রতারণার অভিযোগে বিএসএফ এক কর্মীকে গ্রেপ্তার করল পুলিশ। ধৃতের নাম বাপি দত্ত। বাড়ি গোবরডাঙার খাঁটুরা রঘুনাথপুর গ্রামে। বিএসএফের 12 নম্বর ব্যাটালিয়নের কর্মী তিনি। হাবড়া থানার পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করেছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, হাবড়ার কামারথুবা নবপল্লি এলাকার বাসিন্দা নারায়ণ সাহা হাবড়া অটো ইউনিয়নের কর্মী। দিন দশেক আগে বাপি দত্ত ভিজিলেন্স অফিসার সেজে এসে নারায়ণকে বলে, যে গাড়িগুলো এখানে চলছে তার কোনও কাগজপত্র নেই। তাই গাড়িগুলোকে আমি সিজ করব। তারপর গাড়িগুলোকে সিজ করা হবে না এই শর্তে নারায়ণের সঙ্গে দেড় লক্ষ টাকা রফা করে অভিযুক্ত বাপি।
নারায়ণ গাড়ির কাগজপত্র ঠিক করে দেওয়ার জন্য বাপিকেই অনুরোধ করে। বাপি আরও এক লক্ষ টাকার বিনিময়ে কাগজ ঠিক করে দেবে বলে জানায়। কিন্তু নারায়ণের সন্দেহ হয়। তিনি ২৮ ডিসেম্বর হাবড়া থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। তারপর সেই এক লক্ষ টাকা দেওয়ার নাম করে নারায়ণ বাপিকে হাবড়ায় ডেকে আনেন। রবিবার তিনি কয়েকজন বন্ধুকে নিয়ে নির্দিষ্ট জায়গায় দাঁড়িয়ে ছিলেন। সাদা পোশাকের পুলিশও সেখানে ছিল। টাকা নিতে এলে সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ তাকে পাকড়াও করে।
পুলিশ ধৃত বারাসাত আদালত থেকে তিন দিনের হেপাজতে নিয়ে এসেছে। পুলিশ বিএসএফ কর্তৃপক্ষকে তাদের কর্মী গ্রেপ্তারের বিষয়টি জানায়। সোমবার বিএসএফের 12 নম্বর ব্যাটালিয়নের অাধিকারিকরা আবার তাকে নিজেদের হেপাজতে নেওয়ার আবেদন করেছেন।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.