দুর্গাপুর ,14 জুলাই: যতদিন গড়াচ্ছে ততই কোরোনা আক্রান্তের সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে দুর্গাপুরে। দুর্গাপুর নগরনিগমের পক্ষ থেকে ঘোষণা করা হল 15 থেকে 31 জুলাই পর্যন্ত সাধারণ মানুষ কেউ দুর্গাপুর নগরনিগমে প্রবেশ করতে পারবে না। অনলাইনে তারা টাকা জমা দিতে পারবে।
মঙ্গলবার দুর্গাপুর নগরনিগমের পক্ষ থেকে নোটিস দেওয়া হয় আগামী 15 জুলাই থেকে 31 জুলাই পর্যন্ত দুর্গাপুর নগরনিগম সর্বসাধারণের জন্য বন্ধ থাকবে। ঘর-বাড়ির ট্যাক্স, ট্রেড লাইসেন্স ফি, কলের জলের বিলের টাকা আপাতত অনলাইনে দিতে হবে। যে সকল বিল পেমেন্টের ক্ষেত্রে অনলাইনে সুবিধা নেই সেগুলি 31 তারিখের পরে জমা দেওয়া যাবে বলে জানালেন দুর্গাপুর নগরনিগমের কমিশনার পুষ্পেন্দু মিত্র। কেন বন্ধ রাখা হচ্ছে দুর্গাপুর নগরনিগম সর্বসাধারণের প্রবেশ ? কমিশনার পুষ্পেন্দু মিত্র এই প্রশ্নের উত্তরে বলেন, যেভাবে কোরোনা দুর্গাপুর ও আশপাশের এলাকাগুলোতে ছড়িয়ে পড়ছে, তাতে এই রোগের হাত থেকে রক্ষা পেতে এই সর্তকতা অবলম্বন করা হল। জানি এতে অনেকের একটু সমস্যা হবে। কিন্তু কোরোনার হাত থেকে মুক্তি পেতে হলে আমাদেরকে সরকারি স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে । তাই এই সিদ্ধান্ত। দুর্গাপুর নগরনিগমের মেয়র,মেয়র পারিষদ সদস্য , কাউন্সিলররা ও দুর্গাপুর নগরনিগমের সরকারি আধিকারিক যারা, তারা অবশ্য উপস্থিত থাকবেন কাজকর্মের জন্য বলে নগরনিগম সূত্রে জানানো হয়েছে।
তবে খুব জরুরি কোনও কাজের ক্ষেত্রে দুর্গাপুর নগরনিগমের প্রবেশ করা যাবে। জরুরি পরিষেবামূলক কোন কাজ ব্যাহত হবে না বলেও জানানো হয়। আপাতত কোরোনা ঠেকাতেই এই নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে বলে জানান পৌরসভার কমিশনার পুষ্পেন্দু মিত্র।
কোরোনার জেরে আগামীকাল থেকে দুর্গাপুর নগরনিগমে প্রবেশ নিষেধ - puspendu mitra
কোরোনার জেরে আগামী বুধবার থেকে দুর্গাপুর নগরনিগমে প্রবেশ নিষেধ করা হল ৷
দুর্গাপুর ,14 জুলাই: যতদিন গড়াচ্ছে ততই কোরোনা আক্রান্তের সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে দুর্গাপুরে। দুর্গাপুর নগরনিগমের পক্ষ থেকে ঘোষণা করা হল 15 থেকে 31 জুলাই পর্যন্ত সাধারণ মানুষ কেউ দুর্গাপুর নগরনিগমে প্রবেশ করতে পারবে না। অনলাইনে তারা টাকা জমা দিতে পারবে।
মঙ্গলবার দুর্গাপুর নগরনিগমের পক্ষ থেকে নোটিস দেওয়া হয় আগামী 15 জুলাই থেকে 31 জুলাই পর্যন্ত দুর্গাপুর নগরনিগম সর্বসাধারণের জন্য বন্ধ থাকবে। ঘর-বাড়ির ট্যাক্স, ট্রেড লাইসেন্স ফি, কলের জলের বিলের টাকা আপাতত অনলাইনে দিতে হবে। যে সকল বিল পেমেন্টের ক্ষেত্রে অনলাইনে সুবিধা নেই সেগুলি 31 তারিখের পরে জমা দেওয়া যাবে বলে জানালেন দুর্গাপুর নগরনিগমের কমিশনার পুষ্পেন্দু মিত্র। কেন বন্ধ রাখা হচ্ছে দুর্গাপুর নগরনিগম সর্বসাধারণের প্রবেশ ? কমিশনার পুষ্পেন্দু মিত্র এই প্রশ্নের উত্তরে বলেন, যেভাবে কোরোনা দুর্গাপুর ও আশপাশের এলাকাগুলোতে ছড়িয়ে পড়ছে, তাতে এই রোগের হাত থেকে রক্ষা পেতে এই সর্তকতা অবলম্বন করা হল। জানি এতে অনেকের একটু সমস্যা হবে। কিন্তু কোরোনার হাত থেকে মুক্তি পেতে হলে আমাদেরকে সরকারি স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে । তাই এই সিদ্ধান্ত। দুর্গাপুর নগরনিগমের মেয়র,মেয়র পারিষদ সদস্য , কাউন্সিলররা ও দুর্গাপুর নগরনিগমের সরকারি আধিকারিক যারা, তারা অবশ্য উপস্থিত থাকবেন কাজকর্মের জন্য বলে নগরনিগম সূত্রে জানানো হয়েছে।
তবে খুব জরুরি কোনও কাজের ক্ষেত্রে দুর্গাপুর নগরনিগমের প্রবেশ করা যাবে। জরুরি পরিষেবামূলক কোন কাজ ব্যাহত হবে না বলেও জানানো হয়। আপাতত কোরোনা ঠেকাতেই এই নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে বলে জানান পৌরসভার কমিশনার পুষ্পেন্দু মিত্র।