বর্ধমান, 10 জুন : মুখে মাস্ক বেঁধে হাতে খালি স্টিলের থালা । বিক্ষোভ দেখালেন রাজ্যের অস্থায়ী বিদ্যুৎ কর্মীরা। রাজ্য অস্থায়ী বিদ্যুৎ কর্মীদের ঠিকভাবে বেতন দেওয়া হচ্ছে না, এমনকি ভিত্তিহীন যুক্তি দেখিয়ে নিরাপত্তারক্ষী সহ বেশ কয়েকজনকে ছাঁটাই করা হয়েছে। এর প্রতিবাদে পূর্ব বর্ধমান জেলার জ়োনাল ম্যানেজার অফিসের সামনে বিক্ষোভ দেখালোন অস্থায়ী কর্মীরা।
বুধবার রাজ্য অস্থায়ী বিদ্যুৎ কর্মী সমন্বয় মঞ্চ গড়ে কর্মীরা বিক্ষোভে সামিল হয়। খালি থালা হাতে বিদ্যুৎ দপ্তর অফিসের সামনে বসে পড়েন। তাঁদের দাবি, লকডাউনের সময় এমনকী ঘূর্ণিঝড় আমফানের মতো পরিস্থিতিতে বিদ্যুৎ পরিষেবা বজায় রাখতে অস্থায়ী কর্মীরা কাজ করেছেন। উপযুক্ত সুরক্ষা ছাড়াই মিটার রিডারদের দিয়ে রিডিং করানো হচ্ছে। প্রভাব খাটিয়ে কনটেইনমেন্ট জ়োন এলাকায় মিটার রিডিং করতে বাধ্য করা হচ্ছে কোনও সুরক্ষা ছাড়াই। বেশ কিছু কর্মীকে 30 দিন কাজ করিয়ে 26 দিনের মাইনে দেওয়া হচ্ছে। অনেক নিরাপত্তারক্ষী চার মাসের বেতন পাননি। এই অভিযোগ করেন অস্থায়ী কর্মীরা । এরই প্রতিবাদে তাঁরা বিক্ষোভে সামিল হন।
সংগঠনের পক্ষে সোমনাথ চ্যাটার্জি বলেন, জেলার বিভিন্ন প্রান্তে অস্থায়ী কর্মীদের দিয়ে বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থা জরুরি কাজ করিয়ে নেয়। কোরোনা সংক্রমণের সময়েও ঝুঁকি নিয়ে তাঁদের কাজ করানো হয়েছে। অথচ কাউকে মাইনে দেওয়া হচ্ছে না । অনেককে ছাঁটাই করা হচ্ছে।
মুখে মাস্ক, হাতে থালা ; বিক্ষোভে অস্থায়ী বিদ্যুৎ কর্মীরা
লকডাউন বা আমফান সব পরিস্থিতিতেই কাজ করে বিদ্যুৎ পরিষেবা বজায় রেখেছেন অস্থায়ী বিদ্যুৎ কর্মীরা । অথচ অনেকেই ঠিকমতো মাইনে পাচ্ছেন না । অনেককে কোনও কারণ ছাড়াই ছাঁটাই করা হচ্ছে । এই অভিযোগে আজ সমন্বয় মঞ্চ গড়ে অস্থায়ী বিদ্যুৎ কর্মীরা বিক্ষোভ দেখালেন । তাঁরা মুখে মাস্ক বেঁধে, হাতে খালি থালা নিয়ে বিক্ষোভে সামিল হয় । পূর্ব বর্ধমান জেলার জ়োনাল ম্যানেজার অফিসের সামনে বিক্ষোভ দেখায় এই কর্মীরা ।
বর্ধমান, 10 জুন : মুখে মাস্ক বেঁধে হাতে খালি স্টিলের থালা । বিক্ষোভ দেখালেন রাজ্যের অস্থায়ী বিদ্যুৎ কর্মীরা। রাজ্য অস্থায়ী বিদ্যুৎ কর্মীদের ঠিকভাবে বেতন দেওয়া হচ্ছে না, এমনকি ভিত্তিহীন যুক্তি দেখিয়ে নিরাপত্তারক্ষী সহ বেশ কয়েকজনকে ছাঁটাই করা হয়েছে। এর প্রতিবাদে পূর্ব বর্ধমান জেলার জ়োনাল ম্যানেজার অফিসের সামনে বিক্ষোভ দেখালোন অস্থায়ী কর্মীরা।
বুধবার রাজ্য অস্থায়ী বিদ্যুৎ কর্মী সমন্বয় মঞ্চ গড়ে কর্মীরা বিক্ষোভে সামিল হয়। খালি থালা হাতে বিদ্যুৎ দপ্তর অফিসের সামনে বসে পড়েন। তাঁদের দাবি, লকডাউনের সময় এমনকী ঘূর্ণিঝড় আমফানের মতো পরিস্থিতিতে বিদ্যুৎ পরিষেবা বজায় রাখতে অস্থায়ী কর্মীরা কাজ করেছেন। উপযুক্ত সুরক্ষা ছাড়াই মিটার রিডারদের দিয়ে রিডিং করানো হচ্ছে। প্রভাব খাটিয়ে কনটেইনমেন্ট জ়োন এলাকায় মিটার রিডিং করতে বাধ্য করা হচ্ছে কোনও সুরক্ষা ছাড়াই। বেশ কিছু কর্মীকে 30 দিন কাজ করিয়ে 26 দিনের মাইনে দেওয়া হচ্ছে। অনেক নিরাপত্তারক্ষী চার মাসের বেতন পাননি। এই অভিযোগ করেন অস্থায়ী কর্মীরা । এরই প্রতিবাদে তাঁরা বিক্ষোভে সামিল হন।
সংগঠনের পক্ষে সোমনাথ চ্যাটার্জি বলেন, জেলার বিভিন্ন প্রান্তে অস্থায়ী কর্মীদের দিয়ে বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থা জরুরি কাজ করিয়ে নেয়। কোরোনা সংক্রমণের সময়েও ঝুঁকি নিয়ে তাঁদের কাজ করানো হয়েছে। অথচ কাউকে মাইনে দেওয়া হচ্ছে না । অনেককে ছাঁটাই করা হচ্ছে।