বর্ধমান, 2 নভেম্বর : লক গেট ভেঙেছে দুর্গাপুরে । শুক্রবার রাতে দুর্গাপুর ব্যারেজের 31 নম্বর লকগেট ভাঙার ফলে হু হু করে জল বের হতে শুরু করেছে ।এর ফলে দুর্গাপুরে দেখা দিতে পারে জল সংকট এমনটাই আশঙ্কা করা হচ্ছে। কিন্তু দুর্গাপুর ব্যারেজ শুকনো হয়ে গেলেও বর্ধমানের জল সংকটের আশঙ্কা নেই এমনটাই জানাচ্ছে পূর্ব বর্ধমান জেলা প্রশাসন ।পাশাপাশি যাতে বোরো চাষের ক্ষেত্রে কোনওরকম সংকট দেখা না দেয় সেই জন্য সেচ দপ্তরের সঙ্গে প্রশাসন আলোচনা করছে।
লক গেট ভাঙার ফলে দুর্গাপুর ব্যারেজ থেকে সব জল বের করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে । সব জল বেরিয়ে যাওয়ার পরেই ব্যারেজ মেরামতের কাজ শুরু হবে। দুর্গাপুর ব্যারেজ কমপক্ষে দেড় লক্ষ কিউসেক জল ধরে রাখা যায় ।ফলে সব জল বের করে দিলে চাষের ক্ষেত্রে সমস্যা হবে কিনা তা নিয়ে চিন্তায় পড়েছে চাষিরা ।এর আগেও যখন দুর্গাপুর ব্যারেজের লকগেট ভেঙে ছিল। সেই সময় চাষের জল পাওয়া সমস্যা দেখা দিয়েছিল ।দুর্গাপুর ব্যারেজ থেকে আসা ইডেন ক্যানেলের জলে বর্ধমানে চাষবাস করা হয়। মূলত ক্যানেলে জলের উপর নির্ভর করতে হয় চাষিদের। ফলে এই অবস্থায় দুর্গাপুর ব্যারেজে জল না থাকলে কিভাবে চাষবাস হবে সেই নিয়ে তারা চিন্তায় পড়েছেন।
যদিও জেলা পরিষদের কৃষি কর্মাধ্যক্ষ মহম্মদ ইসমাইল বলেন, ইতিমধ্যে বিষয়টি নিয়ে সেচ দপ্তরের সঙ্গে কথা হয়েছে । সেচ দপ্তরের আশ্বাস দেওয়া হয়েছে সেচের জলে কোন সমস্যা দেখা দেবে না ।চাষিদের চিন্তার কারণ নেই।
লকগেট ভাঙলেও বর্ধমানে চাষে প্রভাব পড়বে না, আশ্বাস প্রশাসনের
শুক্রবার রাতে দুর্গাপুর ব্যারেজের 31 নম্বর লকগেট ভেঙে জল বের হতে শুরু করেছে । তবে এরফলে বর্ধমানে জল সংকটের আশঙ্কা নেই জানাচ্ছে প্রশাসন ।
বর্ধমান, 2 নভেম্বর : লক গেট ভেঙেছে দুর্গাপুরে । শুক্রবার রাতে দুর্গাপুর ব্যারেজের 31 নম্বর লকগেট ভাঙার ফলে হু হু করে জল বের হতে শুরু করেছে ।এর ফলে দুর্গাপুরে দেখা দিতে পারে জল সংকট এমনটাই আশঙ্কা করা হচ্ছে। কিন্তু দুর্গাপুর ব্যারেজ শুকনো হয়ে গেলেও বর্ধমানের জল সংকটের আশঙ্কা নেই এমনটাই জানাচ্ছে পূর্ব বর্ধমান জেলা প্রশাসন ।পাশাপাশি যাতে বোরো চাষের ক্ষেত্রে কোনওরকম সংকট দেখা না দেয় সেই জন্য সেচ দপ্তরের সঙ্গে প্রশাসন আলোচনা করছে।
লক গেট ভাঙার ফলে দুর্গাপুর ব্যারেজ থেকে সব জল বের করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে । সব জল বেরিয়ে যাওয়ার পরেই ব্যারেজ মেরামতের কাজ শুরু হবে। দুর্গাপুর ব্যারেজ কমপক্ষে দেড় লক্ষ কিউসেক জল ধরে রাখা যায় ।ফলে সব জল বের করে দিলে চাষের ক্ষেত্রে সমস্যা হবে কিনা তা নিয়ে চিন্তায় পড়েছে চাষিরা ।এর আগেও যখন দুর্গাপুর ব্যারেজের লকগেট ভেঙে ছিল। সেই সময় চাষের জল পাওয়া সমস্যা দেখা দিয়েছিল ।দুর্গাপুর ব্যারেজ থেকে আসা ইডেন ক্যানেলের জলে বর্ধমানে চাষবাস করা হয়। মূলত ক্যানেলে জলের উপর নির্ভর করতে হয় চাষিদের। ফলে এই অবস্থায় দুর্গাপুর ব্যারেজে জল না থাকলে কিভাবে চাষবাস হবে সেই নিয়ে তারা চিন্তায় পড়েছেন।
যদিও জেলা পরিষদের কৃষি কর্মাধ্যক্ষ মহম্মদ ইসমাইল বলেন, ইতিমধ্যে বিষয়টি নিয়ে সেচ দপ্তরের সঙ্গে কথা হয়েছে । সেচ দপ্তরের আশ্বাস দেওয়া হয়েছে সেচের জলে কোন সমস্যা দেখা দেবে না ।চাষিদের চিন্তার কারণ নেই।