ETV Bharat / city

ক্রেতা নেই আসানসোলের ইদের বাজারে, ক্ষতির মুখে ব্যবসায়ীরা

প্রতিবছরই ইদ উপলক্ষে আলাদা করে বাজার বসে আসানসোলের বস্তিন বাজার এলাকায় । এই বছর কোরোনা সংক্রমণের ভয়ে সেই বাজার একেবারেই ফাঁকা । ক্ষতির মুখে ব্যবসায়ীরা ।

author img

By

Published : May 24, 2020, 10:10 AM IST

ছবি
ছবি

আসানসোল, 24 মে : লকডাউনের প্রভাব পড়ল আসানসোলের ইদের বাজারে । প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে, সরকারি নিয়মনীতি মেনে গুটিকতক দোকান খুলছে আসানসোল বাজার এলাকায়। কিন্তু, ক্রেতার ভিড় নেই । আর সেই কারণেই যেখানে অন্যান্য বছর তিল ধারণের জায়গা থাকে না, সেখানে এবছর একেবারেই ফাঁকা । তাই ব্যবসায় ক্ষতি হবে বলে আশঙ্কা করছেন ব্যবসায়ীরা।

প্রতি বছর আসানসোলে ইদের জন্য আলাদা বাজার বসে । এবার সেই বাজার বসলেও, দেখা নেই ক্রেতার । আসানসোলের বস্তিন বাজার এলাকায় রাস্তার দুই ধারে ইদের জন্য বিশেষ বাজার বসে । সেখানে বিক্রি হয় সিমাই থেকে শুরু করে নানা রকম মুখরোচক খাবার, ফল, মিষ্টি, বিস্কুট, পাউরুটি সহ নানা জিনিসপত্র । কিন্তু এই বছর ক্রেতা নেই তেমন। মূলত বস্তিন বাজার এলাকায় ইদের বাজারে সিমাইয়ের চাহিদা থাকে আকাশছোঁয়া ।

ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, প্রতি বছরই 20 থেকে 25 হাজার টাকা রোজগার হয় এই ইদের বাজারে । কিন্তু লকডাউনের কারণে এবার ক্রেতার সংখ্যা একেবারে হাতেগোনা । শুধু তাই নয়, ক্রেতারা দামদরও করছেন । ফলে, কার্যত ক্ষতির মুখে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা । যাঁরা অতিরিক্ত মাল তুলে রেখেছেন তাঁরাও সমস্যায় পড়েছেন ।

একই অবস্থা আসানসোল বাজারের কাপড়, জুতো কিংবা অন্যান্য দোকানগুলিতেও । ক্রেতা এবার একেবারেই নেই । মূলত মানুষজন কোরোনার আতঙ্কেই ইদের বাজারে আসছেন না বলেই ধারণা ব্যবসায়ীদের ।

আসানসোল, 24 মে : লকডাউনের প্রভাব পড়ল আসানসোলের ইদের বাজারে । প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে, সরকারি নিয়মনীতি মেনে গুটিকতক দোকান খুলছে আসানসোল বাজার এলাকায়। কিন্তু, ক্রেতার ভিড় নেই । আর সেই কারণেই যেখানে অন্যান্য বছর তিল ধারণের জায়গা থাকে না, সেখানে এবছর একেবারেই ফাঁকা । তাই ব্যবসায় ক্ষতি হবে বলে আশঙ্কা করছেন ব্যবসায়ীরা।

প্রতি বছর আসানসোলে ইদের জন্য আলাদা বাজার বসে । এবার সেই বাজার বসলেও, দেখা নেই ক্রেতার । আসানসোলের বস্তিন বাজার এলাকায় রাস্তার দুই ধারে ইদের জন্য বিশেষ বাজার বসে । সেখানে বিক্রি হয় সিমাই থেকে শুরু করে নানা রকম মুখরোচক খাবার, ফল, মিষ্টি, বিস্কুট, পাউরুটি সহ নানা জিনিসপত্র । কিন্তু এই বছর ক্রেতা নেই তেমন। মূলত বস্তিন বাজার এলাকায় ইদের বাজারে সিমাইয়ের চাহিদা থাকে আকাশছোঁয়া ।

ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, প্রতি বছরই 20 থেকে 25 হাজার টাকা রোজগার হয় এই ইদের বাজারে । কিন্তু লকডাউনের কারণে এবার ক্রেতার সংখ্যা একেবারে হাতেগোনা । শুধু তাই নয়, ক্রেতারা দামদরও করছেন । ফলে, কার্যত ক্ষতির মুখে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা । যাঁরা অতিরিক্ত মাল তুলে রেখেছেন তাঁরাও সমস্যায় পড়েছেন ।

একই অবস্থা আসানসোল বাজারের কাপড়, জুতো কিংবা অন্যান্য দোকানগুলিতেও । ক্রেতা এবার একেবারেই নেই । মূলত মানুষজন কোরোনার আতঙ্কেই ইদের বাজারে আসছেন না বলেই ধারণা ব্যবসায়ীদের ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.