ETV Bharat / city

খুনের অভিযোগ, কবর থেকে দেহ তুলে ময়নাতদন্তে পাঠাল পুলিশ

রবিবার রাতে কবর দেওয়া হয় মহম্মদ ইসরারের দেহ ৷ তারপরই থানায় খুনের অভিযোগ দায়ের করা হয় ৷ পরে বিচারকের নির্দেশে চারদিন পর কবর থেকে দেহ তুলে ময়নাতদন্তে পাঠাল পুলিশ ৷

আসানসোল
আসানসোল
author img

By

Published : Oct 9, 2020, 4:51 PM IST

আসানসোল, 9 অক্টোবর : যুবককে খুন করা হয়েছিল ৷ এই অভিযোগ থানার দায়েরের পরই কবর থেকে মৃতদেহ তুলে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠাল পুলিশ ৷ আসানসোল উত্তর থানা এলাকার ঘটনা ৷ আজ ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে শীতলডাঙা পুরোনো কবরস্থান থেকে দেহটিকে তোলা হয় ৷ তারপর তা ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয় আসানসোল জেলা হাসপাতালে ৷ মৃত যুবকের নাম মহম্মদ ইসরার(30)৷

আসানসোল বাজারে দোকান রয়েছে ওই যুবকের ৷ রবিবার দুপুরে দোকানের সামনে আবর্জনা ফেলা নিয়ে বাজারের কয়েকজন ব্যবসায়ীর সঙ্গে তাঁর বচসা হয় ৷ তখন তাঁকে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ ৷ খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে যায় তাঁর ভাই ৷ তাঁকে জখম অবস্থায় উদ্ধার করে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। এই ঘটনার পরই রবিবার রাতে শীতলডাঙা পুরোনো কবরস্থানে কবর দেওয়া হয় তাঁকে ৷

এই ঘটনা জানাজানি হতেই আসানসোলে আসেন ইসরার শ্বশুর মুস্তাফিজ আলম ৷ বুধবার তিনি আসানসোল দক্ষিণ থানায় খুনের অভিযোগ দায়ের করেন ৷ মুস্তাফিজ আলমের বক্তব্য, আসানসোল বাজারে অন্য ব্যবসায়ীদের সঙ্গে ইসরারের বচসা হয়। সেই বচসার জেরেই তাকে মারধর করা হয়। বুকে লাথি মারা হয় । তারপরই হাসপাতাল নিয়ে যাওয়ার পথে তার মৃত্যু হয় । কিন্তু রবিবার রাতে কেন অভিযোগ দায়ের করা হয়নি প্রশ্ন করতে তিনি বলেন, যারা এই ঘটনাটি ঘটিয়েছে তারা বাড়ি গিয়ে খুনের হুমকি দিয়েছিল । তারপরই ভয়ে ইসরারের দেহ কবর দিয়ে দেওয়া হয়।

মামলাটি বুধবার আদালতে উঠলে বিচারক দেহটি কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্তে পাঠানোর নির্দেশ দেন । তারপরই শীতলাডাঙা পুরোনো কবরস্থান থেকে ইসরারের দেহ তুলে নিয়ে যায় পুলিশ।

আসানসোল, 9 অক্টোবর : যুবককে খুন করা হয়েছিল ৷ এই অভিযোগ থানার দায়েরের পরই কবর থেকে মৃতদেহ তুলে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠাল পুলিশ ৷ আসানসোল উত্তর থানা এলাকার ঘটনা ৷ আজ ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে শীতলডাঙা পুরোনো কবরস্থান থেকে দেহটিকে তোলা হয় ৷ তারপর তা ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয় আসানসোল জেলা হাসপাতালে ৷ মৃত যুবকের নাম মহম্মদ ইসরার(30)৷

আসানসোল বাজারে দোকান রয়েছে ওই যুবকের ৷ রবিবার দুপুরে দোকানের সামনে আবর্জনা ফেলা নিয়ে বাজারের কয়েকজন ব্যবসায়ীর সঙ্গে তাঁর বচসা হয় ৷ তখন তাঁকে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ ৷ খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে যায় তাঁর ভাই ৷ তাঁকে জখম অবস্থায় উদ্ধার করে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। এই ঘটনার পরই রবিবার রাতে শীতলডাঙা পুরোনো কবরস্থানে কবর দেওয়া হয় তাঁকে ৷

এই ঘটনা জানাজানি হতেই আসানসোলে আসেন ইসরার শ্বশুর মুস্তাফিজ আলম ৷ বুধবার তিনি আসানসোল দক্ষিণ থানায় খুনের অভিযোগ দায়ের করেন ৷ মুস্তাফিজ আলমের বক্তব্য, আসানসোল বাজারে অন্য ব্যবসায়ীদের সঙ্গে ইসরারের বচসা হয়। সেই বচসার জেরেই তাকে মারধর করা হয়। বুকে লাথি মারা হয় । তারপরই হাসপাতাল নিয়ে যাওয়ার পথে তার মৃত্যু হয় । কিন্তু রবিবার রাতে কেন অভিযোগ দায়ের করা হয়নি প্রশ্ন করতে তিনি বলেন, যারা এই ঘটনাটি ঘটিয়েছে তারা বাড়ি গিয়ে খুনের হুমকি দিয়েছিল । তারপরই ভয়ে ইসরারের দেহ কবর দিয়ে দেওয়া হয়।

মামলাটি বুধবার আদালতে উঠলে বিচারক দেহটি কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্তে পাঠানোর নির্দেশ দেন । তারপরই শীতলাডাঙা পুরোনো কবরস্থান থেকে ইসরারের দেহ তুলে নিয়ে যায় পুলিশ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.