রায়গঞ্জ, 17 সেপ্টেম্বর : দীর্ঘকাল ধরে কোটি কোটি মানুষ মহালয়ার পুণ্যপ্রভাতে মন্ত্রোচ্চারণের মাধ্যমে জল ও অঞ্জলি দিয়ে স্মরণ করে চলেছেন তাঁদের বিদেহী পূর্বপুরুষদের । এবার কোরোনার আবহে কিছুটা হলেও ফিকে হয়ে পড়েছে ঘাটে ঘাটে মহালয়ায় পিতৃতর্পণ।
রায়গঞ্জের কুলিক নদীর খরমুজাঘাট ও বন্দর ঘাটে বেশকিছু মানুষ করলেন পিতৃতর্পণ। তবে প্রতিবারের মতো এবছর পিতৃতর্পণের ভিড় সেভাবে দেখা গেল না । এমনিতেই কোরোনার কারণে পুজোর গন্ধ অনেকটাই হারিয়ে গেছে। তারমধ্যে এবছর মহালয়ার একমাস পর পুজো। ফলে উৎসাহে অনেকটাই ভাটা পড়েছে মহালয়ার পিতৃতর্পণে । তবুও রায়গঞ্জের কুলিক নদীর দুই ঘাটে বেশকিছু পুণ্যার্থীর সমাগম ঘটে।
পিতৃপক্ষের সমাপ্তি ও দেবীপক্ষের সূচনা। এবছর ২০২০ সালের দুর্গাপুজো শুরু ২২ অক্টোবর। দেবীপক্ষের সূচনা হবে ১৭ অক্টোবর থেকে । অথচ পাঁজি অনুযায়ী এবার মহালয়া পড়েছে ১৭ সেপ্টেম্বর। ষষ্ঠী পড়েছে তার ৩৫ দিন পরে অর্থাৎ ২২ অক্টোবর। অর্থাৎ বৃহস্পতিবার মহালয়া হলেও তারপর থেকে প্রথমা, দ্বিতীয়া গুণতে পারবেন না এবার। কিন্তু এবার তিথি-নক্ষত্রের মহা গেরোয় পিতৃপক্ষ শেষে শুরু হচ্ছে না দেবীপক্ষ। মাঝে ঢুকে পড়েছে মল-আশ্বিন। তাই মায়ের পুজো এবার কার্তিকে।
গুনেন্দ্র দাস নামে তর্পণ করতে আসা এক ব্যক্তি বলেন, " প্রতিবছর পূর্বপুরুষের আত্মার শান্তি কামনার জন্য নদীতে এসে স্নান করে তাদের তিল তর্পণ করে জল দেওয়া হয়। পিতা মাতার আত্মা যেন চির শান্তি পায় তার জন্য আজ মহালয়ার দিনে ভোরে এসে নদীরে স্নান করে তাদের উদ্দেশ্যে তিল তর্পণ করা হয়।" অপরদিকে অনুপম চক্রবর্তী নামে এক পুরোহিত জানিয়েছেন, "প্রতি বছর খোরমুজাঘাট ও বন্দর ঘাটে প্রচুর মানুষ তাদের পূর্বপুরুষের আত্মার শান্তি কামনার জন্য আসে । কিন্তু এবারের চিত্রটা আলাদা ।"
মহালয়ায় চেনা ছবি দেখা গেল না রায়গঞ্জে কুলিক নদীর ঘাটে - The patriarchy in Mahalaya
রায়গঞ্জের কুলিক নদীর খরমুজাঘাট ও বন্দর ঘাটে বেশকিছু মানুষ করলেন পিতৃতর্পণ। তবে প্রতিবারের মতো এবছর পিতৃতর্পণের ভিড় সেভাবে দেখা গেল না ।
রায়গঞ্জ, 17 সেপ্টেম্বর : দীর্ঘকাল ধরে কোটি কোটি মানুষ মহালয়ার পুণ্যপ্রভাতে মন্ত্রোচ্চারণের মাধ্যমে জল ও অঞ্জলি দিয়ে স্মরণ করে চলেছেন তাঁদের বিদেহী পূর্বপুরুষদের । এবার কোরোনার আবহে কিছুটা হলেও ফিকে হয়ে পড়েছে ঘাটে ঘাটে মহালয়ায় পিতৃতর্পণ।
রায়গঞ্জের কুলিক নদীর খরমুজাঘাট ও বন্দর ঘাটে বেশকিছু মানুষ করলেন পিতৃতর্পণ। তবে প্রতিবারের মতো এবছর পিতৃতর্পণের ভিড় সেভাবে দেখা গেল না । এমনিতেই কোরোনার কারণে পুজোর গন্ধ অনেকটাই হারিয়ে গেছে। তারমধ্যে এবছর মহালয়ার একমাস পর পুজো। ফলে উৎসাহে অনেকটাই ভাটা পড়েছে মহালয়ার পিতৃতর্পণে । তবুও রায়গঞ্জের কুলিক নদীর দুই ঘাটে বেশকিছু পুণ্যার্থীর সমাগম ঘটে।
পিতৃপক্ষের সমাপ্তি ও দেবীপক্ষের সূচনা। এবছর ২০২০ সালের দুর্গাপুজো শুরু ২২ অক্টোবর। দেবীপক্ষের সূচনা হবে ১৭ অক্টোবর থেকে । অথচ পাঁজি অনুযায়ী এবার মহালয়া পড়েছে ১৭ সেপ্টেম্বর। ষষ্ঠী পড়েছে তার ৩৫ দিন পরে অর্থাৎ ২২ অক্টোবর। অর্থাৎ বৃহস্পতিবার মহালয়া হলেও তারপর থেকে প্রথমা, দ্বিতীয়া গুণতে পারবেন না এবার। কিন্তু এবার তিথি-নক্ষত্রের মহা গেরোয় পিতৃপক্ষ শেষে শুরু হচ্ছে না দেবীপক্ষ। মাঝে ঢুকে পড়েছে মল-আশ্বিন। তাই মায়ের পুজো এবার কার্তিকে।
গুনেন্দ্র দাস নামে তর্পণ করতে আসা এক ব্যক্তি বলেন, " প্রতিবছর পূর্বপুরুষের আত্মার শান্তি কামনার জন্য নদীতে এসে স্নান করে তাদের তিল তর্পণ করে জল দেওয়া হয়। পিতা মাতার আত্মা যেন চির শান্তি পায় তার জন্য আজ মহালয়ার দিনে ভোরে এসে নদীরে স্নান করে তাদের উদ্দেশ্যে তিল তর্পণ করা হয়।" অপরদিকে অনুপম চক্রবর্তী নামে এক পুরোহিত জানিয়েছেন, "প্রতি বছর খোরমুজাঘাট ও বন্দর ঘাটে প্রচুর মানুষ তাদের পূর্বপুরুষের আত্মার শান্তি কামনার জন্য আসে । কিন্তু এবারের চিত্রটা আলাদা ।"