ETV Bharat / briefs

কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকে ভরতির সময়সীমা বৃদ্ধি

author img

By

Published : Jul 2, 2019, 10:49 AM IST

Updated : Jul 2, 2019, 1:33 PM IST

শুধুমাত্র স্নাতক কোর্সগুলির ভরতির জন্য সময়সীমা বাড়াল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় । 10 জুলাই পর্যন্ত কলেজগুলিকে ভরতি নেওয়ার অনুমতি দিল উচ্চশিক্ষা দপ্তর ।

ফাইল ফোটো

কলকাতা, 2 জুলাই : কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্যের আবেদনের ভিত্তিতে ভরতির আবেদন গ্রহণের পোর্টাল রি-ওপেন করার ছাড়পত্র আগেই দিয়েছিল উচ্চশিক্ষা দপ্তর । সেই ছাড়পত্রের ভিত্তিতে গতকাল বিজ্ঞপ্তি জারি করে কলেজগুলিতে স্নাতক কোর্সে ভরতির জন্য সময়সীমা বাড়াল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় । 10 জুলাই পর্যন্ত কলেজগুলিকে ভরতি নেওয়ার অনুমতি দিল তারা । ভরতি প্রক্রিয়ার সময়সীমা বাড়ানোর পাশাপাশি প্রয়োজন অনুসারে আবেদন গ্রহণে পোর্টাল রি-ওপেনেরও অনুমতি দেওয়া হয়েছে ।

বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, কোনও কলেজে যদি কোনও বিষয়ে বা বিভাগে আসন ফাঁকা থাকে তাহলে সেই কলেজ চাইলে আবার ভরতির আবেদন গ্রহণের জন্য পোর্টাল খুলতে পারে । শুধুমাত্র স্নাতক কোর্সগুলির প্রথম সিমেস্টারে ভরতির জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে । ভরতি প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে 10 জুলাইয়ের মধ্যে । যদিও, বিষয় ও কোর্স পরিবর্তনের পূর্বনির্ধারিত তারিখ 13 জুলাই অপরিবর্তিত থাকবে বলে জানানো হয়েছে । 2019-2020 শিক্ষাবর্ষে পড়ুয়াদের ভরতির জন্য উচ্চশিক্ষা দপ্তরের নির্দেশ অনুযায়ী কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় 14 মে যে শিডিউল দিয়েছিল তা অনুসারে, উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর ভরতির আবেদন গ্রহণ প্রক্রিয়া শুরু হবে । মেধাতালিকা 10 জুনের মধ্যে প্রকাশ করতে হবে । 12 জুন থেকে ভরতির প্রক্রিয়া শুরু হবে । সেক্ষেত্রে 6 জুলাই ভরতি নেওয়ার শেষ তারিখ । অর্থাৎ ভরতি প্রক্রিয়া শেষ করার নতুন তারিখ অনুযায়ী পড়ুয়া ভরতির জন্য কলেজগুলিকে আরও চারদিন সময় দিল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় ।

a
গতকালের বিজ্ঞপ্তিটি

বিশ্ববিদ্যালয়ে অধীন অধিকাংশ কলেজেই পাঁচ থেকে ছ'টি মেধাতালিকা প্রকাশের পরও ফাঁকা রয়ে গেছে বহু আসন । তার মধ্যে বেশিরভাগই সংরক্ষিত । যারা ভরতি হচ্ছে তাদের অনেকে শেষ পর্যন্ত আসবে কি না তা নিয়েও সংশয় রয়েছে । পরিস্থিতি জানিয়ে কিছুদিন আগে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য আশিস চট্টোপাধ্যায় উচ্চশিক্ষা দপ্তরকে চিঠি পাঠান । শুক্রবার সেই চিঠির উত্তরে উচ্চশিক্ষা দপ্তর জানিয়েছিল প্রয়োজন হলে আবার ভরতি প্রক্রিয়া শুরু করতে তাদের আপত্তি নেই । আশিস চট্টোপাধ্যায় বলেছিলেন, "অনেক কলেজেরই অনেক সমস্যা হয়েছে । কারও টেকনিকাল সমস্যা, কেউ ভরতি নিতে পারেনি । কার কী সমস্যা সেগুলো তুলে ধরেছিলাম । সেই কারণে 2019-2020 শিক্ষাবর্ষে স্নাতকের প্রথম বর্ষে পড়ুয়া ভরতির জন্য ভরতির পোর্টাল রি-ওপেন করার অনুমতি চেয়েছিলাম ।" শুক্রবার সেই চিঠির উত্তর দেয় উচ্চশিক্ষা দপ্তর । সেই চিঠিতে বলা হয়েছিল, দপ্তরের কোনও আপত্তি নেই এই প্রস্তাবে । প্রয়োজন হলে, 2019-2020 শিক্ষাবর্ষে স্নাতক কোর্সে প্রথম বর্ষের ফাঁকা আসন পূরণ করার জন্য আবার অ্যাডমিশন পোর্টাল চালু করা যেতে পারে । উচ্চশিক্ষার তরফে একই ছাড়পত্র পেয়েছিল রাজ্যের অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলি ।

কলকাতা, 2 জুলাই : কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্যের আবেদনের ভিত্তিতে ভরতির আবেদন গ্রহণের পোর্টাল রি-ওপেন করার ছাড়পত্র আগেই দিয়েছিল উচ্চশিক্ষা দপ্তর । সেই ছাড়পত্রের ভিত্তিতে গতকাল বিজ্ঞপ্তি জারি করে কলেজগুলিতে স্নাতক কোর্সে ভরতির জন্য সময়সীমা বাড়াল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় । 10 জুলাই পর্যন্ত কলেজগুলিকে ভরতি নেওয়ার অনুমতি দিল তারা । ভরতি প্রক্রিয়ার সময়সীমা বাড়ানোর পাশাপাশি প্রয়োজন অনুসারে আবেদন গ্রহণে পোর্টাল রি-ওপেনেরও অনুমতি দেওয়া হয়েছে ।

বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, কোনও কলেজে যদি কোনও বিষয়ে বা বিভাগে আসন ফাঁকা থাকে তাহলে সেই কলেজ চাইলে আবার ভরতির আবেদন গ্রহণের জন্য পোর্টাল খুলতে পারে । শুধুমাত্র স্নাতক কোর্সগুলির প্রথম সিমেস্টারে ভরতির জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে । ভরতি প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে 10 জুলাইয়ের মধ্যে । যদিও, বিষয় ও কোর্স পরিবর্তনের পূর্বনির্ধারিত তারিখ 13 জুলাই অপরিবর্তিত থাকবে বলে জানানো হয়েছে । 2019-2020 শিক্ষাবর্ষে পড়ুয়াদের ভরতির জন্য উচ্চশিক্ষা দপ্তরের নির্দেশ অনুযায়ী কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় 14 মে যে শিডিউল দিয়েছিল তা অনুসারে, উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর ভরতির আবেদন গ্রহণ প্রক্রিয়া শুরু হবে । মেধাতালিকা 10 জুনের মধ্যে প্রকাশ করতে হবে । 12 জুন থেকে ভরতির প্রক্রিয়া শুরু হবে । সেক্ষেত্রে 6 জুলাই ভরতি নেওয়ার শেষ তারিখ । অর্থাৎ ভরতি প্রক্রিয়া শেষ করার নতুন তারিখ অনুযায়ী পড়ুয়া ভরতির জন্য কলেজগুলিকে আরও চারদিন সময় দিল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় ।

a
গতকালের বিজ্ঞপ্তিটি

বিশ্ববিদ্যালয়ে অধীন অধিকাংশ কলেজেই পাঁচ থেকে ছ'টি মেধাতালিকা প্রকাশের পরও ফাঁকা রয়ে গেছে বহু আসন । তার মধ্যে বেশিরভাগই সংরক্ষিত । যারা ভরতি হচ্ছে তাদের অনেকে শেষ পর্যন্ত আসবে কি না তা নিয়েও সংশয় রয়েছে । পরিস্থিতি জানিয়ে কিছুদিন আগে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য আশিস চট্টোপাধ্যায় উচ্চশিক্ষা দপ্তরকে চিঠি পাঠান । শুক্রবার সেই চিঠির উত্তরে উচ্চশিক্ষা দপ্তর জানিয়েছিল প্রয়োজন হলে আবার ভরতি প্রক্রিয়া শুরু করতে তাদের আপত্তি নেই । আশিস চট্টোপাধ্যায় বলেছিলেন, "অনেক কলেজেরই অনেক সমস্যা হয়েছে । কারও টেকনিকাল সমস্যা, কেউ ভরতি নিতে পারেনি । কার কী সমস্যা সেগুলো তুলে ধরেছিলাম । সেই কারণে 2019-2020 শিক্ষাবর্ষে স্নাতকের প্রথম বর্ষে পড়ুয়া ভরতির জন্য ভরতির পোর্টাল রি-ওপেন করার অনুমতি চেয়েছিলাম ।" শুক্রবার সেই চিঠির উত্তর দেয় উচ্চশিক্ষা দপ্তর । সেই চিঠিতে বলা হয়েছিল, দপ্তরের কোনও আপত্তি নেই এই প্রস্তাবে । প্রয়োজন হলে, 2019-2020 শিক্ষাবর্ষে স্নাতক কোর্সে প্রথম বর্ষের ফাঁকা আসন পূরণ করার জন্য আবার অ্যাডমিশন পোর্টাল চালু করা যেতে পারে । উচ্চশিক্ষার তরফে একই ছাড়পত্র পেয়েছিল রাজ্যের অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলি ।

Intro:কলকাতা, ১ জুলাই: কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় সহ-উপাচার্যের আবেদনের ভিত্তিতে ভর্তির আবেদন গ্রহণের পোর্টাল রি-ওপেন করার ছাড়পত্র আগেই দিয়ে দিয়েছিল উচ্চশিক্ষা দপ্তর। সেই ছাড়পত্রের ভিত্তিতে আজ একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে কলেজগুলিতে স্নাতক কোর্সে ভর্তির জন্য সময়সীমা বাড়াল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। আগামী ১০ জুলাই পর্যন্ত কলেজগুলিকে পড়ুয়া ভর্তি নেওয়ার অনুমতি দিল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়। ভর্তি প্রক্রিয়ার সময়সীমা বাড়ানোর পাশাপাশি প্রয়োজন অনুসারে আবেদন গ্রহণের পোর্টাল রি-ওপেন করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে কলেজগুলিকে।
Body:বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, কোনও কলেজে যদি কোনও বিষয়ে বা বিভাগে আসন ফাঁকা থাকে তাহলে সেই কলেজ চাইলে আবার ভর্তির আবেদন গ্রহণের পোর্টাল খুলতে পারে স্নাতক কোর্সগুলির প্রথম সেমেস্টারে পড়ুয়া ভর্তি নেওয়ার জন্য। ভর্তি প্রক্রিয়া ১০ জুলাইয়ের মধ্যে শেষ করতে হবে। যদিও, বিষয় ও কোর্স পরিবর্তনের পূর্বনির্ধারিত তারিখ ১৩ জুলাই অপরিবর্তিত থাকবে বলে জানানো হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে। ২০১৯-'২০ শিক্ষাবর্ষে পড়ুয়া ভর্তির জন্য উচ্চশিক্ষা দপ্তরের নির্দেশ অনুযায়ী কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় গত ১৪ মে যে সিডিউল দিয়েছিল তা অনুসারে, উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর ভর্তির আবেদন গ্রহণ প্রক্রিয়া শুরু হবে। মেধাতালিকা ১০ জুনের মধ্যে প্রকাশ করতে হবে। ১২ জুন থেকে ভর্তি নেওয়া শুরু হবে। ৬ জুলাই ভর্তি নেওয়ার শেষ তারিখ। অর্থাৎ, ভর্তি প্রক্রিয়া শেষ করার নতুন তারিখ অনুযায়ী পড়ুয়া ভর্তির জন্য কলেজগুলিকে আরও চারদিন সময় দিল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়।

কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় অধীনস্থ অধিকাংশ কলেজেই ৫ থেকে ৬টি মেধাতালিকা প্রকাশের পরও ফাঁকা রয়ে গেছে বহু আসন। বেশিরভাগই তার মধ্যে সংরক্ষিত। আবার যাঁরা ভর্তি হচ্ছেন তাঁরাও শেষ পর্যন্ত আসবেন কিনা তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। এই সব কারণে কিছুদিন আগে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য আশিস চট্টোপাধ্যায় উচ্চশিক্ষা দপ্তরকে বিভিন্ন সমস্যার কথা জানিয়ে চিঠি দিয়েছিলেন। গত ২৮ জুন সেই চিঠির উত্তরে উচ্চশিক্ষা দপ্তর জানিয়েছিল প্রয়োজন হলে আবার পোর্টাল খোলাতে তাঁদের আপত্তি নেই। আশিস চট্টোপাধ্যায় বলেছিলেন, "অনেক কলেজের বিভিন্ন সমস্যা হয়েছে। কারো টেকনিক্যাল সমস্যা, কেউ ভর্তি নিতে পারেনি। কার কী সমস্যা সেগুলো তুলে ধরেছিলাম। সেই কারণে ২০১৯-'২০ শিক্ষাবর্ষে স্নাতকের প্রথম বর্ষে পড়ুয়া ভর্তির জন্য পোর্টাল রি-ওপেন করার অনুমতি চেয়েছিলাম।" ২৮ জুন সেই চিঠির উত্তর দেয় উচ্চশিক্ষা দপ্তর। সেই চিঠিতে বলা হয়েছিল, দপ্তরের কোনও আপত্তি নেই। প্রয়োজন হলে, ২০১৯-'২০ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক কোর্সে প্রথম বর্ষের ফাঁকা আসন ভর্তি করার জন্য আবার অ্যাডমিশন পোর্টাল ওপেন করা যেতে পারে। একই ছাড়পত্র পেয়েছিল রাজ্যের সেই সব বিশ্ববিদ্যালয়গুলি যাদের অধীনে কলেজ রয়েছে।
Conclusion:উচ্চশিক্ষা দপ্তরের সেই ছাড়পত্র ২৯ জুন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে দিয়ে দেওয়া হয়েছিল। আজ ভর্তি প্রক্রিয়ার সময়সীমা বাড়ানোর বিজ্ঞপ্তি জারি করল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়। যদিও, সব কলেজ সব বিষয়ের জন্য আবার নতুন করে আবেদন গ্রহণ করবে না বলে জানা গেছে। শুধুমাত্র যে সব বিষয় বা বিভাগে আসন ফাঁকা আছে ও ওয়েটলিস্টে পর্যাপ্ত আবেদনকারী নেই সেগুলির জন্যই আবার পোর্টাল খোলা হবে। এ বিষয়ে জয়পুরিয়া কলেজের অধ্যক্ষ অশোক মুখোপাধ্যায় বলেন, "আমাদের যে সব জায়গায় এখনও অ্যাপ্লিকেন্ট পড়ে রয়েছে সেই সব জায়গায় তো আমরা নতুন করে চাইতে পারব না। ডেটটা বরং বাড়াতে পারি। আমাদের প্রতিটা বিষয়েই আবেদনকারী প্রচুর পড়ে রয়েছে এখনও। যেখানে নেই সেটাই খুঁজে বার করা হচ্ছে। সেগুলোতে আমরা আবার নতুন করে চাইব।"



Last Updated : Jul 2, 2019, 1:33 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.