ETV Bharat / briefs

কোরোনা আক্রান্তদের জন্য 2টি সেফ হাউজ় তৈরি করল কলকাতা পৌরনিগম

মৃদু উপসর্গ অথবা উপসর্গহীন কোরোনা আক্রান্তদের রাখার জন্য কলকাতা পৌরনিগমের উদ্যোগে তৈরি হল দুটি সেফ হাউজ় । একটি আনন্দপুরে এবং আর একটি বালতিগুড়িতে।

Kmc
Kmc
author img

By

Published : Jul 13, 2020, 7:54 PM IST

কলকাতা, 13 জুলাই: কোরোনায় আক্রান্তদের জন্য সেফ হাউজ় তৈরি করছে কলকাতা পৌরনিগম । মৃদু উপসর্গ অথবা উপসর্গহীন কোরোনা আক্রান্তদের রাখা হবে সেখানে । আনন্দপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালের পাশে এই সেফ হাউজ়টি তৈরি করা হয়েছে ।

আজ কলকাতা পৌরনিগমের প্রশাসক ফিরহাদ হাকিম ও প্রশাসক মণ্ডলীর সদস্য অতীন ঘোষ তা পরিদর্শনে যান। হাজার শয্যা বিশিষ্ট এই সেফ হাউজ় আগামীকাল থেকে খুলে দেওয়া হবে । এছাড়াও বালতিগুড়িতে যে কোয়ারানটিন সেন্টার ছিল সেটিকেও সেফ হাউজ়ে পরিণত করা হয়েছে । এছাড়াও একাধিক সরকারি হাসপাতালকে প্রয়োজনে সেফ হাউজ়ে পরিণত করা হবে বলে জানানো হয়েছে ।

রাজ্য সরকারের সহযোগিতায় এই সেফ হাউজ় তৈরি করছে কলকাতা পৌরনিগম । আনন্দপুরের এই সেফ হোমে বর্তমানে 400টি শয্যা রয়েছে । কয়েকদিনের মধ্যেই শয্যার সংখ্যা বাড়িয়ে 1 হাজার করার পরিকল্পনা চলছে ।

ফিরহাদ হাকিম জানিয়েছেন, আনন্দপুরের এই সেফ হাউজ়ে বর্তমানে 400টি শয্যা রয়েছে । আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই সেই সংখ্যা বাড়িয়ে 1000 করা হবে । এছাড়াও বালতিগুড়িতে 300 শয্যার সেফ হাউজ় তৈরি করা হয়েছে । আজ থেকেই স্বাস্থ্য দপ্তরের কাছে সেখানে কোরোনা আক্রান্তদের থাকার ব্যবস্থা করতে আবেদন করা হয়েছে । যাদের উপসর্গ বেশি থাকবে তাদের এম আর বাঙুর হাসপাতালে ভরতি করা হবে।রে।

কলকাতা, 13 জুলাই: কোরোনায় আক্রান্তদের জন্য সেফ হাউজ় তৈরি করছে কলকাতা পৌরনিগম । মৃদু উপসর্গ অথবা উপসর্গহীন কোরোনা আক্রান্তদের রাখা হবে সেখানে । আনন্দপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালের পাশে এই সেফ হাউজ়টি তৈরি করা হয়েছে ।

আজ কলকাতা পৌরনিগমের প্রশাসক ফিরহাদ হাকিম ও প্রশাসক মণ্ডলীর সদস্য অতীন ঘোষ তা পরিদর্শনে যান। হাজার শয্যা বিশিষ্ট এই সেফ হাউজ় আগামীকাল থেকে খুলে দেওয়া হবে । এছাড়াও বালতিগুড়িতে যে কোয়ারানটিন সেন্টার ছিল সেটিকেও সেফ হাউজ়ে পরিণত করা হয়েছে । এছাড়াও একাধিক সরকারি হাসপাতালকে প্রয়োজনে সেফ হাউজ়ে পরিণত করা হবে বলে জানানো হয়েছে ।

রাজ্য সরকারের সহযোগিতায় এই সেফ হাউজ় তৈরি করছে কলকাতা পৌরনিগম । আনন্দপুরের এই সেফ হোমে বর্তমানে 400টি শয্যা রয়েছে । কয়েকদিনের মধ্যেই শয্যার সংখ্যা বাড়িয়ে 1 হাজার করার পরিকল্পনা চলছে ।

ফিরহাদ হাকিম জানিয়েছেন, আনন্দপুরের এই সেফ হাউজ়ে বর্তমানে 400টি শয্যা রয়েছে । আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই সেই সংখ্যা বাড়িয়ে 1000 করা হবে । এছাড়াও বালতিগুড়িতে 300 শয্যার সেফ হাউজ় তৈরি করা হয়েছে । আজ থেকেই স্বাস্থ্য দপ্তরের কাছে সেখানে কোরোনা আক্রান্তদের থাকার ব্যবস্থা করতে আবেদন করা হয়েছে । যাদের উপসর্গ বেশি থাকবে তাদের এম আর বাঙুর হাসপাতালে ভরতি করা হবে।রে।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.