কলকাতা, 27 জুন : বাঙালি ফুটবলারদের বাড়তি গুরুত্ব দিয়েকলকাতা লিগে বল গড়ানোর পরিকল্পনা রাজ্য ফুটবল নিয়ামক সংস্থার। বিদেশি ফুটবলারদেরকোরোনা ভাইরাসের পরবর্তী সময়ে এই দেশে পা দেওয়ার ব্যাপারে সরকারের কী ভূমিকা হবেতা নিয়ে সবাই দোলাচলে।
কিন্তু ফুটবল থেমেথাকতে পারে না। তাই বাঙালি ফুটবলারদের ওপর ভর দিয়েই কলকাতা লিগের দরজা খোলার ভাবনাসুতারকিন স্ট্রিটে। IFA সচিব জয়দীপমুখোপাধ্যায় বলেছেন, "দুই এক কিলোচাল দিয়ে ফুটবলারদের পাশে দাঁড়ানো যায় না। ছবি তোলা যায়। ফুটবলারদের বাঁচাতে তাদেরপায়ে ফুটবল ফিরিয়ে দেওয়া দরকার। তাই কলকাতা লিগ শুরু করার চেষ্টা করা হচ্ছে।"
একই সঙ্গে তিনি যোগকরেছেন, "ফুটবলাররা এতদিনআমাদের দেখেছেন। এই কঠিন সময়ে তাদের পাশে দাঁড়ানো আমাদের দায়িত্ব ।" শুক্রবারদুপুরে প্রাক্তন ফুটবলার সুব্রত ভট্টাচার্য, ভাস্কর গাঙ্গুলি, মিহির বসু, প্রশান্ত বন্দ্যোপাধ্যায়, অলোক মুখোপাধ্যায়, কৃষ্ণেন্দু রায়, শিশির ঘোষ,রঘু নন্দীদের সঙ্গে আলোচনায় বসেছিলেন IFA প্রেসিডেন্ট অজিত বন্দ্যোপাধ্যায়, সচিব জয়দীপ মুখোপাধ্যায় । নতুন ফুটবলারতুলে আনতে গ্রাম বাংলায় প্রতিভা অন্বেষণে জোর দেওয়ার কথা প্রাক্তনদের তরফে বলাহয়েছে । পাশাপাশি কলকাতা লিগে বল গড়ানোর কথা বলেন তারা।
সর্বভারতীয় ফুটবলফেডারেশন মরশুম এর সময় বদল করেছে । পরিবর্তনের ফলে অক্টোবর থেকে মে মাস পর্যন্তফুটবল চলবে। তাই IFA মরশুম শুরুকরতে তাড়াহুড়ো করতে রাজি নয় । সলতে পাকানোর কাজ শুরু করার পাশাপাশি রাজ্য এবংকেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশিকার জন্য অপেক্ষা করতে চায় । ধীরে চলো নীতির সঙ্গেলিগের জন্য কলকাতা শহর সংলগ্ন নয়টি স্টেডিয়াম বেছে ফেলেছে IFA । এছাড়াও CAB র সাহায্যপাওয়ার আশা করছে রাজ্য ফুটবল নিয়ামক সংস্থা। " পাঁচটি ডিভিশনের খেলা করারভাবনা রয়েছে। ফুটবলারদের নিয়মিত ফোন পাচ্ছি। নয়টি স্টেডিয়াম বাছা হয়েছে । গত বছরআমরা CAB কে মাঠ দিয়েছিলাম । এবার ওরা আমাদের সাহায্য করবে। তিন প্রধান নিজেদের মাঠেই খেলবে, "বলেছেন IFA সচিব ।
কঠিন সময়ে লিগ করারজন্য সূচিতে পরিবর্তন হবে। অর্থাৎ কম দিনের ব্যবধানে ক্লাবগুলোর খেলা দেওয়া হবে।"সবাই সাহায্যের হাত বাড়ালে খেলা আয়োজন সম্ভব বলে মনে করি। ঘরোয়া লিগ করতেব্যর্থ হব অথচ আর্ন্তজাতিক ম্যাচ আয়োজনের জন্য তদ্বির করব, তা হয় না,"মন্তব্য জয়দীপ মুখোপাধ্যায়ের । বাংলার ফুটবলকেএকজোট হয়ে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য প্রতিভা অন্বেষণ এবং তাদের পরিমার্জন করেই থামছেনা IFA । ইতিমধ্যে নতুন দল তৈরির ইঙ্গিত দিয়ে রেখেছেন তিনি ।
দেশীয় ফুটবলারদের নিয়ে মরশুম শুরু করতে মরিয়া IFA - কলকাতা
IFA সচিব জয়দীপ মুখোপাধ্যায় বলেছেন, "দুই এক কিলো চাল দিয়ে ফুটবলারদের পাশে দাঁড়ানো যায় না। ছবি তোলা যায়। ফুটবলারদের বাঁচাতে তাদের পায়ে ফুটবল ফিরিয়ে দেওয়া দরকার। তাই কলকাতা লিগ শুরু করার চেষ্টা করা হচ্ছে।"
কলকাতা, 27 জুন : বাঙালি ফুটবলারদের বাড়তি গুরুত্ব দিয়েকলকাতা লিগে বল গড়ানোর পরিকল্পনা রাজ্য ফুটবল নিয়ামক সংস্থার। বিদেশি ফুটবলারদেরকোরোনা ভাইরাসের পরবর্তী সময়ে এই দেশে পা দেওয়ার ব্যাপারে সরকারের কী ভূমিকা হবেতা নিয়ে সবাই দোলাচলে।
কিন্তু ফুটবল থেমেথাকতে পারে না। তাই বাঙালি ফুটবলারদের ওপর ভর দিয়েই কলকাতা লিগের দরজা খোলার ভাবনাসুতারকিন স্ট্রিটে। IFA সচিব জয়দীপমুখোপাধ্যায় বলেছেন, "দুই এক কিলোচাল দিয়ে ফুটবলারদের পাশে দাঁড়ানো যায় না। ছবি তোলা যায়। ফুটবলারদের বাঁচাতে তাদেরপায়ে ফুটবল ফিরিয়ে দেওয়া দরকার। তাই কলকাতা লিগ শুরু করার চেষ্টা করা হচ্ছে।"
একই সঙ্গে তিনি যোগকরেছেন, "ফুটবলাররা এতদিনআমাদের দেখেছেন। এই কঠিন সময়ে তাদের পাশে দাঁড়ানো আমাদের দায়িত্ব ।" শুক্রবারদুপুরে প্রাক্তন ফুটবলার সুব্রত ভট্টাচার্য, ভাস্কর গাঙ্গুলি, মিহির বসু, প্রশান্ত বন্দ্যোপাধ্যায়, অলোক মুখোপাধ্যায়, কৃষ্ণেন্দু রায়, শিশির ঘোষ,রঘু নন্দীদের সঙ্গে আলোচনায় বসেছিলেন IFA প্রেসিডেন্ট অজিত বন্দ্যোপাধ্যায়, সচিব জয়দীপ মুখোপাধ্যায় । নতুন ফুটবলারতুলে আনতে গ্রাম বাংলায় প্রতিভা অন্বেষণে জোর দেওয়ার কথা প্রাক্তনদের তরফে বলাহয়েছে । পাশাপাশি কলকাতা লিগে বল গড়ানোর কথা বলেন তারা।
সর্বভারতীয় ফুটবলফেডারেশন মরশুম এর সময় বদল করেছে । পরিবর্তনের ফলে অক্টোবর থেকে মে মাস পর্যন্তফুটবল চলবে। তাই IFA মরশুম শুরুকরতে তাড়াহুড়ো করতে রাজি নয় । সলতে পাকানোর কাজ শুরু করার পাশাপাশি রাজ্য এবংকেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশিকার জন্য অপেক্ষা করতে চায় । ধীরে চলো নীতির সঙ্গেলিগের জন্য কলকাতা শহর সংলগ্ন নয়টি স্টেডিয়াম বেছে ফেলেছে IFA । এছাড়াও CAB র সাহায্যপাওয়ার আশা করছে রাজ্য ফুটবল নিয়ামক সংস্থা। " পাঁচটি ডিভিশনের খেলা করারভাবনা রয়েছে। ফুটবলারদের নিয়মিত ফোন পাচ্ছি। নয়টি স্টেডিয়াম বাছা হয়েছে । গত বছরআমরা CAB কে মাঠ দিয়েছিলাম । এবার ওরা আমাদের সাহায্য করবে। তিন প্রধান নিজেদের মাঠেই খেলবে, "বলেছেন IFA সচিব ।
কঠিন সময়ে লিগ করারজন্য সূচিতে পরিবর্তন হবে। অর্থাৎ কম দিনের ব্যবধানে ক্লাবগুলোর খেলা দেওয়া হবে।"সবাই সাহায্যের হাত বাড়ালে খেলা আয়োজন সম্ভব বলে মনে করি। ঘরোয়া লিগ করতেব্যর্থ হব অথচ আর্ন্তজাতিক ম্যাচ আয়োজনের জন্য তদ্বির করব, তা হয় না,"মন্তব্য জয়দীপ মুখোপাধ্যায়ের । বাংলার ফুটবলকেএকজোট হয়ে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য প্রতিভা অন্বেষণ এবং তাদের পরিমার্জন করেই থামছেনা IFA । ইতিমধ্যে নতুন দল তৈরির ইঙ্গিত দিয়ে রেখেছেন তিনি ।