বর্ধমান, 2 জুন : বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য নিয়োগকে কেন্দ্র করে নতুন করে মতানৈক্য বেধেছে রাজ্যপাল এবং শিক্ষা দপ্তরের মধ্যে । এই মতানৈক্য নতুন করে রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাত সৃষ্টি করবে বলে মনে করছেন শিক্ষাবিদরা ।
বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গত 21 ফেব্রুয়ারি পদত্যাগ করেন সহ উপাচার্য মহুয়া সরকার । তারপর থেকে সহ-উপাচার্যের পদ শূন্য আছে । সেইমতো উচ্চশিক্ষা দপ্তরের তরফে আচার্যের কাছে সহ উপাচার্য পদের জন্য দু'জনের নামের প্যানেল পাঠানো হয় । সেই প্যানেলে থাকা দু'জনের নামের মধ্যে কোনও নামেই সায় দেননি আচার্য জগদীপ ধনখড় । বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণীবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক গৌতম চন্দ্রের নাম প্রস্তাব করেন রাজ্যপাল ।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে খবর, রাজ্য সরকারকে এড়িয়ে গিয়ে যেভাবে অধ্যাপক নিয়োগের চেষ্টা করেছেন রাজ্যপাল, তা বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়েের আইন ও পশ্চিমবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় আইনের 9 নম্বর ধারার বিরোধী । তাই উচ্চশিক্ষা দপ্তর বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্ববিদ্যালয় আইন এর 58 (Burdwan University Act 1981) নম্বর ধারা প্রয়োগ করার সিদ্ধান্ত নেয় । সেই ধারায় বলা হয়েছে, সাংবিধানিক সংকটের ক্ষেত্রে রাজ্যপাল বা আচার্যকে বাদ রেখেই নিয়োগ করা যাবে । সেইমতো উচ্চশিক্ষা দপ্তরের তরফে কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণীবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক আশিস কুমার পানিগ্রাহিকে চার বছরের জন্য সহ উপাচার্যের পদে নিয়োগ করা হয় ।
শিক্ষাবিদদের মতে, এর আগেও বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে রাজ্যপালের সঙ্গে শিক্ষা দপ্তরের সংঘাত বেধেছিল । সহ উপাচার্যের নিয়োগ ঘিরে সেই সংঘাত আরও বাড়ল বলে মনে করছেন তাঁঁরা ।
বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য নিয়োগ ঘিরে রাজ্য-রাজ্যপাল মতানৈক্য - Bardhaman University
বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্যের পদের জন্য দু'জনের নাম পাঠায় উচ্চশিক্ষা দফতর । সূত্রের খবর, রাজ্যপাল দু'জনের নামে সায় দেননি ।
বর্ধমান, 2 জুন : বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য নিয়োগকে কেন্দ্র করে নতুন করে মতানৈক্য বেধেছে রাজ্যপাল এবং শিক্ষা দপ্তরের মধ্যে । এই মতানৈক্য নতুন করে রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাত সৃষ্টি করবে বলে মনে করছেন শিক্ষাবিদরা ।
বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গত 21 ফেব্রুয়ারি পদত্যাগ করেন সহ উপাচার্য মহুয়া সরকার । তারপর থেকে সহ-উপাচার্যের পদ শূন্য আছে । সেইমতো উচ্চশিক্ষা দপ্তরের তরফে আচার্যের কাছে সহ উপাচার্য পদের জন্য দু'জনের নামের প্যানেল পাঠানো হয় । সেই প্যানেলে থাকা দু'জনের নামের মধ্যে কোনও নামেই সায় দেননি আচার্য জগদীপ ধনখড় । বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণীবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক গৌতম চন্দ্রের নাম প্রস্তাব করেন রাজ্যপাল ।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে খবর, রাজ্য সরকারকে এড়িয়ে গিয়ে যেভাবে অধ্যাপক নিয়োগের চেষ্টা করেছেন রাজ্যপাল, তা বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়েের আইন ও পশ্চিমবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় আইনের 9 নম্বর ধারার বিরোধী । তাই উচ্চশিক্ষা দপ্তর বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্ববিদ্যালয় আইন এর 58 (Burdwan University Act 1981) নম্বর ধারা প্রয়োগ করার সিদ্ধান্ত নেয় । সেই ধারায় বলা হয়েছে, সাংবিধানিক সংকটের ক্ষেত্রে রাজ্যপাল বা আচার্যকে বাদ রেখেই নিয়োগ করা যাবে । সেইমতো উচ্চশিক্ষা দপ্তরের তরফে কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণীবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক আশিস কুমার পানিগ্রাহিকে চার বছরের জন্য সহ উপাচার্যের পদে নিয়োগ করা হয় ।
শিক্ষাবিদদের মতে, এর আগেও বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে রাজ্যপালের সঙ্গে শিক্ষা দপ্তরের সংঘাত বেধেছিল । সহ উপাচার্যের নিয়োগ ঘিরে সেই সংঘাত আরও বাড়ল বলে মনে করছেন তাঁঁরা ।