হিলি, 11সেপ্টেম্বর: প্রায় দেড় মাস ধরে প্রেমিক প্রেমিকার কথা বন্ধ । আর সেই অভিমানে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নিল প্রেমিকা। এমনটাই অভিযোগ মৃতা যুবতী সুমি হালদারের (21) পরিবারের ।
বাড়ি হিলি থানার ধলপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের মহিষনোটা এলাকায়। শুক্রবার সকালে মেয়ের ঝুলন্ত দেহ নজরে আসে পরিবারের। বিষয়টি জানাজানি হতেই এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় হিলি থানার পুলিশ। পরে মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য বালুরঘাট জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয় । এই ঘটনায় অভিযুক্ত যুবকের শাস্তির দাবি জানায় মৃতার পরিবার। গোটা ঘটনা খতিয়ে দেখছে হিলি থানার পুলিশ।
জানা গেছে, মৃতা ওই যুবতী হিলি কলেজের তৃতীয় বর্ষের পড়ুয়া। প্রতিবেশী গ্রামের এক যুবকের সঙ্গে তার প্রেম ঘটিত সম্পর্ক ছিল । অভিযোগ, দীর্ঘ দেড় মাস ধরে সুমির হালদারের সঙ্গে সবরকম যোগাযোগ বন্ধ রেখেছিল ওই যুবক। হোয়াটসঅ্যাপ থেকে ফোন কোন কিছুতেই উত্তর দিত না । ফলে বিগত বেশ কিছুদিন ধরে মানসিক অবসাদে ভুগছিল সুমি। সম্প্রতি বিষয়টি সে তার সহপাঠীদের জানিয়েছিল।
গতরাতে খাওয়া-দাওয়া করে নিজের ঘরে গলায় ফাঁস লাগিয়ে সুমি আত্মহত্যা করে বলে অভিযোগ । আজ সকালে বিষয়টি নজরে আসে তার পরিবারের। পরে পুলিশ মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়।
মৃতের কাকা ত্রিনাথ হালদার বলেন, "গতকাল রাতে খাওয়া-দাওয়া করে নিজের ঘরে ঘুমাতে যায় সুমি । এরপর গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে। আজ সকালে বিষয়টি আমাদের নজরে আসে। তবে যদি প্রেমের কারণে এমন ঘটনা ঘটে তাহলে, অভিযুক্তের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করছি ।"
হিলি থানার OC প্রিতম সিং জানান, বিষয়টি জানতে পেরে তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে মৃতদেহটি উদ্ধার করে তা মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য বালুরঘাটে পাঠিয়েছেন। অভিযোগ পেলে পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখবেন।
প্রেমিকের সঙ্গে কথা না হওয়ায় অভিমানে আত্মঘাতী প্রেমিকা, অভিযোগ পরিবারের
মৃতা ওই যুবতী হিলি কলেজের তৃতীয় বর্ষের পড়ুয়া। প্রতিবেশী গ্রামের এক যুবকের সঙ্গে তার প্রেম ঘটিত সম্পর্ক ছিল । অভিযোগ, দীর্ঘ দেড় মাস ধরে সুমি হালদারের সঙ্গে সবরকম যোগাযোগ বন্ধ রেখেছিল ওই যুবক। হোয়াটসঅ্যাপ থেকে ফোন কোন কিছুতেই উত্তর দিত না । ফলে বিগত বেশ কিছুদিন ধরে মানসিক অবসাদে ভুগছিল সুমি।
হিলি, 11সেপ্টেম্বর: প্রায় দেড় মাস ধরে প্রেমিক প্রেমিকার কথা বন্ধ । আর সেই অভিমানে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নিল প্রেমিকা। এমনটাই অভিযোগ মৃতা যুবতী সুমি হালদারের (21) পরিবারের ।
বাড়ি হিলি থানার ধলপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের মহিষনোটা এলাকায়। শুক্রবার সকালে মেয়ের ঝুলন্ত দেহ নজরে আসে পরিবারের। বিষয়টি জানাজানি হতেই এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় হিলি থানার পুলিশ। পরে মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য বালুরঘাট জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয় । এই ঘটনায় অভিযুক্ত যুবকের শাস্তির দাবি জানায় মৃতার পরিবার। গোটা ঘটনা খতিয়ে দেখছে হিলি থানার পুলিশ।
জানা গেছে, মৃতা ওই যুবতী হিলি কলেজের তৃতীয় বর্ষের পড়ুয়া। প্রতিবেশী গ্রামের এক যুবকের সঙ্গে তার প্রেম ঘটিত সম্পর্ক ছিল । অভিযোগ, দীর্ঘ দেড় মাস ধরে সুমির হালদারের সঙ্গে সবরকম যোগাযোগ বন্ধ রেখেছিল ওই যুবক। হোয়াটসঅ্যাপ থেকে ফোন কোন কিছুতেই উত্তর দিত না । ফলে বিগত বেশ কিছুদিন ধরে মানসিক অবসাদে ভুগছিল সুমি। সম্প্রতি বিষয়টি সে তার সহপাঠীদের জানিয়েছিল।
গতরাতে খাওয়া-দাওয়া করে নিজের ঘরে গলায় ফাঁস লাগিয়ে সুমি আত্মহত্যা করে বলে অভিযোগ । আজ সকালে বিষয়টি নজরে আসে তার পরিবারের। পরে পুলিশ মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়।
মৃতের কাকা ত্রিনাথ হালদার বলেন, "গতকাল রাতে খাওয়া-দাওয়া করে নিজের ঘরে ঘুমাতে যায় সুমি । এরপর গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে। আজ সকালে বিষয়টি আমাদের নজরে আসে। তবে যদি প্রেমের কারণে এমন ঘটনা ঘটে তাহলে, অভিযুক্তের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করছি ।"
হিলি থানার OC প্রিতম সিং জানান, বিষয়টি জানতে পেরে তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে মৃতদেহটি উদ্ধার করে তা মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য বালুরঘাটে পাঠিয়েছেন। অভিযোগ পেলে পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখবেন।