ETV Bharat / briefs

17 জোড়া ট্রেন বাতিলের সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ মালদা বণিকসভা ও জেলা তৃণমূল কংগ্রেস - TMCP

ভারতীয় রেল কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে রক্ষণাবেক্ষণের সমস্যা ও অলাভজনক পরিষেবার কারণ দেখিয়ে রেলের 17 জোড়া ট্রেন বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হল। রেলের এই সিদ্ধান্তে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে মালদার বণিকসভা।

Train cancelled
Train cancelled
author img

By

Published : Jun 25, 2020, 4:36 PM IST

মালদা, 25 জুন : কোরোনা আবহে দেশজুড়ে একপ্রকার বন্ধ যাত্রীবাহী ট্রেন পরিষেবা ৷ হাতে গোনা কয়েকটি ট্রেন চলাচল করলেও তা চাহিদা ও প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম ৷ তারই মাঝে রক্ষণাবেক্ষণের অসুবিধা ও অলাভজনক পরিষেবার কারণ দেখিয়ে 10 জোড়া মেল ও এক্সপ্রেস ট্রেন এবং সাত জোড়া প্যাসেঞ্জার ট্রেন বাতিলের সিদ্ধান্ত নিল রেল কর্তৃপক্ষ।

গত 19 মে রেলবোর্ডের প্রিন্সিপ্যাল এগজিকিউটিভ ডিরেক্টরকে পাঠানো একটি চিঠিতে এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন চিফ প্যাসেঞ্জার ট্রেন ম্যানেজার কে সি চন্দ্র ৷ তিনি চিঠিতে জানান, রেলবোর্ডের একাধিক বৈঠকের ভিত্তিতে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জায়গা থেকে চলাচলকারী 10 জোড়া মেল-এক্সপ্রেস ও সাত জোড়া প্যাসেঞ্জার ট্রেন স্থায়ীভাবে বাতিল করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে ৷ বাতিল ট্রেন গুলির মধ্যে রয়েছে মালদা দিয়ে যাতায়াতকারী দুটি ট্রেনও ৷ রেলের এই সিদ্ধান্তে কার্যত ক্ষোভে ফেটে পড়েছে জেলার বণিকসভা ৷ অন্যদিকে গোটা বিষয়টিতে রাজনীতির গন্ধ পাচ্ছে জেলা তৃণমূল কংগ্রেস ৷

রেলবোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী যে ট্রেনগুলি বাতিল করা হচ্ছে, সেগুলি হল -

12373 ও 12374 শিয়ালদা-রামপুরহাট-শিয়ালদা ত্রিসাপ্তাহিক এক্সপ্রেস।

13013 ও 13014 বর্ধমান-রামপুরহাট-বর্ধমান ত্রিসাপ্তাহিক এক্সপ্রেস।

13119 ও 13120 শিয়ালদা-অনন্তবিহার-শিয়ালদা এক্সপ্রেস।

13133 ও 13134 শিয়ালদা-বারাণসী-শিয়ালদা এক্সপ্রেস।

12249 ও 12250 হাওড়া-অনন্তবিহার-হাওড়া সাপ্তাহিক যুবা এক্সপ্রেস।

22309 ও 22310 হাওড়া-এনজেপি-হাওড়া সাপ্তাহিক এসি এক্সপ্রেস।

13123 ও 13124 হাওড়া-সীতামারি-হাওড়া এক্সপ্রেস।

13131 ও 13132 হাওড়া-পাটনা-হাওড়া এক্সপ্রেস। 13007 ও 13008 হাওড়া-শ্রীগঙ্গানগর-হাওড়া এক্সপ্রেস।

13049 ও 13050 হাওড়া-অমৃতসর-হাওড়া এক্সপ্রেস

এছাড়া বাতিল হচ্ছে -

63551 ও 63552আসানসোল-ধানবাদ-আসানসোল প্যাসেঞ্জার।

53417 ও 53418 বর্ধমান-মালদা টাউন-বর্ধমান প্যাসেঞ্জার।

53035 ও 53036 আজিমগঞ্জ-বারহাওড়া-আজিমগঞ্জ প্যাসেঞ্জার। 53043 ও 53044 হাওড়া-রাজগীর-হাওড়া প্যাসেঞ্জার।

53139 ও 53140 কলকাতা-জসিডি-কলকাতা প্যাসেঞ্জার।

53063 ও 53064 বর্ধমান-তারাপীঠ-বর্ধমান প্যাসেঞ্জার এবং

53137 ও 53138 রামপুরহাট-বারহাওড়া-রামপুরহাট প্যাসেঞ্জার৷

রেলবোর্ডের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে মুখ খোলেননি পূর্ব রেলের মালদা ডিভিশনের ম্যানেজার যতীন্দ্র কুমার ৷ তবে এই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করে মালদা মার্চেন্ট চেম্বার অফ কমার্সের সম্পাদক জয়ন্ত কুন্ডু একে রেলবোর্ডের তুঘলঘি আচরণ বলে মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, “NJP-হাওড়া-NJP AC এক্সপ্রেস ট্রেনটি সাপ্তাহিক হিসাবে চালু করা হয়েছিল ৷ ট্রেনটিতে যথেষ্ট সংখ্যক যাত্রীও হয়৷ আমরা ভেবেছিলাম, রেল দপ্তর নিশ্চিতভাবে এই ট্রেনটিকে দৈনিক হিসাবে চালানো শুরু করবে ৷ দৈনিক ট্রেনে পরিবর্তন করার বদলে তারা ট্রেনটিকে স্থায়ীভাবে বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ৷ এটা দুর্ভাগ্যজনক৷ আমরা এই বিষয় নিয়ে লোকসভার দুই সাংসদ খগেন মুর্মু ও আবু হাসেম খান চৌধুরির দ্বারস্থ হব ৷ রাজ্যসভার সাংসদ মৌসম নূরকেও বিষয়টি জানিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের আর্জি জানানো হবে ৷ "

যাত্রীদের সমস্যার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, " রেলবোর্ডের এই সিদ্ধান্তে মালদার বাসিন্দারা সমস্যার মুখে পড়বেন। বেশি সমস্যা হবে মালদা-বর্ধমান প্যাসেঞ্জার ট্রেনের ক্ষেত্রে৷ এই ট্রেন স্থায়ীভাবে বন্ধ করে দেওয়া হলে সমস্যায় পড়বে ব্যবসায়ীরা, কারণ এই ট্রেনের মাধ্যমেই বর্ধমান হয়ে বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, আসানসোল, দুর্গাপুর প্রভৃতি জায়গায় যাতায়াত করেন তাঁরা ৷ এই ট্রেন বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত আমরা কিছুতেই মেনে নেব না ৷ সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার জন্য আমরা রেল কর্তৃপক্ষকে চিঠি দেব ৷ তাতেও কাজ না হলে আমরা বড়সড়ো আন্দোলনে নামতে বাধ্য হব ৷”

অন্যদিকে গোটা বিষয়টিতে রাজনীতির গন্ধ পাচ্ছে রাজ্যের শাসকদল৷ জেলা তৃণমূলের কার্যকরী সভাপতি দুলাল সরকার বলেন, “রেলের এই সিদ্ধান্ত পুরোপুরি রাজনৈতিক ৷ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রেলমন্ত্রী থাকাকালীন এই রাজ্যের জন্য একগুচ্ছ প্রকল্প বরাদ্দ করেছিলেন ৷ একাধিক নতুন ট্রেনও পেয়েছিল রাজ্য৷ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এখন মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে রাজ্যের উন্নয়ন করছেন ৷ এই পরিস্থিতিতে কোরোনাকে ঢাল হিসাবে ব্যবহার করে রাজ্যের মোট 17 জোড়া ট্রেন বন্ধ করে দিতে চাইছে কেন্দ্রীয় সরকার ৷ রাজ্যবাসীর সুবিধার কথা ভেবেই বেশিরভাগ ট্রেনগুলিই চালু করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৷ এই ট্রেনগুলি পুরোপুরি বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়ে BJP রাজ্যের মানুষকে বঞ্চনা করছে ৷ আমরা এর বিরুদ্ধে রেলের মালদা ডিভিশন অফিস সহ বিভিন্ন জায়গায় আন্দোলনে নামব ৷”

BJP সাংসদ খগেন মুর্মু এই বিষয়ে বলেন, “রেল ঠিক কী সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তা জানা নেই৷ তবে দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় সরকার বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হচ্ছে ৷ তাতে সাময়িকভাবে মানুষের কিছুটা অসুবিধে হলেও ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়েই সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী৷ এই সিদ্ধান্তের সুফল মানুষ পরে বুঝতে পারবে ৷”

মালদা, 25 জুন : কোরোনা আবহে দেশজুড়ে একপ্রকার বন্ধ যাত্রীবাহী ট্রেন পরিষেবা ৷ হাতে গোনা কয়েকটি ট্রেন চলাচল করলেও তা চাহিদা ও প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম ৷ তারই মাঝে রক্ষণাবেক্ষণের অসুবিধা ও অলাভজনক পরিষেবার কারণ দেখিয়ে 10 জোড়া মেল ও এক্সপ্রেস ট্রেন এবং সাত জোড়া প্যাসেঞ্জার ট্রেন বাতিলের সিদ্ধান্ত নিল রেল কর্তৃপক্ষ।

গত 19 মে রেলবোর্ডের প্রিন্সিপ্যাল এগজিকিউটিভ ডিরেক্টরকে পাঠানো একটি চিঠিতে এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন চিফ প্যাসেঞ্জার ট্রেন ম্যানেজার কে সি চন্দ্র ৷ তিনি চিঠিতে জানান, রেলবোর্ডের একাধিক বৈঠকের ভিত্তিতে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জায়গা থেকে চলাচলকারী 10 জোড়া মেল-এক্সপ্রেস ও সাত জোড়া প্যাসেঞ্জার ট্রেন স্থায়ীভাবে বাতিল করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে ৷ বাতিল ট্রেন গুলির মধ্যে রয়েছে মালদা দিয়ে যাতায়াতকারী দুটি ট্রেনও ৷ রেলের এই সিদ্ধান্তে কার্যত ক্ষোভে ফেটে পড়েছে জেলার বণিকসভা ৷ অন্যদিকে গোটা বিষয়টিতে রাজনীতির গন্ধ পাচ্ছে জেলা তৃণমূল কংগ্রেস ৷

রেলবোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী যে ট্রেনগুলি বাতিল করা হচ্ছে, সেগুলি হল -

12373 ও 12374 শিয়ালদা-রামপুরহাট-শিয়ালদা ত্রিসাপ্তাহিক এক্সপ্রেস।

13013 ও 13014 বর্ধমান-রামপুরহাট-বর্ধমান ত্রিসাপ্তাহিক এক্সপ্রেস।

13119 ও 13120 শিয়ালদা-অনন্তবিহার-শিয়ালদা এক্সপ্রেস।

13133 ও 13134 শিয়ালদা-বারাণসী-শিয়ালদা এক্সপ্রেস।

12249 ও 12250 হাওড়া-অনন্তবিহার-হাওড়া সাপ্তাহিক যুবা এক্সপ্রেস।

22309 ও 22310 হাওড়া-এনজেপি-হাওড়া সাপ্তাহিক এসি এক্সপ্রেস।

13123 ও 13124 হাওড়া-সীতামারি-হাওড়া এক্সপ্রেস।

13131 ও 13132 হাওড়া-পাটনা-হাওড়া এক্সপ্রেস। 13007 ও 13008 হাওড়া-শ্রীগঙ্গানগর-হাওড়া এক্সপ্রেস।

13049 ও 13050 হাওড়া-অমৃতসর-হাওড়া এক্সপ্রেস

এছাড়া বাতিল হচ্ছে -

63551 ও 63552আসানসোল-ধানবাদ-আসানসোল প্যাসেঞ্জার।

53417 ও 53418 বর্ধমান-মালদা টাউন-বর্ধমান প্যাসেঞ্জার।

53035 ও 53036 আজিমগঞ্জ-বারহাওড়া-আজিমগঞ্জ প্যাসেঞ্জার। 53043 ও 53044 হাওড়া-রাজগীর-হাওড়া প্যাসেঞ্জার।

53139 ও 53140 কলকাতা-জসিডি-কলকাতা প্যাসেঞ্জার।

53063 ও 53064 বর্ধমান-তারাপীঠ-বর্ধমান প্যাসেঞ্জার এবং

53137 ও 53138 রামপুরহাট-বারহাওড়া-রামপুরহাট প্যাসেঞ্জার৷

রেলবোর্ডের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে মুখ খোলেননি পূর্ব রেলের মালদা ডিভিশনের ম্যানেজার যতীন্দ্র কুমার ৷ তবে এই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করে মালদা মার্চেন্ট চেম্বার অফ কমার্সের সম্পাদক জয়ন্ত কুন্ডু একে রেলবোর্ডের তুঘলঘি আচরণ বলে মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, “NJP-হাওড়া-NJP AC এক্সপ্রেস ট্রেনটি সাপ্তাহিক হিসাবে চালু করা হয়েছিল ৷ ট্রেনটিতে যথেষ্ট সংখ্যক যাত্রীও হয়৷ আমরা ভেবেছিলাম, রেল দপ্তর নিশ্চিতভাবে এই ট্রেনটিকে দৈনিক হিসাবে চালানো শুরু করবে ৷ দৈনিক ট্রেনে পরিবর্তন করার বদলে তারা ট্রেনটিকে স্থায়ীভাবে বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ৷ এটা দুর্ভাগ্যজনক৷ আমরা এই বিষয় নিয়ে লোকসভার দুই সাংসদ খগেন মুর্মু ও আবু হাসেম খান চৌধুরির দ্বারস্থ হব ৷ রাজ্যসভার সাংসদ মৌসম নূরকেও বিষয়টি জানিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের আর্জি জানানো হবে ৷ "

যাত্রীদের সমস্যার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, " রেলবোর্ডের এই সিদ্ধান্তে মালদার বাসিন্দারা সমস্যার মুখে পড়বেন। বেশি সমস্যা হবে মালদা-বর্ধমান প্যাসেঞ্জার ট্রেনের ক্ষেত্রে৷ এই ট্রেন স্থায়ীভাবে বন্ধ করে দেওয়া হলে সমস্যায় পড়বে ব্যবসায়ীরা, কারণ এই ট্রেনের মাধ্যমেই বর্ধমান হয়ে বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, আসানসোল, দুর্গাপুর প্রভৃতি জায়গায় যাতায়াত করেন তাঁরা ৷ এই ট্রেন বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত আমরা কিছুতেই মেনে নেব না ৷ সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার জন্য আমরা রেল কর্তৃপক্ষকে চিঠি দেব ৷ তাতেও কাজ না হলে আমরা বড়সড়ো আন্দোলনে নামতে বাধ্য হব ৷”

অন্যদিকে গোটা বিষয়টিতে রাজনীতির গন্ধ পাচ্ছে রাজ্যের শাসকদল৷ জেলা তৃণমূলের কার্যকরী সভাপতি দুলাল সরকার বলেন, “রেলের এই সিদ্ধান্ত পুরোপুরি রাজনৈতিক ৷ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রেলমন্ত্রী থাকাকালীন এই রাজ্যের জন্য একগুচ্ছ প্রকল্প বরাদ্দ করেছিলেন ৷ একাধিক নতুন ট্রেনও পেয়েছিল রাজ্য৷ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এখন মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে রাজ্যের উন্নয়ন করছেন ৷ এই পরিস্থিতিতে কোরোনাকে ঢাল হিসাবে ব্যবহার করে রাজ্যের মোট 17 জোড়া ট্রেন বন্ধ করে দিতে চাইছে কেন্দ্রীয় সরকার ৷ রাজ্যবাসীর সুবিধার কথা ভেবেই বেশিরভাগ ট্রেনগুলিই চালু করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৷ এই ট্রেনগুলি পুরোপুরি বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়ে BJP রাজ্যের মানুষকে বঞ্চনা করছে ৷ আমরা এর বিরুদ্ধে রেলের মালদা ডিভিশন অফিস সহ বিভিন্ন জায়গায় আন্দোলনে নামব ৷”

BJP সাংসদ খগেন মুর্মু এই বিষয়ে বলেন, “রেল ঠিক কী সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তা জানা নেই৷ তবে দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় সরকার বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হচ্ছে ৷ তাতে সাময়িকভাবে মানুষের কিছুটা অসুবিধে হলেও ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়েই সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী৷ এই সিদ্ধান্তের সুফল মানুষ পরে বুঝতে পারবে ৷”

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.