লখনউ, 29 অক্টোবর: দলের জাতীয় কর্মসমিতি থেকে নাম বাদ গিয়েছে । তার পরেও কৃষক স্বার্থকে সামনে রেখে লাগাতার বিজেপি এবং উত্তরপ্রদেশের যোগী আদিত্যনাথ সরকারের বিরুদ্ধে আক্রমণে শান দিয়ে চলেছেন বিজেপি সাংসদ বরুণ গান্ধি । কৃষকদের প্রতি এই নিষ্ঠুর আচরণ বন্ধ না হলে, সরকার বাহাদুরের সামনে হাতজোড় করার পাত্র নন তিনি । বরং সটান আদালতেই যাবেন ।
শুক্রবার নিজের নির্বাচনী কেন্দ্র উত্তরপ্রদেশের পিলভিটে কৃষক এবং স্থানীয় জেলা প্রশসানের আধিকারিকদের সাক্ষাৎ করেন বরুণ । সেখানে তিনি বলেন, ‘‘এখানকার কৃষকদের প্রতি নিষ্ঠুর আচরণ এবং দুর্নীতি চোখে পড়লে, ব্যবস্থা নিতে সরকারের সামনে হাতজোড় করব না আমি ৷ অভিযুক্তকে সটান আদালতে টেনে নিয়ে যাব ৷ যাতে গ্রেফতার হয়, তা নিশ্চিত করেই ছাড়ব ৷’’
আরও পড়ুন: Nawab Malik : যাঁর পার্টিতে মাদক উদ্ধার, তাঁর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নয় কেন ? প্রশ্ন নবাবের
-
जब तक एमएसपी की वैधानिक गारंटी नहीं होगी, ऐसे ही मंडियों में किसानों का शोषण होता रहेगा। इस पर सख़्त से सख़्त कार्यवाही होनी चाहिए। pic.twitter.com/pWKI13e4Vp
— Varun Gandhi (@varungandhi80) October 29, 2021 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data="
">जब तक एमएसपी की वैधानिक गारंटी नहीं होगी, ऐसे ही मंडियों में किसानों का शोषण होता रहेगा। इस पर सख़्त से सख़्त कार्यवाही होनी चाहिए। pic.twitter.com/pWKI13e4Vp
— Varun Gandhi (@varungandhi80) October 29, 2021जब तक एमएसपी की वैधानिक गारंटी नहीं होगी, ऐसे ही मंडियों में किसानों का शोषण होता रहेगा। इस पर सख़्त से सख़्त कार्यवाही होनी चाहिए। pic.twitter.com/pWKI13e4Vp
— Varun Gandhi (@varungandhi80) October 29, 2021
ফসলের ন্যূনতম সহায়ক মূল্যের দাবিতে এখনও আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন কৃষকরা । তার জন্য বিতর্কিত তিনটি কেন্দ্রীয় কৃষি আইন প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছেন তাঁরা ৷ গত এক বছরেরও বেশি সময় ধরে আন্দোলন চললেও, এখনও পর্যন্ত নিজের অবস্থানে অনড় নরেন্দ্র মোদী সরকার ৷ কিন্তু বরুণের কথায়, ‘‘ন্যূনতম সহায়ক মূল্য না পাওয়া গেলে, মান্ডিতে কৃষকদের উপর শোষণ চলতেই থাকবে ৷ শুনলাম, শোষণের প্রতিবাদে মান্ডিতে নিজেদের ফসলই পুড়িয়ে দিয়েছেন কৃষকরা ৷ 17টি জেলা থেকে এমন ফসল জ্বালিয়ে দেওয়ার খবর পেয়েছি , যা উত্তরপ্রদেশ সরকারের জন্য অস্বস্তির ৷’’
কৃষকদের প্রতি এই সহমর্মিতা নিয়ে কোনও রাখঢাকও করছেন না বরুণ ৷ বরং শুক্রবার নিজেই টুইটারে কৃষক এবং স্থানীয় প্রশাসনিক কর্তাদের সঙ্গে কথাবার্তার ভিডিয়োটি তুলে ধরেন তিনি ৷ বরুণের অভিযোগ, মান্ডির বাইরে কৃষকদের কাছ থেকে 1200 টাকা দরে প্রতি কুইন্টাল ফসল কিনে পরে সেটাই 1900 টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে ৷ সব হিসেব চোখের সামনে ৷
আরও পড়ুন: Delhi Border : 11 মাস পর দিল্লির গাজিপুর-টিকরি সীমানায় সরল ব্যারিকেড